ডেঙ্গু রোগী বাড়ার ঘটনা সত্য নয়: শেখ সেলিম



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
শেখ ফজলুল করিম সেলিম, ছবি: সংগৃহীত

শেখ ফজলুল করিম সেলিম, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশব্যাপী ডেঙ্গু রোগীদের সেবা দেওয়া নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের তৎপরতায় সন্তুষ্ট সংসদীয় কমিটি। তবে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা নিয়ে যেভাবে মিডিয়াতে প্রচার হচ্ছে সেটা সত্য নয় বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি শেখ ফজলুল করিম সেলিম।

মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) বিকেলে সংসদ ভবনে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে পুরো দুই ঘণ্টাই ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠক শেষে কমিটির সভাপতি শেখ সেলিম সাংবাদিকদের এসব কথা জানান।

শেখ সেলিম বলেন, ‘ডেঙ্গু রোগী বাড়ার ঘটনা সত্য নয়। এখানে সমস্যা হচ্ছে যেকোনো জ্বর হলেই ডেঙ্গু বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সাধারণ জ্বর নিয়ে হাসপাতালে এসেছে বলা হচ্ছে ডেঙ্গু জ্বর।

বৈঠকে আলোচিত একটি ঘটনার উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, ‘একটি হাসপাতালে আটজন রোগী এসেছে। পরীক্ষা করে দেখা গেছে তার মধ্যে মাত্র একজন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত কিন্তু ওই আটজনকেই ডেঙ্গু জ্বর বানিয়ে দেওয়া হল। তাই সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানাব, যেটা সঠিক সেটা লিখুন। মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াবেন না। সরকারের কোনো গাফিলতি থাকলে তা তুলে ধরতে পারেন।’

শেখ সেলিম বলেন, ‘এডিস মশা মারার দায়িত্ব তো স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের না, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের। তবে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দাঁয়িত্ব পড়ে যায় চিকিৎসা সেবা দেয়ার জন্য। আর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় খুব সুন্দরভাবে বিষয়টি দেখবাল করছে।
তিনি বলেন, ‘উপজেলা থেকে শুরু করে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্তদের স্বাস্থ্য সেবা অব্যহত হয়েছে। আমরা সবদিকে অ্যাড্রেস করেছি। আশা করছি ঠিক হয়ে যাবে। সপ্তাহ খানেরে মধ্যে পুরোটাই নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।’

সভাপতি বলেন, ‘গোটা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ডেঙ্গু জ্বর নিয়ে ব্যতিব্যস্ত রয়েছে। আমরা তাদের কার্যক্রমে সন্তুষ্ট। ভবিষ্যতে ডেঙ্গু জ্বর যাতে বিস্তার না করে সেটার ওপর আমরা জোর দিয়েছি। এজন্য কিছু কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা বিষয়টি মনিটর করবে। অবিলম্বে যাতে মশা মারার ওষুধ আমদানি হয় সেজন্য স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’

স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বিদেশ সফর প্রসঙ্গে সভাপতি বলেন, ‘বিদেশ সফর নিয়ে কমিটিতে কোনো আলোচনা হয়নি। উনি কেন গেছেন, সেটা আমাদের এখানের আলোচনার বিষয় নয়। প্রধানমন্ত্রীর অনুমতি ছাড়া কোনো মন্ত্রী দেশ ত্যাগ করতে পারেন না। উনি নিশ্চয়ই প্রধানমন্ত্রীর অনুমতি নিয়ে গেছেন। ব্যক্তিগত সফরে গেছেন না কী জন্য গেছেন এটা উনার আর প্রধানমন্ত্রীর বিষয়। আর বিদেশ সফরে গেলে অপরাধটাইবা কী?’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি স্বাস্থ্যমন্ত্রী থাকতে বাংলাদেশে প্রথম ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছিল। ওই সময় একটি বিদেশ সফর ছিল, আমার যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আমি যাইনি আমার প্রতিমন্ত্রীকে পাঠিয়েছিলাম।’

গণমাধ্যরে প্রতি প্রশ্ন রেখে শেখ সেলিম বলেন, ‘বিশ্বের কোন দেশে আছে রোগীর রুমে গিয়ে লাইভ টেলিকাস্ট করে। এটাকে কী সাংবাদিকতা বলে? আমি নিজেও তো সাংবাদিকতা করেছি। স্বাধীনতা মানে আমি যা খুশি তাই করতে পারি না। এতে জনমনে আতঙ্ক হয়। ডেঙ্গু রোগ সনাক্তের কীটের কোনো সঙ্কট নেই। আরও কীট আসতেছে। এরদামও আরও কমে যাবে। এক সপ্তাহের মধ্যে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।’

কমিটির সভাপতি বলেন, ‘আমরা প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে বলেছি। সামনে কোরবানি আছে। কোরবানির কারণে যে বর্জ্যটা হবে সেটা সিদ্ধান্ত হয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় স্থানীয় সরকার ও সিটি করপোরেশন মিলে দ্রুত সরানোর পদক্ষেপ নেবে। ডেঙ্গু মশার লার্ভা যাতে না হয় সেই ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। আমরা জনসেচেতনতার ওপর জোর দিয়েছি। আমার বাড়ি আমি পরিষ্কার করব। এই ব্যবস্থা করতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘মহামারি বলে আতঙ্ক ছড়ানো হচ্ছে। মহামারি কাকে বলে? দশমিক ৬ ভাগ মানুষ মারা গেলে মহামারি হয়। আমাদের এখানে ডেঙ্গুতে কত লোক মারা গেছে? প্রত্যেক দিন তো হার্ট অ্যাটাকে ৩৫০ জন মারা যাচ্ছে। তাহলে এটা কী মহামারি?’

বৈঠকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বপন বলেন, ‘এখনো তো নতুন ওষুধ এসে পৌঁছেনি, স্প্রেও করা হয়নি। সিটি করপোরশেন জানিয়েছে সপ্তাহ খানেকের মধ্যে ওষুধ চলে আসবে, তারপর উনারা ওটা স্প্রে করবে। এজন্য একটু সময় লাগবে।’

কমিটির সভাপতি শেখ ফজলুল করিম সেলিমের সভাপতিত্বে বৈঠকে স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বপন, ডা. মুরাদ হাসান, আ ফ ম রুহুল হক, মো. মনসুর রহমান এবং মো. আব্দুল আজিজ অংশ গ্রহণ করেন।

   

মিয়ানমার থেকে ৪০ বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে নতুন করে মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ৪০ সদস্য বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।

শুক্রবার (৩ মে) মধ্যরাতে সাবরাংরাংয়ের আচার বুনিয়া দিয়ে ১৪ জন এবং নাজিরপাড়া সীমান্ত দিয়ে ২২ জন বাংলাদেশে প্রবেশ করে। এছাড়া নাজির পাড়া দিয়ে আরও ৪ জন বিজিপি সদস্য আশ্রয় নেয়।

নির্ভর যোগ্য সূত্র বলছে, শুক্রবার রাতে দুই দফায় আশ্রয় নেওয়া বিজিপি সদস্যদের নিরস্ত্র করে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি)। তারপর বাস যোগে প্রথম ১৪ জনকে হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ে রাখা হয়। এদিন রাতে আরও ২২ জনকে একই স্থানে রাখা হয়। বাকি ৪ জনকে নিরস্ত্রকরণ করে একই স্থানে রাখা হবে বলে জানা গেছে।

সর্বশেষ বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ২৮৮ জন মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী ও সেনা সদস্যকে ফেরত পাঠায় বাংলাদেশ।

;

গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা: এখনো শেষ হয়নি উদ্ধার কাজ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুরের জয়দেবপুর জাংশনের কাজী পাড়া এলাকায় আউটার সিগন্যালে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় দুমড়ে মুচড়ে যাওয়া রেলের লাইনচ্যুত বগি ২৪ ঘন্টা পেরিয়ে গেলেও এখনো উদ্ধার হয়নি। তবে অপর পাশের রেল লাইন দিয়ে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।

শনিবার (৪ মে) দুপুর ১টা পর্যন্ত উদ্ধারকারী দল ক্ষতিগ্রস্ত বগি গুলো উদ্ধারে তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে ট্রেনের পিছনের বগিগুলো বিকল্প ইঞ্জিনের মাধ্যমে পার্শ্ববর্তী ধীরাশ্রম ও জয়দেবপুর জাংশনে নেয়া হয়েছে।

এর আগে শুক্রবার (৩ মে) সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশনের বড় দেওড়া কাজী বাড়ি এলাকায় তেলবাহী একটি ট্রেনের সাথে টাঙ্গাইল কমিউটার যাত্রীবাহী ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে চালকসহ বেশ কয়েকজন আহত হন।

ঘটনার পরপরই গাজীপুরের জেলা প্রশাসক, পুলিশ, বিজিবি ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন।

এ নিয়ে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ দুটি তদন্ত কমিটি তৈরি করার পাশাপাশি স্টেশন মাস্টারসহ তিনজনকে বহিষ্কার করেন। পরে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে
ঢাকা থেকে উদ্ধারকারী একটি দল ঘটনাস্থলে এসে উদ্ধার কাজ শুরু করেন।

জয়দেবপুর রেলওয়ে জাংশনের স্টেশন মাস্টার হানিফ আলী বলেন, দুর্ঘটনা কবলিত দুটি ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি গুলো এক এক করে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। তবে তেলবাহী ট্রেনের বগিগুলোতে তেল থাকায় উদ্ধার কাজে কিছুটা বেগ পেতে হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আউটার সিগন্যালে দুর্ঘটনা ঘটনায় পাশের আপ লাইন দিয়ে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক করা হয়েছে। দুপুরের পরপরই উদ্ধার কাজ শেষ হবে বলে আশা করেন তিনি।

;

ফসলি জমির মাটি ইটভাটায় বিক্রি, ৩ লাখ টাকা জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লক্ষ্মীপুর
ফসলি জমির মাটি ইটভাটায় বিক্রি, ৩ লাখ টাকা জরিমানা

ফসলি জমির মাটি ইটভাটায় বিক্রি, ৩ লাখ টাকা জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে ফসলি জমির মাটি (টপসয়েল) কেটে ইটভাটায় বিক্রির দায়ে আওয়ামী লীগ নেতা দুলাল পাটোয়ারীকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভবিষ্যতে মাটি কেটে ইটভাটা বিক্রি করবে না শর্তে তিনি মুচলেকাও দিয়েছেন।

শনিবার (৪ মে) বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলাইমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শারমিন ইসলাম। এসময় ওসি সোলাইমানও উপস্থিত ছিলেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত দুলাল উপজেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক। তিনি উপজেলার ভোলাকোট ইউনিয়নের দেহলা গ্রামের মৃত ইব্রাহিম পাটোয়ারীর ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভোলাকোট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন দেলু ও তার ভাই বিল্লাল হোসেনসহ স্বজনদের একাধিক ইটভাটা রয়েছে। এসব ইটভাটায় আশপাশের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে আনা হয়। এতে বিস্তীর্ণ ফসলি জমি এখন পুকুরে পরিণত হয়েছে। ভোলাকোট ইউনিয়নের দেহলা গ্রামের একটি বিল (ফসলি জমি) থেকে মাটি কেটে ইটভাটায় বিক্রি করা হয়েছে। ফসলে বিস্তীর্ণ মাঠটিতে এখন ছোট বড় প্রায় ২০০টি পুকুর দেখা যাচ্ছে। এ মাটি কাটা নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ পরিবেশন করা হয়। শুক্রবার সন্ধ্যায় অভিযান চালিয়ে পুলিশ অভিযুক্ত দুলালকে আটক করে। ঘটনাস্থল থেকে ভেক্যু মেশিন জব্দ করা হয়। 

রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলাইমান বলেন, অভিযুক্তকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে সোপর্দ করা হয়। ফসলি জমির টপসয়েল কেটে ইটভাটায় বিক্রির দায়ে তাকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। ভবিষ্যতে মাটি কাটবে না শর্তে তার থেকে মুচলেকা নেওয়া হয়েছে। পরে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

;

নওগাঁয় ইট ভাঙা মেশিনের চাপায় এনজিও কর্মী নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁর আত্রাইয়ে ইট ভাঙা মেশিনের চাপায় সঞ্জয় কুমার (২৬) নামের এক এনজিও কর্মী নিহত হয়েছেন।

শনিবার (৪ মে) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার সাহাগোলা-শিমুলিয়া সড়কের রেলক্রসিংয়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত সঞ্জয় আত্রাইয়ের আইডিএফ এনজিওতে ফিল্ড অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার বাড়ি রাজশাহীর বাঘা এলাকায় বলে জানা গেছে।

নিহত সঞ্জয় কুমারের সহকর্মী শামীম জানান, সঞ্জয় কুমার আইডিএফ এনজিও'র আত্রাই শাখায় ফিল্ড অফিসার হিসেবে কাজ করতেন। সকালে বাড়ি থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে অফিসে যাচ্ছিলেন। উপজেলার সাহাগোলা-শিমুলিয়া সড়কের রেলক্রসিংয়ে ওভারটেক করার সময় একই দিক থেকে আসা ইট ভাঙা মেশিনটি অটোরিকশাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই সঞ্জয় কুমার মারা যায়। এসময় আহত হয় আরও কয়েকজন।

আত্রাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হচ্ছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।

;