শিক্ষায় এগিয়ে শিরীন শারমিন, ধনসম্পদে আশিকুর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুরের ছয়টি আসনের হেভিওয়েট প্রার্থীদের মধ্যে শিক্ষায় এগিয়ে রয়েছেন জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। আর ধনসম্পদে এগিয়ে রয়েছে এইচএন আশিকুর রহমান। রংপুর জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে তাদের দেয়া হলফনামা থেকে এ সব তথ্য পাওয়া গেছে। 

রংপুর-৬ (পীরগঞ্জ) আসনের মহাজোট প্রার্থী আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শিক্ষাগত যোগ্যতা বিএ। বর্তমান এমপি জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী আইন নিয়ে পিএইচডি (ডক্টরেট ডিগ্রি) এবং বিএনপির প্রার্থী সাইফুল ইসলাম স্নাতকোত্তর পাস করেছেন।

এখানকার বর্তমান এমপি স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট ও দোকান ভাড়া থেকে বার্ষিক আয় করেন ৪৪ লাখ ২৫ হাজার টাকা। তার শেয়ার ও সঞ্চয়পত্র রয়েছে ৩ লাখ ২০ হাজার টাকার। তার পেশা হিসেবে দেখানো হয়েছে শিক্ষক, চিকিৎসক ও পরামর্শক। এসব খাতে তার বছরে আয় হয় ২৪ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। এছাড়া অন্যান্য খাতে তার আয় দেখানো হয়েছে আরও ৯১ হাজার টাকা। নিজ নামে নগদ টাকা রয়েছে ২৭ লাখ ৭২ হাজার ১০০ টাকা এবং স্বামীর নামে রয়েছে ১০ লাখ ১৯ হাজার টাকা। তার কাছে স্বর্ণ ও অন্যান্য অলঙ্কার রয়েছে ৩০ ভরি। তার কৃষি কিংবা অকৃষি জমি নেই।

রংপুর-৫ (মিঠাপুকুর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা ও বর্তমান এমপি এইচএন আশিকুর রহমানের শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতকোত্তর এবং জাতীয় পার্টির এসএম ফখর-উজ-জামান জাহাঙ্গীর বিকম। এখানকার বর্তমান এমপি এইচএন আশিকুর রহমান সবচেয়ে ধনী। তার কৃষি জমি রয়েছে ১ কোটি ৬০ লাখ টাকার। ব্যবসায় রয়েছে ২ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। শেয়ার ও সঞ্চয়পত্র রয়েছে ১ কোটি ৭ লাখ টাকার। চাকরির পারিতোষিক খাতে আয় ৬ কোটি ৬০ হাজার টাকা। অন্যান্য খাতে ৭৮ হাজার টাকা আয় দেখানো হয়েছে। তার নগদ টাকা রয়েছে ৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। এছাড়া স্বর্ণ রয়েছে ৪০ ভরি।

রংপুর-৪ (পীরগাছা ও কাউনিয়া) আসনে বর্তমান এমপি মুক্তিযোদ্ধা টিপু মুনসি শিক্ষাগত যোগ্যতায় দেখিয়েছেন সিসিইউসি পাস। অন্যদিকে জাতীয় পার্টির মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল এমএসএম ও বিএনপির এমদাদুল হক ভরসার শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক। এ আসনের বর্তমান এমপি টিপুর মুনসির নিজ নামে নগদ কোনো টাকা ও কৃষি জমি নেই। চাকরি খাতে আয় দেখানো হয়েছে ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা। টিপু মুনসির স্ত্রীর নামে ব্যাংকে রয়েছে ৩৪ লাখ ৩৪ হাজার ৬৬৬ টাকা। স্ত্রীর নামে বন্ড,স্টক এক্সচেঞ্জে চার কোটি ৫১ লাখ ৬১ হাজার তিনশ টাকা রয়েছে। স্বর্ণ রয়েছে ৬০ হাজার টাকার। এছাড়া আসবাবপত্র দেখানো হয়েছে ৪০ হাজার টাকার।

রংপুর-৩ (সদর ও সিটি) আসনে বর্তমান এমপি ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বিএ পাস। অন্যদিকে শিক্ষাগত যোগ্যতায় বিএনপি প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা মোজাফফর হোসেন এইচএসসি, পিপলস পার্টির রিটা রহমান এমএ এবং জাসদের সাখাওয়াত রাঙ্গা স্বশিশিক্ষত।

এ আসনের বর্তমান এমপি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ব্যবসা, শেয়ার বাজার, সঞ্চয়পত্র, ব্যাংক আমানত এবং চাকুরী থেকে কোন আয় নেই। তবে তার স্থাবর সম্পত্তির মূল্যমান ২ কোটি ৫০ লাখ ৪০ হাজার টাকা এবং অস্থাবর সম্পত্তি ৫৭ কোটি ৭৮ লাখ ৮০ হাজার ২০০ টাকা। বার্ষিক আয় ১ কোটি ৮ লাখ ৪২ হাজার ২০৬ টাকা। এছাড়া দুটি ব্যাংকে তার নামে ঋণ রয়েছে ২ কোটি ৩২ লাখ ৪ হাজার ৬৩৫ টাকার।

রংপুর-২ (বদরগঞ্জ ও তারাগঞ্জ) আসনে বর্তমান এমপি আবুল কালাম মোঃ আহসানুল হক চৌধুরী ডিউক আইন নিয়ে এমএ পাস করেছেন। অন্যদিকে শিক্ষাগত যোগ্যতায় জাতীয় পার্টির আসাদুজ্জামান চৌধুরী সাবলু এমকম, সাবেক এমপি আনিছুল ইসলাম মন্ডল স্নাতক, জিয়া উদ্দিন আহমেদ বাবলু স্নাতককোত্তর এবং বিএনপির সাবেক এমপি মোহাম্মদ আলী সরকার এইচএসসি, মাহফুজ উন নবী চৌধুরী ডন এমকম (এলএলবি) পাস দেখিয়েছেন।

এ আসনের বর্তমান এমপি আহসানুল হক চৌধুরী ডিউকের কৃষি জমি রয়েছে ২৪ বিঘা এবং অকৃষি জমি ২০ শতক। স্ত্রীর নামে রয়েছে ৭০ শতাংশ জমি। কৃষি, ব্যবসা, বাড়ি ও চালাত ভাড়া এবং এমপি সম্মানী ভাতা মিলে তার বার্ষিক আয় ২২ লক্ষ ১৬ হাজার ৯৪৮ টাকা। অন্যদিকে অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে ৬ লক্ষ ৮০ টাকার।

রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া) আসনে বর্তমান এমপি ও এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী মসিউর রহমান রাঙ্গার শিক্ষাগত যোগ্যতা বিকম পাস। অন্যদিকে বিএনপির রইচ আহম্মেদ ও ওয়াহেদুজ্জামান মাবু এইচএসসি পাস। এ আসনে বর্তমান এমপি ও জাতীয় পার্টির মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গার ব্যাংক ঋণ রয়েছে ৯৩ লাখ ৫৩ হাজার ৪১৫ টাকা। হলফনামা অনুযায়ী মসিউর রহমান রাঙ্গার নামে কোনো মামলা নেই। তার কৃষিখাত থেকে আয় হয় বছরে ১ লাখ ৭৭ হাজার ৪৩৮ টাকা। এছাড়া বাড়ি ভাড়া পান ১৭ লাখ ৩১ হাজার ৮৭ টাকা। ব্যবসা বাবদ তার আয় হয় ৪৪ লাখ ৬৯ হাজার ৩৫ টাকা। চাকরি খাতে তার আয় দেখানো হয়েছে ২১ লাখ ৪১ হাজার ৫৮০ টাকা। এছাড়া অন্যান্য খাতে আয় রয়েছে ২ লাখ ৩৪ হাজার ৩৩২ টাকা। এছাড়া রাঙ্গার স্থাবর সম্পদ, কৃষি জমি, আবাসিক ও বাণিজ্যিক দালান ও ফিলিং স্টেশন রয়েছে, যার মূল্য  কয়েক কোটি টাকা। পেশা হিসেবে দেখানো হয়েছে পরিবহণ মালিক ও সাধারণ ব্যবসায়ী।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;