বিপণন বিবেচনায় ‘দেশসেরা’ চা বাগানসমূহ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
দুটি পাতা একটি কুঁড়ির সৌন্দর্য। ছবি: বার্তা২৪

দুটি পাতা একটি কুঁড়ির সৌন্দর্য। ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

গরম চায়ের কাপে ধোঁয়া উঠে। আবার মিলিয়ে যায়। এভাবে ধোঁয়া মিলিয়ে যেতে যেতে পড়ে থাকে চা আর কাপ। বাড়ির এক টুকরো নির্জন কোণে চা এর সাথে একাকী সময় ব্যয় বরাবরই দারুণ এক অনুভূতি। 

চাপ্রেমী বাঙালি তার সতেজতা ফিরে পায় এমন চায়ের প্রতিটি চুমুকে। তরতাজা শরীর-মন অভিযাত্রী হয় আপন সৃজনশীল কোনো কাজে। আর সেটা মস্তিস্ক নির্ভরই হোক কিংবা কায়িকশ্রম নির্ভর। চায়ের চুমুক প্রতিবারই জানান দেয় সে অতুলনীয়।

পাহাড়ি এবং টিলাময় ভূমিতে চা বাগান তৈরির উদ্দেশ্যে বৈজ্ঞানিক পদ্ধিতে চা চারা রোপণ করলেই কয়েক বছরের মধ্যে চা উৎপাদন সম্ভব। বিভিন্ন জাতের চায়ের সংমিশ্রণ, ক্লোনিংয়ের সমন্বয়ে ব্লেন্ডিং করা না গেলে চায়ের গুণগত মান বাড়ানো যায় না। দেশে সবচেয়ে বেশি চা উৎপাদন হয় এমন বাগানের সংখ্যা কম নয়। তবে ভালো মানের চা উৎপাদনের জন্য দেশের শীর্ষস্থানীয় বাগানের তালিকায় রয়েছে মুষ্টিমেয় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। 

বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিটিআরআই) সূত্র জানায়, মূলত বছর বছর নতুন জাতের চা গাছ সৃজন, পর্যাপ্ত অপ্রাকৃতিক সেচ ব্যবস্থা, পর্যাপ্ত শেডট্রি বা ছায়াবৃক্ষ রোপণ, সময়মতো কুঁড়ি উত্তোলন ও দক্ষ শ্রমিকের সমন্বয়ে একটি বাগান ভালোমানের চা উৎপাদনে সক্ষমতা অর্জন করে। একটি রুগ্ন চা বাগানে দীর্ঘমেয়াদি ধারাবাহিক বিনিয়োগের মাধ্যমে উৎপাদন ও মান বাড়ানো যায়। শুধু প্রাকৃতিক সেচ ও পরিবেশের ওপর নির্ভর না করে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করেও চায়ের মান বাড়ানো সম্ভব।

চা পাতার সাথে চা-কন্যার সম্পর্ক খুবই নিবিড়। ছবি: বার্তা২৪

তবে দেশের ১৬৭টি চা বাগানের মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ বাগানই বাংলাদেশ চা বোর্ডের হিসাবে রুগ্ন রয়ে গেছে। দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন বেশ কয়েকটি চা উৎপাদনকারী শিল্প গ্রুপ চা খাতে তাদের শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে।

দেশে সবচেয়ে ভালো মানের চা উৎপাদনের শীর্ষস্থানটি বরাবরের মতো ধরে রেখেছে খৈয়াছড়া ডালু চা বাগান। ব্র্যাকের পরিচালিত এ বাগানটি বেশ কিছুদিন ধরে ভালো মানের চা উৎপাদনের ‘প্রথম স্থান’ ধরে রেখেছে। শীর্ষ ২০টি বাগানের মধ্যে ব্র্যাকের অন্য বাগানগুলোর মধ্যে কর্ণফুলী ষষ্ঠ ও কোদালা রয়েছে ১৪তম অবস্থানে। দেশের প্রথম সারির চা উৎপাদক ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান ইস্পাহানি গ্রুপের চারটি বাগানই শীর্ষ ২০ বাগানের মধ্যে অবস্থান করছে। এরমধ্যে ইস্পাহানির জেরিন, নেপচুন, মির্জাপুর ও গাজীপুর চা বাগান যথাক্রমে অষ্টম, নবম, দশম ও একাদশতম অবস্থানে রয়েছে।

বিটিআরআই সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের হিসেব মতে খৈয়াছড়া বাগান সর্বোচ্চ ২৫৩ দশমিক ৪০ টাকা কেজি দরে ৮ লাখ ৪৩ হাজার ৭৯০ কেজি চা বিক্রি করেছে নিলামে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা মধুপুর চা বাগান ২৪৬ দশমিক শূন্য ৯ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছে ১২ লাখ ৫৫ হাজার ৭৩০ কেজি চা। তৃতীয় অবস্থানে থাকা দারাগাঁও চা বাগান ২৩৮ দশমিক ৯২ টাকা কেজি দরে ৭ লাখ ৪১ হাজার ৪২৯ কেজি চা বিক্রি করেছে। এছাড়া চতুর্থ আমরাইল ২৩১ দশমিক ৬৮ টাকা কেজি দরে ৯ লাখ ৫৮ হাজার ৮১৪ কেজি, পঞ্চম এইচআরসি গ্রুপের ক্লিভডন বাগান ২৩০ দশমিক ৯৩ টাকা কেজি দরে ৬ লাখ ১৩ হাজার ৩৮৭ কেজি। 

উত্তোলিত পাতা ওজনের জন্য চা-কন্যাদের সারি। ছবি: বার্তা২৪

সংশ্লিষ্ট সূত্র আরো জানায়, ষষ্ঠ অবস্থানে থাকা কর্ণফুলি চা বাগান ২২৪ টাকা কেজি দরে ১৮ লাখ ৭৭ হাজার ৫৯০ কেজি, সপ্তম অবস্থানে থাকা বালিচেরা বাগান ২১৯ দশমিক ৯৪ টাকা কেজি দরে ১৭ লাখ ৩০ হাজার ৩৭ কেজি, অষ্টম অবস্থানে থাকা ইস্পাহানির জেরিন চা বাগান ২১০ দশমিক ৭৬ টাকা কেজি দরে ৫ লাখ ৫৫ হাজার ১০৫ কেজি, নবম অবস্থানে থাকা একই প্রতিষ্ঠানের নেপচুন চা বাগান ২১০ দশমিক ৬০ টাকা কেজি দরে ১০ লাখ ৪৭ হাজার ৪৪৩ কেজি এবং দশম অবস্থানে থাকা ইস্পাহানির মির্জাপুর চা বাগান ২১০ দশমিক ৩৬ টাকা কেজি দরে ১০ লাখ ৮৫ হাজার ২৭২ কেজি চা নিলামে বিক্রি করেছে।

শীর্ষ ২০টি বাগানের মধ্যে একাদশতম অবস্থানে রয়েছে ইস্পাহানির গাজীপুর চা বাগান (প্রতি কেজি গড়ে ২১০.০২ টাকা), দ্বাদশতম ডিনস্টোন (২০৯.৭০ টাকা), ত্রয়োদশতম রাঙ্গাপানি (২০৯.৬৪), চতুর্দশতম ব্র্যাকের কোদালা চা বাগান (২০৯.৯১), পঞ্চদশতম বারমাসিয়া (২০৬.৬২), ষষ্ঠদশতম রশিদপুর (২০৬.৩৪), সপ্তদশতম রাজঘাট (২০৬.৩৪), অষ্টাদশতম লস্করপুর (২০৫.২৯), ঊনবিংশতম বারাউড়া (২০৪.২২) ও বিংশতম অবস্থানে থাকা ডিউন্ডি চা বাগান ২০৩ দশমিক ৪৭ টাকা কেজি দরে চা বিক্রি করেছে বলে বিটিআরআই সূত্র জানায়।

   

ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার

ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করছে সরকার। আগামীকাল শুক্রবার (২৯ মার্চ) এর মধ্যে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ দেশে আসতে পারে বলে জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অধিশাখা) রেজওয়ানুর রহমান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, প্রথম পর্যায়ে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ ট্রেনে করে দেশে আসছে। শুক্রবারের মধ্যে আসার কথা রয়েছে। অবশিষ্ট পেঁয়াজ পর্যায়ক্রমে আমদানি হবে।

জানা গেছে, দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। তবে ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম বাড়ায় দেশটির সরকার রফতানি বন্ধ করে দেয়। এতে বিপাকে পড়ে বাংলাদেশ। পরে হঠাৎ করে পণ্যটির দাম অনেক বেড়ে যায়।

এর আগে বুধবার (২৭ মার্চ) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানির একটি প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়।

;

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ইসলামী ব্যাংকের আলোচনা অনুষ্ঠান



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান ডা. তানভীর আহমেদ এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সোলায়মান, এফসিএ, ডিরেক্টর বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ জয়নাল আবেদীন ও বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল আলম। স্বাগত বক্তব্য দেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী এবং দোয়া-মোনাজাত পরিচালনা করেন ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্যসচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ।

অনুষ্ঠানে ব্যাংকের ডিরেক্টর প্রফেসর ড. মোঃ সিরাজুল করিম, সৈয়দ আবু আসাদ, মোঃ কামরুল হাসান, প্রফেসর ড. মোঃ ফসিউল আলম, খুরশীদ-উল-আলম, মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, এফসিএমএ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা বোরহান উদ্দিন আহমেদ, অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মিফতাহ উদ্দীনসহ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন নির্বাহী, জোনপ্রধান, শাখাপ্রধান ও উপশাখার ইনচার্জগণ অংশগ্রহণ করেন।

;

সিটি ব্যাংকের ২০২৩ সালের নিট মুনাফা ৬৩৮ কোটি টাকা, বেড়েছে ৩৩%



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিটি ব্যাংক তাদের ২০২৩ সালের সমন্বিত বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন চূড়ান্ত করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বহিঃনিরীক্ষকের অনাপত্তি-পত্রের ভিত্তিতে ব্যাংকের পর্ষদ সভায় বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ব্যাংকটি ২০২৩ সালের জন্য ৬৩৮ কোটি টাকার কর পরবর্তী সমন্বিত নিট মুনাফা ঘোষণা করে। ২০২২ সালের ৪৭৮ কোটি টাকার বিপরীতে এই মুনাফা ৩৩.৫% বাড়লো।

পর্ষদ সভায় এই মুনাফার ওপরে ১৫% নগদ লভ্যাংশ ও ১০% বোনাস লভ্যাংশও প্রস্তাবিত হয়, যা ব্যাংকের আগামী ৩০ মে তারিখে অনুষ্ঠিতব্য বার্ষিক সাধারণ সভায় অনুমোদনের জন্য উত্থাপিত হবে।

এই আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২৩ সালে ডলার সংকটের কারণে সিটি ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ থেকে আয় তার আগের বছর থেকে ৭৪% কমে গেলেও ব্যাংকের আমানত ব্যয় হ্রাস পাওয়া, ভাল ঋণের প্রবৃদ্ধি হওয়া, ঋণ থেকে প্রাপ্ত মুনাফার হার ঊর্ধ্বমুখী হওয়া এবং সরকারি ট্রেজারি বিল বা বন্ড থেকে মুনাফা কিছুটা বৃদ্ধির কারণে এই ব্যাংক গত বছর মোট ১,৩৯১ কোটি টাকার পরিচালন মুনাফা করতে সমর্থ হয়, যা ২০২২ সালে ছিল ১,২৩৭ কোটি টাকা। আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২৩ সালে সিটি ব্যাংক ঋণের বিপরীতে মোট ২৫৬ কোটি টাকার প্রভিশন সংস্থান বাবদ ব্যয় করেছে।

নিট মুনাফা ৬৩৮ কোটি টাকা হওয়ার কারণে এ ব্যাংকের রিটার্ন অন ইকুয়িটি বা শেয়ারহোল্ডারদের বিনিয়োগের বিপরীতে রিটার্ন পৌঁছালো ঈর্ষণীয় ১৭.৭ শতাংশে। ব্যাংকটির আয়ের উল্লেখযোগ্য দুটি দিক হলো, এর মোট আয়ের ২৬ শতাংশই এসেছে ফি, কমিশন ইত্যাদি থেকে; এবং এই আয়ের ৪০ শতাংশই এসেছে ব্যক্তি খাত থেকে (রিটেইল, কার্ড ও ক্ষুদ্র ঋণ)।

এই নিট মুনাফা ঘোষণার মধ্যে দিয়ে ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ২১ পয়সা, যা ২০২২ সালে ছিল ৩ টাকা ৯০ পয়সা।
উল্লেখ্য, গত কয়েক বছরে সিটি ব্যাংকের কার্যক্রম ও ক্রমোন্নতি, বিশেষ করে টেকসই ও সবুজ অর্থায়ন, ডিজিটাল মাধ্যমে অগ্রগতি এবং রিটেইল ব্যাংকিং, কার্ডস ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ের প্রসার আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের নজর কেড়েছে।

;

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ৮ হাজার ৪২৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা ব্যয়ে ১১টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ৭ হাজার ৯৩৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা এবং প্রকল্প ঋণ থেকে পাওয়া যাবে ৪৮৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক সভায় প্রকল্পগুলোর অনুমোদন দেয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপার্সন শেখ হাসিনা।

সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম সংবাদ সম্মেলনে জানান, নতুন মেয়াদে সরকার গঠনের পর একনেকের দ্বিতীয় সভা এটি।

তিনি জানান, সভায় ১১ টি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। যার মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৪২৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৭ হাজার ৯৩৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক উৎস থেকে আসবে ৪৮৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।

প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন সম্পর্কে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ২০২৬ সালে এলডিসি উত্তোরণ পরবর্তী সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি অল্প ব্যয় করলে যে প্রকল্পগুলো শেষ করা যাবে সেগুলো দ্রুত শেষ করার পরামর্শ দিয়েছেন।

এছাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ভবন নির্মাণ কাজ শেষ করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি বৃষ্টির পানি ধরে রাখাতে ও সোলার ব্যবস্থা রাখারও পরামর্শ দিয়েছেন।

এসময় পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার, পরিকল্পনা বিভাগের সচিব সত্যজিৎ কর্মকার ও পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

 

;