‘বাংলাদেশে চিকিৎসা নিরাপত্তা অনুপস্থিত’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
ডক্টরস ফর হেলথ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টের সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী

ডক্টরস ফর হেলথ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টের সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী

  • Font increase
  • Font Decrease

ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, স্বাস্থ্যসেবা এখন বাণিজ্যিকীকরণ হয়ে গেছে, চিকিৎসাসেবা এখন ক্রয়ের ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেটাই আমাদের সমাজে সবচেয়ে বড় অসুখ। এসবের মধ্য দিয়েই বাংলাদেশ থেকে চিকিৎসা নিরাপত্তা অনুপস্থিত হচ্ছে।

শনিবার (১৯ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর নীলক্ষেতে জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমি অডিটরিয়ামে ডক্টরস ফর হেলথ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট-এর ১০ম জাতীয় সম্মেলনের প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই অধ্যাপক বলেন, আমাদের দেশের বড়লোকেরা যখন অসুস্থ হন তারা বিদেশে যান চিকিৎসা নিতে। কেবল অসুস্থ নয়, স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্যও বিদেশে যান। দেশের সরকারি হাসপাতালের ডাক্তাররা নাকি তার চেম্বারে বসেই প্রাইভেট প্র্যাকটিস করতে পারেন। তাহলে একজন গরিব মানুষের অসুখ হলে সরকারি হাসপাতালে কী চিকিৎসাসেবা পাবেন তারা। অন্যদিকে পুঁজিবাদী দেশ বলে যাদের আমরা গালি দেই সেইসব দেশের হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গেলে, টাকা কে দেবে কখন দেবে সেটা পরে হবে। আগে চিকিৎসা দেওয়া হয়।

গোটা ব্যবস্থাই অসুস্থ বলে মন্তব্য করে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, একদিকে বুয়েটের হত্যাকাণ্ড আরেকদিকে সুনামগঞ্জে পিতার হাতে শিশু হত্যা- এই দুইয়ের মাঝখানে যে ঘটনাগুলো ঘটছে। এগুলো সমস্ত একটা অসুখের লক্ষণ। এই অসুস্থ পরিস্থিতিতে মনে হতে পারে রাজনৈতিক কারণে এটি হচ্ছে, কিন্তু আসলে তা নয়। এটা হচ্ছে গণতন্ত্রের অভাবে, মত প্রকাশের প্রকাশের স্বাধীনতার অভাবে।

জাতীয় স্বাস্থ্যনীতির কথা উল্লেখ করে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের নীতির কথা আমরা শুনি। কিন্তু চিকিৎসা ক্ষেত্রে কোন জাতীয় স্বাস্থ্যনীতির কথা শুনি না। যদি এই ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যনীতি থাকতো তাহলে একটা রোগ হলে তার চিকিৎসা কিভাবে হবে তার নির্দেশনাও থাকত।

সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম বলেন, আমাদের অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে। কিন্তু সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নেই স্কুল হেলথ। দেশের মাত্র ২৯টি স্কুলে আছে স্কুল হেলথ সার্ভিস। এই সার্ভিস বাড়ানোর জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে গেলে কর্তৃপক্ষ বলে আমাদের বাজেট নেই। কিন্তু আমরা নাকি ধনী দেশে পরিণত হচ্ছি, বড় বড় মেডেল পাচ্ছি। তাহলে স্বাস্থ্য খাতের এমন দশা কেন?

ডক্টরস ফর হেলথ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টের ১০ম জাতীয় সম্মেলনে সংগঠনটির সদস্য, শুভাকাঙ্ক্ষীসহ চিকিৎসক সমাজের প্রতিনিধি ও বিভিন্ন পর্যায়ের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা অংশ নেন।

   

অন্ধকারে সিলেট!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আশুগঞ্জ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে গ্রিডে বিপর্যয়ের কারণে অন্ধকারে সিলেট বিভাগ। শনিবার (৪ মে) রাত ৮টা থেকে ৯টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিল। ফলে পুরো সিলেট বিভাগ এক ঘন্টা অন্ধকারে ছিলো।

বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সহকারী প্রকৌশলী মো.জারজিসুর রহমান রনি।

জানা যায়, আশুগঞ্জ গ্রিডে সিলেট বিভাগের ১৩২ কেভি লাইনে বিপর্যয় (ট্রিপ) হওয়ায় শনিবার রাত ৮টা থেকে সিলেট বিভাগে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করা হয়। প্রায় ১ ঘন্টা পর রাত নয়টা থেকে ধীরে ধীরে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হয়। তবে, বিদ্যুৎ সরবরাহ পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে একটু সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

এদিকে, বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-১, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড সিলেটের ফেসবুক পেজে একটি স্ট্যাটাস দিয়ে বলা হয়-১৩২ KV গ্রিড লাইন ট্রিপ করায় দপ্তরের সকল এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়েছে। স্ট্যাটাসে গ্রাহকদের কমেন্টের উত্তরে বলা হয়-বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হতে সময় লাগবে।

এব্যাপারে সিলেট বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সহকারী প্রকৌশলী মো.জারজিসুর রহমান রনি জানান, আশুগঞ্জ গ্রিডে সিলেট বিভাগের ১৩২ কেভি লাইনে বিপর্যয় (ট্রিপ) হয়। এতে সিলেট বিভাগে বিদ্যুৎ সরবরাহ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। তবে, তা শিগগিরই ঠিক হয়ে যাবে। ইতোমধ্যে সিলেটের কুমারগাঁও গ্রিড চালু করা হচ্ছে। বাকিগুলোও ধীরে ধীরে চালু করা হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ উপনির্বাচনে নৌকা পেলেন মো. নায়েব আলী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
মো. নায়েব আলী জোয়ার্দার

মো. নায়েব আলী জোয়ার্দার

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ (শৈলকূপা) উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মো. নায়েব আলী জোয়ার্দার।

শনিবার (৪ মে) সন্ধ্যা ৭টায় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা শেষে এসব তথ্য জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

এর আগে, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাইয়ের মৃত্যুতে ঝিনাইদহ-১ (শৈলকূপা) আসন শূন্য হয়। শূন্য আসনে উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন মোট ২৫ জন। আসনটিতে আগামী ৫ জুন ভোটগ্রহণ করা হবে।

;

২৮ বছরে রাজধানীর সবুজ কমে হয়েছে ৯ শতাংশ: বিআইপি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানী ঢাকায় ১৯৯৫ সালে সবুজ ছিল ২২ শতাংশ। গত ২৮ বছরে তা কমে মাত্র ৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। নগর পরিকল্পনার মানদণ্ড অনুযায়ী, একটি আদর্শ শহরে ২৫ শতাংশ সবুজ এলাকা থাকার কথা বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স (বিআইপি)।

বিআইপির উদ্যোগে শনিবার (৪ মে) বেলা ১১টায় রাজধানীর বাংলামোটরে প্ল্যানার্স টাওয়ারের বিআইপি কনফারেন্স অনুষ্ঠিত ‘ঢাকায় তাপদাহ: নগর পরিকল্পনা ও উন্নয়ন ব্যবস্থাপনার দায় ও করণীয়’ শীর্ষক পরিকল্পনা সংলাপে বিআইপির পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়।

বক্তারা বলেন, ভবনের নকশায় প্রাকৃতিক আলো-বাতাস চলাচলকে ব্যাহত করে দিয়ে আবদ্ধ ঘর, কাচ নির্মিত ঘর ও এসি ব্যবহারকে মাথায় রেখে ভবন নির্মাণের প্রবণতার কারণে মহানগরীতে তাপমাত্রা বাড়ছে।

তারা বলেন, ঢাকা মহানগরীতে তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও তাপদাহের প্রভাবের মূলে ভূমি আচ্ছাদনের (সবুজ, পানি ও ধূসর বা কংক্রিট আচ্ছাদন) মাধ্যমে পরিবেশের ভারসাম্য বিনষ্ট, কংক্রিটের পরিমাণ মাত্রাতিরিক্ত বৃদ্ধি, ভবনের নকশায় পরিবেশ ও জলবায়ুর ধারণা অনুপস্থিত, কাচ নির্মিত ভবন ও এসিনির্ভর ভবনের নকশা তৈরি, সবুজ এলাকা নষ্ট করে অপরিকল্পিত স্থাপনা নির্মাণ, বনায়ন না করাসহ বহুবিধ কারণ রয়েছে। প্রাকৃতিকভাবেই আমাদের ঢাকা শহরে কয়েক দশক আগেও নগর পরিকল্পনার মানদণ্ড অনুযায়ী পর্যাপ্ত পরিমাণ সবুজ এলাকা ও জলাশয় বিদ্যমান ছিল। নগর এলাকায় সরু রাস্তার পাশেই সুউচ্চ ভবন নির্মাণ, সরকারি-বেসরকারি সংস্থাসমূহ কর্তৃক জলাশয়-জলাধার-সবুজ এলাকা ধ্বংস করা হচ্ছে। ময়লার ভাগাড়, ইটভাটা, যানবাহন ও শিল্প-কারখানার ধোঁয়া থেকে সৃষ্ট বায়ু দূষণে নগরের তাপমাত্রা বৃদ্ধির পাশপাশি বায়ু দূষণে সৃষ্ট অতি ক্ষুদ্র কণার কারণে নগরে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ঢাকার বাতাসে উত্তাপ বাড়াচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর গ্যাস। ময়লার ভাগাড়, ইটভাটা, যানবাহন ও শিল্প-কারখানার ধোঁয়া থেকে তৈরি হচ্ছে গ্যাস।
বিআইপির সাধারণ সম্পাদক পরিকল্পনাবিদ শেখ মুহম্মদ মেহেদী আহসানের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন ইনস্টিটিউটের সভাপতি পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান।

তিনি বলেন, ঢাকা শহরে সবুজ যেমন কমেছে, ঠিক তেমনি গত দুই দশকে বেড়েছে মাত্রাতিরিক্ত ধূসর এলাকা ও কংক্রিটের পরিমাণ, যা নগর এলাকায় তাপমাত্রা বাড়িয়ে দিচ্ছে মারাত্মক হারে, বাড়ছে আরবান হিট আইল্যান্ডের প্রভাব।

২০১৯ সালে করা বিআইপির গবেষণা অনুসারে, কংক্রিট আচ্ছাদিত এলাকা ১৯৯৯ সালে ছিল ৬৪.৯৯ শতাংশ, ২০০৯ সালে বেড়ে হয় ৭৭.১৮ শতাংশ, আর ২০১৯ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ৮১.৮২ শতাংশে।

২০২৩ সালে বিআইপির প্রকাশিত আরেকটি গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ২৮ বছরে রাজধানী ঢাকার সবুজ এলাকা কমে মাত্র ৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে; অন্যদিকে, জলাভূমি নেমে এসেছে মাত্র ২.৯ শতাংশে। যদিও নগর পরিকল্পনার মানদণ্ড অনুযায়ী, একটি আদর্শ শহরে ২৫ শতাংশ সবুজ এলাকা এবং ১০ থেকে ১৫ শতাংশ জলাশয়-জলাধার থাকার কথা।

ইতোমধ্যে ঢাকার শহরের বায়ুর মানদণ্ড পৃথিবীর অন্যান্য দেশের তুলনায় অত্যন্ত নিম্নমানের মন্তব্য করেন বিআইপির ন্যাশনাল অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল লিয়াজোঁ পরিকল্পনাবিদ মো. আবু নাইম সোহাগ ।

বিআইপির বোর্ড সদস্য (রিসার্চ এন্ড পাবলিকেশন) পরিকল্পনাবিদ হোসনে আরা নগরের সবুজ এলাকা হ্রাস ও নগরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখ করে বলেন, ঢাকার দাবদাহ নিয়ন্ত্রণে এবং তাপ সহনশীল নগর হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে আরবান হিট মিটিগেশন ও ম্যানেজমেন্ট কৌশল নগর পরিকল্পনায় সর্বোচ্চ বিবেচনায় আনতে হবে।

এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব থেকে উদ্ধার পেতে ঢাকা মহানগরীর পরিকল্পনা এবং উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা–২০২২ এর সুপারিশগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে এবং এজন্য এসব প্রতিষ্ঠানে পরিকল্পনাবিদসহ প্রয়োজনীয় কারিগরি জনবল বৃদ্ধি করতে হবে।

;

উপজেলা নির্বাচন

সিলেটে বিএনপির ১৫ নেতা-নেত্রী বহিষ্কার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশ নেয়া বিএনপি থেকে সিলেট বিভাগের ১৫ জনসহ আরও ৬১ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

শনিবার (৪ মে) দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিতব্য ২য় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে বিএনপির যে সব নেতৃবৃন্দ চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ ও মহিলা) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তাদেরকে দলীয় গঠনতন্ত্র মোতাবেক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

এরমধ্যে সিলেট বিভাগের চারটি জেলায় ১৫ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তন্মধ্যে সিলেট জেলায় ৩ জন, সুনামগঞ্জে ৭ জন, মৌলভীবাজারে ২ জন ও হবিগঞ্জে ৩ জন।

সিলেটে বহিষ্কৃতরা হলেন- সিলেট জেলা বিএনপির কোষাধ্যক্ষ ও গোয়াইনঘাট উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী শাহ আলম স্বপন, সিলেট জেলা মহিলা দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জৈন্তাপুর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী পলিনা রহমান ও ফতেহপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি ছাদ উদ্দিন সাদ্দাম।

সুনামগঞ্জে-সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম চৌধুরী কামাল, তাহিরপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি আবুল কাশেম, বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা বিএনপির সদস্য হারুনুর রমিদ দুলাল, বিএনপির সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা বিএনপির সদস্য মোহন মিয়া বাচ্চু, সুনামগঞ্জ মহিলা দলের সাবেক আহ্বায়ক মদিনা আক্তার, জামালগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি নূরুল হক আফিন্দি ও জামালগঞ্জ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক আহ্বায়ক আব্দুল্লাহ আল মামুন।

মৌলভীবাজারে-মৌলভীবাজার জেলা ওলামা দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাওলানা আব্দুল হেকিম ও মৌলভীবাজার মহিলা দলের সহ-সভাপতি মোসা.ডলি বেগম।

হবিগঞ্জে-হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক মোসা.আলফা বেগম, নবীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির ১ম যুগ্ম আহ্বায়ক মুজিবুর রহমান সেফু ও নবীগঞ্জ পৌরবিএনপির ১ম যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল আলিম ইয়াছিন।

;