শুরুর ধস সামলে প্রস্ততি ম্যাচে ভারতের ১৭৯



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রবিন্দু জাদেজা / ছবি: সংগৃহীত

রবিন্দু জাদেজা / ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এই দলের ব্যাটিং লাইনআপ নিয়ে সমর্থকদের অনেক গর্ব। কিন্তু বিশ্বকাপ শুরুর আগে প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচে ভারতের বিখ্যাত ব্যাটিং লাইনআপ যে ‘খেল’ দেখাল তাতে গর্ব নয়, চিন্তায় পড়েছেন সমর্থকরা। ওভালের বাউন্সি উইকেটে বড়ো অসহায় দেখালো ভারতের ব্যাটসম্যানদের। কোনোমতে ১৭৯ রানের যে সঞ্চয় জমা করল ভারত, তার সিংহভাগ কৃতিত্ব লোয়ার অর্ডার ব্যাটসম্যান রবিন্দু জাদেজার। প্রস্তুতি ম্যাচে দলের একমাত্র ব্যাটসম্যান শুধু তাকেই মনে হলো! ৫৪ রান করেন জাদেজা।

প্রস্তুতি ম্যাচে ভারত ১০ রানের মধ্যে হারালো দুই ওপেনারকে। ধসের সেই শুরু। টপ ও মিডলঅর্ডারে ব্যাটিংয়ের কিছুই যে হলো না! দেখতে না দেখতেই স্কোরবোর্ড ৭৭ রানে নেই শুরুর পাঁচ উইকেট। কার্তিক, ধোনির ব্যাটেও সেই সঙ্কট কাটলো না। স্কোরবোর্ডে তিন অংকের রান জমা হওয়ার আগেই ভারতের ৭ উইকেট নেই। শেষ পর্যন্ত সেই ধাক্কা সামলে কোনোমতে ১৭৯ রান জমা করে ভারত। ইনিংসে ভারতের উদ্ধারকর্তা হয়ে থাকলেন অলরাউন্ডার রবিন্দু জাদেজা।

ট্রেন্ট বোল্ট গতির ঝড়েই নিজের ওপেনিং স্পেলেই তুলে নিলেন তিন উইকেট। দুই ওপেনার রোহিত শর্মা ও শিখর ধাওয়ানের ওপর চার নম্বরে ব্যাট করতে নামা কেএল রাহুলকে ফেরান বোল্ট। এই তিন ব্যাটসম্যানই সিঙ্গেল ডিজিটে আউট! অধিনায়ক বিরাট কোহলির প্রাইজ উইকেট শিকার করেন গ্রান্ডহোম। ১৮ রান করে কোহলি বোল্ড হন গ্রান্ডহোমের নিরীহ দর্শন এক ডেলিভারিতে।

রোহিত শর্মা ব্যাট নামাতে একটু দেরি করেন। উপরের দিকে বল রাখেন বোল্ট। ভালো সুইং নিয়ে বল স্ট্যাম্পের দিকে ছুটে। ব্যাটে-বলে করতে পারেননি রোহিত। বল লাগে তার প্যাডে। আপিল উঠে। আম্পায়ার সেই আপিলে সাড়া দেন। কিন্তু রোহিত রিভিউ নেন। রিভিউতেও জানা গেলো রোহিত আউট। ৩ রানে প্রথম উইকেট হারালো ভারত।

বোল্টের পরের ওভারেই শিখর ধাওয়ানের বিপক্ষে কট বিহাইন্ডের আপিল তুলে নিউজিল্যান্ড। আম্পায়ার ধর্মসেনা তাতে সাড়া দিলেন না। নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক রিভিউ নিলেন। রিভিউতে দেখা গেলো বল ধাওয়ানের ব্যাটে হালকা ছোঁয়া নিয়েছেন। আম্পায়ার সিদ্ধান্ত বদলে জানালেন-আউট!

বোল্টের তৃতীয় শিকার কেএল রাহুল ৬ রানে বোল্ড হয়ে ফিরলেন। ২৪ রানে ভারত হারায় ৩ উইকেট।

বিরাট কোহলি সামলে দেবেন, এই আশায় ওভালের সমর্থকরা বিরাট বিরাট চিৎকার করছিলেন। কিন্তু সেই চিৎকারকে স্তদ্ধ করে দিলেন বিরাট কোহলি ফিরলেন ১৮ রানে।
হার্দিক পান্ডে ব্যাটিংয়ে প্রমোশন পেয়ে পাঁচে নামেন। বেশ আক্রমনাত্মক মেজাজে ব্যাট চালান তিনি। মনে হচ্ছিলো ভারত শুরুর সঙ্কট কাটিয়ে উঠছে তার ব্যাটে। কিন্তু অফ স্ট্যাম্পের বাইরের বলে এখনো দুর্বলতা রয়েই গেলো হার্দিক পান্ডের। জিমি নিশামের পেসে হার মানেন তিনি। ৩৭ বলের ইনিংস তার শেষ হয় ৩০ রানে।

মহেন্দ্র সিং ধোনি অ্যাঙ্কর রোল প্লে করার চেষ্টা চালান। প্রচুর বল খেলেন। কিন্তু উইকেটে সেট হওয়ার পর ধোনিও ফিরে এলেন। দিনেশ কার্তিকও প্রস্তুতি ম্যাচে সিঙ্গেল ডিজিটের ব্যাটসম্যান। ৯১ রানে ৭ উইকেট হারানো ভারতকে টেনে তোলার দায়িত্ব নিলেন রবিন্দু জাদেজা। ওভালের দ্রæতগতির আউটফিল্ডকে কাজে লাগিয়ে পারফেক্ট ওয়ানডে স্টাইলে ব্যাট চালান এই স্পিন অলরাউন্ডার।

কেনসিংটনের ওভারের দ্রুত গতির উইকেটের সঙ্গে মানিয়ে নিতে ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের সমস্যাটা বেশ স্পষ্ট হয় এই ম্যাচে। ট্রেন্ট বোল্ট চারটি উইকেট নিয়ে প্রস্তুতি ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের সেরা বোলার।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

ভারত: ১৭৯/১০ (৩৯.২ ওভারে, রোহিত ২, ধাওয়ান ২, কোহলি ১৮, রাহুল ৬, পান্ডে ৩০, ধোনি ১৭, কার্তিক ৪, জাদেজা ৫৪, ভুবেনশ্বর ১, কুলদ্বীপ ১৯, বোল্ট ৪/৩৩, জিমি নিসাম ৩/২৬)

   

ডিপিএলে বিতর্কিত আউট নিয়ে মুশফিকের ব্যতিক্রমী প্রতিবাদ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ম্যাচ শেষে প্রাইম ব্যাংকের ক্রিকেটাররা মোহামেডানের ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলাতেই আসেননি। তামিম মাঠে ঢুকলেও সেটা ছিল আম্পায়ারদের কারণ জানাতে। তিনিও শুধুমাত্র মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে হ্যান্ডশেক করেছেন। মূলত মুশফিকুর রহিমের একটা ক্যাচ ধরাকে কেন্দ্র করেই এমনটা। যার কারণে খেলাও বন্ধ ছিলো ১৬ মিনিট। তামিম তখন আম্পায়াদের ভিডিওটাও দেখিয়েছিলেন যে সেটা ক্যাচ নয়, ছক্কা ছিলো। আসলেও তাই। ক্যাচ ধরার পর ফিল্ডার আবু হায়দার রনির পা স্পর্শ করেছিলো বাউন্ডারি-লাইন।

এবার সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই মুশফিকুর রহিমের ফেসবুক পোস্ট। ক্যাচ ধরার সময় রনির পা বাউন্ডারির দড়ি স্পর্শ করেছে, এমন ছবি আপলোড দিয়ে মুশফিক লিখেন, 'মাশাআল্লাহ।' মূহূর্তেই যা হয়ে যায় ভাইরাল। অনেকেই বাহবা দিচ্ছেন এমন প্রতিবাদের। আবার অনেকেই প্রশ্নও তুলছেন মুশফিকের পেশাদারিত্ব নিয়ে।

মুশফিকের সেই পোষ্টে দুঃখ পোষণ করে কমেন্ট করেছেন প্রাইম ব্যাংকের আরেক ক্রিকেটার রুবেল হোসেন। ক্রিকেটার ছাপিয়ে এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন চিত্রনায়ক আরেফিন শুভ।

ডিপিএলে আম্পায়ারিং বিতর্ক এই আসরে এবারই প্রথম না। প্রাইমের বিপক্ষে আবাহনীর নাঈম শেখের নিশ্চিত আউট না দেওয়ায় প্রতিবাদ করেছিলেন তামিম। সাকিবের স্টাম্পে লাথি কিংবা স্টাম্প উপড়ে ফেলা তো উদাহরণ হয়ে আছেই।

;

শেখ রাসেল বীচ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন সিলেট ও চট্টগ্রাম



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কক্সবাজারের ডিভাইন ইকো রিসোর্ট পয়েন্টে আয়োজিত হয়েছে ষষ্ঠ শেখ রাসেল বীচ ফুটবল টুর্নামেন্টের বালক ও বালিকা অনূর্ধ্ব-১৫। তিন দিন ব্যাপী হওয়া এই টুর্নামেন্টের ফাইনাল ছিল শুক্রবার। যেখানে বালক বিভাগে চট্টগ্রাম বিভাগকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সিলেট বিভাগ। অন্যদিকে বালিকা বিভাগে সিলেটকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগ।

বাংলাদেশ যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়াধীন ক্রীড়া পরিদপ্তর কর্তৃক এই টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়। যেখানে খেলা শেষে বিজয়ীদের মধ্যে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে পুরস্কার বিতরণ করেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মহিউদ্দিন আহমেদ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে যুব ও ক্রীড়া সচিব বলেন, ‘শেখ রাসেল ফুটবল বীচ টুর্নামেন্ট আয়োজনের মাধ্যমে দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারকে বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরার পাশাপাশি স্পোর্টস ট্যুরিজমকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। এছাড়াও খেলোয়াড়দের শারীরিক সক্ষমতা ও মনোবল বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে এ বীচ ফুটবল টুর্নামেন্ট।
এখান থেকে বাছাইকৃত সেরা খেলোয়াড়দের উন্নত প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা করা হবে।

কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জাহিদ ইকবালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য প্রদান করেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. আবুল হোসেন। স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন ক্রীড়া পরিদপ্তরের পরিচালক আ ন ম তরিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ও ক্রীড়া পরিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এবারের অনূর্ধ্ব-১৫ বীচ ফুটবল টুর্নামেন্টে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা, বরিশাল, রংপুর, ময়মনসিংহ ও রাজশাহী বিভাগের মোট ১৬টি দল অংশ নেয়।

;

০ রানে ৭ উইকেট, টি-টোয়েন্টিতে বিশ্বরেকর্ড



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নারী টি-টোয়েন্টিতে ০ রানে ৭ উইকেট নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়েছেন ইন্দোনেশিয়ান অফ স্পিনার রোহমালিয়া। সেরা বোলিং পরিসংখ্যানের এই কীর্তি রোহমালিয়া গড়েছেন নিজের অভিষেক ম্যাচেই। তার বোলিং ঘূর্ণিতে মাত্র ২৪ রানেই আলআউট হয়ে গিয়েছে মঙ্গোলিয়া। যাদের মধ্যে সাতজনই খুলতে পারেননি রানের খাতা। আর সেই সাত জনের পাঁচজনই আবার তার শিকার।

বুধবার ইন্দোনেশিয়ার বালিতে হওয়া সেই ম্যাচে শুরুতে ব্যাট করতে নেমে ৫ উইকেটে স্কোরবোর্ডে ১৫১ রান তুল স্বাগতিকরা। জবাব দিতে নেমে রোহমালিয়ার বোলিং তোপে মাত্র ২৪ রানেই গুঁটিয়ে যায় মঙ্গোলিয়া। ম্যাচ হারে ১২৭ রানের ব্যবধানে। তবে সেই ম্যাচ ছাপিয়ে আলোচনায় এখন ১৭ বছরের কিশোরী রোহমালিয়া।

এর আগে নারী টি-টোয়েন্টিতে সেরা বোলিং পরিসংখ্যানটি ছিল নেদারল্যান্ডসের পেসার ফ্রেডেরিক ওভারডিকের। ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইউরোপ অঞ্চলের বাছাইপর্বে ফ্রান্সের বিপক্ষে ৩ রান খরচায় ৭ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। এই কীর্তি আছে আর্জেন্টিনার অ্যালিসন স্টকসেরও।

পেরুর বিপক্ষে ৩ রানে ৭ উইকেট নেওয়ার কীর্তি আছে তারও। সেই ৭ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়লেন এবার রোহমালিয়াও। তৃতীয় ক্রিকেটার হিসেবে এই কীর্তি গড়লেও আগের দুইজনকে ছাড়িয়ে গিয়েছেন তিনি। এর আগে ০ রানে ৬ উইকেট নেওয়ার কীর্তি অবশ্য ছিল নেপালের অঞ্জলি চাঁদের।

;

উড়তে থাকা হায়দরাবাদকে থামিয়ে কুফা কাটাল ব্যাঙ্গালুরু



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে একটা ধারণা প্রচলিত আছে, ব্যাটারদের দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু। বোলারদের কারণেই নিয়মিত ম্যাচ হারতে হয় তাদের। এবারের আইপিএলেও হেরে বসেছিল টানা ৬ ম্যাচ। সেই ধারণা অবশ্য গতকাল পাল্টে দিয়েছে দলটির বোলাররা। টানা ৬ ম্যাচ হারের পর টুর্নামেন্টে দ্বিতীয় জয়ের দেখা পেয়েছে তারা। তাও এবারের আসরের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে হারিয়ে। আর এমন জয়েই কুফা কেটেছে ব্যাঙ্গালুরুর। প্লে অফের লড়াইয়ে টিকে আছে দলটি।

এ ম্যাচ শুরুর আগেও ভাবা হচ্ছিল, ভয়ঙ্কর হায়দরাবাদ এ ম্যাচে টসে জিতে আগে ব্যাট করলে না তিনশ করে বসে। তবে শেষ পর্যন্ত সেটি হয়নি। ভাগ্যের খেলা টসে হেরে শুরুতে বল করতে হয়েছে তাদের। আর তাদের বিপক্ষে নির্ধারিত ওভারে ৭ উইকেট খরচায় ২০৬ রানের লড়াকু ভিত পেয়েছে ব্যাঙ্গালুরু।

২০৬ রানের এই লক্ষ্যটাকে বিশাল বা রান পাহাড় না বলে লড়াকুই বলতে হচ্ছে; কারণ প্রতিপক্ষ হায়দরাবাদ এবারের আইপিএলে হরহামেশায় আড়াই শ পার করছে। তিনশ করার সম্ভাবনা জাগিয়ে তুলছে। সেই দলটির সামনে যখন ২০৬ রানের পুঁজি তখন সেটাকে বরং মামুলি বলায় শ্রেয়।

তবে সেই মামুলি লক্ষ্যটা এদিন জটিল হয়ে যায় দলটি পাওয়ার প্লেতেই ৪ উইকেট খুইয়ে ফেললে। এ সময় অভিষেক শর্মা তাণ্ডব চালিয়েছেন বটে, আর তাতে রানও এসেছে। তবে অপর প্রান্তে দ্রুত উইকেট হারিয়ে বিপদেই পড়ে যায় হায়দরাবাদ। ১৩ বলে ৩১ রান করে একটা সময় থামতে হয় অভিষেককেও। টপ অর্ডারের ব্যর্থতার দিনে দায়িত্ব নিতে পারেনি মিডল ও লোয়ার অর্ডারের ব্যাটাররা। শেষ দিকে শাহাবাজের ৩৭ বলে ৪০ রানের অপরাজিত ইনিংস কেবলই হারের ব্যবধান কমিয়েছে। হায়দরাবাদের ইনিংস থেমেছে ৮ উইকেটে ১৭১ রানে। ব্যাঙ্গালুরু ম্যাচ জিতেছে ৩৫ রানে।

টুর্নামেন্টে এটি তাদের দ্বিতীয় জয়। এ জয়ে পয়েন্ট টেবিলে উন্নতি না হলেও প্লে অফের দৌড়ে টিকে গেছে তারা। টুর্নামেন্টে আরও ৫টি ম্যাচ বাকি আছে তাদের। আর সেই ম্যাচগুলোতেও জিততে হবে ব্যাঙ্গালুরুকে। সেই সঙ্গে তাকিয়ে থাকতে হবে বাকি দলগুলোর ওপর। তবেই মিলবে ব্যাঙ্গালুরুর প্লে অফে যাওয়ার কঠিন সমীকরণ।

;