চার মাসেই অপ্রত্যাশিত ব্যয় খাতের অর্থ শেষ!



আসিফ শওকত কল্লোল, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি অর্থ বছরে বাজেটের অপ্রত্যাশিত ব্যয় ব্যবস্থাপনার তহবিলের জন্য বরাদ্দ ২০০০ টাকা প্রথম চার মাসেই শেষ হয়ে গেছে। যদিও গত ১০ বছরের মধ্যে বাজেট ব্যবস্থাপনায় এমনটা হয়নি। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

অর্থ বিভাগের কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, আসন্ন নির্বাচনে অতিরিক্ত ব্যয় মেটাতে অপ্রত্যাশিত ব্যয় ব্যবস্থাপনা খাতের বরাদ্দ থেকে সরাসরি কোনো অর্থ নেওয়ার আগেই অক্টোবরের শেষে এ খাতের অর্থ খরচ হয়ে গেছে। গত ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে এক হাজার ২০০ কোটি টাকা রাখা হয়েছিল। কিন্তু বাজেট সংশোধনের পর এই খাতে প্রায় ৬০০ কোটি টাকার মতো অর্থ ছিল। চলতি ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে এ খাতে বরাদ্দ ছিল ২ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু গত ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত এ খাত থেকে খরচ হয়ে গেছে এক হাজার ৩৬৪ কোটি ১৫ লাখ টাকা বা বরাদ্দের ৬৮ শতাংশ। আর অবশিষ্ট অর্থ অক্টোবরের মাসের শেষে ফুরিয়ে গেছে।

মূলত দেশে আকর্ষিক কোনো দুর্ঘটনায় বিশেষ করে ঘুর্ণিঝড়, বন্যা, খরা বা শেয়ার বাজারের ধস হলে প্রয়োজন মেটাতে এ খাতে বরাদ্দ রাখা হয়। কিন্তু এ খাত থেকে বরাদ্দ নিতে মন্ত্রণালয় বা পরিকল্পনা কমিশনের কোনো অনুমোদনের প্রয়োজন হয় না। পরিকল্পনা কমিশনেরও বিশেষ সহায়তা তহবিলে ২০০০ কোটি টাকার বরাদ্দ রয়েছে।

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জা আজিজুল ইসলাম বার্তা ২৪.কম’কে বলেন, ‘চলতি বাজেটের এ থোক বরাদ্দ এতো তাড়াতাড়ি শেষ হওয়া অস্বাভাবিক। এখন আকর্ষিক কোনো ঘটনা ঘটলে অর্থ যোগান দিতে সরকার বেকাদায় পড়বে। থোক বরাদ্দ থেকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য অর্থ খরচ করা উচিৎ নয়। বিশেষ করে এ অর্থের পরিমাণ যদি হয় ৩০০ থেকে ৫০০ কোটি টাকার মতো হয়।’

তিনি আরো বলেন, ‘সরকারের এখন উন্নয়ন প্রকল্প থেকে টাকা নিয়ে নির্বাচনের ব্যয় মেটাতে হবে। তাছাড়া সরকারের কোনো উপায় নাই।’

অর্থ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, আসন্ন নির্বাচনে ৪০ হাজার ১৯১টি ভোট কেন্দ্রে ৪ লাখ ৮২ হাজার আনসার-ভিডিপি সদস্য দায়িত্ব পালন করবে। এতে অতিরিক্ত খরচ হবে ২৪৩ কোটি টাকা।

অপ্রত্যাশিত ব্যয় ব্যবস্থাপনা খাত থেকে ছাড় করা অর্থের হিসাব বিবরণী পর্যালোচনা করে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি টাকা দেওয়া হয়েছে মাধ্যমিক ওউচ্চ শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণায়লের আওতায় কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসর সুবিধা বোর্ডের আওতায় জুন ২০১৭ পর্ষন্ত অনিষ্পন্ন আবেদনসমূহ নিস্পত্তিতে।এসব খাতে মোট ছাড় করা হয়েছে ৫০০ কোটি টাকা।

এছাড়া পুরাকীর্তি রোজ গার্ডেন কিনতে ৩৩১ কোটি ৭০ লাখ টাকা, যুক্তরাষ্ট্রে চ্যান্সারি ভবন কিনতে ৭০ কোটি ৫০ লাখ টাকা, রোমের চ্যান্সারি ভবন ওরাষ্টদূতের বাস ভবন কিনতে ১৩৫ কোটি টাকা, পাটকল শ্রমিকদের মজুরি ও বেতন-ভাতা পরিশোধে ১০০ কোটি টাকা, স্থানীয় সরকার বিভাগের দুইপ্রকল্পে ৮৯ কোটি ৮৫ লাখ টাকা, হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্টকে ৭৯ কোটি টাকা, সংসদ সদস্য ও স্বাস্থ্য মন্ত্রীর বড় ভাই আবুল হাসনাত আবদুল্লাহকে মন্ত্রীর পদমর্যাদায় ব্যয় ব্যবস্থাপনায় ২০ লাখ টাকা ব্যয় করা হয়েছে। এছাড়া অবশিষ্ট অর্থ থেকে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের অনুকূলে চলতি অর্থ বছরের সংশোধিত বাজেটে ৯৯ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি রয়েছে।

   

‘৮০ শতাংশ গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত হয়েছে’



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির প্রায় ৩ কোটি ৩ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। মঙ্গলবার (২৮ মে) সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ২ কোটি ৪২ লাখ গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপ-প্রধান তথ্য অফিসার মীর মোহাম্মদ আসলাম উদ্দিন।

তিনি বলেছেন, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (আরইবি) ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বিচ্ছিন্ন হওয়া ৮০ শতাংশ গ্রাহকের মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা হয়েছে। রাত ১০টার মধ্যে ৮৫ শতাংশের বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হবে। অবশিষ্ট গ্রাহকদের বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে কাজ চলমান রয়েছে। বুধবার (২৯ মে) সকালের মধ্যে ৯০ গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ সচল হবে বলে আশা করা যায়।

বিদ্যুৎ বিভাগের বার্তায় বলা হয়, ক্ষয়-ক্ষতির তথ্যে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের খুটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৩ হাজার ৮৩৩টি, ট্রান্সফরমার ২ হাজার ৮১৮টি, স্প্যান (তার ছেঁড়া) ৭৬ হাজার ৪০৪টি ইন্সুলেটর ভাঙা ২৪ হাজার ২৫৮টি, মিটার বিকল হয়েছে ৫৯ হাজার ৩৯৯টি।

অতীতে কখনও একসঙ্গে এতো বেশি সংখ্যক গ্রাহক বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হওয়ার নজির নেই। আবার এতো দীর্ঘ সময় ধরে ঝড়ের নজিরও কম। সারাদেশে লন্ডভন্ড হয়ে যায় বিদ্যুৎ সরবরাহ। অনেক জায়গায় গাছ পড়ে তার ছিঁড়ে গেছে। প্রতিটি লাইন ধরে পরীক্ষা করে চালু করা হচ্ছে। প্রতি মুহূর্তেই নতুন নতুন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হচ্ছে বলে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড জানিয়েছে।

;

ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পুরস্কার পেলেন হালিমা আক্তার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
হালিমার হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন চিত্রনায়ক আমিন খান, ছবি- সংগৃহীত

হালিমার হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন চিত্রনায়ক আমিন খান, ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের সুপার ব্র্যান্ড ওয়ালটনের পণ্য কিনে ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়র’ হওয়ার কাতারে এবার যুক্ত হলেন ঢাকার ডেমরার হালিমা আক্তার দিপু।

সারাদেশে চলমান ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০’-এর আওতায় কিস্তি সুবিধায় ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে তিনি পেয়েছেন ১০ লাখ টাকা। হয়েছেন ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের ৩৮তম মিলিয়নিয়র।

ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পেয়ে খুশিতে আত্মহারা হালিমা আক্তার!

মঙ্গলবার (২৮ মে) সংবাদমাধ্যমে ওয়ালটন থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সোমবার (২৭ মে) রাজধানী ঢাকার ডেমরায় এমএস টাওয়ারে ওয়ালটন প্লাজায় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে হালিমা আক্তারের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ও ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান।

আসন্ন ঈদ উৎসবকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০। এর আওতায় দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক, শোরুম ও অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ‘ই-প্লাজা’ থেকে ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন বা ফ্যান কিনে ক্রেতাদের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়র’ হওয়ার সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন।

এছাড়াও রয়েছে কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত উপহার।

চলমান ক্যাম্পেইনের আওতায় গত ১৮ মে ডেমরার এমএস টাওয়ার ওয়ালটন প্লাজা থেকে মাত্র ১৫ হাজার টাকা ডাউনপেমেন্ট দিয়ে কিস্তি সুবিধায় ৩১২ লিটারের একটি ফ্রিজ কেনেন হালিমা আক্তার।

ফ্রিজটি কেনার পর তার নাম, মোবাইল ফোন নম্বর এবং ক্রয়কৃত ফ্রিজের মডেল নম্বর ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। এর কিছুক্ষণ পরই তার মোবাইল ফোনে ওয়ালটনের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা ক্যাশব্যাক পাওয়ার একটি মেসেজ যায়।

হালিমা আক্তারের গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীর সোনাইমুড়ির গজারিয়ায়। ঢাকায় একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে কর্মরত তিনি। ৪ সদস্যের বাসায় নিজেদের ব্যবহারের জন্য ওয়ালটনের ফ্রিজটি কেনেন তিনি।

পুরস্কার হস্তান্তর অনুষ্ঠানে হালিমা আক্তার বলেন, ‘ওয়ালটন ফ্রিজের গুণগতমান যেমন ভালো, তেমনি দামও সাধ্যের মধ্যে। তাই, বাসার জন্য ওয়ালটন ফ্রিজ কিনি। কিন্তু ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে যে ১০ লাখ টাকা পাবো, তা কখনো ভাবিনি। ওয়ালটনের কাছ থেকে পাওয়া এই টাকা দিয়ে ব্যবসা করবো। ওয়ালটনের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি’!

চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, বিশ্বমানের ইলেকট্রনিকস পণ্য দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে গ্রাহকদের সেবা দিচ্ছে, ওয়ালটন। ওয়ালটন শুধু ব্যবসাই করছে না, তারা মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নেও কাজ করছে।

আমাদের দেশেই এখন আন্তর্জাতিকমানের পণ্য তৈরি হচ্ছে। তাই, আমাদের উচিত কষ্টার্জিত টাকায় বিদেশি পণ্য না কেনা।

চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডেমরা থানার পরিদর্শক (অপারেশনস) সুব্রত পোদ্দার, উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মাজহার, ওয়ালটনের চিফ ডিভিশনাল অফিসার ইমরোজ হায়দার খান, ডিভিশনাল ক্রেডিট ম্যানেজার জাকির হোসেন, রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার আবু নাসের প্রধান, রিজিওনাল ক্রেডিট ম্যানেজার মিজানুর রহমান, ওয়ালটন ফ্রিজের ব্র্যান্ড ম্যানেজার মুস্তাফিজুর রহমান ও ওয়ালটন প্লাজা ম্যানেজার মেহেদি হাসান।

;

নগদ ও সোলায়মান সুখনের বিডব্লিউআইও অ্যাওয়ার্ড লাভ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশ সেরা মোবাইল আর্থিক সেবা নগদের ব্যবসা সম্প্রসারণ এবং সামাজিক কর্মকা-ে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখায় দ্য বিজনেস ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন (বিডব্লিউআইও) ইন লিডারশিপ এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছেন প্রতিষ্ঠানটির ডেপুটি চিফ মার্কেটিং অফিসার (ডেপুটি সিএমও) মোহাম্মাদ সোলায়মান (সুখন)

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে তরুণদের অনুপ্রাণিত করা, ব্যবসা সম্প্রসারণে অভিনব চিন্তা ও তার সফল প্রয়োগ ঘটিয়ে তিনি এই অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেন আর এক্ষেত্রে নিজ প্রতিষ্ঠান নগদই তাকে সবচেয়ে বেশি সহায়তা দিয়েছে।

সম্প্রতি শ্রীলংকার তাজ সমুদ্র কলম্বোয় বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা বিখ্যাত ব্যবসায়ী ও তারকাদের উপস্থিতিতে ২০২৪ সালের অ্যাওয়ার্ড প্রদান করে বিডব্লিউআইও এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অন্যতম সম্মানজনক অ্যাওয়ার্ড বিডব্লিউআইও, যা যুক্তরাষ্ট্রের বিজনেস ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল অরগানাইজেশন আইএনসি-এর মাধ্যমে পরিচালিত প্রতিষ্ঠানটি বৈশ্বিক ব্যবসায়ীক কর্মকা- পরিচালনায় দক্ষতার ক্ষেত্রে এবং বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা জয় করা উদ্যোক্তাদের স্বীকৃতি দিয়ে থাকে।

শ্রীলংকার এই আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দেশটির পার্লামেন্টের স্পিকার মাহিন্দা ইয়াপা আবেবর্ধন এছাড়া শ্রীলংকায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারেক আরিফুল ইসলামসহ দেশি-বিদেশি বিভিন্ন পর্যায়ের অতিথিরা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন

অ্যাওয়ার্ড অর্জনের বিষয়ে নগদের ডেপুটি সিএমও মোহাম্মাদ সোলায়মান (সুখন) বলেন, ‘যেকোনো স্বীকৃতিই আনন্দের যখন আমাদের কাজের ইতিবাচক প্রভাব অন্য দেশের কেউ লক্ষ্য করে এবং স্বীকৃতি দেয় এবং কথা শুনতে চায়, সেটি অবশ্যই একটি আনন্দের বিষয় আমার ও নগদের জন্য’ তিনি বলেন, ‘শ্রীলংকার মানুষ বাংলাদেশের বিষয়ে দারুণ ইতিবাচক বিশেষ করে দ্বীপ দেশটির কঠিন সময়ে বাংলাদেশের অবদান তাদের আতিথেয়তা দেখে বুঝতে পেরেছি আশা করি এই সম্পর্ক অটুট থাকবে এই স্বীকৃতির ফলে আরো কিছু ইতিবাচক কাজ করতে পারব বলে আশা করি’।

প্রতিবছর অন্তত ৩০টি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার দিয়ে থাকে বিডব্লিউআইও এরমধ্যে স্টার্টআপ, টেকসই উন্নয়ন, বিভিন্ন ব্যতিক্রমী পেশাদার যারা নিজ নিজ জায়গায় দক্ষতার সাথে কাজ করছেন এবং সামাজিক পরিবর্তনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছেন--তাদের স্বীকৃতি দিয়ে থাকে এই প্রতিষ্ঠান।

;

রিমালের ৪৫ ঘণ্টা পরও পৌনে ২ কোটি গ্রাহক বিদ্যুৎহীন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিদ্যুৎহীন

বিদ্যুৎহীন

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবের ৪৫ ঘণ্টা পরও সারাদেশে ১ কোটি ৭৩ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎহীন রয়েছে বলে বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্র জানিয়েছে।

ঝড়ের কারণে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের ৩ কোটি ৩ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিলেন। ইতোমধ্যে ১ কোটি ৩১ লাখ গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৮ মে) দুপুর ২টা পর্যন্ত এক কোটি ৭১ লাখ ৭৩ হাজার গ্রাহক বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।

অন্যদিকে ওয়েস্টজোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির (ওজোপাডিকো) ১ লাখ ৪৪ হাজার গ্রাহক এখনও বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছে বলে জানা গেছে।

বিদ্যুৎ বিভাগের বার্তায় বলা হয়, ক্ষয়-ক্ষতির তথ্যে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের খুঁটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৩ হাজার ৮৩৩টি, ট্রান্সফরমার ২ হাজার ৮১৮টি, স্প্যান (তার ছেঁড়া) ৭৬ হাজার ৪০৪টি, ইনসুলেটর ভাঙা ২৪ হাজার ২৫৮টি, মিটার বিকল হয়েছে ৫৯ হাজার ৩৯৯টি।।

অতীতে কখনও একসঙ্গে এতো বেশি সংখ্যক গ্রাহক বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হওয়ার নজির নেই। আবার এতো দীর্ঘ সময় ধরে ঝড়ের নজিরও কম। সারাদেশে লন্ডভন্ড হয়ে পড়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ। অনেক জায়গায় গাছ পড়ে তার ছিঁড়ে গেছে। প্রতিটি লাইন ধরে পরীক্ষা করে চালু করা হচ্ছে। প্রতি মুহূর্তেই নতুন নতুন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হচ্ছে বলে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড জানিয়েছে।

;