ব্যাটে-বলে ব্যর্থ বাংলাদেশ, সিরিজ নিউজিল্যান্ডের



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
আবারও গাপটিলের ব্যাটে শতরান, অনায়াসে জিতল নিউজিল্যান্ড

আবারও গাপটিলের ব্যাটে শতরান, অনায়াসে জিতল নিউজিল্যান্ড

  • Font increase
  • Font Decrease

চ্যালেঞ্জ, লড়াই-এমন কোন শব্দই এই ম্যাচের সঙ্গে যায় না!

যা যায়, তার নাম-একতরফা ম্যাচ! একপেশে ভঙ্গিতেই পুরোমাত্রায় দাপট দেখিয়ে ক্রাইষ্টচার্চে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচ জিতলো নিউজিল্যান্ড। এবং যথারীতি বেশ বড় ব্যবধানে, ৮ উইকেটে। সেই সঙ্গে একম্যাচ হাতে রেখেই তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের ট্রফি জিতে নিলো নিউজিল্যান্ড।

বাংলাদেশের ২২৬ রানের যৎসামান্য যোগাড় নিউজিল্যান্ড আরেকবার প্রায় হেসেখেলে টপকে গেলো মাত্র দুই উইকেট হারিযে। ওপেনার মার্টিন গাপটিল টানা দ্বিতীয় ম্যাচে সেঞ্চুরি পেলেন। ব্যাটিংয়ে অদক্ষতা এবং পরিকল্পনাহীন বোলিং-বড় দাগে সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে বাংলাদেশের সার্বিক সমস্যা এটাই!

ব্যাটিং সঙ্কটের সেই সমস্যার বাইরে দলের একজনই আপাতত নিজেই একটু আলাদা করে চেনালেন; মোহাম্মদ মিঠুন। দুই ম্যাচে দুটি হাফসেঞ্চুরি আছে তার। দলের প্রয়োজনে কিভাবে খেলতে হয়-সেটা তিনিই সবচেয়ে ভাল জানালেন জাতীয় দলের সঙ্গে প্রথমবারের মতো নিউজিল্যান্ড সফরে এসে।

আর বাকি অভিজ্ঞরা উইকেটে এলেন। শট খেললেন। এবং আউট হয়ে হাতে ধরা ব্যাটকে দোষ দিতে দিতে ডাগআউটে ফিরে গেলেন! ওয়ানডে সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে বাংলাদেশের ব্যাটিং এবং বোলিংয়ের সেই একই গল্প; ব্যর্থতার চালচিত্র!

আর দুই ম্যাচেই নিউজিল্যান্ডের প্রথমে বোলিং এবং পরে ব্যাটিংয়ের সেই একই কাহিনী; সাফল্যের ভান্ডার!

সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় দুই ম্যাচের স্কোরকার্ড। টস। বাংলাদেশের ব্যাটিং। টপঅর্ডার ভেঙ্গে পড়া। সেটাকে আবার জোড়তালি লাগানো। ইনিংস উদ্ধারে নামা সেই একই ব্যাটসম্যান। সবকিছুতেই কি দারুণ মিল! নিউজিল্যান্ডেরও প্রথম ম্যাচের মতো দ্বিতীয় ম্যাচে একই ব্যবধানে জয়। প্রথম ম্যাচের মতো দ্বিতীয় ম্যাচেও মোহাম্মদ মিঠুনের হাফসেঞ্চুরির ইনিংস। মার্টিন গাপটিলের সেঞ্চুরি! ম্যাচসেরাও সেই তিনিই!

ভাবছেন এখানেই শেষ? তা নয়। আশ্চর্যের মিল আরো আছে। প্রথম ম্যাচের মতো দ্বিতীয় ম্যাচেও বোলিংয়ে সেই ধারহীন বাংলাদেশ। কন্ডিশন, উইকেট সবকিছুই পেস বোলারদের জন্য  আদর্শ ক্ষেত্র! কিন্তু ৩৬.১ ওভার পরিশ্রমী বোলিং করে বাংলাদেশের বোলাররা নিউজিল্যান্ডের ২ টির বেশি উইকেট নিতে পারলো না যে!

একটু জানিয়ে দেই নেপিয়ারে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতেও বাংলাদেশের বোলাররা নিউঝিল্যান্ডের মাত্র দুই উইকেট শিকার করতে পেরেছিলো। এই দুই ম্যাচে স্বাগতিকদের ব্যাট-বলের দাপট জানাচ্ছে মাঠের ক্রিকেটে বাংলাদেশ মোটেও পাত্তা পায়নি। ব্যাটিংয়ের কোন সময় মনে হয়নি বাংলাদেশ বড়কিছু গড়ছে। আর বোলিংয়ে কখনোই মনে হলো না এই ম্যাচে বাংলাদেশ বড় হার ছাড়া অন্য কিছু করতে পারে!

সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচের পুরো চালচিত্র জানাচ্ছে-নিউজিল্যান্ড খেলছে আর বাংলাদেশ আছে একটাই অপেক্ষায়; হারের! এমনই অসহায়ত্ব নিয়ে ওয়ানডে সিরিজ হেরেছে বাংলাদেশ।

২২৬ রান তুলতেই বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের ‘দম’ শেষ। আর সেই রান তুলে ম্যাচ জিতে নিতে নিউজিল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন আপের ৮ জন ব্যাটসম্যানকে মাঠেই নামতে হলো না!

সিরিজ হারের পর বাংলাদেশ এখন হিসেব মেলাতে বসে প্রশ্নটা তুলতেই পারে- ব্যাটসম্যান হিসেবে নিজের প্রথমবারের সফরে মোহাম্মদ মিঠুন যদি পারেন, তাহলে এতবার নিউজিল্যান্ড সফরে আসা বাকিরা কেন পারেন না! কন্ডিশনের অজুহাত দেয়ার চেয়ে আসলে দক্ষতা এবং প্রায়োগিক ক্ষমতার বিষয়টি নিয়েই অধিকতর আলোচনা করা উচিত।

সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ: ২২৬/১০ (৪৯.৪ ওভারে, তামিম ৫, লিটন ১, সৌম্য ২২, মুশফিক ২৪, মিঠুন ৫৭, মাহমুদউল্লাহ ৭, সাব্বির ৪৩, মেহেদি ১৬, সাইফুদ্দিন ১০, মাশরাফি ১৩, মুস্তাফিজ ৫, ফার্গুসন ৩/৪৩, হেনরি ১/৩০)।  
নিউজিল্যান্ড: ২২৯/২ (৩৬.১ ওভারে, গাপটিল ১১৮, উইলিয়ামসন ৬৫*, টেইলর ২১*, মুস্তাফিজ ২/৪২)।
ফল: নিউজিল্যান্ড ৮ উইকেটে জয়ী। ম্যাচসেরা: মার্টিন গাপটিল।

   

ব্যাটিং রূপকথার রাতে পাঞ্জাবের ইতিহাসগড়া জয়



হোসাইন মাহমুদ আব্দুল্লাহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ রান তাড়ার কীর্তি গড়ে কলকাতা নাইট রাইডার্সকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে পাঞ্জাব কিংস। কলকাতার দেয়া ২৬২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৮ বল এবং ৮ উইকেট হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে গেছে তারা।

আইপিএল ইতিহাসে রান তাড়ার আগের কীর্তিটি ছিল রাজস্থান রয়্যালসের। ২০২০ সালে তখনকার কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের বিপক্ষে ২২৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করেছিল দলটি। সে রেকর্ড দুমড়েমুচড়ে দিয়ে আজ নতুন ইতিহাস লিখেছে পাঞ্জাব। জনি বেয়ারস্টোর সেঞ্চুরির সঙ্গে শশাঙ্ক আরোরা এবং প্রভসিমরান সিংয়ের ঝোড়ো দুই ফিফটিতে আইপিএল ফোকলোরের অংশ হয়ে গেছে তারা।

কলকাতার মাঠ ইডেন গার্ডেনসে টসভাগ্য ছিল পাঞ্জাবের পক্ষে। টস জিতে আগে স্বাগতিকদের ব্যাটিংয়ে পাঠান পাঞ্জাব অধিনায়ক স্যাম কারেন। ঘরের মাঠে দুই ওপেনার ফিল সল্ট এবং সুনীল নারাইনের দুর্দান্ত শুরু পায় কলকাতা। পাঞ্জাবের বোলারদের তুলোধুনো করে ৬২ বলে ১৩৮ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েন দুই ওপেনার। ১০ ওভার পেরোতেই সাজঘরের পথ ধরেন তারা। এর আগে ৩৭ বলে ৭৫ রান আসে সল্টের ব্যাটে, নারাইন থামেন ৩২ বলে ৭১ রান করে।

সল্ট-নারাইনের তাণ্ডবের পর ভেঙ্কটেশ আইয়ারের ৩৯, শ্রেয়াস আইয়ারের ২৮ এবং আন্দ্রে রাসেলের ২৪ রানের ছোট তবে দেড়শর উপর স্ট্রাইক রেটে খেলা বিস্ফোরক ইনিংসগুলোতে চড়ে ২০ ওভারে ২৬১ রান পর্যন্ত পৌঁছায় তারা। পাঞ্জাবের পক্ষে সর্বোচ্চ দুই উইকেট পান পেসার আর্শদীপ সিং।

আইপিএলের এবারের আসরে যেভাবে পাইকারি হারে দুইশর উপর রান করছে দলগুলো, তাতে এত বড় সংগ্রহ নিয়েও স্বস্তিতে থাকার উপায় ছিল না কলকাতার। তবু জিততে হলে পাঞ্জাবকে আইপিএলে ইতিহাস গড়তে হবে তা হয়ত কলকাতার সমর্থকদের আশা জোগাচ্ছিল।

কিন্তু ইংলিশ উইলোবাজ বেয়ারস্টোর ব্যাটে সে আশায় গুঁড়েবালি! ৪৫ বলে সেঞ্চুরি ছোঁয়া এই ব্যাটার ইনিংস শেষ করেছেন ৮ চার ও ৯ ছক্কায় ১০৮ রানে অপরাজিত থেকে। তার আগে অবশ্য ইমপ্যাক্ট সাব প্রভসিমরান ২০ বলে ৫৪ রানের তাণ্ডব চালিয়ে পাঞ্জাবের হৃদয়ে অসম্ভবকে সম্ভব করার বিশ্বাস গেঁথে দিয়েছিলেন। আর সে বিশ্বাসকে শেষবেলায় পূর্ণতা দিয়েছেন ২৮ বলে ২ চার ও ৮টি বিশাল ছক্কায় ৬৮ রানের ইনিংস খেলা শশাঙ্ক।

ইডেন গার্ডেনসে কলকাতা এবং পাঞ্জাবের ব্যাটাররা মিলে করেছেন ৫২৩ রান, গড়েছেন স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি ৪২ ছক্কার রেকর্ড। এমন রাতকে ব্যাটিং রূপকথার রাত না বললে চলেই না।

;

ব্রাজিলের রেকর্ড গোলদাতা মার্তার অবসরের ঘোষণা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্রাজিলের জার্সিতে তার চেয়ে বেশি গোল নেই কারও। জাতীয় দলের জার্সিতে গোল করার দিক দিয়ে যেন পেলে-নেইমাররাও তার কাছে নস্যি! পুরুষ এবং নারী ফুটবল মিলিয়ে ব্রাজিলের হয়ে সর্বোচ্চ ১১৫ গোলের মালিক মার্তা অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন। চলতি বছরেই আন্তর্জাতিক ফুটবল অধ্যায়ের ইতি টানবেন এই কিংবদন্তিতুল্য নারী ফুটবলার।

সিএনএন ব্রাজিলের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে অবসরের বিষয়টি জানিয়েছেন মার্তা। আগামী ২৮ এপ্রিল (রবিবার) তার সম্পূর্ণ সাক্ষাৎকারটি প্রচার করবে সিএনএন ব্রাজিল।

ব্রাজিলের হয়ে ছয় বিশ্বকাপ খেলা মার্তাকে আসছে প্যারিস অলিম্পিকে দেখা যেতে পারে। অবসরের বছরে ষষ্ঠবারের মতো অলিম্পিকে খেলার সম্ভাবনার কথা জানিয়ে মার্তা বলেন, ‘যদি অলিম্পিকে যেতে পারি, তাহলে প্রতিটা মুহূর্ত উপভোগ করব। তবে অলিম্পিকে যাই আর না যাই, জাতীয় দলের সঙ্গে এটাই আমার শেষ বছর। ২০২৫ সাল থেকে ব্রাজিলের জাতীয় দলে মার্তাকে আর দেখা যাবে না।’

নারী ফুটবল দুনিয়ার সবচেয়ে আলোচিত চরিত্রদের অন্যতম মার্তা। ব্রাজিলকে তিনবার কোপা আমেরিকা জিতিয়েছেন, দুইবার এনে দিয়েছে অলিম্পিকের রৌপ্যপদক। ফিফার বর্ষসেরা নারী ফুটবলারের খেতাব রেকর্ড ছয়বার জিতেছেন, ২০০৬ থেকে ২০১০ পর্যন্ত এই পুরস্কার টানা পাঁচবার তার হাতে উঠেছে।

২০১৯ সালে প্রথম ফুটবলার হিসেবে পাঁচ বিশ্বকাপে গোল করার কীর্তি গড়েন মার্তা। এছাড়া এক বিশ্বকাপে ১৭ গোলের অনন্য রেকর্ডও তার নামের পাশে শোভা পাচ্ছে। পুরুষ এবং নারী ফুটবল মিলিয়ে এই দুটি কীর্তিও মার্তা ছাড়া আর কারও নেই।

;

ব্রাজিলিয়ানের গোলে আবাহনীর কষ্টার্জিত জয়



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রিমিয়ার লিগের চলতি আসরে প্রথমার্ধেই শেখ রাসেলকে হেসেখেলে ৩-১ গোলে হারিয়েছিল আবাহনী। তবে দ্বিতীয় দেখায় রাসেলকে রুখে দিতে কিছুটা বেগ পেতে হয়েছে তাদের। তবে ব্রাজিলিয়ান ব্রুনো রোচার একমাত্র গোলে শেষ পর্যন্ত পূর্ণ ৩ পয়েন্ট নিয়েই মাঠ ছেড়েছে আকাশি-হলুদরা।

 বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় প্রচণ্ড গরম আর সঙ্গে শেখ রাসেলের প্রতিরোধের সামনে শুরুতে কিছুটা খাবি খেতে হয় আবাহনীকে। প্রথমার্ধে বলার মতো একটা সুযোগই এসেছিল তাদের সামনে। বক্সের বাইরে থেকে ব্রুনোর বাঁকানো ফ্রি-কিক ঠেকিয়ে আবাহনীকে হতাশ করেন রাসেলের গোলকিপার মিতুল মারমা।

তবে দ্বিতীয়ার্ধের মাঝপথে এক আক্রমণ থেকে পরম আরাধ্য গোলটি পেয়ে যায় আবাহনী। ৭৪ মিনিটে বদলি মিডফিল্ডার রবিউল হাসানের ক্রসে ব্রুনোর হেড ক্রসবারে লেগে প্রতিহত হয়, তবে ফিরতি শটে বল জালে জড়াতে কোনো ভুল হয়নি এই ব্রাজিলিয়ানের। শেষ পর্যন্ত এই গোল দিয়েই তিন পয়েন্ট বুঝে নিয়েছে আন্দ্রেস ক্রুসিয়ানির শিষ্যরা।

এই জয়ে ১৩ ম্যাচ থেকে ২৫ পয়েন্ট পেয়ে তিনেই থাকল আবাহনী। শীর্ষে থাকা বসুন্ধরা কিংসের চেয়ে ৬ পয়েন্ট পিছিয়ে তারা। অন্যদিকে ১৩ ম্যাচে ১১ পয়েন্ট পাওয়া শেখ রাসেলের অবস্থান টেবিলের ১০ নম্বরে।

;

কোপার আগে ফার্নান্দেজকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় আর্জেন্টিনা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কোপা আমেরিকার আগে কিছুটা দুশ্চিন্তায় পড়তে হচ্ছে আর্জেন্টিনাকে। দলটির তারকা মিডফিল্ডার এনজো ফার্নান্দেজের যে চোটে পড়ে মৌসুম শেষ হয়ে গেছে। আজ (২৬ এপ্রিল) কুঁচকির চোটে অস্ত্রোপচার হয়েছে তার। অস্ত্রোপচারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে তার ক্লাব চেলসি।

এনজোর চোট নিয়ে দেয়া এক বিবৃতিতে চেলসি জানায়, ‘এনজোর অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে। এখন তার পুনর্বাসন কার্যক্রম শুরু হবে।’

এক টুইটে সফল অস্ত্রোপচারের কথা জানিয়েছেন এনজো নিজেও , ‘আমার সফল অস্ত্রোপচার হয়েছে। গত ছয় মাস ধরে এই ব্যথা বয়ে বেড়াচ্ছিলাম। তাই অস্ত্রোপচারের দরকার ছিল।’

কবে নাগাদ মাঠে ফিরতে পারবেন এনজো, সে ব্যাপারে চেলসি এখনো কিছু জানায়নি। আগামী ২০ জুন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হবে কোপা আমেরিকার পরবর্তী আসর। একটা কথা নিশ্চিত করে বলে দেয়া যায়, সে টুর্নামেন্টকে পাখির চোখ করেই এখন ফিট হয়ে ওঠার মিশনে নামছেন এনজো।

;