আ’লীগের খসড়া মনোনয়ন তালিকা নিয়ে ধোঁয়াশা



রেজা-উদ্-দৌলাহ প্রধান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কে হচ্ছেন নৌকার মাঝি? কে বাদ পড়ছেন? উনি কেন বাদ পড়লেন? তাকে কেন মনোনয়ন দেওয়া হল? এমন সব প্রশ্ন এখন ঘুরপাক খাচ্ছে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মাঝে।

ধানমণ্ডি ৩/এ থেকে গুলিস্তান পার্টি অফিস, সংসদ ভবন থেকে গণভবন, তারকা হটেলে থেকে চায়ের দোকানের আড্ডা, অফিস থেকে আদালত পাড়া সব খানেই নৌকার মনোননয় নিয়ে তুমুল আলোচনা, জল্পনা-কল্পনা।

নৌকার মনোনয়ন নিশ্চিত হওয়ার খবর বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় সেই আলোচনাকে আরো কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। তবে বাজারে ছড়িয়ে পড়া এসব তালিকা মনগড়া ও ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছে আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে নৌকার মনোনয়ন পেতে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র নিয়েছিলেন চার হাজার ২৩ জন। মনোনয়ন সংগ্রহ শেষ প্রার্থীরা শেষ মুহুর্তের লবিং-তদবিরে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। মনোনয়ন বোর্ডের সদস্যদের বাড়িতে, অফিসে ফুল, মিষ্টি নিয়ে তাদের ধরনা দিতে দেখা যায়।

এমনকি নজর কাড়তে অনেক প্রার্থী নিজেদের নাম পরিচয় দিয়ে বোর্ড সদস্যদের অনবরত কল/এসএমএস দেওয়ার কথাও শোনা যায়। কিন্তু সময় যত গড়াতে থাকে ততই মনোনয়ন নিয়ে নেতাকর্মী ও প্রার্থীদের মধ্যে উৎকণ্ঠা ও উদ্বেগ বাড়তে শুরু করে।

এদিকে ১২ নভেম্বর থেকে মনোনয়ন প্রার্থীদের আমলনামা নিয়ে অনানুষ্ঠানিক ও আনুষ্ঠানিক বৈঠক শুরু করেন মনোনয়ন বোর্ড। লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সেসব বৈঠকে প্রার্থীদের নিয়ে পরিচালিত জরিপ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।

জানা গেছে, মুখ দেখে নয় বরং জরিপ দেখে মনোনয়ন দেওয়া হচ্ছে আওয়ামী লীগে। দলীয় সভাপতির দুটি জরিপ, আওয়ামী লীগের জরিপ ও গোয়েন্দা সংস্থা পরিচালিত তিনটি জরিপ নিয়ে প্রার্থীদের যাচাই-বাছাই শুরু হয়। এরই মধ্যে প্রার্থীর সমর্থকরা কারো মনোনয়ন নিশ্চিতের খবর ছড়িয়ে মিষ্টি বিতরণও শুরু করে।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে মনোনয়ন বোর্ড ২৩০ আসনে প্রার্থীর খসড়া তৈরি করেছে। বাকী আসনগুলোতে জোটগতভাবে নৌকার প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করে প্রকাশ করা হবে।

কিন্তু এর আগেই খসড়া তালিকা থেকে আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট প্রার্থীরা বাদ পড়েছেন বলে বিভিন্ন মাধ্যমে খবর ছড়িয়ে পড়ে। দলের দুই প্রভাবশালী সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক ও বাহাউদ্দিন নাছিম খসড়া তালিকায় বাদ পড়েছেন। তাদের পরিবর্তে যথাক্রমে শরীয়তপুর-১ আসন থেকে কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ইকবাল হোসেন অপু ও মাদারিপুর-৩ আসন থেকে দফতর সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ মনোনয়ন পেতে চলেছেন।

বর্তমান সাংসদদের মধ্যে বাদ পড়েছেন মাগুরা-১ আসনের এটিএম আব্দুল ওয়াহাব, রাজশাহী-৫ আসনের আব্দুল ওয়াদুদ দারা, যশোর-২ আসনের মনিরুল ইসলাম, ময়মনসিংহ-১১ আসনের মোহাম্মদ আমানুল্লাহ, টাঙ্গাইল-২ আসনের খন্দকার আসাউজ্জামান, টাঙ্গাইল-৩ আসনের আমানুর রহমান খান রানা, কিশোরগঞ্জ-২ আসনের সোহরাব উদ্দিন, মুন্সিগঞ্জ-১ আসনের সুকুমার রঞ্জন ঘোষ, নেত্রকোনা-৩ আসনের ইফতিকার উদ্দিন তালুকদার পিন্টু, শরীয়তপুর-২ আসনের কর্নেল (অব.) শাখাওয়াত আলী ও কক্সবাজার-৪ আসনের আব্দুর রহমান বদি।

ঢাকা-১৩ আসনে জাহাঙ্গীর কবির নানক ও ফরিদপুর-১ আসনে আব্দুর রহমানের মনোনয়ন ভাগ্য ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। তারা দুজনেই দলের প্রভাবশালী যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক।

রোববার ও সোমবার দিনভর আলোচনার কেন্দ্রে ছিল খসড়া তালিকায় এসব হেভিওয়েটদের বাদ পড়া নিয়ে। আওয়ামী লীগের ৩/এ তে সোমবার বাদ পড়াদের সমর্থকের উৎসাহে যেমন ভাটা নেমে এসেছে তেমনি প্রতিপক্ষ শিবিরে স্বস্তি দেখা গেছে।

বাহাউদ্দিন নাছিমের সমর্থকরা বলছেন, নাছিমের ত্যাগকে নেত্রী কখনো ভুলে যেতে পারেন না। তার মত কর্মীবান্ধব ও সংগঠন অন্ত:প্রাণ মানুষের মূল্যায়ন অবশ্যই নেত্রী করবেন।

কথা হয় ইকবাল হোসেন অপুর কয়েকজন কর্মীর সঙ্গে। তারা জানান, অপু দীর্ঘদিন ধরে নিরলসভাবে দলের জন্য কাজ করে গেছেন। তাকে নেত্রী কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বানিয়ে মূল্যায়ন করেছেন। এবার তাকে নৌকার মনোনয়ন দিয়ে শরীয়তপুর-১ আসনের উন্নয়ন করার সুযোগ দেবেন।

আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মনোননয় নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার সর্বময় ক্ষমতা আওয়ামী লীগ সভাপতির হাতে। প্রার্থীদের নিয়ে মনোনয়ন বোর্ড একটি খসড়া প্রস্তুত করেছে, তবে সেটা চূড়ান্ত নয়। শেষমুহূর্তে তাতে সংযোজন বা বিয়োজন হতে পারে। 

বিষয়টি নিয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক ও সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সদস্যসচিব ওবায়দুল কাদের বলছেন, একাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ কারও মনোনয়নই চূড়ান্ত করেনি। দলের মনোনয়ন নিয়ে পত্রিকায় প্রকাশিত তালিকা মনগড়া, এগুলোর বাস্তবসম্মত ভিত্তি নেই। 

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;