কার্ডিফ কাব্য ৩-এর অপেক্ষা



এম.এম. কায়সার, স্পোর্টস এডিটর, বার্তা২৪.কম, সোফিয়া গার্ডেন স্টেডিয়াম, কার্ডিফ থেকে
২০০৫ সালের ১৮ জুন অস্ট্রেলিয়া বধের নায়কেরা-ফাইল ছবি

২০০৫ সালের ১৮ জুন অস্ট্রেলিয়া বধের নায়কেরা-ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

বাসযাত্রায় লন্ডন থেকে কার্ডিফের দুরুত্ব ঘণ্টা তিনেকের কিছু বেশি। তবে দু’ধারের খোলা সবুজ চত্বর আর দিগন্ত জোড়া আকাশ দেখতে দেখতে সেই তিনঘণ্টা কখন কেটে যাবে- টের পাওয়ার উপায় নেই। পুরো হাইওয়ের রাস্তা রানওয়ের মতো সমতল। কোনো ঝক্কি-ঝাক্কি নেই। আনন্দময় যাত্রা। সবুজ পার্ক ও অনিন্দ্য সুন্দর বনায়নে তৈরি কার্ডিফ ঘুরে মনে হলো এখানে ক্রিকেট কই? এটা যে প্রেমকুঞ্জ! পার্কের বেঞ্চির পাশে ভীষণ সাহসী ভঙ্গিতে লেজ ফুলিয়ে কাঠ বিড়ালি লাফালাফি করছে। অস্থায়ী তাবু খাঁটিয়ে টাফ লেকের কিনারায় বসে ইজেল বসিয়ে আনমনো ভঙ্গিতে শিল্পী ছবি আঁকছেন। কেউ জগিংয়ে ব্যস্ত। সাইকেলের লেনে ঘাম ঝরানো চলছে। ঝুলন্ত সেতুতে দাড়িয়ে সেলফি তুলছেন জুটিরা। 

সন্ধ্যা হতেই সিটি সেন্টার আনন্দ-উৎসবের চারণক্ষেত্র যেন! পাব- রেস্তোরা থেকে মন নাচানো মিউজিকের তাল। ব্রাজিলিয়ান কফির কড়া মৌতাত। হাতে হাত রেখে মলজুড়ে হেঁটে চলা। রাস্তার পাশে ছোট ছোট টেবিল বসিয়ে সমমনাদের আড্ডা। এই শহরের চারধারে ঘুরে যে কেউ একটা চটজলদি একটা সিদ্ধান্তে পৌছে যাবেন-এটি সুখী শহর। এখানে সুখীদের বাস! সবাই হাসি-খুশি-আনন্দ নিয়েই সময় কাটাচ্ছে। মুখ গম্ভীর, পাথুরে দৃষ্টি-এমন একজনকেও দেখলাম না। এই শহরের হিম হিম সতেজ বাতাসটাই এমন-এখানে এলে আপনি রোমান্টিক হতে বাধ্য! আর ক্রিকেটীয় রোমান্টিকতায় তো এই শহরের সঙ্গে বাংলাদেশ অনেক আগে থেকেই আচ্ছন্ন-আবদ্ধ- এবং সম্পর্ক গড়া!

সেই রোমান্টিক সম্পর্কের সূচনা হয়েছিলো ২০০৫ সালের ১৮ জুন। ন্যাটওয়েস্ট ট্রফিতে সেবার এই মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচে বাংলাদেশ কত বড় ব্যবধানে হারবে- সেই হিসেব কষে বাজির বাজার গরম হয়েছিলো। কিন্তু সব হিসেব উল্টে দিয়ে কার্ডিফে সেই ম্যাচ বাংলাদেশ জিতে নেয়। অস্ট্রেলিয়াকে হারায় ৫ উইকেটে। মোহাম্মদ আশরাফুল দুর্দান্ত সেঞ্চুরি করেন। ওয়ানডে ক্রিকেটে  সেটি ছিলো আশরাফুলের প্রথম সেঞ্চুরি। শক্তিমান অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশের সেই জয় পুরো ক্রিকেট বিশ্বে বাংলাদেশের আগমনের বার্তা দেয়।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jun/07/1559910952040.jpg

কার্ডিফ কাব্য-পার্ট ওয়ান সেটাই!

সেই রোমান্টিকতার ঠিক এক যুগ পরে বাংলাদেশ দ্বিতীয়বারের মতো কার্ডিফের মাঠে নামে ২০১৭ সালের ৯ জুন। এবার প্রতিপক্ষ নিউজিল্যান্ড। কিউইদের ২৬৫ রানের জবাব দিতে নেমে বাংলাদেশের ইনিংস শুরুতে চিড়েচ্যাপ্টা পায়। ১২ রানে নেই ৩ উইকেট। সেই সঙ্কট আরো বাড়লো ১২ ওভারের মাথায়; ৩৩ রানে হাওয়া শুরুর ৪ উইকেট!

পুরো ম্যাচে তখন নিউজিল্যান্ডের দাপট। নিউজিল্যান্ড এই ম্যাচ কতো রানে জিতবে সেই হিসেব কষা চলছে। সেই হিসেবের অংকও বদলে দিলো বাংলাদেশ। সাকিব আল হাসান ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের সেঞ্চুরিতে ম্যাচ জিতে নিলো বাংলাদেশ ৫ উইকেটে। পঞ্চম উইকেট জুটিতে যোগ হলো ২২৪ রান।

বাংলাদেশ ক্রিকেটে ফিরে আসার অনন্য লড়াইয়ের গল্প তৈরি হলো এই ম্যাচে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jun/07/1559910976536.jpg

কার্ডিফ কাব্য-পার্ট টু রচিত হলো।

আরেকটি জুনে কার্ডিফের সেই সৌভাগ্যের মাঠে বাংলাদেশ ফের খেলতে নামছে। এবার প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড। যারা এই বিশ্বকাপে হট ফেভারিট। তবে বিশ্বকাপ ম্যাচ মানেই বাংলাদেশের কাছে ইংল্যান্ডের হার! পেছনের দুটি বিশ্বকাপে এই দুদলের ম্যাচের স্কোরকার্ড সেই সাক্ষ্যই দিচ্ছে।

কার্ডিফের মাঠের এই ক্রিকেট রোমান্টিকতার সঙ্গে একজন সেই শুরু থেকে মুগ্ধ; মাশরাফি বিন মর্তুজা! কার্ডিফ কাব্য-১ ও ২ এ খেলা একমাত্র বাংলাদেশি তিনিই! কার্ডিফ কাহিনীর শেষপর্বেও আছেন অধিনায়ক।

এবং অপেক্ষা, আরেকটি ক্রিকেট রোমান্টিকতার!

   

ব্যাটিং রূপকথার রাতে পাঞ্জাবের ইতিহাসগড়া জয়



হোসাইন মাহমুদ আব্দুল্লাহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ রান তাড়ার কীর্তি গড়ে কলকাতা নাইট রাইডার্সকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে পাঞ্জাব কিংস। কলকাতার দেয়া ২৬২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৮ বল এবং ৮ উইকেট হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে গেছে তারা।

আইপিএল ইতিহাসে রান তাড়ার আগের কীর্তিটি ছিল রাজস্থান রয়্যালসের। ২০২০ সালে তখনকার কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের বিপক্ষে ২২৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করেছিল দলটি। সে রেকর্ড দুমড়েমুচড়ে দিয়ে আজ নতুন ইতিহাস লিখেছে পাঞ্জাব। জনি বেয়ারস্টোর সেঞ্চুরির সঙ্গে শশাঙ্ক আরোরা এবং প্রভসিমরান সিংয়ের ঝোড়ো দুই ফিফটিতে আইপিএল ফোকলোরের অংশ হয়ে গেছে তারা।

কলকাতার মাঠ ইডেন গার্ডেনসে টসভাগ্য ছিল পাঞ্জাবের পক্ষে। টস জিতে আগে স্বাগতিকদের ব্যাটিংয়ে পাঠান পাঞ্জাব অধিনায়ক স্যাম কারেন। ঘরের মাঠে দুই ওপেনার ফিল সল্ট এবং সুনীল নারাইনের দুর্দান্ত শুরু পায় কলকাতা। পাঞ্জাবের বোলারদের তুলোধুনো করে ৬২ বলে ১৩৮ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েন দুই ওপেনার। ১০ ওভার পেরোতেই সাজঘরের পথ ধরেন তারা। এর আগে ৩৭ বলে ৭৫ রান আসে সল্টের ব্যাটে, নারাইন থামেন ৩২ বলে ৭১ রান করে।

সল্ট-নারাইনের তাণ্ডবের পর ভেঙ্কটেশ আইয়ারের ৩৯, শ্রেয়াস আইয়ারের ২৮ এবং আন্দ্রে রাসেলের ২৪ রানের ছোট তবে দেড়শর উপর স্ট্রাইক রেটে খেলা বিস্ফোরক ইনিংসগুলোতে চড়ে ২০ ওভারে ২৬১ রান পর্যন্ত পৌঁছায় তারা। পাঞ্জাবের পক্ষে সর্বোচ্চ দুই উইকেট পান পেসার আর্শদীপ সিং।

আইপিএলের এবারের আসরে যেভাবে পাইকারি হারে দুইশর উপর রান করছে দলগুলো, তাতে এত বড় সংগ্রহ নিয়েও স্বস্তিতে থাকার উপায় ছিল না কলকাতার। তবু জিততে হলে পাঞ্জাবকে আইপিএলে ইতিহাস গড়তে হবে তা হয়ত কলকাতার সমর্থকদের আশা জোগাচ্ছিল।

কিন্তু ইংলিশ উইলোবাজ বেয়ারস্টোর ব্যাটে সে আশায় গুঁড়েবালি! ৪৫ বলে সেঞ্চুরি ছোঁয়া এই ব্যাটার ইনিংস শেষ করেছেন ৮ চার ও ৯ ছক্কায় ১০৮ রানে অপরাজিত থেকে। তার আগে অবশ্য ইমপ্যাক্ট সাব প্রভসিমরান ২০ বলে ৫৪ রানের তাণ্ডব চালিয়ে পাঞ্জাবের হৃদয়ে অসম্ভবকে সম্ভব করার বিশ্বাস গেঁথে দিয়েছিলেন। আর সে বিশ্বাসকে শেষবেলায় পূর্ণতা দিয়েছেন ২৮ বলে ২ চার ও ৮টি বিশাল ছক্কায় ৬৮ রানের ইনিংস খেলা শশাঙ্ক।

ইডেন গার্ডেনসে কলকাতা এবং পাঞ্জাবের ব্যাটাররা মিলে করেছেন ৫২৩ রান, গড়েছেন স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি ৪২ ছক্কার রেকর্ড। এমন রাতকে ব্যাটিং রূপকথার রাত না বললে চলেই না।

;

ব্রাজিলের রেকর্ড গোলদাতা মার্তার অবসরের ঘোষণা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্রাজিলের জার্সিতে তার চেয়ে বেশি গোল নেই কারও। জাতীয় দলের জার্সিতে গোল করার দিক দিয়ে যেন পেলে-নেইমাররাও তার কাছে নস্যি! পুরুষ এবং নারী ফুটবল মিলিয়ে ব্রাজিলের হয়ে সর্বোচ্চ ১১৫ গোলের মালিক মার্তা অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন। চলতি বছরেই আন্তর্জাতিক ফুটবল অধ্যায়ের ইতি টানবেন এই কিংবদন্তিতুল্য নারী ফুটবলার।

সিএনএন ব্রাজিলের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে অবসরের বিষয়টি জানিয়েছেন মার্তা। আগামী ২৮ এপ্রিল (রবিবার) তার সম্পূর্ণ সাক্ষাৎকারটি প্রচার করবে সিএনএন ব্রাজিল।

ব্রাজিলের হয়ে ছয় বিশ্বকাপ খেলা মার্তাকে আসছে প্যারিস অলিম্পিকে দেখা যেতে পারে। অবসরের বছরে ষষ্ঠবারের মতো অলিম্পিকে খেলার সম্ভাবনার কথা জানিয়ে মার্তা বলেন, ‘যদি অলিম্পিকে যেতে পারি, তাহলে প্রতিটা মুহূর্ত উপভোগ করব। তবে অলিম্পিকে যাই আর না যাই, জাতীয় দলের সঙ্গে এটাই আমার শেষ বছর। ২০২৫ সাল থেকে ব্রাজিলের জাতীয় দলে মার্তাকে আর দেখা যাবে না।’

নারী ফুটবল দুনিয়ার সবচেয়ে আলোচিত চরিত্রদের অন্যতম মার্তা। ব্রাজিলকে তিনবার কোপা আমেরিকা জিতিয়েছেন, দুইবার এনে দিয়েছে অলিম্পিকের রৌপ্যপদক। ফিফার বর্ষসেরা নারী ফুটবলারের খেতাব রেকর্ড ছয়বার জিতেছেন, ২০০৬ থেকে ২০১০ পর্যন্ত এই পুরস্কার টানা পাঁচবার তার হাতে উঠেছে।

২০১৯ সালে প্রথম ফুটবলার হিসেবে পাঁচ বিশ্বকাপে গোল করার কীর্তি গড়েন মার্তা। এছাড়া এক বিশ্বকাপে ১৭ গোলের অনন্য রেকর্ডও তার নামের পাশে শোভা পাচ্ছে। পুরুষ এবং নারী ফুটবল মিলিয়ে এই দুটি কীর্তিও মার্তা ছাড়া আর কারও নেই।

;

ব্রাজিলিয়ানের গোলে আবাহনীর কষ্টার্জিত জয়



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রিমিয়ার লিগের চলতি আসরে প্রথমার্ধেই শেখ রাসেলকে হেসেখেলে ৩-১ গোলে হারিয়েছিল আবাহনী। তবে দ্বিতীয় দেখায় রাসেলকে রুখে দিতে কিছুটা বেগ পেতে হয়েছে তাদের। তবে ব্রাজিলিয়ান ব্রুনো রোচার একমাত্র গোলে শেষ পর্যন্ত পূর্ণ ৩ পয়েন্ট নিয়েই মাঠ ছেড়েছে আকাশি-হলুদরা।

 বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় প্রচণ্ড গরম আর সঙ্গে শেখ রাসেলের প্রতিরোধের সামনে শুরুতে কিছুটা খাবি খেতে হয় আবাহনীকে। প্রথমার্ধে বলার মতো একটা সুযোগই এসেছিল তাদের সামনে। বক্সের বাইরে থেকে ব্রুনোর বাঁকানো ফ্রি-কিক ঠেকিয়ে আবাহনীকে হতাশ করেন রাসেলের গোলকিপার মিতুল মারমা।

তবে দ্বিতীয়ার্ধের মাঝপথে এক আক্রমণ থেকে পরম আরাধ্য গোলটি পেয়ে যায় আবাহনী। ৭৪ মিনিটে বদলি মিডফিল্ডার রবিউল হাসানের ক্রসে ব্রুনোর হেড ক্রসবারে লেগে প্রতিহত হয়, তবে ফিরতি শটে বল জালে জড়াতে কোনো ভুল হয়নি এই ব্রাজিলিয়ানের। শেষ পর্যন্ত এই গোল দিয়েই তিন পয়েন্ট বুঝে নিয়েছে আন্দ্রেস ক্রুসিয়ানির শিষ্যরা।

এই জয়ে ১৩ ম্যাচ থেকে ২৫ পয়েন্ট পেয়ে তিনেই থাকল আবাহনী। শীর্ষে থাকা বসুন্ধরা কিংসের চেয়ে ৬ পয়েন্ট পিছিয়ে তারা। অন্যদিকে ১৩ ম্যাচে ১১ পয়েন্ট পাওয়া শেখ রাসেলের অবস্থান টেবিলের ১০ নম্বরে।

;

কোপার আগে ফার্নান্দেজকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় আর্জেন্টিনা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কোপা আমেরিকার আগে কিছুটা দুশ্চিন্তায় পড়তে হচ্ছে আর্জেন্টিনাকে। দলটির তারকা মিডফিল্ডার এনজো ফার্নান্দেজের যে চোটে পড়ে মৌসুম শেষ হয়ে গেছে। আজ (২৬ এপ্রিল) কুঁচকির চোটে অস্ত্রোপচার হয়েছে তার। অস্ত্রোপচারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে তার ক্লাব চেলসি।

এনজোর চোট নিয়ে দেয়া এক বিবৃতিতে চেলসি জানায়, ‘এনজোর অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে। এখন তার পুনর্বাসন কার্যক্রম শুরু হবে।’

এক টুইটে সফল অস্ত্রোপচারের কথা জানিয়েছেন এনজো নিজেও , ‘আমার সফল অস্ত্রোপচার হয়েছে। গত ছয় মাস ধরে এই ব্যথা বয়ে বেড়াচ্ছিলাম। তাই অস্ত্রোপচারের দরকার ছিল।’

কবে নাগাদ মাঠে ফিরতে পারবেন এনজো, সে ব্যাপারে চেলসি এখনো কিছু জানায়নি। আগামী ২০ জুন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হবে কোপা আমেরিকার পরবর্তী আসর। একটা কথা নিশ্চিত করে বলে দেয়া যায়, সে টুর্নামেন্টকে পাখির চোখ করেই এখন ফিট হয়ে ওঠার মিশনে নামছেন এনজো।

;