ঢাবিতে শিক্ষা-কার্যক্রম যেভাবে চলছে, সেভাবেই চলবে



আরিফ জাওয়াদ, ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) হলগুলো খোলা রেখে শিক্ষা-কার্যক্রম যেভাবে চলছে সেভাবেই চলবে, বলে বার্তা২৪.কম কে নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।

২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সশরীরে শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ থাকবে, এ প্রসঙ্গে বৃহস্পতিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়। এ আদেশ অনুসরণ করা হবে কি’না এ ব্যাপারে জানতে চাইলে অধ্যাপক আখতারুজ্জামান বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এতদিন যেভাবে অনুসরণ করে এসেছে; সেভাবেই চলবে। হলগুলো খোলা রেখে, অনেক পরীক্ষা স্বাস্থ্য বিধি অনুসরণ করে নেয়া হবে।’

৬ ফেব্রুয়ারির পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসগুলো কিভাবে নেওয়া হবে, এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ক্লাসগুলো এখন যেভাবে চলছে, সেভাবেই চলবেই। আমাদের এই সময়টাতে যেভাবে সকল কার্যক্রম চালু আছে ঠিক সেভাবেই চলবে। বিভ্রান্ত ছড়ানোর কোন সুযোগ নেই!’

এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়টির উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বার্তা২৪.কম কে বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যেভাবে চলছিল, সেভাবেই চলবে। সশরীরে ২১ তারিখ পর্যন্ত শিক্ষাকার্য বন্ধ থাকলেও শ্রেণি কার্যক্রম চালু আছে।’

পরীক্ষার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা বিভাগগুলোকে টার্মিনাল পরীক্ষাগুলো নেওয়ার কথা বলেছি। তারা চাইলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সশরীরে পরীক্ষাগুলো নিতে পারে।’

প্রসঙ্গত, গত ২১ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মন্ত্রী পরিষদ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনের আলোকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে শিক্ষা কার্যক্রম ২১ জানুয়ারি থেকে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

   

‘জয় বাংলা বাইক সার্ভিস’ নিয়ে পরিক্ষার্থীদের পাশে ইবি ছাত্রলীগ



ইবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) কেন্দ্রে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথমবর্ষের সমন্বিত গুচ্ছ ২৪ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় প্রশংসিত হচ্ছে শাখা ছাত্রলীগের সহায়তামূলক কার্যক্রমগুলো। অন্যান্যবারের মতো এবারও বেশ প্রশংসিত হচ্ছে শাখা ছাত্রলীগের জয়বাংলা বাইক সার্ভিস। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা কেন্দ্রগুলো দূরে হওয়ায় পরীক্ষার্থী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কেন্দ্রে পৌঁছে দিতে এই সার্ভিস দিয়ে যাচ্ছে ইবি শাখা ছাত্রলীগ।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ‘ক’ ইউনিটের পরীক্ষায় প্রায় অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থীকে শেষ মুহুর্তে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছে দিয়েছে ছাত্রলীগের জয় বাংলা বাইক সার্ভিস।

জানা যায়, ২০২৩-২৪ সেশনের ভর্তি ‍পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে তথ্য সহায়তা কেন্দ্র, প্রাথমিক চিকিৎসা সহায়তা কেন্দ্র, অভিভাবক ছাউনির ব্যবস্থা করেছে ইবি শাখা ছাত্রলীগ। এছাড়াও প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের সহায়তা, আবাসন, স্যালাইন ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা, বিনামূল্যে কলম বিতরণ করেন তারা।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, দেরিতে আসা ভর্তিচ্ছুদের কেন্দ্রে পৌঁছে দিতে মেইন গেইটে অপেক্ষায় আছে একদল ছাত্রলীগ কর্মী। তথ্য সহায়তা কেন্দ্রের সামনে রেখেছেন বাইকগুলো। অভিভাবক তাঁবুতে ভর্তিচ্ছুদের সঙ্গে আসা অভিভাবকরা বিশ্রাম নিচ্ছেন। এছাড়া শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে বিনামূল্যে খাবার পানি বিতরণ করতে দেখা গেছে।

পাবনা থেকে আসা পরীক্ষার্থীর নাহিদের সাথে কথা বলে জানা যায়, ‘দূর থেকে আসায় টাইম ম্যানেজমেন্ট নিয়ে দ্বিধায় ছিলাম। শেষ মুহূর্তে এসে কোনদিকে সিট বা হলে কিভাবে যাবো তা নিয়ে দিশেহারা ছিলাম। তখন স্বেচ্ছাসেবী ভাইদের কাছে সাহায্য চাইলে তারা মোটরসাইকেলে করে পরীক্ষার হলে পৌঁছে দিয়ে যান। তাদের এই সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানাই।’

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের দুই দিকপাল তাদের সার্ভিস নিয়ে কথা বলেছেন সাংবাদিকদের সাথে।

শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয় বলেন, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ সবসময়ই শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করে থাকে। তারই ধারাবাহিকতায় আমরা আজকের এই জয় বাংলা বাইক সার্ভিস দিয়ে যাচ্ছি। এতে করে দেরিতে আসা শিক্ষার্থীরা যেমন দ্রুত হলে পৌঁছাতে পারছে পাশাপাশি তাদের এদিক ওদিক ছুটাছুটি করে হল খোঁজার বিড়ম্বনা পোহাতে হচ্ছে না। এছাড়াও আমরা শিক্ষার্থীদের জন্য তীব্র গরমে সুপেয় পানির ব্যবস্থা, অবিভাকদের বসে বিশ্রাম নেয়ার স্থান, শিক্ষার্থীদের জন্য শুভেচ্ছা উপহারসহ প্রতিটা হল এবং আবাসিক হলের সামনে হেল্প ডেস্কের ব্যবস্থা করে দিয়েছি। এতে করে দূর দূরান্ত থেকে আসা শিক্ষার্থীদের কষ্ট অনেকটা লাঘব হচ্ছে বলে আশাবাদী।

শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত বলেন, অনেক সময় পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে আসতে বিলম্ব হয়ে যায়, তাই দ্রুত কেন্দ্রে পৌঁছানোর জন্য জয় বাংলা বাইক সার্ভিসের একটি টিমের অনুমোদন পেয়েছি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে। আমরা মোট ৬টি বাইকের ব্যবস্থা রাখছি ৬টি হলের জন্য। তারা শিক্ষার্থীদের দ্রুত কেন্দ্রে পৌঁছে দিচ্ছে।

;

তাপদাহেও ঢাবিতে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় ভর্তিচ্ছুদের ভিড়



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার শুরু হয়েছে আজ। মোট ৩৫ টি বিশ্ববিদ্যালয়কে একত্রিত করে প্রতিষ্ঠিত এই গুচ্ছ পদ্ধতি। তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় এবার প্রথমবারের মতো গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। মোট তিন ইউনিট মিলে ২০ হাজার ৩৫০টি আসনের এই ভর্তি পরীক্ষার প্রথম দিনে বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য বিভাগীয় ও জেলা শহরের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আসন পড়েছে আবেদনকারীদের। ভয়াবহ তাপদাহেও পরীক্ষা কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীদের পাশাপাশি অভিভাবকরাও ভিড় করছেন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) সরেজমিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) কেন্দ্র পরিদর্শন করে এ চিত্র দেখা যায়। বেলা ১২টায় পরীক্ষার সময় দেওয়া হলেও সকাল ৯টা থেকেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ভিড় লক্ষ্য করা যায়।

তীব্র গরম পড়লেও ঢাবির পরীক্ষা কেন্দ্রগুলোর সামনে ফাঁকা স্থান চোখে পড়ে নি । অভিভাবক ও পরীক্ষার্থীদের ভিড়ে ক্যাম্পাসে নির্বিঘ্নে চলছে না কোন যানবাহনও।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে আসা পরীক্ষার্থী নীলা আক্তার জানান, বিজ্ঞান ইউনিট থেকে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিয়েছি তবে ভর্তির সুযোগ হয় নি। এটাই শেষ সুযোগ স্বপ্ন ছোঁয়ার। আমি আমার সর্বোচ্চটা দিয়ে প্রস্তুতি নিয়েছি তাই গরম বেশি হলেও এই পরীক্ষা দিতে সাবধানতার সাথে অনেক আগেই এসে উপস্থিত হয়েছি কেন্দ্রে।

নরসিংদী থেকে আসা শিক্ষার্থী সুস্ময় দাস বলেন, আমরা ঢাকায় থেকে কোচিং করেছি। তাই আবেদন করার সময় ঢাকায় কেন্দ্র দিয়েছি। ঢাকা থেকে আবেদন করায় আমার সিট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছে। যার ফলে এখন আমার নরসিংদী থেকে আসতে হয়েছে এত গরমে।

কুমিল্লা থেকে আসা এক অভিভাবক তারিক জামিল বলেন, আমার মেয়ে পরীক্ষা দিচ্ছে। তার কেন্দ্র পরেছে কার্জন হলে। সে ঢাকাতেই ভর্তি কোচিং করেছিলো। কুমিল্লা থেকে আমি ওকে কেন্দ্রে নিয়ে আসতেই সকালের ট্রেনে এখানে এসেছি। আমি একটি সরকারি অফিসে চাকরি করি। একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্তানকে মেয়েকে পড়ানো আমার স্বপ্ন তাই এই গরমেও যতটুকু পারছি সাপোর্ট দিচ্ছি।

উল্লেখ্য, তীব্র তাপদাহে যেন পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কোন সমস্যা না হয় সেজন্যে ঢাবির বিএনসিসি এবং রোভার ইউনিট সদস্যদের নানা ধরণের সেবামূলক দায়িত্ব পালন করতে দেখা যায়।

;

ইবি কেন্দ্রে গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শুরু 



ইবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) গুচ্ছভুক্ত ২৪টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের সম্মান প্রথম বর্ষের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বেলা ১২টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬টি একাডেমিক ভবনে বিজ্ঞান (এ) ইউনিটের পরীক্ষা শুরু হয় যা চলবে বেলা ১ টা পর্যন্ত। ইবি কেন্দ্রে এ ইউনিটে পরীক্ষা দেওয়ার কথা রয়েছে ৬ হাজার ৪৪২ জন ভর্তিচ্ছুর।

এর আগে সকাল ১০টা থেকেই প্রচন্ড দাবদাহের মধ্যে ভর্তিচ্ছু পরিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্থান থেকে নির্ধারিত সময়ের আগেই পরীক্ষা কেন্দ্রে আসতে থাকে। কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ ছাড়াও পার্শ্ববর্তী চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর ও আশপাশের জেলার শিক্ষার্থীদের পছন্দের কেন্দ্র ছিল ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্র।

পরীক্ষা চলাকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসানসহ প্রশাসনের সদস্যরা পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।

সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর প্রফেসর ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বলেন, পরীক্ষা সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন করার জন্য সকল ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের নির্দেশনা দিতে ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র রাখতে বিশ্ববিদ্যালয় ফটকে হেল্প ডেস্ক বসানো হয়েছে।

এদিকে, গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা উপলক্ষে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। যেকোনো অনাকাঙ্খিত ও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা সকাল থেকেই ক্যাম্পাসে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তার স্বার্থে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করেন।

;

গুচ্ছের 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত কুবি



কুবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামীকাল (২৭ এপ্রিল) গুচ্ছ অধিভুক্ত ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের 'এ' (বিজ্ঞান) ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার জন্য সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) কেন্দ্র।

এবছর কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কুবি ক্যাম্পাসসহ নয়টি উপকেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এসব কেন্দ্রে মোট ১০,১৩৪ জন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন।

উপকেন্দ্রগুলো হলো ক্যান্টনমেন্ট কলেজ, কুমিল্লা সেনানিবাস (বার্ড সংলগ্ন), ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড হাইস্কুল, কুমিল্লা সেনানিবাস (বার্ড সংলগ্ন), সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ (কোটবাড়ি), গভ. ল্যাবরেটরী হাইস্কুল (কোটবাড়ি), বর্ডার গার্ড পাবলিক স্কুল (বিজিবি সদর সপ্তর, কুমিল্লা), টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার (টিটিসি, কোটবাড়ি), কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল কলেজ (শাকতলা, কুমিল্লা) এবং বার্ড হাইস্কুল (কোটবাড়ি)।

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার আহ্বায়ক কমিটি সূত্রে জানা যায়, প্রবেশপত্র ও নির্দেশিত অন্যান্য কাগজপত্রসহ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। কোন ব্যাগ, মোবাইল কিংবা ইলেকট্রনিকস ডিভাইস নিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করা যাবে না।

এ ব্যাপারে ভর্তি পরীক্ষার আহ্বায়ক ড. মো. সাইফুর রহমান বলেন, 'ভর্তি পরীক্ষায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা কমিটির সকল সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্ব থাকবেন। এদিন নিরাপত্তা-শৃঙ্খলা রক্ষায় ক্যাম্পাসে প্রক্টরিয়াল বডি, পুলিশ, আনসার এবং বিএনসিসি, রোভার স্কাউট সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন।' 

তিনি আরো বলেন, ‘ভর্তি পরীক্ষার ফৌজদারি অপরাধ ঠেকাতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করবেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেড। অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা থাকবেন। গরমে কেউ অসুস্থ হলে চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ মেডিকেল টিম থাকবে।'

সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) কাজী ওমর সিদ্দিকী বলেন, অন্যবারের মতোই ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ বাহিনী, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডসহ সবার সাথে সমন্বয় করে উপাচার্যের নির্দেশ মোতাবেক কাজ করছি। আশা করি অন্যান্যবারের মতো এবারও ভর্তি পরীক্ষার কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে।

প্রসঙ্গত, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছভুক্ত ২৪ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘এ’ (বিজ্ঞান) ইউনিটে সবচেয়ে বেশি আবেদন পড়েছে। এই ইউনিটে মোট ১ লাখ ৭০ হাজার ৫৯৯ জন শিক্ষার্থী আবেদন করে। গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আগামী ৩ মে ‘বি’ (মানবিক) ইউনিট ও ১০ মে ‘সি’ (বাণিজ্য) ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

;