রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বন্ধ হচ্ছে না মোবাইল নেটওয়ার্ক!



রেজা-উদ্-দৌলাহ প্রধান ও মুহিবুল্লাহ মুহিব, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
কক্সবাজারের একটি রোহিঙ্গা ক্যাম্প | বার্তাটোয়েন্টিফোর ফাইল ছবি

কক্সবাজারের একটি রোহিঙ্গা ক্যাম্প | বার্তাটোয়েন্টিফোর ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের ৩৪টি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ হচ্ছে না। সেখানে মোবাইল অপারেটরগুলোর টু-জি সেবা সার্ভিস সবসময় চালু থাকবে। থ্রি-জি ও ফোর-জি সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ করা হবে। তবে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সচল থাকা ৮/৯ লাখ সিম নিষ্ক্রিয় করা ও নতুন করে সিম বিক্রি ঠেকাতে তৎপর রয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।

রোহিঙ্গারা যাতে মোবাইল ফোনের সুবিধা না পায়, তা সাতদিনের মধ্যে নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের সব মোবাইল অপারেটর কোম্পানিকে গত ১ সেপ্টেম্বর জরুরি নির্দেশনা দিয়েছিল বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।

আরও পড়ুন: রোহিঙ্গাদের মোবাইল ফোন সংযোগ বন্ধের জরুরি নির্দেশ

বিটিআরসির পাঠানো ওই নির্দেশনায় বলা হয়, “রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও গুরুত্ব বিবেচনা, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা ও জনসুরক্ষার স্বার্থে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী যাতে মোবাইল সুবিধা না পায় সে বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য আপনাদের নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছিল। কিন্তু রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনকারী কমিটি এবং বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা, গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে কমিশন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী কর্তৃক ব্যাপক হারে সিম/রিম ব্যবহার সংক্রান্ত তথ্য পেয়েছে। এমতাবস্থায়, আগামী ০৭ (সাত) কার্যদিবসের মধ্যে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কোনো প্রকার সিম বিক্রি, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী কর্তৃক সিম ব্যবহার বন্ধ তথা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে মোবাইল সুবিধাদি প্রদান না করা সংক্রান্ত সকল ব্যবস্থা নিশ্চিত করে বিটিআরসিকে অবহিত করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ জানানো হল।”

বিটিআরসি নির্ধারিত সেই সাতদিনের সময়সীমা পেরিয়ে গেলেও ৩৪টি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পরিপূর্ণভাবে চালু ছিল মোবাইল নেটওয়ার্ক। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ করা হবে সেটি ভুল। এমন কোন সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়নি।

তিনি বলেন, আমরা সেখানে সবসময় টু-জি সেবা চালু রাখব। তবে থ্রি-জি ও ফোর-জি সেবা নিয়ন্ত্রণ করা হবে। বিকেল ৫টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত থ্রি-জি ও ফোর-জি সেখানে চালু থাকবে। তবে রোহিঙ্গাদের কাছে নতুন করে সিম বিক্রি কঠোরভাবে বন্ধ করা হবে।


মন্ত্রীর কথার সত্যতা পাওয়া যায় ক্যাম্পগুলোতে। রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে ক্যাম্পে অবস্থানরত একাধিক রোহিঙ্গার সঙ্গে ফোনে কথা বলা সম্ভব হয়েছে।

কুতুপালং ক্যাম্প-৩ এর বাসিন্দা রোহিঙ্গা যুবক সাদ্দাম হোসেন বলেন, সকাল থেকে নেটওয়ার্ক স্বাভাবিক রয়েছে। তবে ইন্টারনেটে একটু সমস্য ছিল। কিছুক্ষণ আসে আবার চলে যায়।

বালুখালী ক্যাম্প-১৭ এর বাসিন্দা আবু তাহের বলেন, রবি, বাংলালিংক, টেলিটক ও এয়ারটেল আছে। তবে গ্রামীণফোন একেবারে নেই। ফোনে কথা বলা যাচ্ছে। ইন্টারনেট ব্যবহারে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। ভিডিও কলেও কথা বলা যাচ্ছে।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নেটওয়ার্ক চালু রাখার সরকারি সিদ্ধান্ত ক্যাম্পে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রতিবন্ধক হতে পারে বলে শঙ্কা রয়েছে বিভিন্ন মহলে।

তারা বলছে, রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চত করতে হলে নেটওয়ার্কের মান কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। বাংলাদেশি অপারেটদের নেটওয়ার্ক নাকি মিয়ানমারেও পাওয়া যায়। এসব অব্যবস্থাপনা বন্ধ করতে হবে।

এ দিকে রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্প এলাকায় ব্যবহার করা সিমের সংখ্যা ৮ থেকে ৯ লাখ। নতুন সিম বিক্রি বন্ধ করে দেওয়া হলেও এ ৮-৯ লাখ সিম নিষ্ক্রিয় করার উপায় খুঁজতে শুরু করেছে বিটিআরসি। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মোবাইল ব্যবহার বন্ধ করতে কক্সবাজার প্রশাসন এবং পুলিশের প্রত্যক্ষ সহায়তা চাওয়া হয়েছে বিটিআরসির পক্ষ থেকে।

রোহিঙ্গাদের সিমকার্ড ও ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে দফায় দফায় ডিলারদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিকারুজ্জামান চৌধুরী। বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের কাছে কোন অবস্থাতেই সিম বিক্রি করা যাবে না। যদি কোন এলাকা থেকে সিম এনে ব্যবসায়ীরা বিক্রি করেন তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ক্যাম্পে নেটওয়ার্ক কিছুটা সচল রয়েছে বলে তার কাছে খবর আছে বলে জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিকারুজ্জামান চৌধুরী।


টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ রবিউল হাসান বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মোবাইল নেটওয়ার্কের বিষয় নিয়ে সরকার কঠোর অবস্থানে। কিছুটা দুর্বল হলেও কয়েকটি ক্যাম্পে আগের মতোই নেটওয়ার্ক পাওয়ার খবর পেয়েছি। বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি এবং পরবর্তী নির্দেশনা পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে এখন নেটওয়ার্ক সচল রয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে। এ বিষয়ে বিটিআরসিকে চিঠি দেওয়া হবে। যাতে দ্রুত সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়ন করে।

২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট রাখাইনের ৩০টি নিরাপত্তা চৌকিতে একযোগে হামলার ঘটনা ঘটে। এর প্রতিক্রিয়ায় মিয়ানমার সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের ওপর ‘জাতিগত নিধন‘ অভিযান পরিচালনা করে। তখন প্রাণ বাঁচাতে প্রায় ৭ লাখ রোহিঙ্গা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেয়।

আগে থেকেই আশ্রয় নেওয়া শরণার্থীরাসহ উখিয়া-টেকনাফের ৩০টি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এখন ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা অবস্থান করছে। তবে জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, এই সংখ্যা ১১ লাখ ৮৫ হাজার ৫৫৭। এদের মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যাই বেশি।

   

নওগাঁয় ৩ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তারা পুনরায় নির্বাচিত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ 
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁয় প্রথম ধাপে তিনটি উপজেলায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বেসরকারিভাবে ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। বুধবার (৮ মে) রাত ১০টায় উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রির্টানিং কর্মকর্তারা বেসরকারিভাবে পৃথক ফলাফল ঘোষণা করেন।

এর আগে, সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলে। জেলার ১১টি উপজেলার মধ্যে প্রথম ধাপে বদলগাছী, পত্নীতলা ও ধামইরহাট উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ তিন উপজেলায় তারা জনপ্রতিনিধি ছিলেন। ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তারা নতুন করে আবারও নির্বাচিত হয়েছেন।

বদলগাছী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রির্টানিং কর্মকর্তা নিত্যানন্দ কুমার পাল বলেন- কৈ মাছ প্রতীকের প্রার্থী মো. শামসুল আলম খান বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছে। তার প্রাপ্ত ভোট ২১ হাজার ৯২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাপ-পিরিচ প্রতীকের মো. আবুল খালেদ বুলু ১৫ হাজার ২৬৭ ভোট পেয়ে পরাজিত হন।

পত্নীতলা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রির্টানিং কর্মকর্তা জোবায়ের হোসেন বলেন- মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী মো. আব্দুল গাফ্ফার বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছে। তার প্রাপ্ত ভোট ৬২ হাজার ৭৮৮। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল খালেক চৌধুরী ৫০ হাজার ৮৫৬ ভোট পেয়ে পরাজিত হন।

অপরদিকে, ধামইরহাট উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রির্টানিং কর্মকর্তা মো. আনিছার রহমান বলেন- আনারস প্রতীকের প্রার্থী মো. আজাহার আলী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রাপ্ত ভোট ৪৬ হাজার ৮৫৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী মো. ওসমান আলী ১২ হাজার ৭৬২ ভোট পেয়ে পরাজিত হন।

জেলা নির্বাচন ও রিটার্নি কার্যালয় থেকে জানা যায়- জেলার বদলগাছী, পত্নীতলা ও ধামইরহাট এ উপজেলায় ৩২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। যেখানে চেয়ারম্যান পদে ১৩ জন, পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ জন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন। ১৯১ টি কেন্দ্রে ১ হাজার ৪০৭টি কক্ষে ভোটগ্রহণ হয়। যেখানে মোট ভোটার ৫ লাখ ৩৭ হাজার ১৭৬ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৬৮ হাজার ৭৩৬ জন এবং নারী ভোটার জন ২ লাখ ৬৮ হাজার ৪২৯ জন।

;

ধোবাউড়ায় টানা ২য় বার নির্বাচিত হলেন ডেভিড রানা চিসিম 



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় টানা দ্বিতীয় বার উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ডেভিড রানা চিসিম। 

বুধবার (৮ মে) সকাল ৮ থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে উপজেলার ৫৪ টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ কর হয়েছে। ভোট গণনার পর ফলাফল ঘোষণা করেন সহকারী রির্টানিং কর্মকর্তা রেজাউল করিম। 

উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীকে  ২৮ হাজার ৬৩৫ ভোট পেয়ে  নির্বাচিত হয়েছেন ডেভিড রানা চিসিম। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ডা. আসাদুজ্জামান আকন্দ সাগর ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২১ হাজার ৩৪৮ ভোট। 

এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন জাহাঙ্গীর আলম মাইক প্রতীকে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৩৭৩ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আজহারুল ইসলাম খায়রুল পেয়েছেন ২০ হাজার ২৩৫ ভোট।

নারী ভাইস চেয়ারম্যান স্বপ্না আক্তার ফুটবল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৬ হাজার ১০২ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বিলকিস আক্তার হাঁস প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ২১৬ ভোট।

;

মানিকগঞ্জের ২ উপজেলা পরিষদে বিজয়ী যারা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই সুষ্ঠ পরিবেশে সম্পন্ন হয়েছে মানিকগঞ্জের সিংগাইর ও হরিরামপুর উপজেলা পরিষদের ভোটগ্রহণ। এই দুই উপজেলায় সকালের দিকে ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বাড়তে থাকে। সিংগাইরে ৩০ শতাংশের কিছুটা বেশি ভোট পড়লেও হরিরামপুরে ভোট পড়েছে ৪৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ ভোট।

সিংগাইরে বেসরকারি ফলাফলে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন কাপ পিরিচ প্রতিকের সায়েদুল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল আনারস প্রতীকের আব্দুল মাজেদ খান। এছাড়া তালা প্রতীক নিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো. রমিজ উদ্দিন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হয়েছেন হাঁস প্রতীকের আনোয়ারা খাতুন।

হরিরামপুরে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মোটরসাইকেল প্রতিকের দেওয়ান সাইদুর রহমান এবং ভাইস-চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বই প্রতীকের মো. বিল্লাল হোসেন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হয়েছেন ফুটবল প্রতীকের শামিমা আক্তার চায়না।

;

কুষ্টিয়ায় আবারও আতাউর রহমান ও খোকসায় মাসুম নির্বাচিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার সদর উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান আতা এবং খোকসা উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আল মাসুম মোর্শেদ শান্ত।

বুধবার (৮ মে) বেসরকারি ফলাফলে এ তথ্য জানা যায়।

জানা গেছে,সদর উপজেলায় আতাউর রহমান আতা ৬৭ হাজার ৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন  (আওয়ামী লীগ)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবু আহাদ আল মামুন (বাংলাদেশ জনতা পার্টি) প্রাপ্ত ভোট ৩ হাজার ৪৮৬ ভোট।

ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আবু তৈয়ব বাদশা। তার প্রাপ্ত ভোট ৪৭ হাজার ২৮৯ ভোট। নারী ভাইস চেয়ারম্যান বিজয়ী লতা খাতুনের প্রাপ্ত ভোট ৪২ হাজার ৮৭৯ টি।

খোকসা উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আল মাসুম মোর্শেদ শান্ত প্রাপ্ত (আওয়ামী লীগ) প্রাপ্ত ভোট ২৫ হাজার ১০১ ভোট। নিকটতম প্রার্থী বাবুল আকতার পেয়েছেন ১৯ হাজার ৬৩৯ টি।

এদিকে আবারও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা বিজয়ী হওয়ায় নেতাকর্মীরা ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। রাতে বিজয়ী হওয়ার পর আতাউর রহমান আতাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান জেলা তাতী লীগের সভাপতি রুহুল আমিন ও সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশীদ। 

;