ভয়ঙ্কর ফোনির প্রভাবে সমুদ্রবন্দরে ৪ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত



শাদরুল আবেদীন ও আবু হোসেন ‍সুমন
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড় ফোনির প্রভাবে উত্তাল হয়ে উঠেছে বঙ্গোপসাগর। পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত এ ঘূর্ণিঝড়টি ক্রমেই শক্তি সঞ্চার করে অগ্রসর হতে থাকায় দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোকে ২ নম্বর থেকে বাড়িয়ে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত মাছ ধরার নৌযানগুলোকে উপকূলের নিকটবর্তী থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) আবহাওয়া অফিস সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়। এদিন সকাল ৯ টার দিকে ভয়ঙ্কর এ ঘূর্ণিঝড় ফোনি চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে প্রায় এক হাজার ১০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও ঘনীভূত হয়ে উত্তর/উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রে ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার ঝড়ো হাওয়া ১৮০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর প্রভাবে উপকূলীয় এলাকার উপর দিয়ে হালকা-মাঝারি ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে শুরু করলেও আকাশ এখনো রোদ্রজ্জল রয়েছে।

আবহাওয়াবিদ একেএম রুহুল কুদ্দুস জানান, ঘূর্ণিঝড় ফোনি ভয়ঙ্কর আকারে রূপ নিয়েছে। দ্রুত গতিতে বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে আসছে। এটি মূলত ভারতের ওড়িশায় আঘাত হানবে, তবে বাংলাদেশেও এর যথেষ্ট প্রভাব রয়েছে। আগামী শনিবার (৪ মে) বা রোববার (৫ মে) ফোনি আঘাত হানতে পারে।

ঘূর্ণিঝড় ফোনির আঘাত হানার সম্পর্কে সর্তকতা ও প্রস্তুতি গ্রহণ কার্যক্রম শুরু করেছে মংলা, কক্সবাজার, চট্টগ্রামের বন্দর ও পৌর কর্তৃপক্ষ ও উপজেলা প্রশাসন।

এ বিষয়ে মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার মাস্টার কমান্ডার দুরুল হুদা বার্তা২৪.কমকে বলেন, `যেহেতু ঝড়টি এখনো বেশ দূরে রয়েছে। তারপরও আমরা ঝড়ের গতিবিধি মনিটরিং করছি। বুধবার বন্দরে বিদেশি জাহাজ আগমন ও নির্গমন এবং অবস্থানরত জাহাজের পণ্য বোঝাই-খালাস কাজ স্বাভাবিক রয়েছে। বন্দরে অবস্থানরত বিদেশি জাহাজসহ সকল নৌযানগুলোকে সতর্কতাবস্থায় রাখার জন্য ইতোমধ্যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া চট্রগ্রাম থেকে নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ডের জাহাজগুলো মংলায় নিরাপদ স্থানে চলে এসেছে।’

বন্দরের পক্ষ থেকে সকল ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি। এছাড়া বৃহস্পতিবার (২ মে) থেকে বন্দরের কার্যক্রম বন্ধ কিংবা সচল রাখার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

এদিকে মংলা উপজেলা দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মো. নাহিদুজ্জামান বার্তা২৪.কম বলেন, `সর্তকতা সংকেত বাড়ায় বুধবার বিকেলে এ বিষয়ে উপজেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে জরুরি বৈঠক ডাকা হয়েছে। বৈঠকে প্রস্তুতির সকল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। জরুরি ওই বৈঠকে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহারসহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তা এবং সিপিবি’র সদস্যরা উপস্থিত থাকবেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘সকল সরকারি কর্মকর্তাকে কর্মস্থল ত্যাগ না করার জন্য বলা হয়েছে। এছাড়া যারা দূরে আছে তাদেরকেও বিকেলের মধ্যে কর্মস্থলে উপস্থিত থাকার জন্য বলা হয়েছে। মংলার ৭৮টি সাইক্লোন শেল্টার ছাড়াও বহুতল ভবনগুলোকেও আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার, পর্যাপ্ত শুকানো খাবার ও ওষুধ মজুদের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এছাড়া সন্ধ্যা ৬টায় রামপাল উপজেলা পরিষদেও জরুরি সভা ডাকা হয়েছে।’

মংলা পোর্ট পৌরসভার মেয়র মো. জুলফিকার আলী বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘ফোনির আঘাতের আশঙ্কা মাথা রেখে বুধবার দুপুরের জরুরি সভা সকল ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। দুপুরের পর থেকে পৌরসভার সকল ওয়ার্ডে মাইকিং করে জনসাধারণকে সতর্ক থাকার জন্য প্রচারণা চালানো হবে।’ 

আরও পড়ুন: ভয়ঙ্কর 'ফোনি' ওড়িশায় আঘাত হানবে, বাংলাদেশেও প্রভাব পড়বে

আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় ‘ফোনি’র প্রভাবে সমুদ্রবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত

আরও পড়ুন: তীব্র গরমের পর আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘ফোনি’

   

মাদারীপুরে ট্রাক-ইজিবাইক সংঘর্ষে নিহত ২



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মাদারীপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলায় গাছ বোঝাই ট্রাক ও ইজিবাইকের সংঘর্ষে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৩ জন।

শনিবার (৪ মে) সকাল ৯টার দিকে রাজৈর-শ্রীনদী আঞ্চলিক সড়কের বদরপাশা ইউনিয়নের কাঠায়িলা ব্রিজের পাশে এই ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- রাজৈর উপজেলার ইশিবপুর ইউনিয়নের চরঘুন্সী গ্রামের নোয়াব আলী মুন্সির ছেলে হোসেন মুন্সী (৫৫) ও একই এলাকার লালমিয়া হাওলাদারের ছেলে ধলু হাওলাদার (৬০)।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, শনিবার সকালে নিজ বাড়ি থেকে ইজিবাইকযোগে রাজৈর যাচ্ছিলেন কয়েকজন লোক। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা গাছবোঝাই একটি ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়ে। এতে ঘটনাস্থলেই হোসেন মুন্সি ও ধলা হাওলাদারের মৃত্যু হয়। এ ছাড়াও ইজিবাইকে থাকা আরও তিন যাত্রী গুরুতর আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে রাজৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। নিহতদের মরদেহ রাজৈর থানায় রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় ট্রাক চালককে আটক করা যায়নি। ট্রাকটি ঘটনাস্থলে পড়ে আছে। 

এ ব্যাপারে রাজৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসাদুজ্জামান হাওলাদার বলেন, ‘ট্রাকটি উদ্ধার করা হবে। ধারণা করা হচ্ছে, নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাকটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। নিহতের পরিবার আইনগত ব্যবস্থা চাইলে সহযোগিতা করা হবে।’

;

তীব্র গরমে কদর বেড়েছে হাতপাখার, ব্যস্ত কারিগররা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, ঠাকুরগাঁও
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

তীব্র তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ জনজীবন। লোডশেডিংয়ের ভয়াবহতা ও তীব্র গরমে মানুষের ঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এখন শোভা পাচ্ছে হাতপাখা। বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার পর হাতপাখা নাড়িয়ে কিছুটা প্রশান্তি খুঁজছেন মানুষ। আর সেজন্যই কদর বেড়েছে হাতপাখার। আর এই চাহিদা মেটাতে পাখা তৈরির ধুম পড়েছে পাখাপল্লিতে। পাখার চাহিদা মেটাতে কারিগরেরা সারা দিন কঠোর পরিশ্রম করে চলেছেন।

কয়েক বছর আগেও গরমের দিনে হাতপাখাই ছিল সহায়। ঘরে ঘরে ছিল এর কদর। এখন বৈদ্যুতিক পাখা আর এয়ার কন্ডিশনের দাপটে কমেছে হাতপাখার ব্যবহার। তবে এবারের টানা তাপপ্রবাহ আর ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে চাহিদা বেড়েছে হাতে তৈরি পাখার। ব্যস্ততাও বেড়েছে ঠাকুরগাঁও জেলার হাতপাখা শিল্পীদের।

ঠাকুরগাঁওয়ের সদর উপজেলার গড়েয়া ইউনিয়নের লস্করা গ্রামটি হাতপাখার গ্রাম বলে পরিচিত। গ্রামের প্রতিটি বাড়ির ছোট বড় সকলেই এ পেশার সাথে জড়িত। লস্করা গ্রামে এখন হাতপাখা তৈরির মহাকর্মযজ্ঞ। কেউ বাঁশ আনছেন, কেউ বুনছেন, কেউ করছেন রং, আর নারীরা তাতে ফুটিয়ে তুলছেন বাহারি রকমের ডিজাইন। তালপাখা, বাঁশের পাখা ও সুতার পাখা তৈরি করেন তারা।

হাতপাখা তৈরি করেই স্বাবলম্বী গ্রামটির অধিকাংশ পরিবার। বাড়ির কাজের পাশাপাশি হাতপাখা তৈরি করে থাকেন গ্রামের নারীরা। স্কুলের অবসরে শিশু-কিশোররাও কাজ করে। বাজারে নিয়ে বিক্রি করেন পুরুষরা। পাইকারি দরে একটি পাখা বিক্রি হয় ২৫ থেকে ৩০ টাকায়। গরমের দিনে অল্প দামের এই পাখাতেই গ্রামীণ মানুষের আস্থা।

তবে বাঁশ, সুতাসহ প্রয়োজনীয় উপকরণের দাম বেড়ে যাওয়ায় তেমন লাভের মুখ দেখছে না পাখা তৈরির কারিগরেরা।


মুদি দোকানি রেজাউল বলেন, একদিকে গরম অন্যদিকে ঘন ঘন লোডশেডিং জীবন অতিষ্ঠ। হাতপাখার দাম কিছুটা বেড়েছে। আগে ৩০ থেকে ৪০ টাকায় পাওয়া যেত। এখন ৮০ থেকে ১০০ টাকায় কিনতে হয়। তবে হাতপাখায় স্বস্তি পাওয়া যায়।

সফিকুল ইসলাম বলেন, গরম আর লোডশেডিং দুটোতেই মানুষ অতিষ্ঠ। লোডশেডিং এ চার্জার ফ্যানও কাজ করে না। সেজন্য হাতপাখাই এখন ভরসা। হাতপাখার বাতাস অনেক ঠান্ডা।

স্কুল শিক্ষার্থী নরেন চন্দ্র বলেন, আমরা পড়াশোনার পাশাপাশি পাখা তৈরির কাজ করি। গরমে স্কুল বন্ধ, খেলাধুলা করা যায় না। সেজন্য বসে বসে আমরা পাখা বানাই। যা আয় হয় তা দিয়ে আমাদের হাত খরচের টাকা হয়ে যায়।

হাতপাখা কারিগর লক্ষ্মী রাণী বলেন, আমরা সংসারের কাজের পাশাপাশি এই হাত পাখা তৈরি করি। এভাবে আমাদের কিছু আয়। এতে সংসারে উন্নতি হয়েছে। আমরা মহিলারা পাখা বানাই আর পুরুষেরা সেই পাখা বিক্রয় করে। আমরা এ গ্রামের সবাই এই পেশার সাথে জড়িত।

দিল মোহাম্মদ বলেন, আমরা বাপ-দাদার আমল থেকে হাতপাখা তৈরির কাজ করছি। গরম কম হোক আর বেশি হোক এটা আমাদের পেশা।

ব্যবসা আর টুকটাক কৃষির পাশাপাশি আমাদের গ্রামের সবাই এ পেশার সাথে জড়িত। সকলে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছেন। দেশের বিভিন্ন জায়গায় আমরা পাখাগুলো পাঠাই। তবে আমাদের স্বল্প সুদে ঋণের ব্যবস্থা করে দিলে এর পরিধি আরো বাড়ানো যাবে।

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বেলায়েত হোসেন বলেন, তাপপ্রবাহ বেশি হওয়ায় হাতপাখার চাহিদা বেড়েছে। এ শিল্পকে ধরে রাখতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহযোগিতা করা হবে।

;

বনানীতে কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বনানীতে নেপারেল গার্মেন্টস লিমিটেড নামের একটি কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন পোশাক শ্রমিকরা। শনিবার (৪ মে) সকাল সাড়ে ৮টা থেকে এই বিক্ষোভ শুরু করেন তারা।

শ্রমিকদের সড়ক অবরোধের কারণে মহাখালী থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত প্রায় সব সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী সাহান হক বলেন, শ্রমিকরা নেপারেল গার্মেন্টস লিমিটেড নামের একটি কারখানা বন্ধের প্রতিবাদ করছেন। সকাল সাড়ে ৮টা থেকে সৈনিক ক্লাবের সামনের সড়ক অবরোধ করেন তারা। বোঝানোর পরেও তারা সড়ক থেকে সরে যাচ্ছেন না। পরিস্থিতি মোকাবিলায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রাখা হয়েছে।

;

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৬



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৬

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৬

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে ২৬ জনকে আটক করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে তাদের আটক করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

শুক্রবার (৩মে) সকাল ছয়টা থেকে শনিবার (৪মে) সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্য উদ্ধারসহ তাদেরকে আটক করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে ১৩০০ পিস ইয়াবা, ৬২ গ্রাম হেরোইন ও ২ কেজি ৯০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে বলে জা‌নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে এ অ‌ভিযান প‌রিচালনা করা হয়েছে বলে জানানো হয়। সেই সঙ্গে আটককৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ১৭টি মামলা রুজু হয়েছে বলেও জানানো হয়।

;