আশুলিয়ায় সুতার কারখানায় আগুন



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, সাভার (ঢাকা)
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

সাভারের আশুলিয়ায় একটি সুতা তৈরির কারখানায় আগুনের ঘটনা ঘটেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিট কাজ করছে।

বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে আশুলিয়ার শ্রীপুর এলাকায় এজিজ টেক্সটাইল মিলস নামে ওই কারখানায় আগুনের সূত্রপাত হয়।

ডিইপিজেড ফায়ার সার্ভিস জানায়, রাত ৩টার দিকে শীপুরে এজিজ কারখানায় আগুনের খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে ডিইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায়।

আগুনের তীব্রতা অনেক বেশি হওয়ায় আগুন নিয়ন্ত্রণে বেগ পেতে হচ্ছে বলে জানায় সার্ভিস। আগুন যাতে অন্য কোথাও ছড়িয়ে পড়তে না পারে সে জন্য কাজ করছেন ফায়ারা সার্ভিসের কর্মীরা।

ডিইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার জাহাঙ্গীর আলম বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ডিইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের ৩টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। আগুনের তীব্রতা বেশি হওয়ায় পরে গাজীপুরের কালিয়াকৈর ফায়ার সার্ভিসের আরও ২টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে যোগ দেয়।

   

ফুলছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট বর্জন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাইবান্ধা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কারচুপিসহ নানা অভিযোগ এনে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলা পরিষদের ঘোড়া প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী জি এম সেলিম পারভেজ।

বুধবার (৮ মে) দুপুর পৌনে ১টার দিকে তিনি এই ঘোষণা দেন।

তিনি বলেন, ভোটে কারচুপিসহ নানা অভিযোগের বিষয়ে জানালেও নির্বাচন কমিশনার কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় আমি ভোট বর্জনের ঘোষণা দিচ্ছি।

জিএম সেলিম পারভেজ ফুলছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সদ্য সাবেক ফুলছড়ি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান।

;

‘বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে ঢাকার সবুজায়ন আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে পৌঁছাবে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

খাল পাড়ে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে রাজধানী ঢাকার সবুজায়ন আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে উন্নীত হবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

বুধবার (৮ মে) রাজধানীর মুগদা এলাকার শাপলা ব্রিজ সংলগ্ন ‘মান্ডা খাল পুনরুদ্ধার ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টি’ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন শেষে গণমাধ্যমের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি একথা বলেন।

তিনি বলেন, প্রকল্পভুক্ত শ্যামপুর, জিরানি, মান্ডা ও কালুনগর খালের উভয় পাড়ে (উভয় পাড় মিলে মোট ৩৯.৬ কি.মি. দৈর্ঘ্য) ব্যাপক বৃক্ষরোপণের যে কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে তার মাধ্যমে ঢাকার সবুজায়ন আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে উন্নীত হবে।

শেখ তাপস বলেন, আমরা জানি, আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে ঢাকা শহরের জন্য যে সবুজায়ন বা বনায়নের প্রয়োজন সেই মানদণ্ড পর্যন্ত আমরা পূরণ করতে পারিনি। মান্ডা খালের পাড় দিয়ে প্রকল্পের আওতায় আমরা প্রায় ৩৫ হাজার গাছ রোপণ করব। যার মাধ্যমে এই এলাকায় একটি সুন্দর ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টি হবে। তার সাথে সাথে আমাদের শহরের জন্য সবুজায়ন ও বনায়নের যে কার্যক্রম সেটা আরও বেগবান হবে। কিন্তু এই খালগুলো (প্রকল্পভুক্ত শ্যামপুর, জিরানি, মান্ডা ও খালুনগর খাল) এবং আদি বুড়িগঙ্গার পাড় ঘেঁষে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে ইনশাআল্লাহ আমরা সবুজায়নের সেই আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে উন্নীত হতে পারব।

আগামী বছরের জুনের মধ্যে খালগুলোর দৃশ্যমান পরিবর্তনের আশাবাদ ব্যক্ত করে মেয়র বলেন, খালগুলো নিয়ে যে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে তার মধ্যে মান্ডা খাল সবচেয়ে বড় (৮.৭ কি.মি.)। এরপরে শ্যামপুর (৪.৭৮ কি.মি.), জিরানি (৩.৯ কি.মি.) এবং কালুনগর (২.৪ কি. মি.) খাল। সেই প্রেক্ষিতে আজ মান্ডা খাল পুনরুদ্ধার ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টির কাজ শুরু হচ্ছে। ডিসেম্বরের মধ্যেই প্রকল্পের সবগুলো কাজ শুরু হয়ে যাবে। ডিসেম্বরের মধ্যে ঢাকাবাসী একটি দৃশ্যমান পরিবর্তন লক্ষ্য করবে। আগামী বছরের জুনে একটি আমূল পরিবর্তন আসবে। সেভাবেই আমাদের সকল পরামর্শক, ঠিকাদার ও কর্মকর্তারা কাজ করছে।

উল্লেখ্য যে, ৮৯৮ কোটি ৭৩ লাখ টাকা ব্যয়ে শ্যামপুর, জিরানি, মান্ডা ও কালুনগর খাল পুনরুদ্ধার ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টির প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। এর মধ্যে ৮.৭ কি. মি. দৈর্ঘ্যের মান্ডা খাল পুনরুদ্ধার ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টিতে ব্যয় হবে ৩৯৭ কোটি টাকা। মান্ডা খাল পুনরুদ্ধার ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টির আওতায় ভূমি উন্নয়ন, খালের বর্জ্য ও পলি অপসারণ, বাই সাইকেল লেন ও এপ্রোচ রোড নির্মাণ, ৩টি এম্পিথিয়েটার নির্মাণ, ব্যায়াম করার সেড-ফোয়ারা-ওয়াকওয়ে-ঘাট নির্মাণ, ৩২টি পথচারী পারাপার সেতু ও ৬টি গাড়ি চলাচল সেতু নির্মাণ, বসার বেঞ্চ নির্মাণ, বাচ্চাদের খেলার জায়গা-ফুডকোর্ট ও কফিশপ নির্মাণ, আর. সি. সি. রিটেনিং ওয়াল ও ঢাল সুরক্ষা নির্মাণ, দৃষ্টিনন্দন সুরক্ষা বেষ্টনী ও পাবলিক টয়লেট নির্মাণ ইত্যাদি অনুষঙ্গ রয়েছে।

;

বগুড়ায় প্রিজাইডিং অফিসার-এজেন্ট আটক, দুইজনকে অব্যাহতি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বগুড়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়ার গাবতলীতে রামেশ্বরপুর ইউনিয়নের একটি কেন্দ্রে ব্যালট পেপার বাইরে দেওয়ার অভিযোগে প্রিজাইডিং অফিসারসহ দুইজনকে আটক করেছে পুলিশ। অপরদিকে সোনারায় উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে দুটি বুথে জাল ভোট দেওয়ার ঘটনায় দুই সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (৮ মে) বেলা সাড়ে ১১টা ও ১২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।

আটককৃতরা হলেন- প্রিজাইডিং অফিসার শাহজাহান আলী ও প্রার্থীর এজেন্ট এরশাদ আলী।

এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন বগুড়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন রঞ্জন।

তিনি জানান, প্রিজাইডিং অফিসার শাহজাহান আলী ৯০০ ব্যালট পেপার স্বাক্ষর ও সিলসহ এজেন্ট এরশাদ আলীর মাধ্যমে কেন্দ্রের বাইরে পাঠায়। এরপর বিভিন্ন ভোটারের মাধ্যমে ৩০০ ব্যালট বক্সে ফেলানো হয়। পরবর্তীতে এরশাদকে আটক করে ৬০০ ব্যালট উদ্ধার করা হয়। পরে প্রিজাইডিং অফিসারের কাছ থেকে আরও ৯০০ ব্যালটের মুরি উদ্ধার করা হয়।

তিনি আরও জানান, আটক দুইজনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

অপরদিকে সোনারায় উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি পাওয়া দুই কর্মকর্তা হলেন- হাফিজার রহমান ও আব্দুল মোত্তালিব।

ভোট কেন্দ্রের কক্ষের দরজা বাইরে থেকে আটকানো দেখে স্থানীয় লোকজন হৈচৈ শুরু করে। পরে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাদিয়া আফসানা রিমার নেতৃত্বে মোবাইল কোর্ট এসে ঘটনার সত্যতা পায়। পরে তাদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয় এবং তাদের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন ব্যবস্থা নিবে বলে মোবাইল কোর্ট জানায়।

এদিকে, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারদের দাবি, ১০ থেকে ১৫ জন অজ্ঞাত ব্যক্তি এসে তাদের কাছ থেকে ব্যালট বই ছিনিয়ে নেয়। এ ব্যাপারে প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যদের জানানো হলেও তারা কোন ব্যবস্থা না নেওয়ার অভিযোগ করেন তারা।

;

খাদ্যে ভেজাল রোধে ‘মনের ল্যাবরেটরি’ পরিষ্কার করতে হবে: খাদ্যমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

খাদ্যে ভেজাল রোধে সরবরাহকারী, উৎপাদনকারী ও ভোক্তাদের মনের ল্যাবরেটরি পরিষ্কার করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী জনাব সাধন চন্দ্র মজুমদার।

বুধবার (৮ মে) রাজধানীর শাহবাগস্থ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের কার্যালয়ে আয়োজিত 'বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের ভ্রাম্যমাণ নিরাপদ খাদ্য পরীক্ষাগার' উদ্বোধন ও হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, মানুষের কাছে নিরাপদ খাদ্য পৌঁছে দিতে দেশের ৭ বিভাগের সাতটি ভ্রাম্যমাণ ল্যাবরেটরি চালু করা হয়েছে। শুধু ভ্রাম্যমাণ ল্যাবরেটরির মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করা কঠিন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় দেশব্যাপী খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিতে আমরা কাজ করে চলেছি। 

সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ‘আমরা যতই মোবাইল ল্যাবরেটরি দিই না কেনো; যারা ভোক্তা, যারা সরবরাহকারী, যারা উৎপাদনকারী তাদের মনের ল্যাবরেটরি পরিষ্কার করতে হবে। তা না হলে, যতই ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করি না কেনো, আমার মনে হয় কোনো কাজ হবে না।'

তিনি বলেন, ‘দেশে এক সময় মঙ্গা ছিল, তখন মানুষ খাবার পেত না। চালের দাম বেড়ে গেলে মানুষ হইচই করে, আবার কমে গেলে কৃষকেরা হইচই করে। দেশে এখন আর খাদ্যের অভাব নাই। এটা সরকারের একটি বিরাট অর্জন। 

এ সময় তিনি নিরাপদ খাদ্য নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে বাসনা তা পূরণ করার জন্য জনগণকে নিয়োজিত হবার নির্দেশনাও দেন।

সবাইকে নিরাপদ খাদ্য গ্রহণের নির্দেশনা প্রদান করে মন্ত্রী বলেন, ‘সবাই মিলে সচেতনতা বৃদ্ধি করি, নিরাপদ খাদ্য গ্রহণ করি, অনিরাপদ খাদ্য বর্জন করি এবং যারা খাদ্য অনিরাপদ করবে তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবো।’

কর্তৃপক্ষের সদস্য আবু নূর মো. শামসুজ্জামানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খাদ্যসচিব মো. ইসমাইল হোসেন এনডিসি।

সচিব বলেন, 'খাদ্যের মান বোঝার সবচেয়ে বড় উপায় হলো খাদ্যপরীক্ষা। পরীক্ষা করতে না পারলে নিরাপদ বা অনিরাপদ কি-না বুঝতে পারবো না। জাতীয় পর্যায়ে দেশে ল্যাব সক্ষমতা খুবই সীমাবদ্ধ। ভ্রাম্যমাণ পদ্ধতিতে জেলা বা বিভাগে পরীক্ষা করা ছিলো অকল্পনীয়। তাই আজকের দিনটি বাংলাদেশে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ দিন।'

এসময় তিনি ভ্রাম্যমাণ মোবাইল ল্যাব সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য জেলা প্রশাসন, কৃষি বিভাগসহ অন্যান্যদের সহযোগিতা কামনা করেন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান জনাব জাকারিয়া। তিনি দিনটিকে নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চিতের জন্য একটি স্মরণীয় পদক্ষেপ হিসেবে অভিহিত করেন।

উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের আওতায় বিভাগীয় পর্যায়ে খাদ্যের নমুনা পরীক্ষা সহজতর করার জন্য চীন থেকে সাতটি মোবাইল ল্যাব ক্রয় করা হয়।

যেসব পরীক্ষা করা যাবে এই মোবাইল ল্যাবরেটরির মাধ্যমে:

দুধে ডিটারজেন্ট, ষ্টার্চ, ইউরিয়া এর উপস্থিতি, ঘি-তে বনস্পতি/হাইড্রোজিনেটেড এডিবল ফ্যাট এর উপস্থিতি, হলুদ গুঁড়ায় লেড ক্রোমেট এর উপস্থিতি, মরিচের গুঁড়ায় ইটের গুঁড়ার উপস্থিতি, গোল মরিচে পেঁপে বীজ মেশানো। নারিকেল তেলে ভেজাল। শাকজি, ফলমূলে রং দেয়া। শাক-সবজি, ফলমূলে বালাইনাশকের মাত্রা নির্ণয়। মধুতে চিনির মিশ্রণ। পাউরুটিতে ক্ষতিকর পটাশিয়াম ব্রোমেটের উপস্থিতি।খাদ্যে অননুমোদিত কৃত্রিম রং এর উপস্থিতি।
খাদ্যে ক্ষতিকর ভারী ধাতুর উপস্থিতি সহ আরো অনেক পরীক্ষা স্বল্প সময়ে করা যাবে এই মোবাইল ল্যাবরেটরির মাধ্যমে।

;