সিলেটে আ.লীগ করেছে সমাবেশ, বিএনপির ঝটিকা মিছিল



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিএনপির ঝটিকা মিছিল। ছবি: বার্তা২৪.কম

বিএনপির ঝটিকা মিছিল। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার রায়কে স্বাগত জানিয়ে বুধবার (১০ অক্টোবর) সিলেট নগরীতে মিছিল ও সমাবেশ করেছে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ। অন্যদিকে রায় প্রত্যাখ্যান করে নগরীতে ঝটিকা মিছিল করেছে বিএনপি।

সকাল ১০টা থেকেই রায়কে কেন্দ্র করে যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিহত করার লক্ষ্যে সোবহানীঘাটস্থ দলীয় কার্যালয়ে অবস্থান নেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বদর উদ্দিন কামরান ও সেক্রেটারি আসাদ উদ্দিন আহমদসহ নেতারা।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Oct/10/1539160987058.jpg

পরে দুপুর পৌনে ১২টায় রায় ঘোষণা হলে দলীয় নেতাকর্মীরা সোবহানীঘাট থেকে মিছিল বের করেন। মিছিলটি কোর্টপয়েন্টে এসে সমাবেশে মিলিত হয়। প্রায় আধাঘণ্টা সেখানে অবস্থান নেন তারা। সমাবেশে নেতৃত্ব দেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, কেন্দ্রীয় সংসদের সদস্য ও মহানগর সভাপতি বদর উদ্দিন আহমদ কামরান।

অপরদিকে রায় প্রত্যাখ্যান করে নগরীতে মিছিল করেছে বিএনপি। রায় ঘোষণার পরপরই সিলেটে তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল করেছে সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপি। দুপুর ১টার দিকে নগরীর জেলরোড পয়েন্ট থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে বিএনপি নেতাকর্মীরা। পরে মিছিলটি নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে নয়াসড়ক পয়েন্টে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন সিলেট জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলী আহমদ।

   

ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়ে ভোগান্তিতে যাত্রীরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুরের জয়দেবপুরে ট্রেন দুর্ঘটনার ২৪ ঘণ্টা বেশি সময় পার হলেও উদ্ধারকাজ শেষ না হওয়ায় ভয়াবহ শিডিউল বিপর্যয়ে পড়েছে ট্রেন। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা।

রেল সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দুর্ঘটনা কারণে বিলম্বে ছাড়ছে ট্রেন। যা স্বাভাবিক হতে সময় লাগবে আরও অন্তত দুইদিন।

জানা গেছে, রাজধানীর কমলাপুরের রেলওয়ে স্টেশন থেকে সাধারণত দৈনিক ৫৩টি ট্রেন দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছেড়ে যায়। তবে জয়দেবপুর দুর্ঘটনার কারণে গতকাল থেকে সব ট্রেনই ২ থেকে ৩ ঘণ্টা দেরি করে ছাড়ছে। এসব ট্রেন ঢাকায় পৌঁছেছেও দেরি করে।

রেলস্টেশনে সময়সূচিতে দেখা গেছে, রংপুর এক্সপ্রেস প্রায় সাত ঘণ্টা বিলম্বে ছেড়েছে। স্টেশন সূত্র বলছে, লাইন ক্লিয়ার না হওয়ার কারণে জয়দেবপুর হয়ে যে ট্রেনগুলো যাতায়াত করে সেগুলোর বিলম্ব হয়েছে।

এদিকে ট্রেন বিলম্বে ছাড়ায় ছুটির দিনেও কমলাপুর স্টেশনে ছিল যাত্রীদের ভিড়। তিস্তা ট্রেনের অপেক্ষায় রয়েছেন রকিবুল। তিনি বলেন, জামালপুর গ্রামের বাড়ি যাবো।সকাল সাড়ে ৭টায় ট্রেন ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও দুপুরেও ট্রেন স্টেশনে আসেনি।

রাজশাহী যেতে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছেন আনোয়ার। তিনি বলেন, টিকেট কেটে দুপুর ২টা থেকে কমলাপুরে ট্রেনের অপেক্ষায় বসে আছি এখনো ট্রেনের দেখা মেলেনি।

রংপুর এক্সপ্রেসের যাত্রী রুমানা আক্তার জানান, সকাল ৯টার ট্রেন ধরতে সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কমলাপুর রেল স্টেশনে অপেক্ষা করছি। সকাল গড়িয়ে দুপুর হলেও এখনো দেখা মেলেনি কাঙ্ক্ষিত ট্রেন। এই গরমে ভীষণ কষ্ট হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

জামালপুরগামী তিস্তা ট্রেনের জন্য জয়দেবপুর জংশনে অপেক্ষায় আছেন আরেক যাত্রী রনি। তিনি উত্তরার বায়িং হাউসে কাজ করেন। তিনি পরিবারের সদস্যদের নিয়ে গ্রামের বাড়ি জামালপুর যাওয়ার জন্য প্লাটফর্মে বসে আছেন। শনিবার সকাল সাড়ে সাতটায় জয়পুর জংশন থেকে ট্রেন ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও সকাল দশটায় ট্রেন স্টেশনে পৌঁছেনি।

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার মাসুদ সারওয়ার গণমাধ্যমকে বলেন, উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের প্রায় সব ট্রেনই ২ থেকে ৩ ঘণ্টা বিলম্বে ছাড়ছে। এখনো লাইন পুরোপুরি ঠিক হয়নি। সকাল থেকে এ রুটে ৮টি ট্রেন ছেড়ে গেছে। যার সবগুলোই বিলম্বে গেছে।

;

পাথরঘাটায় সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরগুনা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বরগুনার পাথরঘাটায় সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।

শনিবার (৪ মে) সকালে শেখ রাসেল স্কয়ারে অনুষ্ঠিত এ মানববন্ধনে সংবাদিক, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

পাথরঘাটা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি জয় বিশ্বাসের সভাপতিত্বে এ সময় সাবেক সভাপতি রফিকুল ইসলাম কাকন, সাধারন সম্পাদক আরিফ তৌহিদ, সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম খোকন, ইমাম হোসেন নাহিদ, নজমুল হক সেলিম, জাকির হোসেন খান, আমল তালুকদার প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

বক্তারা জানান, পাথরঘাটা সদর ইউনিয়নের সদস্য শহিদুর রহমানের বিরুদ্ধে হওয়া সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলন ও সংবাদ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করায় সাংবাদিক তাওহীদুল ইসলাম শুভ, জিয়াউল ইসলামসহ একাধিক লোকের বিরুদ্ধে মামলা করেন শহিদুর রহমান।

এছাড়া চরদুয়ানী ইউনিয়নের সৌদি প্রবাসী আল মামুনের বিরুদ্ধেও হওয়া একটি সংবাদ সম্মেলন ও সংবাদ প্রচার করায় সাংবাদিক তারিকুল ইসলাম রাকিব, সুমন মোল্লা, আল আমিন ফোরকানের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেন মামুনের পরিবার।

এছাড়াও মানববন্ধনে বিভিন্ন সময় স্থানীয় সাংবাদিক জাকির হোসেন খান ও জাফর ইকবালের বিরুদ্ধেও সংবাদ প্রকাশের জেরে হওয়া মামলার প্রতিবাদ জানানোসহ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বতিলের দাবি জানানো হয়।

;

সুশাসন ও জবাবদিহিতার অভাবে দেশের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সন্ধিহান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সুশাসন ও জবাবদিহিতার অভাবে দেশের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সন্ধিহান বলে মনে করছেন রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বিশ্লষকরা। বিশ্লষকদের মতে, দেশে যদি চেইন ইন ব্যালেন্সিং কাউন্টার বেইলিং ফ্যাক্টর না থাকে তাহলে দেশের রাজনীতি অর্থনীতির অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। একইসঙ্গে শক্তিশালী বিরোধীদলের অভাবে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটছে না বলেও জানান তারা।

শনিবার (৪ মে) রাজধানীর মহাখালী ব্র্যাক সেন্টারে দ্যা ঢাকা ফোরাম আয়োজিত 'রিজওনাল অর্থনীতি - এখন বাংলাদেশ' শীর্ষক সেমিনারে এসব বলা হয়।

এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আজকে রাজনীতি, অর্থনীতি, ইনভার্টার রিলেশনশীপ যেটা উঠে এসেছে এক্ষেত্রে একটা জিনিস আমি মনে করি, তা হলো দেশে যদি চেইন ইন ব্যালেন্সিং কাউন্টার বেইলিং ফ্যাক্টর না থাকে তাহলে দেশের রাজনীতি অর্থনীতির অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। আমাদের দেশে এখন কাউন্টার বেইলিং পাওয়া যায়না একজনও। এখন দেশে একজনই সব মানে তারায় সিদ্ধান্ত নেবে তারাই সব করবে। এটা হওয়ার কারণে কিন্তু আমাদের দেশে রাজনীতি অর্থনীতির অবস্থা এই হয়ে দাড়িয়েছে। আমাদের দেশে সামষ্টির অর্থনীতির পলিসিগুলোর কোন সমন্বয় নেই। মনিটরিংয় পলিসি বলেন বা অন্য কোন পলিসি বলেন কোনটার সঙ্গে কোনটার সমন্বয় নেই।

ধরেন, সরকার যদি কিছুই না করতো তাহলে মানুষের জন্য পথের বাঁধাগুলো যদি সরিয়ে দিতো ব্যবসায়ীদের কৃষকদের, শ্রমিকদের বাংলাদেশের উন্নয়ন আরও বেটার হতো। আরও স্মুথ হতো। কারণ এই যে বিভিন্ন নিয়মের মধ্যে বেধে কিছু মানুষের অসুবিধা এবং কিছু মানুষের সুবিধা হয়তো দেয়া হচ্ছে।

অর্থনীতিবিদ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, শক্তিশালী বিরোধীদলের অভাবে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটছে না। দেশে ক্ষমতাশীল দলের নানা অসংগতি থাকলে আস্থাশীল বিরোধী দলের অভাব রয়েছে। বিএনপি নির্বাচন বিমুখতার কারণে এখন জন বিচ্ছিন্ন।

এসময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন, সরকার নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য নির্যাতনের মাধ্যমে বিরোধী দলকে নির্বাচন থেকে বিরত রেখেছে।

অর্থনীতিবিদ হোসেন জিল্লুর বলেন, সরকার ঋণ নির্ভর উন্নয়ন বাস্তবায়ন করছে, দুর্নীতিকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিতে নীতি প্রণয়ন করা হচ্ছে। বর্তমানে নীতিমালা প্রণয়নের মাঝে দুর্নীতিকে পৃষ্ঠপোষকতা করা হচ্ছে। ঋণ নির্ভর অর্থনীতি দেশকে খাদের দ্বার প্রান্তে নিয়ে গেছে। আপেক্ষিকভাবে সংকট সমাধান হলেও স্থায়ী সমাধান মিলছে না।

;

যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মাধ্যমে দায়মুক্ত ও পাপমুক্ত হয়েছি: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মাধ্যমে শহীদজননী জাহানারা ইমাম ঘাতক দালাল নির্মূলের যে আন্দোলন শুরু করেছিলেন, তা কিছুটা হলেও সফল হয়েছে, বাস্তবায়িত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।

তিনি বলেন, আমি মনে করি, এর মাধ্যমে আমরা দায়মুক্ত ও পাপমুক্ত হয়েছি। আমরা কিছুটা হলেও মুক্তিযুদ্ধের কথা বলি, কিন্তু রাজাকার, আলবদর, আলশামসদের কথা একেবারেই বলি না।

শনিবার (৪ মে) বেলা ১১টায় জাতীয় জাদুঘরের শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মিলনায়তনে শহীদজননী জাহানারা ইমামের ৯৫তম জন্মদিন উপলক্ষে জাতীয় জাদুঘরের কাছে ‘জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর’-এর চাবি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব মন্তব্য করেন তিনি।

তিনি বলেন, আজ শুভদিন। মহীয়সী নারী জাহানারা ইমামের স্মৃতি জাদুঘর, যেটি ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৈরি করা হয়েছিল; সেটি সরকার ও সংস্কৃতিমন্ত্রীর নেতৃত্বে জাতীয় জাদুঘরের শাখা হিসেবে এর দায়িত্বভার গ্রহণ করে আরেকবার দায়মুক্ত হলাম। আন্দোলন-সংগ্রাম কীভাবে হয়েছিল, আমরা মাঠে থেকে দেখেছি। সেদিন বৃহত্তর কারাগারে সাত কোটি মানুষ বন্দি থেকে মুক্তিযুদ্ধকে সংগঠিত করেছিল, মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেছিল জীবনের ঝুঁকি নিয়ে। তাদেরই একজন পুরোধা ব্যক্তিত্ব শহীদজননী জাহানারা ইমাম।

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান বলেন, আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো আমরা বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। শহীদজননী জাহানারা ইমামকে মুক্তিযোদ্ধাদের ‘মা’ হিসেবে বরণ করে নেওয়া হয়েছে। স্বাধীনতাযুদ্ধে নারীদের আত্মত্যাগের উজ্জ্বল উদাহরণ হলেন শহীদজননী। তিনি ও তার পরিবারের আত্মত্যাগ আমাদের স্মরণে রাখতে হবে, তুলে ধরতে হবে নতুন প্রজন্মের কাছে। আমি শিক্ষামন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করবো সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জাহানারা ইমামের লেখা ‘একাত্তরের দিনগুলি’ বইটি যেন পড়ানো হয়।

অনুষ্ঠানের শুরুতে জাহানারা ইমাম ও তার পরিবারের সদস্যদের বিভিন্ন সময়ের তোলা ছবি এবং জাহানারা ইমাম জাদুঘরের একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়। আমন্ত্রিত অতিথিদের বক্তব্যের পর জাহানারা ইমামের ছোট ছেলে সাইফ ইমাম জামি জাতীয় জাদুঘরের কাছে জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘরের চাবি হস্তান্তর করেন। এরপর মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী মোজাম্মেল হক ভার্চুয়ালি জাদুঘরের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান, বীর মুক্তিযোদ্ধা নাসিরউদ্দীন ইউসুফ বাচ্চু, সাইফ ইমাম জামি প্রমুখ। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা, সংসদ সদস্য, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বসহ বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

;