সেপ্টেম্বরের শেষ নাগাদ লোডশেডিং বন্ধের আশাবাদ প্রতিমন্ত্রীর



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশ (এফইআরবি) আয়োজিত বঙ্গবন্ধুর জ্বালানি দর্শন ও বাংলাদেশের জ্বালানি নিরাপত্তা ও অস্থির বিশ্ব বাজার শীর্ষক সেমিনার

ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশ (এফইআরবি) আয়োজিত বঙ্গবন্ধুর জ্বালানি দর্শন ও বাংলাদেশের জ্বালানি নিরাপত্তা ও অস্থির বিশ্ব বাজার শীর্ষক সেমিনার

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী মাসের শেষ দিকে লোডশেডিং থেকে পুরোপুরি বের হয়ে আসবো। বিশ্ব পরিস্থিতি আরও খারাপ না হলে আমরা সফলভাবে মোকাবেলা করতে সক্ষম হবো বলে মন্তব্য করেছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

রোববার (১৪ আগস্ট) বিদ্যুৎ ভবনে ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশ (এফইআরবি) আয়োজিত বঙ্গবন্ধুর জ্বালানি দর্শন ও বাংলাদেশের জ্বালানি নিরাপত্তা ও অস্থির বিশ্ব বাজার শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ মন্তব্য করেন।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, আজকের পরিস্থিতি খুবই অস্বাভাবিক, কোন একটি নির্দিষ্ট দেশে নয়, সারাবিশ্বেই মন্দাভাব তৈরি হয়েছে। অনেকেই বুঝেও ভান ধরে থাকেন। ভর্তুকি দিয়ে সাশ্রয়ী দামে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এটা জনবান্ধব সরকার, লুটপাট করা বিএনপি জামাত জোট সরকার না। এক দুইটা মাস অপেক্ষা করেন। ইউকের মতো দেশ পাওয়ার কাটের দিকে যাচ্ছে। জার্মানি পুরনো কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু করছে। আমরা আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছি, এই অবস্থা সাময়িক। এতোদিন ৮ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিয়েছে বিপিসি। তেলের দাম কমতে থাকলে কে চায় জনগণের দুর্ভোগ বাড়াতে। কেউ চায় না,

চ্যালেঞ্জের সময় দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার সময় নয়। পরিস্থিতি খারাপ হলে আমরা যেনো ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে পারি।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর দর্শন ছিল যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত, তখন গ্যাসের ব্যবহার ছিলই না। সে কারনে বড় বড় কোম্পানি গ্যাস ফিল্ড বিক্রি করে তেলের দিকে গেছে। সেই সময়ে বঙ্গবন্ধু অনুধাবন করেছিলেন গ্যাসের গুরুত্ব।অর্থনৈতিক ভঙ্গুর অবস্থা ওই ধরনের সিদ্ধান্ত আমাদেক সাহসী হওয়ার শিক্ষা দেয়।

বিএনপি জামাত কোন দর্শনই পালন করেনি। তমায়ানমারের পাইপ লাইন আমাদের উপর দিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। এটি হলে আমরা কমদামে গ্যাস পেতাম। বিএনপি জামাত জোট সেই পাইপ লাইন করেনি। বিএনপির সময়ে ১৬-১৭ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকতো না। বিনিয়োগ স্থবির হয়েছিল। খালেদা জিয়া সরকার একটা উপাধি পেয়েছিল দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন।

জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ মাহবুব হোসেন বলেন, এক সময় দেশ থেকে গ্যাস রপ্তানির তোড়জোড় চলেছিল। তখন যদি বিক্রি করে দিতাম, আজকে ভয়াবহ অবস্থা সৃষ্টি হতো। উৎপাদন বাড়ানোর জন্য কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৬টি কূপ খননের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে ৬১৮ এমএমসিএফডি উৎপাদন বৃদ্ধি হবে। আমরা ডিপ ড্রিলিংয়ে যাচ্ছি আশাকরছি সেখানেও রিজার্ভ বাড়বে। উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি চাহিদা পূরণ করতে এলএনজির উপর নির্ভরতা থাকবে। পরিমাণ নির্ভর করবে পরিস্থিতির উপর। ভবিষ্যতে আরও অস্বস্তি থেকে বাঁচার জন্য কিছু কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। যে কোন মূল্যে সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। এখানে কোন আপোস করা যাবে না।

পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান নাজমুল আহসান বলেন, পিএসসি আপডেট করার কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে। আমরা আশা করছি এ বছরের শেষের দিকে বিডিং রাউন্ড আহ্বান করা সম্ভব হবে। আমরা জ্বালানির বহুমুখীকরণের দিকে যাচ্ছে। কয়লার দিকে মনযোগ দেওয়ার অবকাশ রয়েছে।

ক্যাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. শামসুল আলম বলেন, জ্বালানির দাম বাড়ানোর এখতিয়ার বিইআরসির। প্রতিমন্ত্রী আজকে দয়া করে গ্যারান্টি দিয়ে যাবেন আজকে। কমিশন গণশুনানির মাধ্যমে এই দাম সমন্বয় করবে।

বিপিসি লাইসেন্সি হিসেবে আবেদন করবে। ভর্তুকি দিয়ে আসছেই সরকার। বিপিসির বিরুদ্ধে অস্বচ্ছতার অভিযোগ রয়েছে। সেটা পরিষ্কার করা দরকার।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. বদরুল ইমাম বলেন, সমস্যার শাখা প্রশাখা বিস্তৃত হয়েছে। খুজতে গেলে দেখা যায় অনেক গভীরে চলে গেছে।  জ্বালানি যোগান দিতে পারিনি নিজস্ব জ্বালানির প্রতি অবহেলার কারণে। ভুতত্ববিদরা মনে করছেন,  দেশীয় গ্যাস এখনো আছে এটা নিশ্চিত। এটাকে যদি উত্তোলন করা হতো তাহলে আজকের এই পরিস্থিতি তৈরি হতো না। এখনো দেশের বহু এলাকায় গ্যাসের মজুদ থাকার সম্ভাবনা আছে। এসব জায়গায় এখন উত্তোলন করা জরুরি।  এজন্য দ্রুত উদ্যোগ নিতে হবে।

প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এনার্জি এন্ড পাওয়ার ম্যাগাজিনের এডিটর মোল্লাহ এম আমজাদ হোসেন। তিনি বলেন, জ্বালানি তেলের দাম নির্ধারণের দায়িত্ব বিইআরসির হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত। ২০২৫ সালের মধ্যে নিজস্ব কয়লার ব্যবহার বাড়ানো না গেলে সংকট আরও বৃদ্ধি পাবে। বিদ্যুতে দাম অনেক বেড়ে যাবে। একবারে এভাবে তেলের দাম বাড়ানো উচিত হয় নি।

এফইআরবির চেয়ারম্যান শামীম জাহাঙ্গীর এর সভাপতিত্বে মূল। সঞ্চালনা করেন এফইআরবির ইডি রিসান নসরুল্লাহ।

   

সোনার দাম ভরিতে ১৭৫০ টাকা কমল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সোনার দাম ভরিতে ১ হাজার ৭৫০ টাকা কমিয়ে সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। এতে সবচেয়ে ভালো মানের সোনার ভরি হবে ১ লাখ ১১ হাজার ১৫৮ টাকা। নতুন দর বুধবার (২০ মার্চ) থেকে কার্যকর হবে।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বাজুসের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১১ হাজার ১৫৮ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৬ হাজার ১৪২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯০ হাজার ৯৭৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরির দাম ৭৫ হাজার ৮১৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে, গত ৬ মার্চ সবচেয়ে ভালো মানের ২২ ক্যারেটের স্বর্ণ ২ হাজার ২১৭ টাকা বাড়িয়ে ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৯০৮ টাকা করেছিল বাজুস। যা ছিল দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। আর ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৭ হাজার ৭৭৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার ৯২ হাজার ৩৭৯ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৭৬ হাজার ৯৮২ টাকা।

চলতি বছর এ নিয়ে চারবার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করল বাজুস। আর ২০২৩ সালে ২৯ বার দাম সমন্বয় করা হয়েছিল।

;

স্মার্টফোনপ্রেমীদের আগ্রহের শীর্ষে ভিভোর ভি৩০



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
স্মার্টফোনপ্রেমীদের আগ্রহের শীর্ষে ভিভোর ভি৩০

স্মার্টফোনপ্রেমীদের আগ্রহের শীর্ষে ভিভোর ভি৩০

  • Font increase
  • Font Decrease

সাড়া ফেলেছে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৭ জেন ৩ প্রসেসরের ভিভো ভি৩০। রাফ এবং টাফ ব্যবহারের উপযোগী হওয়ায় স্মার্টফোনটি কিনতে ক্রেতাদের মধ্যে আগ্রহ দেখা গেছে। দেশব্যাপী ভিভোর যেকোনো অথোরাইজড শো-রুম এবং অফিসিয়াল ই-স্টোরে পাওয়া যাচ্ছে ভিভো ভি৩০। স্টোরগুলো ভিড় করছেন আগ্রহী স্মার্টফোনপ্রেমীরা। ভালো সাড়া পাওয়ায় এক্সক্লুসিভ গিফট বক্স অফারের মেয়াদ বাড়িয়েছে গ্লোবাল স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানটি। অফারটি চলবে আগামী ১৬ মার্চ পর্যন্ত। এতে ৫৯ হাজার ৯৯৯ টাকা মূল্যের ভিভো ভি৩০ এর সাথে থাকছে ৪ হাজার ৭৯৯ টাকা মূল্যের রিরো স্মার্ট ওয়াচ ডাব্লিউ ১ প্রো, পোস্ট কার্ড ও উইশ কার্ড। পাশাপাশি মাত্র ১ হাজার ৯৯৯ টাকায় রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে আগামী এক বছর ওয়ারি ফ্রি ইনসুরেন্স সুবিধা পাবে ভিভো ভি৩০ ব্যবহারকারীরা।

পিকক গ্রিন এবং নোবেল ব্ল্যাক রঙের ভিভো ভি৩০তে রয়েছে ৫ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি এবং ৮০ ওয়াটের ফ্লাশ চার্জার। মাত্র ৪৮ মিনিটেই হবে ১০০% চার্জ। ব্যাক সাইডে রয়েছে ৫০ মেগাপিক্সেল অটো ফোকাস আল্ট্রা ওয়াইড-এঙ্গেল ক্যামেরা, ৫০ মেগাপিক্সেল ভিসিএস (ভিভো ক্যামেরা-বায়োনিক স্পেকটার্ম) ট্রু কালার মেইন ক্যামেরা এবং ফ্রন্ট সাইডে ৫০ মেগাপিক্সেল হাই রেজুলেশন ক্যামেরা। সাথে থাকছে ১৯ গুন বড় স্মার্ট অরা লাইট ৩.০।

১২ জিবি র‌্যাম + ১২ জিবি অতিরিক্ত র‌্যাম এর সাথে থাকছে ২৫৬ জিবি স্টোরেজ সুবিধা। মাত্র ৭.৪৫ মিলিমিটার পুরুত্বের মধ্যে ১.৫ কে অ্যামোলেড থ্রি-ডি কার্ভড স্ক্রিন রয়েছে ভিভো ভি৩০তে। ডিসপ্লেটির রিফ্রেশ রেট ১২০ হার্জ। লোকাল পিক ব্রাইটনেস ২৮০০ নিটস, রেজুলেশন ২৮০০ × ১২৬০, স্ক্রিন সাইজ ৬.৭৮ ইঞ্চি।

এক সাথে ৪৮ অ্যাপ ব্যাকগ্রাউন্ডে ব্যবহার করা যাবে। বিশেষ করে মাল্টিটাস্কারদের জন্য এই স্মার্টফোনে রয়েছে আল্ট্রা লার্জ স্মার্ট কুলিং সিস্টেম। রাফ এবং টাফ ব্যবহারে স্মার্টফোন কুল রাখার দায়িত্ব নিয়েছে নতুন এই প্রযুক্তিটি। সাথে রয়েছে সর্বাধুনিক অপারেটিং সিস্টেম ফানটাচ ওএস ১৪।

স্থানীয় মেধাবী কর্মীদের নিয়োগ ও উন্নয়নের মাধ্যমে শেনজেন, ডনগান, নানজিং, বেজিং, হংঝু, সাংহাই, জিয়ান, তাইপে, টোকিও এবং সান ডিয়াগো এই ১০টি গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্রে (আরএন্ডডি) কাজ করছে ভিভো। যা স্টেট-অফ-দ্য-আর্ট কনজ্যুমার টেকনোলজির উন্নয়ন, ফাইভজি, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইন, ফটোগ্রাফি এবং আসন্ন প্রযুক্তির ওপর কাজ করে যাচ্ছে। চীন, দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় ভিভোর পাঁচটি প্রোডাকশন হাব আছে (ব্র্যান্ড অথোরাইজড ম্যানুফ্যাকচারিং সেন্টারসহ) যেখানে বছরে প্রায় ২০০ মিলিয়ন স্মার্টফোন বানানোর সামর্থ্য আছে। এখন পর্যন্ত ৬০টিরও বেশি দেশে বিক্রয়ের নেটওয়ার্ক আছে ভিভোর এবং বিশ্বজুড়ে ৫০০ মিলিয়নের বেশি ভিভো স্মার্টফোন ব্যবহারকারী রয়েছে।

বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ: আহমেদ আল আমীন, ইনফো পাওয়ার, ০১৮৮৯৯৮২৯৭৫

;

ব্যাংক একীভূত হলেও অপরাধীদের শাস্তি হবে: অর্থ প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে প্রথমবারের মতো স্বেচ্ছায় শরিয়াহভিত্তিক এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে একীভূতকরণে সমঝোতা স্মারক সই করেছে বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতিতে দুর্বল হওয়া পদ্মা ব্যাংক। এ বিষয়ে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেছেন, আইন অনুযায়ী দুটি ব্যাংক একীভূত হয়েছে। আর একীভূত হলেই যে অপরাধীদের শাস্তি হবে না, বিষয়টি এমন নয়।

সোমবার (১৮ মার্চ) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী।

তিনি বলেন, আইন অনুযায়ী ২টি ব্যাংক একীভূত হয়েছে, বিষয়টি নতুন, সময় নিয়ে পর্যবেক্ষণ করেই এ বিষয়ে কথা বলতে হবে।

এর আগে সকালে মাতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে ব্যাংক একীভূতকরণে সমঝোতা স্মারক সই করে পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংক। এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার।

;

১৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১০২ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি মাসের প্রথম ১৫ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১০১ কোটি ৮৯ লাখ মার্কিন ডলার। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৬ কোটি ৭৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।

সোমবার (১৮ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়, মার্চের প্রথম ১৫ দিনে দেশে এসেছে ১০১ কোটি ৮৯ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এর মধ্যে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১২ কোটি ৮২ লাখ ৮০ হাজার ডলার।

এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ১ কোটি ৫৪ লাখ ৮০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ৮৭ কোটি ১৯ লাখ ৭০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩২ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংক আরও জানায়, ৯ থেকে ১৫ মার্চ দেশে এসেছে ৫০ কোটি ৬০ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এছাড়া ১ থেকে ৮ মার্চ এসেছে ৫১ কোটি ২৯ লাখ ১০ হাজার ডলার।

আর গত ফেব্রুয়ারি মাসে দেশে এসেছে ২১৬ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স, যা চলতি অর্থবছরে সর্বোচ্চ।

;