উৎপাদিত ‘চা’ এর ক্যাটাগরি সমূহ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
চা বাগানসমূহের চায়ে গ্রেড নির্ণয় করা হচ্ছে। ছবি: বার্তা২৪

চা বাগানসমূহের চায়ে গ্রেড নির্ণয় করা হচ্ছে। ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

চা বাঙালির প্রিয় পানীয়। দিন দিন বেড়েই চলেছে চায়ের চাহিদা। এক সময়ে চা রফতানি করা হলেও দেশে আভ্যন্তরীণ চাহিদা বৃদ্ধির কারণে রফতানি এখন বন্ধ। দেশের মানুষের চায়ের চাহিদা পূরণ করতেই ফুরিয়ে যায় দেশের মোট উৎপাদিত চা।

বৈজ্ঞানিক গবেষণার মাধ্যমে উচ্চ ফলনশীলতা ও গুণগত মান বৃদ্ধি, চা শিল্পের উন্নয়ন ও উৎকর্ষে বিজ্ঞান ভিত্তিক পরামর্শ ও সহায়তা দান এবং গবেষণালব্ধ প্রযুক্তি চা শিল্পে বিস্তার করাই বাংলাদেশ চা গবেষণা ইন্সটিটিউটের (বিটিআরআই) মূল লক্ষ্য।

চা এর মাঝে রয়েছে নানান সূক্ষ্ম বিষয়াবলী। এ সমস্ত বিষয়াবলীর মাঝে একটি হচ্ছে বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে চা এর ক্যাটাগরি নিরূপণ। এ ক্যাটাগরি নির্ণয়ের মাধ্যমেই বাংলাদেশের পরিচালিত প্রতিটি চা বাগানের সত্যিকারের চিত্র প্রকাশের সুযোগ পায়। বাংলাদেশের ১৬৭টি চা বাগানের উৎপাদিত চা সমূহ এই ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত।

বিটিআরআই এ সম্প্রতি অনুষ্ঠিত টি টেস্টিং এর এক ফাঁকে বিটিআরআই এর মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এবং চা বিজ্ঞানী ড. মো. ইসমাইল হোসেন বলেন, চায়ের ক্যাটাগরি মূলত ৪ প্রকারের। এই ৪ প্রকারের একেকটিকে আবার ৩টি এবং ৪টি করে ভাগ করা হয়ে থাকে। যেগুলো যথাক্রমে: ১) ক্যাটাগরি-ফাইভ (সর্ব উৎকৃষ্ট চা)। একে ইংরেজিতে Very Best Tea বলা হয়। ২) ক্যাটাগরি-ফোর (উৎকৃষ্ট চা)। একে ইংরেজিতে Excellent Tea বলা হয়। এই ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত চাগুলো হলো: ফোর প্লাস (4+), ফোর (4), ফোর মাইনাস (4-)।

চায়ের মান নিরূপণ করছেন চা বিজ্ঞানী ড. ইসমাইল হোসেন। ছবি: বার্তা২৪

পরবর্তী ক্যাটাগরি সম্পর্কে তিনি বলেন, ৩) ক্যাটাগরি-থ্রি (উত্তম চা)। একে ইংরেজিতে Above Average Tea বলা হয়ে থাকে। এ ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত চাগুলো হলো: থ্রি ডাবল প্লাস (3++), থ্রি প্লাস (3+), থ্রি (3), থ্রি মাইনাস (3-)। ৪) ক্যাটাগরি-টু (মধ্যম চা)। একে ইংরেজি ভাষায় Average Tea বলা হয়। এ ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত চাগুলো হলো: টু প্লাস (2+), টু (2), টু মাইনাস (2-)। ৫) ক্যাটাগরি-ওয়ান (গ্রহণযোগ নয়)। একে ইংরেজি শব্দে Below Average Tea বলা হয়ে থাকে।

চা এর দানার ভিত্তিতে চা এর গ্রেড নির্ধারণ করা হয়। চা প্রক্রিয়াজাতকরণের পর প্রায় ৩ ধরনের দানা তৈরি হয়। এই ৩ ধরনের দানাকে আবার কয়েকটি নামে উল্লেখ করা হয়ে থাকে।

এ গ্রেড প্রসঙ্গে বিটিআরআই এর চা বিজ্ঞানী ড. ইসমাইল বলেন, ‘ব্রোকেনস দানা’ অর্থাৎ BOP এবং GBOP দানাগুলো ব্লাকিস, ইভেন, রাউন্ড, ইউথ গুড ব্লোম করতে হবে। ‘ফেনিংস দানা’ গুলোর মধ্যে OF, FOF, PF জাতের অপেন ফেকি (Flaky) না হয়ে বরং ব্ল্যাকিশ রাউন্ড (Blackish Round), গ্রেইনি (Grainy) হয় সেদিকে নজর দিতে হবে। ‘ডাস্ট গ্রেড’ গুলোর মধ্যে PD, RD এবং ডাস্ট গ্রেডগুলো ব্ল্যাকিস এপিয়ারেন্সসহ ওয়েলমেইড এবং ক্লিন হতে হবে। চা একটি ফুডগ্রেড হওয়ায় চুরামনি ডাস্ট বা CD তে মাঝে মাঝে যে বালির উপস্থিতি পাওয়া যায় তাও পরিহার করতে হবে।

চা সম্পর্কিত কথা প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, বালকি (Bulky) দুটি পাতা একটি কুড়ি ও ফাইন (Fine) তিনটি পাতা একটি কুঁড়ি চয়ন করে সেরামানের ও সর্বোচ্চ ফলন অর্থাৎ প্রোডাকটিভিটি অর্জন করা সম্ভব। এছাড়াও তিনি ব্লোম (Bloom) অক্ষুন্ন রাখার জন্য প্রোম (Prome) সেন্টিং এর বিকল্প নেই বলে উল্লেখ করেন। কেয়ারলেস হেন্ডলিং (Careless Handling) এবং কেয়ারলেস ট্রান্সপোটেশন (Careless Transportation) এর কারণে লিফ টেম্পারেচার ৩৫ ডিগ্রির ওপরে গেলে গ্রিনলিভগুলো বার্ড (জ্বলে যাওয়া) কারণ তৈরি হয়। তখন চায়ে অনাকাঙ্ক্ষিত রেডিস (Reddish) বা মরচা রঙের উপস্থিতি পাওয়া যায় বলে উল্লেখ করেন।

সিটিসি চা মানেই কালো চা। তৈরি চায়ের এপিয়ারেন্স ব্ল্যাক, গ্রেইনি (Grainy), ওয়েল কার্লড (Well Curled), ওয়েল টুইসড (Well Twised) সহ লিকারের সজীবতা, গাঢ়ত্ব, শক্তি, উজ্জ্বলতা আনতে পারলে সেরা প্রাইজ পাওয়া যাবে বলে অভিমত পোষণ করেন চা বিজ্ঞানী ড. ইসমাইল হোসেন।

   

ইসলামী ব্যাংকে বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শের উপর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির উদ্যোগে এবং বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইসলামী ব্যাংক ইউনিটের সহযোগিতায় “বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ ও বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী এবং স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন। ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আ.ব.ম ফারুক, ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক, মুক্তিযোদ্ধা মো. জয়নাল আবেদীন, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব অধ্যক্ষ মো. শাহজাহান আলম সাজু, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক একেএম আফজালুর রহমান বাবু, বঙ্গবন্ধু পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডাঃ শেখ আব্দুল্লাহ আল মামুন। স্বাগত বক্তব্য দেন বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইসলামী ব্যাংক ইউনিটের সভাপতি মো. মোজাহারুল ইসলাম মেহেদী। অনুষ্ঠানে প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী ও কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

চীনের সঙ্গে এফটিএ করতে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
চীনের সঙ্গে এফটিএ করতে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময়

চীনের সঙ্গে এফটিএ করতে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময়

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ বাড়ানোর লক্ষ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) সই করার বিষয়ে যৌথভাবে খসড়া সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময় করেছে দুই দেশ।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময় করে বাংলাদেশ ও চীন।

এসময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ, বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

তপন কান্তি ঘোষ বলেন, বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ বর্তমান সরকারের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রার উল্লেখযোগ্য অর্জন। এ অর্জন বিশ্বে বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি সৃষ্টি এবং বিনিয়োগ ও বাণিজ্যে নতুন সম্ভাবনা তৈরির পাশাপাশি বেশ কিছু চ্যালেঞ্জও তৈরি করবে।

তিনি আরও বলেন, যার মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ হিসাবে উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশে পণ্য রপ্তানির সময় শুল্কমুক্ত কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার সুবিধা ২০২৬ সালের পরে হারানো এবং মূল্য সংযোজনের হার অন্যতম। এর ফলে বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যকে ওই সব দেশের বাজারে প্রবেশের সময় সাধারণভাবে আরোপিত শুল্কের সম্মুখীন হতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ফলে ওই সকল দেশে বাংলাদেশের রপ্তানি বাজার সংকোচনের সম্ভাবনা রয়েছে।

কবে নাগাদ এফটিএ সই হতে পারে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, এখনো চুক্তি হয়নি। এখন আলোচনা শুরু হবে। আগামী তিন বছরের মধ্যে চুক্তি সম্পন্ন করতে পারলে ভালো। যদি না হয় আমাদের আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে। আলোচনা শেষ না হলে ততোদিন যেন আমাদের এলডিসি হিসাবে এই সুবিধাগুলো তাঁরা দেয় এর জন্য বলবো।

চুক্তির ফলে বাংলাদেশ কি ধরনের সুবিধা পাবে এ বিষয়ে তপন কান্তি ঘোষ বলেন, আমাদের প্রধান রপ্তানি পণ্য গার্মেন্টের বাইরে আরও কিছু পণ্য আছে। রাষ্ট্রদূততের সঙ্গে আলাপকালে তিনি জানিয়েছেন আম ও পাটজাত পণ্যের অনেক সম্ভাবনা আছে। তারপর হস্তশিল্পের বিষয় আছে।

তিনি বলেন, এছাড়া আরও পণ্য আছে। আমরা ইতোমধ্যে চামড়া রপ্তানি করছি। আমরা মানসম্মত চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি করতে পারি। চীনে ১৪০ কোটি মানুষ। সেখানে যদি আমরা বৈচিত্র্য পণ্য নিয়ে যেতে পারি, বড় বাজার। চুক্তি হয়ে গেলে বিনিয়োগ বাড়ারও সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান তিনি।

তপন কান্তি ঘোষ বলেন, আমরা প্রধানত তৈরি পোশাক রপ্তানি করি। ২০২২-২৩ অর্থবছরে আমরা চীনে ৬৭৭ মিলিয় মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছি। বিপরীতে চীন থেকে ২২ দশমিক ৯০ বিলিয়ন ডলার আমদানি করা হয়েছে।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, বাংলাদেশে চীনের বড় বিনিয়োগ রয়েছে। এখন চীন বাংলাদেশে দ্বিতীয় বৃহৎ বিনিয়োগকারী দেশ। এফটিএ সই হওয়ার পর বিনিয়োগ আরও বাড়বে। বাংলাদেশ চীনে আম, কাঠাল, আলু, পাটপণ্য, চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি করতে পারে।

তিনি আরও বলেন, বর্তমান বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য এফটিএ করা প্রয়োজন।

অনুষ্ঠানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এলডিসি উত্তরণ পরবর্তী সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকারের অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা অনুসারে বাংলাদেশের রপ্তানি বাজার সংরক্ষণ এবং সম্প্রসারণে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন দেশ ও ট্রেড ব্লকের সাথে আঞ্চলিক বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

;

ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার

ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করছে সরকার। আগামীকাল শুক্রবার (২৯ মার্চ) এর মধ্যে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ দেশে আসতে পারে বলে জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অধিশাখা) রেজওয়ানুর রহমান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, প্রথম পর্যায়ে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ ট্রেনে করে দেশে আসছে। শুক্রবারের মধ্যে আসার কথা রয়েছে। অবশিষ্ট পেঁয়াজ পর্যায়ক্রমে আমদানি হবে।

জানা গেছে, দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। তবে ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম বাড়ায় দেশটির সরকার রফতানি বন্ধ করে দেয়। এতে বিপাকে পড়ে বাংলাদেশ। পরে হঠাৎ করে পণ্যটির দাম অনেক বেড়ে যায়।

এর আগে বুধবার (২৭ মার্চ) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানির একটি প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়।

;

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ইসলামী ব্যাংকের আলোচনা অনুষ্ঠান



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান ডা. তানভীর আহমেদ এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সোলায়মান, এফসিএ, ডিরেক্টর বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ জয়নাল আবেদীন ও বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল আলম। স্বাগত বক্তব্য দেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী এবং দোয়া-মোনাজাত পরিচালনা করেন ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্যসচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ।

অনুষ্ঠানে ব্যাংকের ডিরেক্টর প্রফেসর ড. মোঃ সিরাজুল করিম, সৈয়দ আবু আসাদ, মোঃ কামরুল হাসান, প্রফেসর ড. মোঃ ফসিউল আলম, খুরশীদ-উল-আলম, মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, এফসিএমএ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা বোরহান উদ্দিন আহমেদ, অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মিফতাহ উদ্দীনসহ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন নির্বাহী, জোনপ্রধান, শাখাপ্রধান ও উপশাখার ইনচার্জগণ অংশগ্রহণ করেন।

;