রিজার্ভ থেকে আপাতত আর কোনো ফান্ড গঠন করা হবে না: গভর্নর
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত
অর্থনীতি
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে আপাতত আর কোনো ফান্ড গঠন করা হবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার।ইডিএফ ফান্ড থেকে দেওয়া অর্থ সমন্বয় করে এর আকার ধীরে ধীরে কমানো হবে বলেও জানান তিনি।
এরই মধ্যে ইডিএফে ১ বিলিয়ন ডলার সমন্বয় হয়েছে বলে জানান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর।
সোমবার (৩০ জানুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের রফতানি সহায়ক প্রাক-অর্থায়ন তহবিল বিষয়ক একটি চুক্তি সম্পাদন অনুষ্ঠানে গভর্নর এসব কথা বলেন।
রফতানিমুখী শিল্পের বিকাশ ও প্রসারের চলমান ধারা অব্যাহত রাখতে ১০ হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ তহবিল থেকে প্রাক-অর্থায়ন সুবিধা দেওয়া হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে ‘রফতানি সহায়ক প্রাক-অর্থায়ন তহবিলে’ অংশগ্রহণকারী ৪৯টি তফসিলি ব্যাংকের অংশগ্রহণ চুক্তি হয়েছে।
গভর্নর বলেন, কোভিড-১৯ বা করোনা মহামারি পরবর্তী অর্থনৈতিক অভিঘাত ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে বিরূপ অবস্থা বিরাজ করছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে দেশের রফতানিমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহকে অধিকতর অভিঘাত সহনশীল করার পাশাপাশি এ খাতের বিকাশ ও প্রসারের চলমান ধারা অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের সম্পূর্ণ অর্থায়নে ১০ হাজার কোটি টাকার একটি রফতানি সহায়ক ‘প্রাক-অর্থায়ন তহবিল’ গঠন করা হয়।
এই সুদের মেয়াদ হবে ১৮০ দিন ও ব্যাংক পর্যায়ে সুদহার হবে ১ দশমিক ৫ শতাংশ।
এ অনুষ্ঠানে ডেপুটি গভর্নর আবু ফরাহ মো. নাছের স্বাগত বক্তব্য রাখেন। বক্তব্যে তিনি নতুন এই তহবিলের বৈশিষ্ট্য ও সুবিধার বিস্তারিত তুলে ধরেন।
চুক্তি সই অনুষ্ঠানে সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মো. আফজাল করিম এবং অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও সেলিম আর এফ হোসেন তহবিলটি যথাযথভাবে বাস্তবায়নের আশা প্রকাশ করেন।
‘ওয়ালটন ডে’ উপলক্ষ্যে বিশালাকার কেক কাটছেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি.’র পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
অর্থনীতি
বর্ণাঢ্য আয়োজনে মহাসমারোহে ২০ মার্চ সারাদেশে উদযাপিত হলো ‘ওয়ালটন ডে’। দিনটি উপলক্ষ্যে ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স, কর্পোরেট অফিস, ওয়ালটন কমপ্লেক্স মিরপুর, টাঙ্গাইলের গোসাই জোয়াইরসহ সারাদেশের সকল সেলস ও সার্ভিস আউটলেটগুলোতে ছিলো নানান বর্ণিল আয়োজন। কর্মসূচির মধ্যে ছিলো জাতীয় পতাকা ও ওয়ালটন পতাকা উত্তোলন, বেলুন উড়ানো, কেক কাটা, শে^ত কপোত অবমুক্তকরণ, আনন্দ র্যালি ও শোভাযাত্রা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ইত্যাদি।
উল্লেখ্য ১৯৯৯ সালের ২০ মার্চ শুরু হয় বাংলাদেশের ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স, আইসিটি, হোম অ্যান্ড কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল সলিউশনস পণ্য উৎপাদনের পথিকৃৎ ওয়ালটনের পথচলা। তবে দুই যুগ আগে আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়ালটনের যাত্রা শুরু হলেও এর বীজ রোপিত হয়েছিলো আরো অনেক আগেই। টাঙ্গাইলের প্রথিতযশা শিল্পোদ্যোক্তা আলহাজ¦ এস এম নজরুল ইসলামের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ১৯৭৭ সালে ওয়ালটনের সূচনা ঘটে। সর্বাধুনিক পণ্য উৎপাদনের মাধ্যমে দেশের গ-ি পেরিয়ে ওয়ালটন আজ পৌঁছে গেছে বিশ্বজুড়ে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিনটিকেই ওয়ালটন পরিবার ‘ওয়ালটন ডে’ হিসেবে প্রতিবছর উদযাপন করে আসছে। প্রতি বছর ২০ মার্চ বিশ^জুড়ে পালিত হয় আন্তর্জাতিক সুখ দিবস এবং এমন একটি দিনে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করতে পেরে ওয়ালটন পরিবার আনন্দে উদ্বেলিত।
সোমবার (২০ মার্চ) সকালে করপোরেট অফিসে জাতীয় পতাকা এবং ওয়ালটন পতাকা উত্তোলন করেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি.’র পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম। এরপর তিনি ওয়ালটন ডে’র লোগোসহ বেলুন ওড়ানোর মাধ্যমে সারাদেশব্যাপী উৎসবের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন। পরে তিনি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে ২০ ফুট লম্বা ও ৪ ফুট চওড়া বিশালাকার কেক কাটেন। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ওয়ালটনের উদ্যেক্তা পরিচালক এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ। সে সময় অনলাইনের মাধ্যমে দেশের বাইরে থেকে শুভেচ্ছা জানান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি.’র ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও গোলাম মুর্শেদ।
এরপর ‘ওয়ালটন ডে’ উপলক্ষ্যে সারাদেশে একযোগে র্যালি ও শোভাযাত্রা বের করা হয়। দেশব্যাপী ওয়ালটনের ২০ সহ¯্রাধিক সেলস ও সার্ভিস আউটলেটগুলো বর্ণিল সাজে সাজানো হয়। গ্রাহক ও শুভানুধ্যায়ীদের নিয়ে দিনব্যাপী নানা আয়োজনে দিনটি উদযাপন করে ওয়ালটন পরিবার। ওয়ালটন ডে উপলক্ষ্যে ২০ থেকে ২২ মার্চ পর্যন্ত ক্রেতাদের জন্য নির্দিষ্ট মডেলের কিছু পণ্যে ২০ শতাংশ ডিসকাউন্ট দেয়া হচ্ছে।
ওয়ালটন ডে’র উদ্বোধন ঘোষণা করে ওয়ালটন পরিবারের সকল সদস্য, ক্রেতা, দেশি-বিদেশি পরিবেশক ও শুভানুধ্যায়ীসহ দেশবাসীকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম। তিনি বলেন, আজ যে ওয়ালটনকে আমরা দেখতে পাচ্ছি তা একদিনে হয়নি। আমাদের সবার আন্তরিক প্রচেষ্টা ও পরিশ্রমে ওয়ালটন এই অবস্থানে এসেছে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে ওয়ালটন। এই সফলতা ধরে রাখাও আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আমরা একসঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি। বর্তমানে বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতি টালমাটাল। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। প্রচ- সাহসিকতা আর বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে আমাদের এই পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হচ্ছে। আমি বিশ্বাস করি ওয়ালটনের চৌকস টিম এসব বাধা পেরিয়ে দুর্বার গতিতে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে এবং যাবে। প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও আমাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে এগিয়ে চলছে। ওয়ালটনের প্রতি দেশবাসীর প্রচ- আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে। তাদের সেই বিশ্বাস ও আস্থার মর্যাদা দিতে আমরা সর্বদা সচেষ্ট।
‘ওয়ালটন ডে’ উপলক্ষ্যে করপোরেট অফিসে র্যালি ও শোভাযাত্রা।
এমডি ও সিইও গোলাম মুর্শেদ বলেন, ‘ওয়ালটন ডে’ আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের একটি দিন। স্বাধীনতার অগ্নিঝরা মাস মার্চেই ওয়ালটনের জন্ম। প্রতিষ্ঠানটিকে আজকের অবস্থানে নিয়ে আসার জন্য পরিচালনা পর্ষদের সদস্যগণ, স্টেকহোল্ডার, ক্রেতা-শুভানুধ্যায়ীসহ ওয়ালটন পরিবারের সদস্যদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। ওয়ালটন ডে উদযাপনে সবার বাধভাঙ্গা আনন্দের এই ধারা অব্যাহত থাকুক।
করপোরেট অফিসে ওয়ালটন ডে উদযাপন অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন প্লাজার সিইও মোহাম্মদ রায়হান, ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রকৌশলী লিয়াকত আলী, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি.’র উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) ইবনে ফজল সায়েখুজ্জামান, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নজরুল ইসলাম সরকার, এমদাদুল হক সরকার ও মো. হুমায়ুন কবীর, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মো. তানভীর রহমান, আমিন খান, ফিরোজ আলম, এস. এম. জাহিদ হাসান, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আজিজুল হাকিম, দিদারুল আলম খান, মোহাম্মদ শাহজাদা সেলিম প্রমুখ।
হেডকোয়ার্টারে ‘ওয়ালটন ডে’ উদযাপন অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর আলমগীর আলম সরকার, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর কর্নেল (অব.) শাহাদাত আলম, তাপস কুমার মজুমদার, নিজাম উদ্দীন মজুমদার, ইয়াসির আল ইমরান, শাহীনূর সুলতানা, মাহফুজুর রহমান প্রমুখ।
এদিকে ওয়ালটন কমপ্লেক্স মিরপুরের র্যালিতে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এফ এম ইকবাল-বিন আনোয়ার, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মো. মুজাহিদুল ইসলামসহ মিরপুর সার্ভিস সেন্টার, মার্কেটিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স এবং ওয়ালটন প্লাজার কর্মকর্তাবৃন্দ।
এবি ব্যাংক লিমিটেড কুষ্টিয়া জেলার ১৫০০-এর অধিক ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে কৃষি ঋণ বিতরণ করেছে। কুষ্টিয়ার ‘জেলা শিল্পকলা একাডেমী’ মিলনায়তনে এ ঋণ বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া-৩ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব মোঃ মাহবুবউল আলম হানিফ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া-১ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব আঃ কঃ মঃ সরওয়ার জাহান, কুষ্টিয়া-৪ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সেলিম আলতাফ জর্জ, কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ সদর উদ্দিন খান, চেয়ারম্যান, জেলা পরিষদ ও সভাপতি, জেলা আওয়ামী লীগ, কুষ্টিয়া।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এবি ব্যাংক লিমিটেড-এর প্রেসিডেন্ট ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব তারিক আফজাল। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দসহ ব্যাংকের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ১২টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট উদ্বোধন
নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ১২টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট উদ্বোধন
অর্থনীতি
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ১২টি নতুন এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট উদ্বোধন করা হয়েছে। ২০ মার্চ ২০২৩ প্রধান কার্যালয় হতে ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটগুলো উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল হান্নান খান ও স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ ফোরকানুল্লাহ।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের মানব সম্পদ বিভাগের প্রধান কাজী ওবায়দুল আল-ফারুক, মার্কেটিং এন্ড ব্র্যান্ড কমিউনিকেশন ডিভিশনের প্রধান মোঃ মনিরুজ্জামান এবং এজেন্ট ব্যাংকিং ডিভিশনের প্রধান মোঃ মশিউর রহমান। এছাড়াও অনুষ্ঠানে ব্যাংকের আঞ্চলিক প্রধানগণ, সংশ্লিষ্ট শাখার ব্যবস্থাপকবৃন্দ, আউটলেটগুলোর এজেন্টসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।
সর্বোচ্চ বিল কালেকশনের জন্য ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড-এর সেলফিন অ্যাপকে পুরস্কৃত করেছে ঢাকা ওয়াসা।
সম্প্রতি ঢাকার একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম এমপির নিকট থেকে এ পুরস্কার গ্রহণ করেন ইসলামী ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মোঃ ওমর ফারুক খান।
এসময় মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহাম্মদ ইব্রাহিম, ঢাকা ওয়াসা বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. ইঞ্জিঃ গোলাম মোস্তফা, ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী তাকসিম এ খানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।