আমন ধান ও চাল সংগ্রহে ১৭ নির্দেশনা



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
সংগৃহিত

সংগৃহিত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি মৌসুমে আমন ধান ও চাল সংগ্রহ করতে ১৭টি নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়ে পরিপত্র জারি করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ইসমাইল হোসেন স্বাক্ষরিত নির্দেশনায় বলা হয়েছে, অভ্যন্তরীণ আমন সংগ্রহ ২০২২-২৩ মৌসুমে তিন লাখ টন ধান ও পাঁচ লাখ টন সিদ্ধ চালের উপজেলাওয়ারি বিভাজন মাঠ পর্যায়ে পাঠানো হয়েছে।

ধান ও চাল সংগ্রহ কার্যক্রম সফল করত নিম্নোক্ত নির্দেশনাগুলো মানতে হবে-

ধান সংগ্রহের ক্ষেত্রে বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সংগ্রহ ও মনিটরিং কমিটির সভা সম্পন্ন করতে হবে। কৃষকের অ্যাপের বাইরে উপজেলায় লটারি করে ধান সংগ্রহ দ্রুত শুরু ও শেষ করতে হবে। কৃষকের অ্যাপভুক্ত উপজেলায় রেজিস্ট্রেশন দ্রুত সম্পন্ন করতে হবে। এ জন্য কৃষক নির্বাচন ও দ্রুত ধান সংগ্রহ করতে হবে।

ধান সংগ্রহের বার্তাটি মাইকিং, লিফলেট বিতরণ, স্থানীয় কেবল টিভিতে প্রদর্শনের মাধ্যমে বহুল প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে।

‘অভ্যন্তরীণ খাদ্যশস্য সংগ্রহ নীতিমালা, ২০১৭’ অনুসারে নির্দেশসম্মত ২০২২ সালের আমন মৌসুমে উৎপাদিত ধান ও চাল সংগ্রহ নিশ্চিত করতে হবে। না হলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কঠোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

চাল সংগ্রহের জন্য মিল মালিকদের সঙ্গে চুক্তি সম্পন্ন করতে হবে। চুক্তি সম্পন্ন হওয়ার পরপরই মিলারদের অনুকূলে চুক্তি পরিমাণ চালের বরাদ্দপত্র ইস্যু করতে হবে। সংশ্লিষ্টদের এর অনুলিপি প্রদান করে স্ব স্ব জেলার ওয়েব পোর্টালে প্রকাশ করতে হবে।

চুক্তিযোগ্য যেসব মিল মালিক নির্ধারিত সময়ের মধ্যে চুক্তি সম্পাদন করবেন না, কিংবা চুক্তি সম্পাদন করে কোনো চাল সরবরাহ করবেন না- তাদের বিরুদ্ধে ‘অত্যাবশ্যকীয় খাদ্যশস্য সংগ্রহ, ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণ আদেশ-২০২২’ এবং ‘অভ্যন্তরীণ খাদ্যশস্য সংগ্রহ নীতিমালা-২০১৭’ এর আওতায় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

যেহেতু পাক্ষিক ছাঁটাই ক্ষমতা অপেক্ষা চলমান সংগ্রহ মৌসুমে বরাদ্দ কম, তাই জাতীয় পর্যায়ে চাল সংগ্রহ ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ৭০ শতাংশ, ৩১ জানুয়ারির মধ্যে ৯০ শতাংশ এবং আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শতভাগ সম্পন্ন করার জন্য (তারিখ, পরিমাণ, সময়ভিত্তিক) সিডিউল প্রস্তুত করতে হবে। এ জন্য জেলা, উপজেলা ও গুদামভিত্তিক রোডম্যাপ তৈরি এবং সে অনুসারে সংগ্রহ সম্পন্ন করতে হবে।

হাস্কিং মিলারদের ক্ষেত্রে চুক্তিকৃত চাল সটিং করে সংগ্রহ করতে হবে।

খাদ্য গুদামে কৃষকবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। কৃষক যেনো হয়রানির শিকার না হন সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

সংগৃহীত সব চালের বস্তায় সর্বশেষ নির্দেশনা অনুযায়ী স্টেনসিল প্রদান নিশ্চিত করতে হবে।

দ্রুততম সময়ের মধ্যে ধান ও চাল সংগ্রহ কার্যক্রম যুগপৎভাবে সম্পন্ন করতে হবে।

গুদামে স্থান সংকুলান না হলে ‘চলাচলসূচি প্রণয়ন নীতিমালা-২০০৮’ অনুসারে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক, মহাপরিচালক (খাদ্য) স্ব স্ব অধিক্ষেত্রে বিধি মোতাবেক স্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে চলাচল সূচি জারি করবেন।

বস্তার স্বল্পতা দেখা দিলে স্ব স্ব অধিক্ষেত্রের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত সময়ে বস্তার স্বল্পতা নিরসনে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

সংগ্রহ কার্যক্রমে সর্বোচ্চ জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ও আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রকগণের মনিটরিং জোরদার করতে হবে।

ধান ও চাল সংগ্রহ ত্বরান্বিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, সংরক্ষণ ও চলাচল কর্মকর্তা, ব্যবস্থাপক, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ও আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক সর্বদা সর্বোচ্চ সতর্ক থাকবেন।

প্রতিদিন বিকেল ৫টার মধ্যে সব আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক দপ্তর থেকে ধান ও চাল সংগ্রহের তথ্য ই-মেইলে খাদ্য অধিদপ্তরের সংগ্রহ বিভাগে পাঠাতে হবে।

১৭ নভেম্বর জাতীয়ভাবে ধান ও চাল সংগ্রহের উদ্বোধন করা হয়েছে। স্থানীয়ভাবে পুনরায় কোনো আনুষ্ঠানিকতার অজুহাতে কোনোক্রমেই সংগ্রহ কার্যক্রম বিলম্ব করা যাবে না।

অভ্যন্তরীণ আমন সংগ্রহ ২০২২-২৩ মৌসুম চলাকালীন সময়ে সংগ্রহ কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত কর্মকর্তারা বিদেশ ভ্রমণ থেকে বিরত থাকবেন।

আজ থেকে সোনার ভরি ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রেকর্ড দাম বাড়ার তিন দিনের মাথায় দেশের বাজারে সোনার দাম কমার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। ভরিপ্রতি সর্বোচ্চ ১ হাজার ১৬৬ টাকা কমেছে। তাতে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেট সোনার প্রতি ভরির দাম দাঁড়াবে ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা, যা তিন দিন আগেও ছিল ৯৮ হাজার ৭৯৪ টাকা।

বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) সহসভাপতি এমএ হান্নান আজাদ এ তথ্য জানিয়েছেন। আজ বুধবার (২২ মার্চ) থেকে সারা দেশে নতুন দর কার্যকর হবে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম বেড়েছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে।

নতুন দাম অনুসারে, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম এক হাজার ১০৮ টাকা কমিয়ে ৯৩ হাজার ১৯৫ টাকা করা হয়েছে। ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৩৪ টাকা কমিয়ে করা হয়েছে ৭৯ হাজার ৮৯৮ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম ভরিতে ৭৫৮ টাকা কমিয়ে ৬৬ হাজার ৫৪৩ টাকা করা হয়েছে।

এত দিন ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনা কিনতে খরচ পড়বে ৯৮ হাজার ৭৯৪ টাকা। ২১ ক্যারেটের সোনার দাম ভরি নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৪ হাজার ৩০৩ টাকা। ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম পড়বে ৮০ হাজার ৮৩২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৭ হাজার ৩০১ টাকায় বিক্রি হয়েছিল।

এদিকে সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের রুপার দাম প্রতি ভ‌রি ১ হাজার ৭১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, ২১ ক্যারেটের রুপার দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপার দাম ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ৫০ টাকায় অপরিবর্তিত আছে।

;

স্বপ্ন'তে পাওয়া যাবে টুকরা করা তরমুজ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
স্বপ্ন'তে পাওয়া যাবে টুকরা করা তরমুজ

স্বপ্ন'তে পাওয়া যাবে টুকরা করা তরমুজ

  • Font increase
  • Font Decrease

সামনে রমজান মাস। আর এখন তরমুজের মৌসুম। তাই দেশের অন্যতম সুপারমার্কেট রিটেইল ব্র্যান্ড চেইনশপ ‘স্বপ্ন’ ক্রেতাদের সুবিধার্থে কেটে টুকরা করে কোয়ার্টার, হাফ ও ফুল এমন সাইজে তরমুজ বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

স্বপ্নর হেড অব মার্কেটিং মাহাদী ফয়সাল বলেন, সকলের সুবিধার্থে আমরা ব্যাচেলর, কাপল বা ছোট পরিবার এবং বড় পরিবারের কথা চিন্তা করে তিন সাইজে কেটে টুকরা করে তরমুজ বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যেহেতু আমরা ডিজিটাল মেশিনে গ্রাম হিসেবে পণ্য বিক্রি করে থাকি তাই যার যতটুকু প্রয়োজন সেই অনুযায়ী গ্রাম হিসেবে তরমুজ ক্রেতারা কিনতে পারবেন। এর ফলে, ৫০-৬০ টাকাতেও চাইলে কেউ কোয়ার্টার সাইজের তরমুজ এখন স্বপ্ন থেকে কিনতে পারবেন।

এখন থেকে স্বপ্নর সকল আউটলেটে গ্রাহকরা এই সেবা পাবেন।

প্রসঙ্গত, এর আগে ক্রেতাদের সুবিধার্থে ২৫০ গ্রাম বা তারও কম ওজনের গরুর মাংস গ্রাম হিসেবে বিক্রি শুরু করে ‘স্বপ্ন’ কর্তৃপক্ষ।

;

সোনার দাম ৭৬৯৮ টাকা বাড়ার পর কমল ১১৬৬ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে সোনার দাম কমানো হয়েছে। সব থেকে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে এক হাজার ১৬৬ টাকা কমানো হয়। এখন থেকে প্রতি ভরি সবচেয়ে ভালো মানের (২২ ক্যারেট) সোনা ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকায় বিক্রি হবে। নতুন দাম বুধবার (২২ মার্চ) থেকে কার্যকর হবে।

রেকর্ড দাম বাড়ানোর তিনদিনের মাথায় বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটি মঙ্গলবার (২১ মার্চ) নতুন করে সোনার দাম কমানোর এ সিদ্ধান্ত নেয়।

এর আগে, ১৮ মার্চ এক লাফে সব থেকে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ৭ হাজার ৬৯৮ টাকা বাড়ানো হয়। এতে ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম হয় ৯৮ হাজার ৭৯৪ টাকা। দেশের বাজারে এর আগে কখনো সোনার এতো বাড়েনি।

নতুন দাম অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম এক হাজার ১০৮ টাকা কমিয়ে ৯৩ হাজার ১৯৫ টাকা করা হয়েছে। ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৩৪ টাকা কমিয়ে করা হয়েছে ৭৯ হাজার ৮৯৮ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম ভরিতে ৭৫৮ টাকা কমিয়ে ৬৬ হাজার ৫৪৩ টাকা করা হয়েছে।

এত দিন ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনা কিনতে খরচ পড়বে ৯৮ হাজার ৭৯৪ টাকা। ২১ ক্যারেটের সোনার দাম ভরি নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৪ হাজার ৩০৩ টাকা। ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম পড়বে ৮০ হাজার ৮৩২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৭ হাজার ৩০১ টাকায় বিক্রি হয়েছিল।

এদিকে সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের রুপার দাম প্রতি ভ‌রি ১ হাজার ৭১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, ২১ ক্যারেটের রুপার দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপার দাম ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ৫০ টাকায় অপরিবর্তিত আছে।

;

পাবনায় প্রান্তিক কৃষকদের ‘এবি ব্যাংক স্মার্ট কৃষি ঋণ’ বিতরণ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
পাবনায় প্রান্তিক কৃষকদের ‘এবি ব্যাংক স্মার্ট কৃষি ঋণ’ বিতরণ

পাবনায় প্রান্তিক কৃষকদের ‘এবি ব্যাংক স্মার্ট কৃষি ঋণ’ বিতরণ

  • Font increase
  • Font Decrease

এবি ব্যাংক লিমিটেড পাবনা জেলার আটঘরিয়া উপজেলার ২৫০০-এর অধিক ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে কৃষি ঋণ বিতরণ করেছে। পাবনার আটঘরিয়া সরকারি মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এ ঋণ বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পাবনা জেলা শাখা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং পাবনা জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও প্রশাসক জনাব মোহাম্মদ রেজাউল রহিম লাল।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মোঃ আব্দুল হামিদ, চেয়ারম্যান, চাটমোহর উপজেলা ও সহ-সভাপতি পাবনা জেলা শাখা আওয়ামী লীগ, জনাব মোঃ শহিদুল ইসলাম রতন, মেয়র, আটঘরিয়া পৌরসভা ও সভাপতি, আটঘরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ, জনাব আলহাজ্ব মোঃ মোশারোফ হোসেন, চেয়ারম্যান, পাবনা সদর উপজেলা ও সভাপতি, পাবনা সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ, জনাব মোঃ তানভীর ইসলাম, চেয়ারম্যান, আটঘরিয়া উপজেলা ও সদস্য, পাবনা জেলা শাখা আওয়ামী লীগ।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এবি ব্যাংক লিমিটেড-এর প্রেসিডেন্ট ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব তারিক আফজাল।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দসহ ব্যাংকের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।

;