ফাইনালের খাতা দেখা হলো না ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের লাবণ্যের



মনি আচার্য্য, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফাহমিদা হক লাবণ্য/ ছবি: সংগৃহীত

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফাহমিদা হক লাবণ্য/ ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সকাল সকাল ঘুম ভাঙে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ফাহমিদা হক লাবণ্যের (২১)। ঘুম থেকে উঠে ব্যস্ত হয়ে পড়েন বিশ্ববিদ্যালয়ের যাওয়ার জন্য।

২০১৯ সালের স্প্রিং সেমিস্টারের ফাইনাল পরীক্ষায় নৃবিজ্ঞান কোর্সের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) ক্লাসে নৃবিজ্ঞান কোর্সের খাতা দেখানোর কথা ছিল। এর মধ্যে সকালের দিকে দুয়েকজন সহপাঠীর সঙ্গে ফোনে কথাও হয় লাবণ্যের। 

লাবণ্যের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য রাজধানীর শ্যামলীর বাসা থেকে নিচে নামেন লাবণ্য। ক্লাস ১২টায় হওয়ায় দ্রুত যেতে হবে বলে রাইড শেয়ার উবারের একটি মোটরসাইকেলে চড়ে রওনা হন।

লাবণ্য বাইকে চড়ার ৩০ মিনিট পর তাকে বহন করা মোটরসাইকেলটিকে চাপা দেয় একটি কাভার্ড ভ্যান। মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান লাবন্য। বেলা ১১ টার দিকে শেরেবাংলা নগরের হৃদরোগ হাসপাতালের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিমিষেই শেষ হয়ে যায় লাবণ্যের স্বপ্ন, বিশ্ববিদ্যালয়ে আর যাওয়া হয়নি ফাইনাল পরীক্ষার খাতা দেখতে।

জানা যায়, লাবণ্যের বাবা এমদাদুল হক একজন ব্যবসায়ী। লাবণ্যের ছোট ভাই এবার এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। লাবণ্য বরাবরই ভালো ছাত্রী ছিলেন, তাই মা-বাবা মেয়েকে ভর্তি করান কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে। বাবা-মার প্রত্যাশা অনুযায়ী লাবণ্যও নিয়মিত ভালো ফলাফল করে আসছিলেন। কিন্তু মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনায় হঠাৎ করে লাবণ্যের এভাবে চলে যাওয়া মেনে নিতে পারছে তার পরিবার।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/25/1556210355071.gif
ফাহমিদা হক লাবণ্য/ ছবি: সংগৃহীত

 

লাবণ্যের খালাত ভাই রাকিব বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘ছোট থেকে লাবণ্য মেধাবী ও ভালো স্বভাবের মেয়ে ছিল। লাবণ্যের এভাবে চলে যাওয়া কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না খালা-খালু। তারা দুই জনই মেয়ে হারানোর শোকে একবারে ভেঙে পড়েছেন।’

লাবণ্যের দুর্ঘটনার কথা শোনে সঙ্গে সঙ্গে সহপাঠীরা ভিড় জমান সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গের সামনে। তারা অবস্থান নিয়ে সেই উবার চালকের গ্রেফতারের দাবি জানান।

এ বিষয়ে লাবণ্যের সহপাঠী কাজী তাহমিদ হোসাইন বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘দুর্ঘটনার কয়েক ঘণ্টা আগেও লাবণ্যের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছিল। সবাই তখনো ফাইনাল পরীক্ষার খাত দেখানোর বিষয়টি নিয়ে কথা বলছিলাম। কিন্তু এর মধ্যেই যে লাবণ্যকে সারা জীবনের জন্য হারিয়ে ফেলব, তা ভাবতেও পারেনি।’

লাবণ্য সবার মধ্যমণি ছিল জানিয়ে তাহমিদ বলেন, ‘লাবণ্য আমাদের ভার্সিটির আড্ডার মধ্যমণি ছিল। সে পড়ালেখায় যেমন ছিল, তেমনি সবার সঙ্গে হাসিখুশি মিশত। তার এভাবে চলে যাওয়া আমাদের সবাইকে স্তব্ধ করে ফেলেছে। কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছি না।’

এদিকে এ ঘটনায় এখনো পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। লাবণ্য উবারের বাইকে রাইড নিয়েছিলেন। দুর্ঘটনায় উবার চালক সুমন আহত হলেও পুলিশ যাওয়ার আগে তিনি হাসপাতাল ছেড়ে চলে যান।

এ বিষয়ে শেরে-বাংলা নগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জানে আলম মুন্সি বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘আমরা রাইডারকে খোঁজে বের করার চেষ্টা করছি। তার ফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। উবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে তার ঠিকানা পাওয়া গেছে। তিনি আদাবরে থাকেন। আমরা তাকে ট্রেস করার চেষ্টা করছি। এছাড়া যে কাভার্ড ভ্যানটি তাকে চাপা দিয়েছে সেটিও শনাক্ত করার কাজ চলছে।’

   

গাইবান্ধায় হেলিকপ্টারে চড়ে বউ আনলেন পোশাক শ্রমিক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাইবান্ধা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

গাইবান্ধায় হেলিকপ্টারে চড়ে বউ আনলেন হজরত আলী (২২) নামে এক পোশাক শ্রমিক। বাবা-মায়ের স্বপ্ন পূরণে হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করেন তিনি।

শুক্রবার (৩ মে) বিকেলে সাদুল্লাপুর উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়নের জামালপুর গ্রামের নিজ বাড়িতে হেলিকপ্টারে করে বউ নিয়ে আসেন হজরত আলী। হেলিকপ্টারে করে বিয়ের খবরে আগে থেকেই ওই এলাকায় ভিড় ছিল উৎসুক জনতার। তবে বউ আনতে হেলিকপ্টারের শব্দে বাড়তে থাকে স্থানীয়দের ভিড়।

বর হজরত আলী সাদুল্লাপুর উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য ও বুজরুক জামালপুর গ্রামের রফিকুল আকন্দের ছেলে। তিনি ঢাকায় একটি পোশাক কারখানায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন।

বরের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, সাদুল্লাপুর উপজেলার বুজরুক জামালপুর গ্রামের রফিকুল আকন্দ ও সালমা বেগম দম্পতির একমাত্র ছেলে হজরত আলী। ছেলে যখন ছোট তখন থেকেই রফিকুল ও সালমা বেগম নানান ছলে ছেলে হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করবে বলে গল্প করতেন। পরবর্তীতে ছেলে বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সত্যিই যেন হজরত আলী হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করেন, ছেলের কাছে এমন প্রত্যাশা করেন বাবা-মা এবং তারাও চেষ্টা করতে থাকেন।

বাবা-মায়ের ইচ্ছা পূরণ করতে হেলিকপ্টারে চড়ে বউ আনলেন গাইবান্ধার এক পোশাক শ্রমিক হজরত আলী, ছবি- বার্তা২৪.কম

অবশেষে বর হজরত আলী বাবা-মায়ের স্বপ্ন পূরণে শুক্রবার (৩ মে) দুপুরে একই উপজেলার ৫ কিলোমিটার দূরত্বের ফরিদপুর ইউনিয়নের ইসবপুর (পূর্বপাড়া) গ্রামের রেফা মনিকে (১৮) বিয়ে করে হেলিকপ্টারযোগে বাড়িতে নিয়ে আসেন। কনে রেফা মনি ওই গ্রামের এনামুল হক ও শেফালি দম্পতির মেয়ে।

নিজেদের স্বপ্ন পূরণের ছেলের এই বিয়েতে আবেগ আপ্লুত এবং উচ্ছ্বসিত বাবা রফিকুল ও মা সালমা বেগম।

জানতে চাইলে ছেলের বাবা রফিকুল আকন্দ বলেন, হজরত আলী আমাদের একমাত্র ছেলে সন্তান। ছেলের ছোট বেলা থেকেই আমাদের স্বপ্ন ছিল হেলিকপ্টারযোগে ছেলেকে বিয়ে করাবো। আমাদের ইচ্ছা পূরণে আমরা আজ ধন্য। এসময় ছেলে এবং ছেলের বউয়ের জন্য সবার কাছে দোয়া চান তিনি।

অন্যদিকে, মেয়ের বিয়েতে জামাই-মেয়েকে হেলিকপ্টারে করে নিতে আসায় খুশি মেয়ের বাবা এনমামুল হক ও মা শেফালি বেগমসহ তার স্বজনেরা।

মেয়ের বাবা এনামুল হক বলেন, আমার মেয়ের যৌতুক ছাড়া বিয়েতে জামাই হেলিকপ্টারে করে এসেছে। এতে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত! এটি অবশ্যই বড় স্মৃতি হয়ে থাকবে! তিনিও জামাই-মেয়ের জন্য সবার কাছে দোয়া চান।

 

 

;

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু কেড়ে নিল ৩ প্রাণ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ২৪ ঘণ্টায় মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ২৭ জনে। এসময় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ৯ জন। এ নিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছেছে দুই হাজার ২৪৮ জনে। 

শুক্রবার (৩ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে রাজধানী ঢাকার বাসিন্দা ৭ জন আর বাকি দুজন বরিশাল জেলার। মারা যাওয়া তিনজনের সবাই ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকার। 

আক্রান্তদের মধ্যে ৫ জন পুরুষ ও বাকি ৪ জন নারী।  

;

২৪ ঘণ্টায় আরও ১০ জনের করোনা শনাক্ত



Sajid Sumon
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। এ পর্যন্ত দেশে করোনা ভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৪৯৪ জনের।

শুক্রবার (৩ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে নতুন করে শনাক্ত হয়েছে ১০ জন। সবমিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫০ হাজার ৩৮ জনে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা সিটিসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও বাড়িতে উপসর্গবিহীন রোগীসহ গত ২৪ ঘণ্টায় ১২ জন সুস্থ হয়েছেন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৭ হাজার ৪৭৮ জন। সারা দেশে সরকারি-বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৮৮৫টি ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২৩৬টি। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে এক কোটি ৫৬ লাখ ৯১ হাজার ৯২৮টি।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার চার দশমিক ২৪ শতাংশ। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৬ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৪১ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৪ শতাংশ।

এতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় একজন আইসোলেশনে এসেছেন এবং আইসোলেশন থেকে কেউ ছাড়পত্র পায়নি। এ পর্যন্ত আইসোলেশনে এসেছেন চার লাখ ৫২ হাজার ৯৭৫ জন এবং আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন চার লাখ ২৩ হাজার ৭১৬ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ২৯ হাজার ২৫৯ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনা ভাইরাসের প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।

;

মৌলভীবাজারে সিসিমপুর শিক্ষামেলা, শিশুদের উচ্ছ্বাস



Mansura chamily
মৌলভীবাজারে সিসিমপুর শিক্ষামেলা, শিশুদের উচ্ছ্বাস

মৌলভীবাজারে সিসিমপুর শিক্ষামেলা, শিশুদের উচ্ছ্বাস

  • Font increase
  • Font Decrease

মৌলভীবাজার জেলার সদর উপজেলার মৌলভীবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে শুরু হয়েছে দুইদিনের সিসিমপুর শিক্ষামেলা। শুক্রবার সকালে বর্ণাঢ্য শিক্ষামেলার উদ্বোধন করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) বর্ণালী পাল। ইউএসএআইডি'স সিসিমপুর প্রকল্পের আয়োজনে এই মেলার আয়োজন করা হয়েছে।

সিসিমপুর প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ও সিসিমপুরের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত শিক্ষামেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা জসিম উদ্দিন মাসুদ, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরিন চৌধুরী, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা খোরশেদ আলম। অনুষ্ঠান সঞ্চালন করেন আরডিআরএস বাংলাদেশ- সিসিমপুর প্রকল্প সমন্বয়কারী মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান ও উপজেলা শিক্ষা সমন্বয়কারী ফারজানা ইসলাম।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথিরা বলেন, যেকোনো মেলার চেয়ে সিসিমপুর শিক্ষামেলার আবেদন শিশুদের কাছে অন্যরকম। এ মেলায় এসে শিশুরা আনন্দের সাথে শিখতে পারছে নিত্য-নতুন নানান বিষয়।

দু'দিনের সিসিমপুর শিক্ষামেলায় আয়োজনের মধ্যে থাকছে শিশুদের খেলা-পড়া-লেখা-আঁকা, পর্দায় সিসিমপুর ভিডিও প্রদর্শনী, সিসিমপুর লাইভ শো, বায়োস্কোপে শিখন ও আনন্দযোগ, ম্যাজিক শো, ছবি, বর্ণ ও শব্দের খেলা, প্রশ্নোত্তরে সাধারণ জ্ঞান, শিশুদের পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক আয়োজন, সিসিমপুর পাঠাগারভিত্তিক কার্যক্রম, পুরস্কার বিতরণসহ নানান আয়োজন।

উল্লেখ্য, মাসব্যাপী প্রতি শুক্র ও শনিবার জেলার মৌলভীবাজার সদর, রাজনগর, কুলাউড়া উপজেলা এবং হবিগঞ্জের চুনারুঘাট ও মাধরপুর উপজেলায় সিসিমপুর শিক্ষামেলা অনুষ্ঠিত হবে।

;