কুবিতে সেশনজটের দায় কার?



কুবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সেশনজট নিয়ে কুবিতে সাঁটানো পোস্টার, ছবি: বার্তা২৪

সেশনজট নিয়ে কুবিতে সাঁটানো পোস্টার, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) বিভিন্ন বিভাগে সেশনজট প্রকট আকার ধারণ করেছে। ফলে সেশনজটের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে উঠেছেন শিক্ষার্থীরা। এরই অংশ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ও একাডেমিক ভবনসহ বিভিন্ন ভবনে পোস্টার লাগানো হয়েছে। যদিও এসব পোস্টার কে বা কারা লাগিয়েছে তা জানে না প্রশাসন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ভবন ঘুরে দেখা গেছে, ভবনগুলোর সামনের দিকের দেয়ালে ‘মাননীয় ভিসি স্যার, সেশনজটের দায়ভার কার???’; ‘২৫ মাসেও তৃতীয় সেমিস্টারে বসতে পারিনি!!!’; ‘মাননীয় ভিসি স্যার, আপনার সন্তানরা সেশনজট থেকে মুক্তি চায়’; ‘সেশনজটমুক্ত কুবি চাই’ এবং 'গর্জে উঠো কুবিয়ান’ প্রভৃতি স্লোগান লেখা পোস্টার সাঁটানো রয়েছে।

শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, সোমবার (২৫ মার্চ) সকাল থেকেই বিভিন্ন ভবনে তারা এসব পোস্টার দেখতে পায়। তারা এসব পোস্টারের লেখাগুলো যুক্তিযুক্ত বলে মনে করছেন শিক্ষার্থীরা।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Mar/25/1553526084720.jpg

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় প্রতি বিভাগেই সেশনজট রয়েছে। আর এ সমস্যাগুলো শিক্ষকদের কারণেই সৃষ্টি হচ্ছে। অনেক শিক্ষক মাসের পর মাস ক্লাস নেন কিন্তু শিক্ষার্থীরা কতটুকু বুঝছেন সে বিষয়ে তারা অবগত নন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই, আইসিটি, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, ফার্মেসি, নৃবিজ্ঞান, প্রত্নতত্ত্ব, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের প্রায় সব ব্যাচের শিক্ষার্থীরা সেশনজটে পরেছেন। শিক্ষার্থীরা বার বার শিক্ষকদের সমস্যার কথা বললেও তা সমাধানে সহযোগিতা পাচ্ছেন না।

পোস্টার লাগানোর বিষয়ে কুবির প্রক্টর কাজী মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন বার্তা২৪.কম-কে বলেন, 'কে বা কারা এগুলো লাগিয়েছে তা আমরা জানি না। তবে এর মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের মান ক্ষুণ্ণ হয়েছে। যারা এসব পোস্টার লাগিয়েছেন তারা বিভাগীয় প্রধান বা উপাচার্যকে বিষয়টি জানাতে পারতেন। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।'

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরী বার্তা২৪.কম-কে বলেন, 'আমরা সেশনজট নিরসনে কাজ করছি। শিগগিরই সবার সাথে বসে সমস্যা সমাধানে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'

   

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের 'এ' ইউনিটের ২য় মেধাতালিকা প্রকাশ 



রাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৩-২৪ সেশনে স্নাতক (সন্মান) ১ম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় কলা, আইন, সামাজিক বিজ্ঞান ও চারুকলা অনুষদ এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটভুক্ত মানবিক 'এ' ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের ২য় মেধাতালিকা ও ১ম মাইগ্রেশন প্রকাশিত হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বিকেলে 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. এস. এম. এক্রাম উল্যাহ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। 

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, 'এ' ইউনিটে ১ম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ১২-১৪ মে ভারিখের মধ্যে ভর্তিকৃত ছাত্র-ছাত্রীদের বিষয় পছন্দক্রম ও মেধা স্কোর-এর ভিত্তিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভাগ পরিবর্তন বা প্রথম মাইগ্রেশনের তালিকা প্রকাশ করা হলো। 

বিজ্ঞপ্তিতে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, একই সাথে শূন্য আসনগুলোর বিপরীতে বিষয় পছন্দক্রম ও মেধা স্কোর-এর ভিত্তিতে দ্বিতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ করা হলো। আগামী ১৯-২১ মে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টার মধ্যে নির্বাচিত প্রার্থীদের ডীনস কমপ্লেক্স ভবনে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের A ইউনিটের চীফ কো- অর্ডিনেটরের অফিসে উপস্থিত হয়ে সাক্ষাৎকারসহ ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। 

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভর্তি হতে না পারলে A ইউনিটে তাদের ভর্তির মনোনয়ন চূড়ান্তভাবে বাতিল বলে গণ্য হবে। তালিকাভুক্ত প্রার্থীদের A ইউনিট অফিসে (সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ) তাদের রোল নম্বরের পাশে উল্লিখিত বিভাগে আগামী ১৯- ২১ মে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪ টার মধ্যে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। 

উল্লেখ্য, ভর্তি হওয়া ছাত্র-ছাত্রীদের মেধা স্কোর ও বিষয় পছন্দের ক্রমানুসারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভাগ পরিবর্তন প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে। বিভাগ পরিবর্তনের তালিকা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েবসাইটে (www.ru.ac.bd) প্রকাশ করা হবে। ভর্তি হওয়ার পর কোনো ছাত্র-ছাত্রী বিভাগ পরিবর্তন করতে না চাইলে তাকে অনলাইন ভর্তির ওয়েবপেজে লগ-ইন করে স্বয়ংক্রিয় বিভাগ পরিবর্তন বন্ধ করতে হবে। তবে এরই মধ্যে যারা পছন্দক্রমের ১ম বিষয় পেয়েছেন তাদের মাইগ্রেশন বন্ধ করার প্রয়োজন নাই। 

আসন ফাঁকা থাকা সাপেক্ষে পরবর্তীতে বিষয়ভিত্তিক তৃতীয় মেধা তালিকা ২৩ মে ২০২৪ তারিখে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে (admission.ru.ac.bd) প্রকাশ করা হবে।

;

চবি ঝর্ণায় ঘুরতে এসে লাশ হয়ে ফিরলেন স্কুল শিক্ষার্থী



চবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ঝর্ণায় ঘুরতে এসে জুনায়েদ নামের এক স্কুলছাত্র ঝর্ণায় ডুবে মৃত্যুবরণ করেছেন।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাত নয়টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের অক্সিজেন ডুবুরি দল শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করেন।

লাশ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ অহিদুল আলম জানান, আমরা খবর পাওয়ার পরপরই লাশ উদ্ধারের তৎপরতা চালাই। প্রথমে হাটহাজারী ডুবুরি দল প্রচেষ্টা করে ব্যর্থ হলে শহর থেকে অক্সিজেন ডুবুরী দল এসে লাশ উদ্ধার করেন।

তিনি আরও বলেন, আমরা মৃত শিক্ষার্থীর পরিবারের সাথে কথা বলেছি তাদেরকে আমরা ময়নাতদন্তের কথা বলেছি। কিন্তু তারা ওরকম সিদ্ধান্ত নিতে চাচ্ছে না। হাটহাজারী থানা পুলিশ তার পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করবে এখন।

এর আগে দুপুর ১২টার দিকে জুনায়েদ নিখোঁজ হয়েছে বলে জানা যায় । নিখোঁজ ওই স্কুলছাত্র ঝর্ণায় ডুবে গেছে এই আশংকায় সেখানে ফায়ার সার্ভিস ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের যৌথ প্রচেষ্টায় তল্লাশি চলমান ছিল।

নিখোঁজ জুনায়েদ নগরীর মহসীন স্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র বলে জানিয়েছেন। একইসাথে ঘুরতে আসা নগরীর প্রবর্তক স্কুল এন্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্র রিমন।

জানা গেছে, নগরীর প্রবর্তক স্কুল এন্ড কলেজের নবম শ্রেণির কিছু ছাত্রের সাথে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘুরতে এসেছিলেন হাজী মুহাম্মদ মহসিন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র জুনায়েদ। দুপুর পৌনে বারোটার দিকে তারা ঝর্ণায় গোসল করতে নামেন।
এক পর্যায়ে বারোটার দিকে তারা বুঝতে পারেন যে জুনায়েদকে আশেপাশে দেখা যাচ্ছে না। এরপর ঝর্ণা ও আশেপাশের পাহাড়ে দীর্ঘক্ষণ খুঁজেও কোনো খোঁজ না পাওয়ায় তারা শহরে ফিরে যান।

এরপর বিকেলে জুনায়েদের বন্ধু রিমনসহ পরিবারের লোকজন ক্যাম্পাসে আসেন। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বিষয়টি জানালে প্রশাসন ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় খোঁজাখুঁজি শুরু করেন।

;

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে ছাত্রলীগের শোভাযাত্রা



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে 'তুমি দেশের, তুমি দশের' শীর্ষক শোভাযাত্রা ও সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।

বৃহস্পতিবার ( ১৭ মে) বিকাল ৪টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন থেকে শুরু হয়ে রাজু ভাস্কর্য পর্যন্ত 'তুমি দেশের, তুমি দশের' শীর্ষক শোভাযাত্রা করে সংগঠনটি। শোভাযাত্রা শেষে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে একত্রিত হয়ে সমাবেশ করেন তারা।

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান বলেন, শেখ হাসিনার হাত ধরে আজ বাংলাদেশ সামনের দিকে এগিয়ে চলেছে। যেটা ১৯৯০ সালে তিনি তিনি সৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের ডাক না দিলে হত না। সেদিন তিনি সারা বাংলার মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন বলে আজ শাসন, শোষণের হাত থেকে বাংলার মানুষ মুক্তি পেয়েছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজ শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার বিচার হয়েছে। রাজাকার ও মৌলবাদীদের হাত থেকে আজ বাংলাদেশ নিষ্পত্তি পেয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আজকে দেশনেত্রী ফিরেছিলেন বলে আজকে বাংলার মানুষ ডিজিটাল বাংলাদেশ দেখতে পেয়েছে। আপনি জীবনকে তোয়াক্কা না করে সেদিন এসেছিলেন বলেই আজ বাংলাদেশ এগিয়ে যায়। তাই আমরা আজ ৪৪ তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে আমরা আপনাকে স্যালুট জানাই।

সমাবেশে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার এই প্রত্যাবর্তনই বাংলাদেশের বিজয়ের গল্প রচনা করেছে, তার এই প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের পরিবর্তন এর সূচনা করেছে। তিনি এমন সময়ে প্রত্যাবর্তন করেছেন যখন বাংলাদেশে চলছিল 'কারফু গণতন্ত্র', তখন মিলিটারিরা প্রজ্ঞাপন এর মাধ্যমে দেশ পরিচালনা করতো,যখন রাজনৈতিক দলগুলোর সামরিক স্বৈরশাসকেরা 'কোন বানেগা ক্রোরপতি' এর মতো টাকা দিয়ে রাজনীতি কিনে তার মাধ্যমে রাজনৈতিক দল পরিচালনা করতো। যখন আমাদের নাগরিক অধিকারের মৌলিক বিষয়বস্তু ভোটের অধিকার যেখানে প্রজাতন্ত্রের মালিক হচ্ছে জনগণ এই মৌলিক সাংবিধানিক কথাটি আমাদের জীবনের সাথে জড়িত। সেই মৌলিক সাংবিধানিক বাস্তবতাকে অস্বীকার করে সামরিক স্বৈরশাসকেরা অবৈধ দখলের মাধ্যমে দেশে রাজনৈতিক তান্ডব চালিয়েছে হত্যাকান্ড করেছে এবং দেশ বিক্রির রাজনৈতিক কর্মকান্ড করেছে। বঙ্গবন্ধু তনয়া শেখ হাসিনা আমাদের রাজনৈতিক অধিকার প্রত্যাবর্তন করেছেন। শুধু তাই নয়, রাজনৈতিক অর্জন ছাড়াও এ দেশে সাধারণ মানুষের জীবন জয় বা জীবন বদলে গেছে জননেত্রী শেখ হাসিনার এই প্রত্যাবর্তন এর মাধ্যমে।

সাদ্দাম হোসেন বিএনপিকে ইঙ্গিত করে বলেন, আজকের এই দিনেও আমরা জানি যে ষড়যন্ত্র চলছে। বাংলাদেশের মানুষ এর জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলে ক্ষমতায় আসার ব্লু প্রিন্ট তৈরি করছে তথা কথিত রাজনৈতিক দল। বাংলাদেশের ছাত্রসমাজকে এজন্য সচেতন থাকার আহ্বান জানাই। যারা বাংলাদেশের জনগণের উদ্দেশ্যে বলেছিলো 'টেকব্যাক বাংলাদেশ' তাদেরকে বাংলাদেশের জনগণ রেড কার্ড দেখিয়েছে। যারা বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে বলেছিলো 'ত্রুটিপূর্ণ' তারাই আবার গতকাল বলছে আস্থার পুনঃনির্মান। যারা বলেছিল বাংলাদেশে লু হাওয়া প্রবাহিত হবে তারা দেখছে বাংলাদেশে পরিবর্তনের হাওয়া প্রবাহিত হচ্ছে।

উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত, সংগঠনটির ঢাকা মহানগর উত্তর শাখার সভাপতি রিয়াজ মাহমুদ ও সাধারণ সম্পাদক সাগর আহমেদ শামীম, মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সভাপতি রাজিবুল ইসলাম বাপ্পি ও সাধারণ সম্পাদক সজল কুন্ডু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল শাখা ও অন্যান্য শাখার নেতাকর্মীরা।

প্রসঙ্গত, ১৯৮১ সালের এই দিনে ছয় বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা । দিবসটি উপলক্ষে প্রতি বছরের মতো এবারও নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।

;

জবিতে গবেষণা শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
জবিতে গবেষণা শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

জবিতে গবেষণা শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

  • Font increase
  • Font Decrease

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) গবেষণা সেলের আয়োজনে 'রিসার্চ প্রপোজাল রাইটিং' শীর্ষক গবেষণা কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) দুপুর ২টায় উপাচার্যের কনফারেন্স রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন, একটি বিশ্ববিদ্যালয় তখনই এগিয়ে যাবে যখন তরুণ শিক্ষকরা গবেষণায় উৎসাহিত হবে, বিজ্ঞানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাঝে বিভিন্ন ইনোভেশনের চেষ্টা থাকবে। তবেই গবেষণায় বাংলাদেশের সুনাম বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়বে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শাহজাহান।

কর্মশালায় রিসোর্স পার্সন হিসেবে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শোয়েব।

এছাড়াও ওয়ার্কসপে বিজ্ঞান অনুষদ এবং লাইফ এন্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদের সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষকবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

;