বিজিএমইএ-তে ইতিহাস গড়লেন রুবানা হক



উর্মি মাহবুব, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

পাঁচ বছর পর নির্বাচনী প্রক্রিয়া ২০১৯-২১ সালের জন্য বিজিএমইএ -এর দায়িত্ব গ্রহণ করতে চলেছে পরিষদ-ফোরাম জোট। আর এই নির্বাচনে ইতিহাস গড়লেন জোটের প্যানেল লিডার রুবানা হক।

বিজিএমইএ -এর ইতিহাসে প্রথম নারী সভাপতি হতে চলেছেন মোহাম্মাদী গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুবানা হক।

শনিবার (৬ এপ্রিল) সকালে ৮টা থেকে চলে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া। শেষ হয় বিকাল ৪টায়। বিকাল সাড়ে ৪টা নাগাদ শুরু হয় ভোট গণনা। শেষ হয় রাত সাড়ে ৮টায়। ভোট গণনা শেষ হওয়ার আগেই সন্ধ্যা ৭টায় ভোট গণনা শেষে জয় লাভ করে পরিষদ-ফোরাম জোট। তারপর শুধুই যেন অপেক্ষা ছিল জয় উদযাপনের। রাত সাড়ে ৯টায় নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ফল ঘোষণা করা হয়। সেখানেও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পান রুবানা হক। প্যানেল ভোট ও মিশ্র ভোট মিলিয়ে রুবানা হক পান ১ হাজার ২৮০ ভোট।

নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলামিন ফলাফল ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, অত্যন্ত সুন্দর একটি নির্বাচন হয়েছে এতে আমরা অত্যন্ত খুশি হয়েছি। আমি সর্বোচ্চ ভোট পাওয়া ২৬ জনকে জয়ী ঘোষণা করছি।

জয়ী পরিষদ-ফোরাম জোটের প্যানেল লিডার রুবানা হক বলেন, ভোটাররা সুস্থভাবে ভোট দিতে পেরেছেন, এটা সত্যি আনন্দের। অনেকে হুইল চেয়ারে করে এসেও ভোট দিয়েছেন। পুরো পোশাক শিল্পই বিজয়ী। এখানে বিভাজনের কোনো সুযোগ নেই। আগামীতে যাতে সবাই এক সাথে কাজ করতে পারি, সেই চেষ্টা করতে হবে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/06/1554566829148.jpg

অন্যদিকে স্বাধীনতা পরিষদের প্যানেল লিডার মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমি নির্বাচনে হেরেছি, এটা বিষয় নয়। রুবানা আপা যখন আমাকে পাশে চাইবেন, পাবেন। আশা করছি, তিনি আমাকে পাশে রাখবেন।

বিজিএমইএ -এর নির্বাচনে প্যানেল ভোট পড়েছে ৭৩২টি। আর এর সব ভোটই পেয়েছে পরিষদ-ফোরাম জোট। অন্যদিকে ২৬ জন প্যানেলের ১৭ জন প্রার্থী দিয়েছিল স্বাধীনতা পরিষদ। আর তাই প্যানেল ভোটের একটিও পায়নি স্বাধীনতা পরিষদ।

বিজিএমইএ -এর সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনে প্যানেল ভোট পেড়েছে ৭৩২টি। আর মিশ্র ভোট পড়েছে ৬৬৫টি। ৯৯টি ভোট বাতিল হয়।

সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন পরিষদ-ফোরাম প্যানেলের এম এ রহীম। তার ব্যালট নম্বর সাত।

বিজিএমইএ -এর নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, ঢাকা অঞ্চলের ১ হাজার ৫৯৭ জন ভোটারের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ১ হাজার ২০৪ জন। অন্যদিকে চট্টগ্রামে ৩৫৮ জন ভোটারের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ২৮৮ জন। সে হিসাবে, মোট ভোটারের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ৭৬ শতাংশ ২৮ শতাংশ।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/06/1554566749451.jpg

নির্বাচনে অংশ নেওয়া অপর পক্ষ স্বাধীনতা পরিষদের নেতৃত্ব দেন ডিএসএল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম। তিনি পেয়েছেন ৪২২টি ভোট।

ঢাকা অঞ্চলে যেমন জোটের ২৬ জনই জয়ী ঠিক তেমনি চট্টগ্রাম অঞ্চলে পরিষদ-ফোরাম জোটের নয় জন পরিচালক বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আগেই জয়ী হয়েছেন।

নির্বাচিতরা হলেন- এম এ রহিম, রুবানা হক, আরশাদ জামাল, কে এম রফিকুল ইসলাম, ইনামূল হক খান, মিরান আলী, মো. মোহসিনুল আজম, মো. মহিুউদ্দিন রুবেল, মো. নাসির উদ্দিন, মো. রেজোয়ান সেলিম, মো. কামাল উদ্দিনন, মোহাম্মদ নাসির, মো. সাজ্জাদুর রহমান মৃধা, মো. মনির হোসেন, এ কে এম বদিউল আলম, মো. আবদুল মোমেন, মো. শহীদুল হক মুকুল, ইকবাল হামিদ কোরেয়েশি, মো. শীহাবুদ্দোজা চৌধুরী, মাসুদ কাদের মনা, মো. মোশাররফ হোসেন ঢালী, এস এম মান্নান কচি, শরীফ জহির, নজরুল ইসলাম, আসিফ ইব্রাহীম ফয়সাল আহমেদ।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/06/1554566669921.jpg

১৮ এপ্রিল নির্বাচিত ৩৫ জন পরিচালক মিলে নির্বাচিত করবেন সভাপতি ও সাতজন সহ-সভাপতি। সভাপতি হিসেবে জোটের সবাই সমর্থন দিবেন রুবানা হককে বলেই ইতোমধ্যেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এখন কয়েকদিনের মধ্যেই পরিচালকরা নির্বাচন করবেন সাতজন সহ-সভাপতিকে।

চলতি মাসের ২০ তারিখের মধ্যেই বর্তমান কমিটিকে নব নির্বাচিত কমিটির কাছে সকল দায়িত্ব হস্তান্তর করতে হবে। ২০১৫ সালে সমঝোতার মাধ্যমে গঠিত হয় বর্তমান কমিটি। দুই বছরের জন্য গঠিত এই কমিটি দফায় দফায় আরো দেড় বছর মেয়াদ বাড়ায়। এর ২০১৩ সালে নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছিলেন বর্তমান ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

আরও পড়ুন: বিজিএমইএ নির্বাচনে রুবানা হকের প্যানেল জয়ী

   

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;

টেন মিনিট স্কুলের কোর্স ফি বিকাশ পেমেন্টে ১৫% ক্যাশব্যাক



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিকাশ অ্যাপ থেকে দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম টেন মিনিট স্কুল-এর নির্দিষ্ট কোর্স নিয়ে পেমেন্ট করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১৫% ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক, সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত। বিকাশ অ্যাপের হোম স্ক্রিনের সাজেশনস সেকশন থেকে ‘টেন মিনিট স্কুল’ সিলেক্ট করে ৩০ জুন পর্যন্ত অফারটি গ্রহণ করা যাবে।

টেন মিনিট স্কুল-এর লাইভ কোর্স, স্পোকেন ইংলিশ, আইইএলটিএস, ফ্রিল্যান্সিং এর মতো ভাষা শিক্ষা ও স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোর্স, ইংলিশ মাস্টার্স, কনটেন্ট ক্রিয়েশন, ডিজিটাল মার্কেটিং-এর মতো বান্ডেল কোর্স, বুয়েট, মেডিকেল, ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষার কোর্স, এসএসসি-এইচএসসি প্রস্তুতি ও অনলাইন ব্যাচের জন্য একাডেমিক কোর্স, চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি সহ নানা ধরনের কোর্স নিতে পারবেন বিকাশ গ্রাহকরা এই অফারের আওতায়।

অফারের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে https://www.bkash.com/campaign/10minuteschool-bkash-offer লিংকটিতে।

 

;

এক দিনের ব্যবধানে ফের কমল সোনার দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে সোনার দামের উত্থান-পতন অব্যাহত আছে। একদিনের ব্যবধানে সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমছে। তাতে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম দাঁড়িয়েছে প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকায়। নতুন এ দাম আজ বুধবার থেকেই কার্যকর হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে খাঁটি সোনার দাম কমেছে, সে জন্য সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ২০৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে, ২৩ এপ্রিল সোনার দাম ভরিতে ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১০ হাজার ৯৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৫ হাজার ১৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৬ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

আর গত ২১ এপ্রিল ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৪২৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৮ হাজার ৬৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হয়েছিল।

তার আগে, ২০ এপ্রিল সোনার দাম ক‌মিয়ে‌ছিল বাজুস। যা ওইদিনই কার্যকর হয়। ওই দাম অনুযায়ী রোববার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা, ২১ ক্যারেট সোনার দাম ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৭ হাজার ১৯৭ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা।

;