‘বিশ্বে ডিজিটাল ইকোনমিতে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবে ওয়ালটন’



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ভার্চুয়াল ডিক্লারেশন প্রোগ্রাম

ভার্চুয়াল ডিক্লারেশন প্রোগ্রাম

  • Font increase
  • Font Decrease

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ওয়ালটন মেড ইন বাংলাদেশ পণ্যের প্রতি আস্থা সৃষ্টি করেছে। ৯০ শতাংশেরও বেশি মানুষ ওয়ালটনের পণ্য কিনছে। আমি নিজেও ওয়ালটন ল্যাপটপ ব্যবহার করছি। ওয়ালটন আমাদের গর্ব। বাংলাদেশেই শুধু নয়, ওয়ালটন বিশ্বজুড়ে সুনাম কুড়িয়েছে। আমার বিশ্বাস, ২০৪১ সালের মধ্যে ওয়ালটন ডিজি-টেক সারা বিশ্বে ডিজিটাল ইকোনমিতে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবে। এক্ষেত্রে সরকার সব ধরনের সহযোগিতা করবে।

সোমবার (২৬ এপ্রিল) ‘ওয়ালটন ল্যাপটপ স্টে হোম অফার অ্যাট ওয়ালটন ই-প্লাজা’ শীর্ষক ভার্চুয়াল ডিক্লারেশন প্রোগ্রামে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।

করোনা সংক্রমণ থেকে ক্রেতাদের সুরক্ষিত রাখতে ‘অকারণে বাইরে নয়, ঘরে বসে পণ্য ক্রয়’ স্লোগানে এ ক্যাম্পেইন শুরু করল ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। এর আওতায় করোনা মহামারির ঝুঁকি এড়াতে ঘরে বসেই প্রতিষ্ঠানটির অনলাইন শপ ই-প্লাজা থেকে ল্যাপটপ, ডেস্কটপ, অল-ইন-ওয়ান পিসি, মনিটরসহ বিভিন্ন এক্সেসরিজ কিনতে পারছেন গ্রাহক। পণ্যভেদে রয়েছে ২০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্যছাড়। অনলাইনে কেনা আইটি পণ্য যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে হোম ডেলিভারিসহ নানা সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন।

ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম রেজাউল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন একই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মঞ্জুরুল আলম এবং ওয়ালকার্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাবিহা জারিন অরণা। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক আজিজুল হাকিম।

অনলাইন অনুষ্ঠানে আরও অংশ নেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের এএমডি আবুল বাশার হাওলাদার, ডিএমডি নজরুল ইসলাম সরকার, ইভা রিজওয়ানা নিলু, এমদাদুল হক সরকার, হুমায়ূন কবীর ও আলমগীর আলম সরকার, ডিজিটাল প্রোডাক্টস ডিভিশনের সিইও লিয়াকত আলী, প্লাজা ট্রেডের সিইও মোহাম্মদ রায়হান, নির্বাহী পরিচালক এস এম জাহিদ হাসান, উদয় হাকিম, ফিরোজ আলম, জিনাত হাকিম, আদনান আফজাল প্রমুখ।

‘ওয়ালটন ল্যাপটপ স্টে হোম অফার’ উদ্যেগের মাধ্যমে করোনার ঝুঁকি এড়িয়ে মানুষ সহজেই প্রয়োজনীয় পণ্যটি কিনতে পারবেন, জানিয়ে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক আরও বলেন, ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড প্রতিনিয়ত নতুন নতুন উদ্যোগ নিচ্ছে। যার ফলে দেশের ডিজিটাল অর্থনীতি সমৃদ্ধ হচ্ছে। তরুণ প্রজন্ম উদ্যেক্তা হিসেবে গড়ে উঠতে পারছে। করোনার সময়ে বিশ্বের বিভিন্ন নামকরা কোম্পানি যখন কর্মী ছাঁটাইয়ে বাধ্য হচ্ছে, তখন ওয়ালটন ৫ হাজার নতুন কর্মী নিয়োগ দিয়েছে, যা খুবই প্রশংসনীয়।

প্রকৌশলী লিয়াকত আলী জানান, করোনা দুর্যোগের মধ্যে ঘরে বসেই গ্রাহক যাতে অনলাইনে ইপ্লাজা.ওয়ালটনবিডি.কম/কম্পিউটার (eplaza.waltonbd.com/computer) থেকে সব ধরনের ডিজিটাল ডিভাইস কিনতে পারেন, সেজন্য এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পণ্যভেদে রয়েছে ২০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্যছাড়, ডিসকাউন্টসহ জিরো ইন্টারেস্টে ইএমআই (ইক্যুয়াল মান্থলি ইনস্টলমেন্ট) বিভিন্ন সুবিধা। ই-প্লাজা থেকে কেনা এসব পণ্যের মূল্য ক্যাশ অন ডেলিভারি, অনলাইন ব্যাংকিং (ডেবিট-ক্রেডিট কার্ড) কিংবা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের (নগদ/বিকাশ/রকেট) মাধ্যমে পরিশোধের সুযোগ আছে। থাকছে হোম ডেলিভারির সুবিধা।

উল্লেখ্য, বর্তমানে বাজারে আছে বিভিন্ন মডেলের ওয়ালটন ল্যাপটপ, ডেস্কটপ, অল-ইন-ওয়ান পিসি, মনিটর, ট্যাবলেট পিসি, কিবোর্ড, মাউস, পেন ড্রাইভ, মেমোরি কার্ড, র‌্যাম, এসএসডি, এক্সটারনাল এসএসডি, ক্যাবল, ডিজিটাল রাইটিং প্যাড, ইয়ারফোন, ওয়াই-ফাই রাউটার, ইউপিএস, পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট, ইউএসবি হাব, স্পিকার ইত্যাদি। খুব শিগগিরই প্রিন্টার, ওয়েবক্যাম, নেটওয়ার্কিং সুইচ, প্রজেক্টর, পাওয়ার ব্যাংক ইত্যাদি পণ্য বাজারজাত করবে ওয়ালটন।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, করোনা দুর্যোগের মধ্যে অনলাইনের মাধ্যমে গ্রাহকদের তথ্য ও সেবা দিচ্ছে ওয়ালটন। পণ্য সংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ে জানতে ওয়ালটনের হটলাইন নম্বরে (১৬২৬৭ এবং ০৯৬১২৩১৬২৬৭) যোগাযোগ করা যাবে। পাশাপাশি, গ্রাহকরা ওয়ালটনের ওয়েবসাইট ওয়ালটনবিডি ডটকম (waltonbd.com) এবং অফিশিয়াল ফেসবুক পেইজ (https://www.facebook.com/waltoncomputer) ভিজিট করতে পারবেন।

   

ভর্তুকি কমাতে বছরে চারবার বাড়বে বিদ্যুতের দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভর্তুকি কমিয়ে আনতে বছরে চারবার বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করবে সরকার। পর্যায়ক্রমে আগামী তিন বছর এভাবেই বাড়ানো হবে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) সচিবালয়ে আইএমএফের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে সরকারের বিদ্যুৎ বিভাগ এ কথা জানিয়েছে।

জানা গেছে, চলতি মাসে আবারও বাড়তে পারে জ্বালানি তেলের মূল্য। বিশ্ববাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে মূল্য বাড়াবে। তবে বিশ্ববাজারে কমলে এখানেও কমানো হবে। এ ব্যাপারে বৃহস্পতিবার একটি নির্দেশিকা জারি করেছে।

সমন্বয়ের নামে মূলত বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হচ্ছে জানিয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার খরচ কমিয়েও ভর্তুকি সমন্বয় করতে পারে। অনিয়ম, দুর্নীতি, অপচয় রোধ করে বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ কমানোর দিকে সরকারের মনোযোগ নেই। বরং চাহিদা না থাকলেও দরপত্র ছাড়া একের পর এক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করে এ খাতের খরচ আরও বাড়াচ্ছে।

আইএমএফের প্রতিনিধিদল বৃহস্পতিবার জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, পেট্রোবাংলা, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) সঙ্গেও বৈঠক করেছে। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, পেট্রোবাংলা ও বিপিসি প্রায় একইভাবে আইএমএফকে জানিয়েছে, গ্যাস ও জ্বালানি তেলে নতুন করে ভর্তুকির চাপ নেই। তেলের দাম নিয়ে স্বয়ংক্রিয় যে পদ্ধতি (আন্তর্জাতিক বাজারে বাড়লে দেশে বাড়বে, কমলে কমবে) চালু করার কথা আইএমএফ বলেছিল, তা হয়েছে। প্রতি মাসে জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় করা হচ্ছে। এতে জ্বালানি তেলে আর কখনো ভর্তুকি দিতে হবে না। প্রথম দুই দফায় দাম কিছুটা কমানো হলেও শেষ দফায় দাম বেড়েছে। তিন মাস ধরে এ চর্চা করা হচ্ছে।

এ বিষয়ে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, এ বছর বিদ্যুতের মূল্য আরও কয়েক দফা সমন্বয় করা হবে। এভাবে আগামী তিন বছর চলবে। তবে কোন মাসে সমন্বয় করা হবে এখনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

জ্বালানি তেলের মূল্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মার্চের প্রথম সপ্তাহ থেকে সমন্বয় করা হবে। তবে আমার কাছে মনে হচ্ছে সমন্বয় করা হলেও জ্বালানি তেলের মূল্য খুব বাড়বে না। তবে পরিবর্তন হলে সেটি নির্ভর করবে বৈশ্বিক বাজারের ওপর।

জানা গেছে, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা আসার পর এ পর্যন্ত বিদ্যুতের মূল্য বেড়েছে ১৩ বার।

;

এপ্রিলে পণ্য রফতানি কমেছে ৪ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশ থেকে গত এপ্রিলে পণ্য রফতানি থেকে আয় এসেছে ৩ হাজার ৯১৬ দশমিক ৯৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই রফতানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শূন্য দশমিক ৯৯ শতাংশ কম।

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রকাশিত হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এপ্রিলে ৪৭১ কোটি ডলার রফতানি লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম হয়েছে ১৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে পণ্য রফতানিতে আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে, এ সময়ে মোট রফতানির মূল্য ৪ হাজার ৭৪৭ কোটি ডলার। আগের বছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৫৬৮ কোটি টাকা, যা ৫ হাজার ৯৭ কোটি ডলারের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৬ দশমিক ৮৭ শতাংশ কম হয়েছিল।

রফতানিমুখী শিল্পসংশ্লিষ্টরা বলেছেন, ঈদুল ফিতরের সময়ে কারখানাগুলোয় কার্যাদেশ কম এসেছে। দীর্ঘায়িত ছুটির কারণেও রফতানি চালানের সংখ্যা কমে যায়। এ কারণে পণ্যদ্রব্য রফতানি নিম্নমুখী হয়, তবে ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে একে স্বাভাবিক ঘটনা বলেই উল্লেখ করেছেন।

এখন পণ্য রফতানিতে শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা বাংলাদেশকে প্রতিযোগিতাসক্ষম রাখতে সহায়তা করছে। তবে ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হলে সেই সুবিধা আর থাকবে না। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) ১৩তম মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনের যৌথ ঘোষণা অনুযায়ী, এলডিসি থেকে উত্তরণের পরও সংশ্লিষ্ট দেশগুলো তিন বছর শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা পাবে। এ সুবিধা আমদানি ও রফতানিকারক দেশের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এলডিসি হিসেবে আমরা যেসব সুযোগ-সুবিধা পাই, সেসব ভবিষ্যতে থাকবে না। তখন রফতানি বাড়াতে হলে নতুন কৌশল বা উদ্যোগ লাগবে। রফতানিতে অভ্যন্তরীণ সক্ষমতা বাড়াতে পণ্য ও সেবা বহুমুখীকরণ এবং বিনিয়োগ বাড়ানো প্রয়োজন। অন্যদিকে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুুক্তি করার জন্য সরকারের রাজনৈতিক সম্মতি লাগবে।

;

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব



নিউজ ডেস্ক
রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

  • Font increase
  • Font Decrease

রিটেইল ব্যাংকিং সেবাকে আরও সহজ করতে বাংলাদেশের দ্রুত প্রসারমান স্ট্যার্টআপ হিসাবীর সাথে অংশীদারিত্ব করেছে বেসরকারি প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। সম্প্রতি উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।

এই অংশীদারিত্বের ফলে হিসাবী দোকান অ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে বাধাহীনভাবে প্রাইম ব্যাংকের বিভিন্ন সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এই চুক্তির ফলে রিটেইলারদের ব্যাংকিং অভিজ্ঞতায় এক দারুণ পরিবর্তন আসবে এবং লেনদেন আরও সহজ হবে।

প্রাইম ব্যাংকের কনজুমার ব্যাংকিং বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নাজিম এ. চৌধুরী এবং হিসাবী'র পক্ষ থেকে রাকিন মোহাম্মদ সাভি (প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা) নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে চুক্তিতে সই করেন, যা রিটেইলারদের পেশাগত কাজের সাথে সরাসরি ব্যাংকিং সেবা যুক্ত করে তাদের ক্ষমতায়ন করার প্রতিশ্রুতি। ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিকরণের লক্ষ্য অর্জন এবং হাসাবী'র রিটেইল নেটওয়ার্ককে আরও দক্ষ করে তুলতে এই চুক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং নতুন নতুন উদ্ভাবন ও গ্রহক সেবা বাড়াতে উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।

;

এ দফায় সোনার দাম ভরিতে কমল ১৮৭৮ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদায়ী এপ্রিলের ৩০ তারিখ টানা ৭ দফায় কমানো হয়েছিল সোনার দাম। এবার ৮ম দফায় কমানো হয়েছে এক হাজার ৮৭৮ টাকা। ফলে সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার নতুন দাম এখন ১ লাখ ৯ হাজার ১৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা আগামীকাল শুক্রবার (৩ মে) থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে গত ৩০ এপ্রিল ভালো মানের একভরি সোনার দাম ৪২০ টাকা কমানো হয়। তার আগে ২৯ এপ্রিল ১ হাজার ১১৫ টাকা, ২৮ এপ্রিল ৩১৫ টাকা, ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২ হাজার ৯৯ টাকা এবং ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমানো হয়। এখন আবার দাম কমানোর মাধ্যমে আট দফায় ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ১০ হাজার ২৬২ টাকা কমল।

;