ঢাকা শিশু হাসপাতালে ৩৫ কর্মকর্তা নিয়োগ



ক্যারিয়ার ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ঢাকা শিশু হাসপাতাল

ঢাকা শিশু হাসপাতাল

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা শিশু হাসপাতালের বিভিন্ন পদে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।

পদের নাম: সাইন্টিফিক অফিসার
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: বায়ােকেমিস্ট্রি ও মােলিকুলার বায়ােলজিতে এমফিল অথবা অনার্সসহ এমএসসি। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ১ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

পদের নাম: সিনিয়র স্টাফ নার্স
পদসংখ্যা: ৩০টি
যোগ্যতা: চার বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা-ইন-নার্সিং সায়েন্স ও মিডওয়াইফারী অথবা তিন বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা-ইন-নার্সিং সায়েন্স ও মিডওয়াইফারী অথবা চার বছর মেয়াদী বেসিক বিএসসি ইন নার্সিং ডিগ্রি। বাংলাদেশ নার্সিং কাউন্সিলের নিবন্ধনধারী হতে হবে। অবশ্যই এনআইসিইউ, সিসিএনডি, শিশু কার্ডিয়াক, কার্ডিয়াক আই সি ইউ, SCABU, Palliative এবং HD&l এর কমপক্ষে যেকোন একটি বিভাগে ১ বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা বা প্রশিক্ষণ থাকতে হবে। অথবা পেডিয়েট্রিক নার্সিংয়ে উচ্চতর ডিগ্রী থাকতে হবে।

পদের নাম: উপ-পরিচালক (অর্থ)
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: সিএ, আইসিএমএ ডিগ্রিসহ ৩ বছরের অভিজ্ঞতা। অথবা এমকম/এমবিএ ডিগ্রিসহ সহকারী পরিচালক (অর্থ) পদে কমপক্ষে ৩ বছরের অভিজ্ঞতাসহ মোট ৫ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

পদের নাম: হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: এমকম (হিসাববিজ্ঞান) ডিগ্রিসহ সংশ্লিষ্ট পদে ২ বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

পদের নাম: হিসাব রক্ষক
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: এমকম (হিসাববিজ্ঞান) ডিগ্রিসহ সংশ্লিষ্ট পদে ১ বছরের অভিজ্ঞতা অথবা বিকমসহ সংশ্লিষ্ট পদে ৩ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

পদের নাম: কোষাধ্যক্ষ
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: বিকম ডিগ্রিসহ সংশ্লিষ্ট পদে ৫ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

আবেদনের শেষ তারিখ: ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯।

   

৪৪তম বিসিএসে উত্তীর্ণ ১১ হাজার ৭৩২, ভাইভার তারিখ প্রকাশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

৪৪তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ১১ হাজার ৭৩২ জন চাকরিপ্রার্থী। ভাইভা শুরু হবে ৮ মে থেকে। পিএসসি সূত্র এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বুধবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে পিএসসির এক বিশেষ সভা শেষে বেলা ৩টার পর এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এতে সই করেছেন পিএসসির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ক্যাডার) আনন্দ কুমার বিশ্বাস।

এক বিজ্ঞপ্তিতে পিএসসি জানায়, ৪৪তম বিসিএস পরীক্ষা-২০২১ এর লিখিত পরীক্ষায় সাময়িকভাবে ১১ হাজার ৭৩২ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। 

ফল দেখতে এখানে ক্লিক

উল্লেখ্য, ৪৪তম বিসিএস পরীক্ষায় মোট ৩ লাখ ৫০ হাজার ৭১৬ চাকরিপ্রার্থী আবেদন করেছিলেন। ২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর ৪৪তম বিসিএসের অনলাইন আবেদন শুরু হয়। আবেদনের শেষ সময় ছিল ৩১ জানুয়ারি। পরে তা বাড়িয়ে ২ মার্চ নির্ধারণ করে পিএসসি। এরপর ২০২২ সালের ২৭ মে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার ২৫ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশের মাধ্যমে রেকর্ড করে পিএসসি। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী পাস করেন।

৪৪তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই বিসিএসে বিভিন্ন ক্যাডারে ১ হাজার ৭১০ কর্মকর্তা নেওয়া হবে। এর মধ্যে প্রশাসন ক্যাডারে ২৫০ জন, পুলিশ ক্যাডারে ৫০, পররাষ্ট্র ক্যাডারে ১০, আনসার ক্যাডারে ১৪, নিরীক্ষা ও হিসাবে ৩০, কর ক্যাডারে ১১, সমবায়ে ৮, রেলওয়ে পরিবহন ও বাণিজ্যিকে ৭, তথ্যে ১০, ডাকে ২৩, বাণিজ্যে ৬, পরিবার পরিকল্পনায় ২৭, খাদ্যে ৩, টেকনিক্যাল ক্যাডারে ৪৮৫ ও শিক্ষা ক্যাডারে ৭৭৬ জন নেওয়া হবে।

;

৪৪তম বিসিএসের ফল প্রকাশের তারিখ নির্ধারণে পিএসসির জরুরি সভা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

৪৪তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশের তারিখ ঠিক করতে বিশেষ সভা ডেকেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। জানা গেছে, সভায় এই বিসিএসের ভাইভা পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা হতে পারে।

বুধবার (৩ এপ্রিল) দুপুর আড়াইটায় এ বৈঠক হবে বলে পিএসসির একটি সূত্র জানিয়েছে।

পিএসসি সূত্র জানায়, বেলা আড়াইটায় সদস্যদের নিয়ে চেয়ারম্যান বিশেষ সভা ডেকেছেন। সভায় ৪৪তম বিসিএসের ফল প্রকাশের সিদ্ধান্ত আসতে পারে। এতে ভাইভার তারিখের ধারণা দেওয়া হতে পারে। সভা শেষ হলে বিস্তারিত জানা যাবে।

উল্লেখ্য, ৪৪তম বিসিএস পরীক্ষায় মোট ৩ লাখ ৫০ হাজার ৭১৬ চাকরিপ্রার্থী আবেদন করেছিলেন। ২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর ৪৪তম বিসিএসের অনলাইন আবেদন শুরু হয়। আবেদনের শেষ সময় ছিল ৩১ জানুয়ারি। পরে তা বাড়িয়ে ২ মার্চ নির্ধারণ করে পিএসসি। এরপর ২০২২ সালের ২৭ মে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার ২৫ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশের মাধ্যমে রেকর্ড করে পিএসসি। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী পাস করেন।

৪৪তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই বিসিএসে বিভিন্ন ক্যাডারে ১ হাজার ৭১০ কর্মকর্তা নেওয়া হবে। এর মধ্যে প্রশাসন ক্যাডারে ২৫০ জন, পুলিশ ক্যাডারে ৫০, পররাষ্ট্র ক্যাডারে ১০, আনসার ক্যাডারে ১৪, নিরীক্ষা ও হিসাবে ৩০, কর ক্যাডারে ১১, সমবায়ে ৮, রেলওয়ে পরিবহন ও বাণিজ্যিকে ৭, তথ্যে ১০, ডাকে ২৩, বাণিজ্যে ৬, পরিবার পরিকল্পনায় ২৭, খাদ্যে ৩, টেকনিক্যাল ক্যাডারে ৪৮৫ ও শিক্ষা ক্যাডারে ৭৭৬ জন নেওয়া হবে।

;

৪১তম বিসিএসের ২৪৫৩ ক্যাডার নিয়োগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

৪১তম বিসিএস থেকে ২৪৫৩ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

নির্ধারিত শর্ত মেনে নতুন নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের আগামী ২৮ এপ্রিল সংশ্লিষ্ট ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় বা বিভাগে যোগ দিতে বলা হয়েছে।

নতুন নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের মধ্যে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা আছেন ৩২১ জন। তাঁরা সহকারী কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন ১০০ জন। বাকিরা অন্যান্য ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন।

এর আগে গত বছরের ৩ আগস্ট এই বিসিএসে ২ হাজার ৫২০ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করেছিল পিএসসি।

;

প্রাথমিকে ফের ১৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রাথমিকে ফের ১৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগ

প্রাথমিকে ফের ১৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগ

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছর নতুন করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৩ হাজার ৭৮১ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সচিব ফরিদ আহাম্মদ।

এই নিয়োগ কার্যক্রম শেষ হলে প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত হবে ১:৩০, অর্থাৎ প্রতি ৩০ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে একজন শিক্ষক হবে বলেও জানান তিনি।এছাড়া এই কার্যক্রমে এসডিজি অর্জনের পথে অনেক ধাপে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম।

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান।

সচিব জানান, স্বাধীনতা পর একসঙ্গে সর্বোচ্চ ৫১ হাজার ৩৫৫ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই নিয়োগের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে। শিক্ষক নিয়োগের এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে শিক্ষক শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:৩০ করার এসডিজির যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে তার আগেই আমরা পূরণ করতে পারবো।

তিনি আরও জানান, আগামী ৩ বছরের মধ্যে ঢাকা মহানগরীর বিদ্যমান ৩৪২টি সরকারি প্রাথমিক অবকাঠামো/পরিবর্তন উন্নয়ন করে দৃষ্টিনন্দন করা হবে। এছাড়া উত্তরাতে ৩টি ও পূর্বাচলে ১১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নতুনভাবে স্থাপন করা হবে। এরই মধ্যে ১৫৬টি বিদ্যালয়ের মাস্টার প্ল্যান অনুমোদন করা হয়েছে, তার মধ্যে ৪৩টি বিদ্যালয়ের নির্মাণ কাজ চলমান।

এর আগে, ৩ মার্চ জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সদস্য এম আবদুল লতিফের লিখিত এক প্রশ্নের জবাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী জানিয়েছেন, গেল এক যুগে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৫৭৯ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই সময়ে বেসরকারি ও রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১ লাখ ৪ হাজার ৮৭৫ শিক্ষকের চাকরি সরকারিকরণ করা হয়েছে।

;