নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরে ২৪১ জন নিয়োগ



ক্যারিয়ার ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর

নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর

  • Font increase
  • Font Decrease

নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর, ঢাকার নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠানসমূহে রাজস্বখাতভুক্ত ২৩ ধরনের পদে ২৪১ জনকে নিয়োগ দেয়া হবে।

পদের নাম: পিএ টু অধ্যক্ষ
পদসংখ্যা: ২টি
যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণসহ কম্পিউটার বিষয়ে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।
বেতনস্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা

পদের নাম: অফিস তত্ত্বাবধায়ক
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি এবং প্রশাসনিক কাজে অন্যূন ৩ বছরের অভিজ্ঞতা।
বেতনস্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা

পদের নাম: সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর
পদসংখ্যা: ২টি
যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। সাঁটলিপিতে বাংলায় ও ইংরেজিতে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ৫০ ও ৮০ শব্দ এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষর বাংলায় ও ইংরেজিতে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ২৫ ও ৩০ শব্দ থাকতে হবে।
বেতনস্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা

পদের নাম: সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণসহ কম্পিউটার বিষয় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।
বেতনস্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা

পদের নাম: লাইব্রেরিয়ান
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞানে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি অথবা স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রিসহ স্বীকৃত ইনস্টিটিউট হতে গ্রন্থাগার বিজ্ঞানে ডিপ্লোমা এবং কম্পিউটার চালনায় দক্ষতাসম্পন্ন।
বেতনস্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা

পদের নাম: ল্যাবরেটরি সহকারী
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান হইতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ডিপ্লোমা ইন মেডিকেল টেকনােলজি সার্টিফিকেটসহ ৩ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতনস্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা

পদের নাম: গাড়ী চালক (ভারী)
পদসংখ্যা: ৯টি
যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্সসহ ভারী যানবাহন চালনায় অভিজ্ঞতা।
বেতনস্কেল: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা

পদের নাম: ডাটা এন্ট্রি অপারেটর
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।
বেতনস্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

পদের নাম: ল্যাব এ্যাসিসটেন্ট
পদসংখ্যা: ৩টি
যোগ্যতা: স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান হতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ডিপ্লোমা ইন মেডিকেল টেকনােলজি সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
বেতনস্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

পদের নাম: স্টোর কিপার
পদসংখ্যা: ২টি
যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতনস্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
পদসংখ্যা: ১৬টি
যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণসহ কম্পিউটার বিষয়ে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।
বেতনস্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

পদের নাম: ক্যাশিয়ার
পদসংখ্যা: ৮টি
যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণসহ কম্পিউটার চালনায় দক্ষতাসম্পন্ন।
বেতনস্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

পদের নাম: সহকারী লাইব্রেরিয়ান
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণসহ গ্রন্থাগার বিজ্ঞানে সার্টিফিকেট কোর্স উত্তীর্ণ এবং কম্পিউটার চালনায় দক্ষতাসম্পন্ন।
বেতনস্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

পদের নাম: হাউজ কিপার
পদসংখ্যা: ৬টি
যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। শুধু মহিলারা আবেদন করতে পারবেন।
বেতনস্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

পদের নাম: হােম সিস্টার
পদসংখ্যা: ৪টি
যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। শুধু মহিলারা আবেদন করতে পারবেন।
বেতনস্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

পদের নাম: আর্টিস্ট
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউট হতে ফাইন আর্ট বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতনস্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

পদের নাম: রেকর্ড কীপার
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতনস্কেল: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা

পদের নাম: অফিস সহায়ক
পদসংখ্যা: ৬৮টি
যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতনস্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা

পদের নাম: টেবিল বয়
পদসংখ্যা: ১১টি
যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা অষ্টম শ্রেণি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতনস্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা

পদের নাম: নিরাপত্তা প্রহরী
পদসংখ্যা: ২৯টি
যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা অষ্টম শ্রেণি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতনস্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা

পদের নাম: মালী
পদসংখ্যা: ৭টি
যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা অষ্টম শ্রেণি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণসহ সংশ্লিষ্ট কাজে ২ বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা।
বেতনস্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা

পদের নাম: বাবুর্চি/সহকারী বাবুর্চি
পদসংখ্যা: ৪০টি
যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা অষ্টম শ্রেণি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণর্সহ রান্নার কাজে বাস্তব অভিজ্ঞতা।
বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা

পদের নাম: পরিচ্ছন্নতা কর্মী
পদসংখ্যা: ২৬টি
যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা অষ্টম শ্রেণি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতনস্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা

আবেদনের নিয়ম: অনলাইনে dgnm.anzacl.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। আবেদন করা যাবে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

   

গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন, উপস্থিতি ৯০ শতাংশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে দেশের ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য গুচ্ছ পদ্ধতিতে ‘বি’ ইউনিটের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (৩ মে) বেলা ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত দেশের ২২টি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

পরীক্ষার কেন্দ্রগুলোতে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার এবারও গড়ে ৯০ শতাংশের কাছাকাছি বলে জানিয়েছেন জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সমন্বিত ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক ও যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ার হোসেন।

অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘সারাদেশে অত্যন্ত সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে, কোথাও কোনো অঘটন ঘটেনি বা প্রশ্নেও কোনো ত্রুটি পাওয়া যায়নি। কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়েই পরীক্ষা শুরুর পূর্বেই সকল কেন্দ্র ও উপকেন্দ্রে প্রশ্নপত্র পৌঁছে দেওয়া হয়। সার্বিকভাবে বলা যায়, অত্যন্ত সুন্দর পরিবেশে ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।

তিনি জানান, আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই ‘বি’ ইউনিটের ফলাফল ঘোষণা করা হবে। ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির জন্য ২২টি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত ভর্তি পরীক্ষার মধ্যে সবগুলোতেই শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার প্রায় ৯০ শতাংশের উপরে বা কাছাকাছি। তবে সর্বনিম্ন ৭২ দশমিক ৭৮ শতাংশ উপস্থিতির হার ছিল রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে। আর যবিপ্রবি কেন্দ্রে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার ছিল ৯৩ দশমিক ৫৯ শতাংশ।

তিনি বলেন, সুষ্ঠু ও নির্বিঘ্নে পরীক্ষা সম্পন্ন করায় গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ যারা প্রশ্নপত্র প্রণয়ন, মডারেশনসহ সার্বিক কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন তাঁদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। একইসঙ্গে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্তরের সামরিক-বেসমারিক, আধা-সামরিক, গোয়েন্দা সংস্থাসহ সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

উল্লেখ্য, গত ২৭ এপ্রিল ‘এ’ ইউনিটে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার মধ্য দিয়ে এ পরীক্ষা শুরু হয়। ইতোমধ্যে ‘এ’ ইউনিটের ফলাফলও প্রকাশ করা হয়েছে। এতে পাসের ছিল ৩৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ। ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ‘এ’ ইউনিটভুক্ত শিক্ষার্থীদের জন্য ১২ হাজার ৪০২টি আসন রয়েছে।

আর ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য এ বছর ‘বি’ ইউনিটে ৯৪ হাজার ৯৩১ জন পরীক্ষার্থী আবেদন করে। তবে পরীক্ষায় তাদের গড় উপস্থিতি ছিল ৯০ শতাংশের কাছাকাছি। আর ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ‘বি’ ইউনিটভুক্ত শিক্ষার্থীদের জন্য চার হাজার ৫১৫টি আসন রয়েছে।

জিএসটির ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, আগামী ১০ মে ‘সি’ ইউনিটে বাণিজ্য বিভাগ থেকে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের বেলা ১১টা-১২টা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

তবে শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্নের জন্য পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগেই সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রে পৌঁছানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য এবং ‘সি’ ইউনিটে ৪০ হাজার ১১৬ জন আবেদন করেছেন। আর ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ‘সি’ ইউনিটভুক্ত শিক্ষার্থীদের জন্য তিন হাজার ৬২৯টি আসন রয়েছে।

উল্লেখ্য, জিএসটিভুক্ত ভর্তি পরীক্ষার আসন বিন্যাস, ফলাফলসহ অন্যান্য সকল তথ্য https://gstadmission.ac.bd এই ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।

;

সিলেটে ১ মিনিটের জন্য বিসিএস দেওয়া হয়নি ২০ পরীক্ষার্থীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেটে কেন্দ্রে ১মিনিট দেরিতে আসায় বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা দিতে পারেননি ২০ জন শিক্ষার্থী।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকালে সিলেট ব্লু বার্ড হাই স্কুল কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে ৷

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, সকাল ১০টায় পরীক্ষা শুরু হলেও নির্দেশনা মতে ৩০ মিনিট আগে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। কিন্তু তারা সকাল ৯ টা ৩১ মিনিটে পৌঁছালে তাদের ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। এদিকে এসময় পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশের জন্য আগে থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকলেও সকাল সাড়ে নয়টার পর গেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় অনেকে গেটের উপর দিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশের চেষ্টাও করেন। অনেকে কান্নাকাটি করেন। কিন্তু কিছুতেই মন গলেনি কেন্দ্র কর্তৃপক্ষের।

সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) আয়োজিত ২০০ নম্বরের এই পরীক্ষা সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষায় নিয়মের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই বলে জানায় সিলেট ব্লু বার্ড হাই স্কুল কেন্দ্রের কর্তৃপক্ষ।

এবিষয়ে সিলেট ব্লু বার্ড হাই স্কুল কেন্দ্রের হল সুপার হুসনে আরা বলেন, আমরা পিএসসির নির্দেশনা ফলো করেছি। গতকাল মিটিং করে বলা হয়েছে সকাল সাড়ে নয়টার পর কোনো পরীক্ষার্থীকে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। তাই আমরা সাড়ে নয়টার পর গেট বন্ধ করে দিয়েছি। কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। এখানে মানবিক দিক বিবেচনা করার কোনো সুযোগ নাই। যেহেতু তারা বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কর্ণধার। আর এটা একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। এখানে অবশ্যই সবাইকে সময় মেন্টেইন করে আসতে হবে। পিএসসি স্যারও এখানে ভিজিট করতে এসেছিলেন। আমরা স্যারকে এ ব্যাপারে বলেছি। তিনি বলেছেন আমরা ঠিক কাজ করেছি।

;

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ, ৩য় গ্রুপের ফল প্রকাশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, ঢাকা 
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদের নিয়োগ পরীক্ষার তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে (তিন পার্বত্য জেলা বাদে ২১টি জেলা) লিখিত পরীক্ষার উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪৬ হাজার ১৯৯ জন। সোমবার (২২ এপ্রিল) রাত দেড়টায় এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়‌।

গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান জানান, তৃতীয় ধাপের পরীক্ষায় ৪৬ হাজার ১৯৯ জন প্রার্থীকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে।

এর আগে রোববার দুপুরে এই পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। পরে রাতে মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, প্রকাশিত প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের ফলে ত্রুটি ধরা পড়েছে। মেঘনা ও যমুনা সেটের পরীক্ষার্থীদের উত্তরপত্র মূল্যায়নে কারিগরি ত্রুটি পরিলক্ষিত হওয়ায় এ দুই সেটের ফল আজ রাত ১২টার পর প্রকাশ করা হবে। সেই সংশোধিত ফল রাতে প্রকাশ করা হয়।

গত ২৯ মার্চ এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ৩ লাখ ৪৯ হাজার ২৯৩ জন। 

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট www.mopme.gov.bd এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট www.dpe.gov.bd -তে ফলাফল পাওয়া যাবে। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীরা মোবাইলেও মেসেজ পাবেন। মৌখিক পরীক্ষার তারিখ, সময় ও স্থান পরবর্তীতে জানানো হবে। এর আগে ২০২৩ সালের ১৪ জুন এ নিয়োগ সংক্রান্ত বিজ্ঞাপ্তি প্রকাশ করা হয়েছিল। 

;

প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের ফল স্থগিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের ফল স্থগিত

প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের ফল স্থগিত

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্ব খাতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-২০২৩ এর তৃতীয় ধাপের পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল স্থগিত করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

প্রকাশিত ফলাফলে দুটি সেট কোডের উত্তরপত্র মূল্যায়নে কারিগরি ত্রুটি দেখা দিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ফলে পুনরায় মূল্যায়ন শুরু করেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞ টিম। পুনঃমূল্যায়ন শেষে আজ রাত ১২টার মধ্যেই সংশোধিত ফল প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে।

রোববার (২১ এপ্রিল) রাত পৌনে ১০টায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিনের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সহকারী শিক্ষক নিয়োগে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের ফলাফল রোববার (২১ এপ্রিল) দুপুরে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের এক স্মারকে প্রকাশ করা হয়। এতে উত্তীর্ণ হন ২৩ হাজার ৫৭ জন প্রার্থী। প্রকাশিত ফলাফলে মেঘনা ও যমুনা সেটের পরীক্ষার্থীদের উত্তরপত্র মূল্যায়নে কারিগরি ত্রুটি পরিলক্ষিত হয়েছে।

এজন্য মেঘনা ও যমুনা সেটের পরীক্ষার্থীদের উত্তরপত্র আইআইসিটি, বুয়েটের কারিগরি টিম এরই মধ্যে পুনঃমূল্যায়নের কাজ শুরু করেছে। রোববার রাত ১২টার মধ্যে মেঘনা ও যমুনা সেটের পরীক্ষার্থীদের উত্তরপত্র পুনঃমূল্যায়ন করে নিরীক্ষান্তে সংশোধিত ফলাফল প্রকাশ করা হবে।

এর আগে রোববার দুপুরে প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর। বিকেল থেকে অনেক প্রার্থী ভালো পরীক্ষা দিয়েও ফল না পাওয়ার অভিযোগ তোলেন। অনেকে ফেসবুকে পোস্ট দেন। পরে মেঘনা ও যমুনা কোডের প্রার্থীরা গ্রুপ খুলে সেখানে কারা কারা ভালো পরীক্ষা দিয়েও ফল পাননি, তা জানাতে থাকেন।

বিষয়টি গণমাধ্যমকর্মীরা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের দৃষ্টিগোচর করলে দুই সেটের উত্তরপত্র পুনঃমূল্যায়নের সিদ্ধান্ত হয়।

ফল না পাওয়া পরীক্ষার্থীদের অভিযোগ, ভালো পরীক্ষা দিলেও তাদের ফল আসেনি। প্রথমে তারা বিষয়টিকে স্বাভাবিক হিসেবে নিয়েছিলেন। কিন্তু ধীরে ধীরে এমন অভিযোগকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়তে থাকে। এ কারণে তারা ফেসবুকে গ্রুপ খুলেছেন। সেখানে সংশ্লিষ্ট দুই সেটের ফল নিয়ে অভিযোগকারীদের অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। তারা বিষয়টি নিয়ে আইনি প্রক্রিয়ার দিকে যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা করছেন।

;