কাঁচামাল সংকটে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে শিল্পকারখানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনা মহামারি শেষ হতে না হতেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ববাজারে নিত্যপণ্যের পাশাপাশি বিভিন্ন শিল্পের কাঁচামালের দাম বেড়েছে। দেশে ডলার–সংকট প্রকট। এমন পরিস্থিতিতে কাঁচামাল আমদানি করতে পাছে না শিল্পকারখানাগুলো। কাঁচামাল সংকটে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে শিল্পকারখানা। এতে বেকার হয়ে পড়ছেন লাখো শ্রমিক। চাহিদার বিপরীতে ব্যাংক থেকে কাঁচামাল আমদানির এলসি (ঋণপত্র) খুলতে না পারায় এমন পরিস্থিতি হয়েছে। দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণের আশঙ্কা করছেন শিল্প উদ্যোক্তারা।

এক্ষেত্রে গুরুত্ব বিবেচনা করে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ কামনা করছেন তারা। শিল্প উদ্যোক্তারা জানান, চাহিদার বিপরীতে বর্তমানে ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ এলসি খুলছে ব্যাংকগুলো।

সেগুলো আবার ধীরগতিতে বাস্তবায়ন হচ্ছে। বিশেষ করে বড় অঙ্কের এলসি পাচ্ছেন না। কিছু ক্ষেত্রে তফসিলি ব্যাংকগুলো চাইলেও বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে অনুমোদন দিচ্ছে না। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছে বিশ্বের এক নম্বরে থাকা জাহাজ ভাঙা শিল্প ও ইস্পাত কারখানাগুলো।

জানা গেছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে আমদানি খাতের ব্যয় সাড়ে ২২ শতাংশ কমেছে; কিন্তু ছোট-বড় অনেক শিল্প কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। মূলত বাংলাদেশ ব্যাংকের কড়াকড়ির কারণে কাঁচামাল আমদানির এলসি খুলতে না পারায় প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। আমদানি নিয়ন্ত্রণে বিধি-নিষেধ অব্যাহত রেখেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে তফসিলি ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন ধরে গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী ঋণপত্র খুলতে পারছে না। এ অবস্থা চলতে থাকলে আগামীতে শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধের সংখ্যা বাড়তে থাকবে।

দেশের বৃহৎ ইস্পাত উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বিএসআরএম গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক তপন সেনগুপ্ত বলেন, প্রয়োজন অনুসারে এলসি খুলতে পারছি না। শিল্প কারখানার কাঁচামাল আমদানিনির্ভর, কাঁচামাল না এলে কারখানা চলবে না। এরই মধ্যে অনেক শিল্প কারখানা বন্ধ হয়েছে। আগের স্টক দিয়ে আমরা এখনো কোনোভাবে প্রতিষ্ঠান চালু রেখেছি। আগামীতে চাহিদা অনুযায়ী এলসি খুলতে না পারলে বন্ধ করে দিতে হবে।

ব্যবসায়ীরা জানান, শিল্প কারখানা বন্ধ হয়ে গেলে দেশের অর্থনীতি স্থবির হয়ে যাবে। কারণ কলকারখানা চালু থাকলেই ব্যাংক-বীমা সচল থাকবে। চাকরিজীবীদের চাকরি না থাকলে ব্যাংকের সঞ্চয় ভেঙে খেতে বাধ্য হবে। এতে বাংলাদেশ ব্যাংক যে উদ্দেশ্যে এলসি দিতে নিরুৎসাহিত করছে তা অর্জন হবে না। অর্থনৈতিক পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে। তাই বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত অর্থনীতি সচলে শিল্প কারখানার কাঁচামালের এলসি খোলার অনুমোদন দেওয়া। না হলে দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যাবে।

জাহাজ ভাঙা শিল্প চরম দুরবস্থায় আছে মন্তব্য করে বাংলাদেশ শিপ ব্রেকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবু তাহের বলেন, আমি ১৯৮২ সাল থেকে জাহাজ ভাঙা শিল্পের সঙ্গে জড়িত। অতীতে এ শিল্পের এমন করুণ অবস্থা দেখিনি।’ স্ক্র্যাপ জাহাজ আমদানির এলসির পরিমাণ প্রায় ৮০ শতাংশ কমে গেছে জানিয়ে তিনি বলেন, ডলার সংকটের কারণে স্ক্র্যাপ জাহাজ আমদানি করতে পারছি না; ফলে অনেক শিপ ইয়ার্ড বন্ধ হয়ে গেছে। অথচ শ্রমিকদের বেতনসহ অন্যান্য ব্যয় মেটাতে হচ্ছে।

এলসি সংকটে জাহাজ ভাঙা শিল্প বন্ধের বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের নজরে আনলেও কোনো সমাধান পাননি বলে জানিয়েছেন আবু তাহের। তিনি বলেন, বাংলাদেশে তুলনামূলক বড় জাহাজ ভাঙা হয়। ফলে এ শিল্পে বাংলাদেশ এখনো প্রথম অবস্থানে আছে; কিন্তু এলসি জটিলতায় সেই অবস্থান হারানোর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

চট্টগ্রাম চেম্বার পরিচালক অঞ্জন শেখর দাশ বলেন, ব্যাংকগুলো ছোট ছোট অঙ্কের এলসি দিচ্ছে; তবে আগের অবস্থায় এখনো ফিরতে পারেনি। এ ছাড়া এলসি কার্যক্রম খুবই ধীরগতিতে সম্পন্ন হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত দ্রুত এলসি সমস্যার সমাধান করা।

জাহাজ ভাঙা শিল্প মালিকরা জানান, চট্টগ্রামে ১৬০টির বেশি শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড রয়েছে; কিন্তু চালু আছে মাত্র ৩৫ থেকে ৪০টি। এতে অন্তত দুই লাখ শ্রমিক কর্ম হারিয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে স্ক্র্যাপ জাহাজের দাম ঊর্ধ্বমুখী, দেশে ডলার সংকট, বাংলাদেশ ব্যাংক নির্দিষ্ট সংখ্যক ডলারের মধ্যে এলসি খোলার নির্দেশনা দিয়েছে। অথচ আন্তর্জাতিক বাজারে জাহাজের ধরন, মান ও প্রকারভেদে প্রতি টন স্ক্র্যাপ জাহাজের দাম পড়ে গড়ে ৫৮০ ডলার।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন ব্যবসায়ী জানান, ১০ মিলিয়ন ডলারের বেশি মূল্যের ঋণপত্র খুলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের অনুমোদনও পেয়েছেন; কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক সেটি বাতিল করে দেয়। এলসি খুলতে না পারলে একটি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিতে হবে। এরই মধ্যে কাঁচামালের অভাবে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিতে হয়েছে।

ইস্পাত শিল্পের সংশ্লিষ্টরা জানান, বিগত দুই বছরে ৩৫ থেকে ৪০ শতাংশ উৎপাদন খরচ বেড়েছে। উৎপাদন ব্যয়ের সঙ্গে বিক্রয়মূল্য সমন্বয় না হওয়ায় চট্টগ্রামে ৫০টি ইস্পাত কারখানার ৪৩টি বন্ধ হয়ে গেছে। সময় মতো এলসি খুলতে না পারলে যে সাতটি চালু আছে সেগুলোও বন্ধ হয়ে যাবে।

   

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব



নিউজ ডেস্ক
রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

  • Font increase
  • Font Decrease

রিটেইল ব্যাংকিং সেবাকে আরও সহজ করতে বাংলাদেশের দ্রুত প্রসারমান স্ট্যার্টআপ হিসাবীর সাথে অংশীদারিত্ব করেছে বেসরকারি প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। সম্প্রতি উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।

এই অংশীদারিত্বের ফলে হিসাবী দোকান অ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে বাধাহীনভাবে প্রাইম ব্যাংকের বিভিন্ন সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এই চুক্তির ফলে রিটেইলারদের ব্যাংকিং অভিজ্ঞতায় এক দারুণ পরিবর্তন আসবে এবং লেনদেন আরও সহজ হবে।

প্রাইম ব্যাংকের কনজুমার ব্যাংকিং বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নাজিম এ. চৌধুরী এবং হিসাবী'র পক্ষ থেকে রাকিন মোহাম্মদ সাভি (প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা) নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে চুক্তিতে সই করেন, যা রিটেইলারদের পেশাগত কাজের সাথে সরাসরি ব্যাংকিং সেবা যুক্ত করে তাদের ক্ষমতায়ন করার প্রতিশ্রুতি। ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিকরণের লক্ষ্য অর্জন এবং হাসাবী'র রিটেইল নেটওয়ার্ককে আরও দক্ষ করে তুলতে এই চুক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং নতুন নতুন উদ্ভাবন ও গ্রহক সেবা বাড়াতে উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।

;

এ দফায় সোনার দাম ভরিতে কমল ১৮৭৮ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদায়ী এপ্রিলের ৩০ তারিখ টানা ৭ দফায় কমানো হয়েছিল সোনার দাম। এবার ৮ম দফায় কমানো হয়েছে এক হাজার ৮৭৮ টাকা। ফলে সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার নতুন দাম এখন ১ লাখ ৯ হাজার ১৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা আগামীকাল শুক্রবার (৩ মে) থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে গত ৩০ এপ্রিল ভালো মানের একভরি সোনার দাম ৪২০ টাকা কমানো হয়। তার আগে ২৯ এপ্রিল ১ হাজার ১১৫ টাকা, ২৮ এপ্রিল ৩১৫ টাকা, ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২ হাজার ৯৯ টাকা এবং ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমানো হয়। এখন আবার দাম কমানোর মাধ্যমে আট দফায় ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ১০ হাজার ২৬২ টাকা কমল।

;

ইসলামী ব্যাংক থেকে রেমিট্যান্স নিয়ে গাড়ি জিতলেন কাপাসিয়ার মুঞ্জিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের মেগা পুরস্কার হিসেবে ৩০ লাখ টাকা দামের ১,৫০০ সিসির প্রাইভেটকার বিজয়ী হয়েছেন কাপাসিয়া শাখার অধীন এজেন্ট আউটলেটের গ্রাহক মুঞ্জিল।

বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত ড্র-য়ের মাধ্যমে সৌদি আরব প্রবাসী মুছাম্মৎ লতিফা সুলতানার পাঠানো রেমিট্যান্সের প্রেক্ষিতে তার স্বামী মুঞ্জিল এ মেগা পুরস্কার বিজয়ী হন।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা ও ট্রান্সফাস্ট বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার ফারজানা আলমের উপস্থিতিতে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় ব্যাংকের এডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী ও মো. আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির ও কাজী মো. রেজাউল করিম, ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিসেস উইং প্রধান মোহাম্মদ ইহসানুল ইসলাম, ফরেন রেমিট্যান্স সার্ভিসেস ডিভিশন প্রধান মোহাম্মদ শাহাদাত উল্যাহ ও ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিভিশন প্রধান সাইফুদ্দীন মুহাম্মদ খালেদসহ প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ১২ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট বিশেষ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন পরিচালিত হয়। এ ক্যাম্পেইনে প্রতি ব্যাংকিং ডে-তে ডিজিটাল ড্র-য়ের মাধ্যমে ৩০ জন গ্রাহক ১ লাখ টাকা করে পুরস্কার লাভ করেন।

 

;

এপ্রিলে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের বিদায়ী এপ্রিল মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার সমান ১১০ টাকা ধরে)। দৈনিক গড় হিসেবে এর পরিমাণ ৭৪৮ কোটি টাকা।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

এর আগে চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার। ফেব্রুয়ারিতে আসে ২১৬ কো‌টি ৪৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং মার্চে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে প্রবাসীরা ১৯৫ কোটি ৮৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারিতে ১৫৬ কোটি চার লাখ ৮০ হাজার ডলার, মার্চে ২০২ কোটি ২৪ লাখ ৭০ হাজার ডলার, এপ্রিলে ১৬৮ কোটি ৪৯ লাখ ১০ হাজার ডলার, মে মাসে ১৬৯ কোটি ১৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার, জুন মাসে  ২১৯ কোটি ৯০ লাখ ৮০ হাজার ডলার, জুলাইয়ে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার, আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার, সেপ্টেম্বর মাসে ১৩৩ কোটি ৪৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার, অক্টোবরে ১৯৭ কোটি ১৪ লাখ ৩০ হাজার ডলার, নভেম্বর ১৯৩ কোটি ৪০ হাজার ডলার এবং ডিসেম্বরে এসেছিল ১৯৯ কোটি ১২ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

উল্লেখ্য, ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রবাসীরা ২ হাজার ১৬১ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে।  

;