ইবিতে বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস পালিত



ইবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ইবিতে বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস পালিত

ইবিতে বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস পালিত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস উদযাপন উপলক্ষে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (১৫ মার্চ) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ ভবনের সামনে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে কনজুমার ইয়ুথ বাংলাদেশ ইবি শাখা।

কনজুমার ইয়ুথ ইবি শাখার সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মেহের আলী। বিশেষ অতিথি ছিলেন- অধ্যাপক ড. রাশেদুজ্জামান, প্রভাষক শরিফুল ইসলাম জুয়েল প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ড. মেহের আলী বলেন, ‘ভোক্তার অধিকার সংরক্ষণের জন্য প্রচলিত আইন থাকলেও তা প্রয়োগের যথেষ্ট প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা নেই। এর ফলে কিছু ব্যবসায়ী ভোক্তাদের প্রতারিত করেই যাচ্ছে। সরকারকে এ ব্যাপারে শক্তিশালী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।’

কনজুমার ইয়ুথ ইবি শাখার সাধারণ সম্পাদক শাহেদুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, সহ-সভাপতি শামিমুল ইসলাম, আবু ইউসুফ আসকারী, সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফুল আলমসহ সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের সদস্যরা।

উল্লেখ্য, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে এবারের দিবসটি (বিশ্ব ভোক্তা অধিকার) বঙ্গবন্ধুকে উৎসর্গ করেছে কনজুমার ইয়ুথ বাংলাদেশ। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য বিষয় ‘মুজিব বর্ষে অঙ্গীকার, সুরক্ষিত ভোক্তা অধিকার’।

   

রাবির জনসংযোগ দফতরের নতুন প্রশাসক অধ্যাপক প্রণব কুমার পাণ্ডে



রাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) জনসংযোগ দফতরের নতুন প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. প্রণব কুমার পাণ্ডে।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. তারিকুল হাসান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে বিষয়টি জানানো হয়।

আদেশে বলা হয়, জনসংযোগ দফতরের বর্তমান প্রশাসক অধ্যাপক ড. প্রদীপ কুমার পাণ্ডে বাংলাদেশ পাবালিক সার্ভিস কমিশনের সদস্য পদে নিয়োগ পাওয়ায় এবং তার আবেদনের প্রেক্ষিতে তাকে ১৭ এপ্রিল পূর্বাহ্ন থেকে জনসংযোগ দফতরের প্রশাসকের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হলো এবং লোকপ্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. প্রণব কুমার পাণ্ডে-কে ১৭ এপ্রিল হতে তিন বছরের জন্য জনসংযোগ দফতরের প্রশাসক নিয়োগ করা হলো। এ দায়িত্ব পালনের জন্য তিনি প্রতিমাসে পাঁচ হাজার টাকা হারে সম্মানী পাবেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতরের নবনিযুক্ত প্রশাসক অধ্যাপক ড. প্রণব কুমার পাণ্ডে নরওয়ের বার্গেন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.ফিল এবং হংকংয়ের সিটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পি.এইচ.ডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কর্ণেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন সমাজবিজ্ঞান বিভাগে সিনিয়র ফুলব্রাইট ফেলো ছিলেন। তার গবেষণার প্রধান বিষয় হলো- পাবলিক পলিসি, সামাজিক আন্দোলন, এনজিও, সামাজিক জবাবদিহিতা, পাবলিক সেক্টর ম্যানেজমেন্ট, সমসাময়িক রাজনীতি, শাসনপ্রক্রিয়া ও লিঙ্গ অধ্যয়ন।

ড. প্রণব কুমার পাণ্ডে এ পর্যন্ত দশটি বই লিখেছেন। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জার্নালে তার লেখা চার ডজনের বেশি অ্যাকাডেমিক প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়া, সমসাময়িক বিষয়ে বিভিন্ন ইংরেজি দৈনিক পত্রিকায় তিনি অসংখ্য প্রবন্ধ লিখেছেন। অধ্যাপনাকালে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করাসহ রাবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য ছিলেন।

;

মঙ্গল শোভাযাত্রার মাধ্যমে নতুন বছরকে বরণ করলো কুবি



কুবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

'ঐ নূতনের কেতন ওড়ে কাল বৈশাখীর ঝড়। তোরা সব জয়ধ্বনি কর' প্রতিপাদ্যকে ধারণ করে বাংলা নববর্ষ-১৪৩১ উদযাপন উপলক্ষে মঙ্গল শোভাযাত্রা করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) পরিবার।

রোববার (১৪ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টায় প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে এ শোভাযাত্রা শুরু করে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে মূল ফটকের সামনে গিয়ে শেষ হয়। শোভাযাত্রা শেষে নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়টির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. হুমায়ুন কবির, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) মো. আমিরুল হক চৌধুরী, প্রক্টর কাজী ওমর সিদ্দিকী, আইকিউএসির পরিচালক অধ্যাপক ড. রাশিদুল ইসলাম শেখ, ছাত্র পরামর্শক ও নির্দেশনা দপ্তরের আহবায়ক অধ্যাপক ড. মোহা. হাবিবুর রহমান, লোক প্রশাসন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জান্নাতুল ফেরদৌস লতাসহ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ।

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. হুমায়ুন কবির বলেন, 'সবাইকে শুভেচ্ছা জানাই। বাঙালির যে ঐতিহ্য, আমাদের যে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার প্রচেষ্টা, সেই প্রচেষ্টার লক্ষ্যেই আমরা পহেলা বৈশাখ পালন করি। বাঙালির ঐতিহ্য ফিরে আসুক, অসাম্প্রদায়িকতা ফিরে আসুক। শান্তির বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হোক এই আশাবাদ ব্যক্ত করে আমরা পহেলা বৈশাখ পালন করি এবং কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী আজকে যারা র‍্যালিতে অংশগ্রহণ করেছে তাদের শুভেচ্ছা জানাই।'

;

মধ্যরাতে ঢাবির জহুরুল হক হলে আগুন, শিক্ষার্থীদের চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে



ঢাবি করেস্পন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের মূল ভবনের (মেইন বিল্ডিং) দ্বিতীয় তলায় ২৫০ নাম্বার রুমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে, আগুন লাগার ১৫-২০ মিনিটের মধ্যে হলে থাকা শিক্ষার্থীদের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

সোমবার (৮ এপ্রিল) দিবাগত রাত সোয়া দুইটা নাগাদ এ ঘটনার সূত্রপাত ঘটে বলে জানা যায়। ইলেকট্রিক শর্ট সার্কিট থেকেই এই আগুনের ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে হল প্রশাসন।

প্রত্যক্ষদর্শী ও হল প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ঈদের ছুটিতে ২৫০ নাম্বার রুমটির সব শিক্ষার্থী বাড়ি চলে যাওয়ায় কেউই ছিলো না রুমে। তবে আগুনে পুড়ে গেছে শিক্ষার্থীদের সার্টিফিকেট,বই, তিনটি ট্রাঙ্ক, টেবিল চেয়ারসহ গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্র।

এ বিষয়ে নিকটস্থ রুমে থাকা হলটির প্রত্যক্ষদর্শী এক শিক্ষার্থী ছাব্বিরুল ইসলাম বলেন, ‘রাত সোয়া দুইটার দিকে ২৫০ নাম্বার রুমটিতে আগুন লাগে। এ সময় রুমটি তালাবদ্ধ ছিল। রুমের সবাই ঈদের ছুটিতে বাড়িতে গেছে। আগুন লাগার সাথে সাথেই রুমটির তালা ভেঙ্গে ভেতরে পানি আর অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রের সাহায্যে নিয়ন্ত্রণে আনি। এর মধ্যেই তিনটি ট্রাঙ্কসহ গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র, বই, খাতা, কাপড় পুড়ে যায়।’

তিনি আরো বলেন, রুমটিতে চারজন থাকতো। এর মধ্যে দুইজনের সার্টিফিকেটসহ গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র পুড়ে গেছে।

এ রুমটির আবাসিক শিক্ষার্থী ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের ম্যানেজমেন্ট বিভাগ আইয়ুব মোড়ল এর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘রুমের সবাই বাড়িতে ছিলাম। জেনেছি আগুন লেগে রুমের বেশ ক্ষতি হয়েছে। আমাদের লাগেজ, ট্রাঙ্ক, বিছানা সব নষ্ট হয়েছে।’

এ বিষয়ে শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আবদুর রহিম বলেন, ‘আগুন লাগার খবর পেয়ে আমি তৎক্ষণাৎ সেখানে গিয়েছি। ফায়ার সার্ভিসকেও বলা হয়েছিল এবং তারা এসেছিল। তবে তার আগেই শিক্ষার্থীরা আগুন নিভিয়ে ফেলেছিল।’

আগুন লাগার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘এটি একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা। ইলেকট্রনিক লাইনে দুর্বলতা থাকলে হল অফিসে রিপোর্ট করতে হয়, হলে ইলেকট্রিশিয়ান আছে। তারা ঠিক করে দেবে। এছাড়াও ছুটিতে বাড়িতে যাওয়ার আগে রুমের কোথায় কী আছে সেসব গুছিয়ে যাওয়াও তো শিক্ষার্থীদের দায়িত্ব। এখন তাদের যে ক্ষতি হয়েছে সেটা তো পুষিয়ে উঠা বেশ কষ্টের। অনেকের তো সার্টিফিকেটও পুড়ে গেছে। বিষয়টা আসলেই কষ্টের।’

ছুটিতে বা রুম থেকে বাড়িতে যাওয়ার আগে শিক্ষার্থীদেরকে রুমের লাইট, ফ্যান ও ইলেকট্রনিক জিনিসপত্র ঠিক আছে কিনা তা যাচাই করা ও সার্বিক সচেতনতা বাড়ানো উচিৎ বলে তিনি মনে করেন।

;

পয়লা বৈশাখে ঢাবি ক্যাম্পাসে মুখোশ পরা নিষেধ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পয়লা বৈশাখের বর্ষবরণের দিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে মুখোশ পরা ও ব্যাগ বহন করা যাবে না। তবে চারুকলা অনুষদের প্রস্তুত করা মুখোশ হাতে নিয়ে প্রদর্শন করা যাবে।

এছাড়া, ক্যাম্পাসের ভেতর কোনো যানবাহন চালানো যাবে না এবং মোটরসাইকেল সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

‘আমরা তো তিমিরবিনাশী’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এ বছর পয়লা বৈশাখে মঙ্গল শোভাযাত্রা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের সামনে থেকে রোববার (১৪ এপ্রিল) সকাল ৯টায় বের করা হবে। শোভাযাত্রাটি শাহবাগ মোড় হয়ে শিশুপার্কের সামনে থেকে ঘুরে আবার শাহবাগ হয়ে ছাত্র–শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) গিয়ে শেষ হবে।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পয়লা বৈশাখে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কোনো ধরনের মুখোশ পরা এবং ব্যাগ বহন করা যাবে না। তবে চারুকলা অনুষদ কর্তৃক প্রস্তুতকৃত মুখোশ হাতে নিয়ে প্রদর্শন করা যাবে। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ভুভুজেলা বাঁশি বাজানো ও বিক্রি করা থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া ক্যাম্পাসে নববর্ষের দিন সব ধরনের অনুষ্ঠান বিকেল ৫টার মধ্যে শেষ করতে হবে। নববর্ষের দিন ক্যাম্পাসে বিকেল ৫টা পর্যন্ত প্রবেশ করা যাবে। ৫টার পর কোনোভাবেই প্রবেশ করা যাবে না, শুধু বের হওয়া যাবে।

আরও উল্লেখ করা হয়েছে, নববর্ষের আগের দিন ১৩ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭টার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকারযুক্ত গাড়ি ছাড়া অন্য কোনো গাড়ি ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবে না। নববর্ষের দিন ক্যাম্পাসে কোনো ধরনের যানবাহন চালানো যাবে না এবং মোটরসাইকেল চালানো সম্পূর্ণ নিষেধ। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বসবাসরত কোনো ব্যক্তি নিজস্ব গাড়ি নিয়ে যাতায়াতের জন্য শুধু নীলক্ষেত মোড় সংলগ্ন গেট ও পলাশী মোড় সংলগ্ন গেট ব্যবহার করতে পারবেন। নববর্ষের দিন টিএসসির সামনের রাজু ভাস্কর্যের পেছনে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গেট বন্ধ থাকবে।

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আসা ব্যক্তিরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশের জন্য চারুকলা অনুষদের সামনে ছবির হাটের গেট, বাংলা একাডেমির সামনের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গেট ও ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট সংলগ্ন গেট ব্যবহার করতে পারবেন। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে বের হওয়ার পথ হিসেবে ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট সংলগ্ন গেট, রমনা কালী মন্দির সংলগ্ন গেট ও বাংলা একাডেমির সামনের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গেট ব্যবহার করা যাবে।

টিএসসির সামনে বিশ্ববিদ্যালয়ের হেল্প ডেস্ক, কন্ট্রোল রুম এবং অস্থায়ী মেডিকেল ক্যাম্প থাকবে।

হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল মাঠ সংলগ্ন এলাকা, টিএসসি সংলগ্ন এলাকা, দোয়েল চত্বরের আশপাশের এলাকা ও কার্জন হল এলাকায় মোবাইল পাবলিক টয়লেট স্থাপন করা হবে। সভায় নববর্ষের দিন নিরাপত্তার স্বার্থে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা ও আর্চওয়ে স্থাপন করে তা মনিটরিং করার জন্য পুলিশ কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

;