বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ ই-কমার্স সামিট



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের আয়োজনে গত ২৮ মে রাজধানীর রেডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেন হোটেলে অনুষ্ঠিত হয়েছে দারাজের সৌজন্যে বাংলাদেশ ই-কমার্স সামিটের দ্বিতীয় অধিবেশনের। আয়োজনটির সঞ্চালনায় ছিলো ই-কমার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, সহযোগিতায় এটুআই - এসপায়ার টু ইনোভেট এবং সম্পৃক্ততায় মাস্টারকার্ড, দ্য ডেইলি স্টার ও উইমেন এন্ড ই-কমার্স। দিনব্যাপী এই আয়োজনে দেশ এবং বিদেশের ই-কমার্স সেক্টরে কর্মরত বিশেষজ্ঞ, সিদ্ধান্ত প্রণেতা এবং চিন্তাবিদেরা অংশগ্রহণ করে আলোচনা এবং মত বিনিময় করেন। আধুনিক যুগের জন্য ই-কমার্সকে নতুনভাবে গড়ে তোলার মূলমন্ত্র নিয়েই আলোচনা গুলো আবর্তিত হয়।

৪টি কিনোট সেশন, ৩টি প্যানেল ডিসকাশন, ২টি ইনসাইট সেশন, ২টি কেস স্টাডি এবং ১টি পলিসি ডায়লগের সমন্বয়ে এই বছরের ই-কমার্স সামিটটি আয়োজিত হয়। বিশেষজ্ঞ আলোচকেরা উন্নয়নশীল প্রযুক্তি, জালিয়াতি নিরাপত্তা, ভোক্তা পুনরাবৃত্তি, লজিস্টিক ম্যানেজমেন্ট, পেমেন্টসহ ই-কমার্স সম্পৃক্ত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করেন। ই-কমার্সের মতো নিত্য পরিবর্তনশীল সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রে সাফল্যের সাথে কার্য পরিচালনার জন্য এইসকল আলোচনা সামিটে আগত পেশাজীবীদের দিক নির্দেশনার মতো কাজ করবে। সামিটে কিনোট বক্তা হিসেবে নিজদের মূল্যবান মতামত ও অভিজ্ঞতা আলোচনা করেন বিশ্বপ্রিয় ভট্টাচার্য, ডিরেক্টর, বিটুবি এন্ড টেকনোলজি, ইনসাইটস ডিভিশন, কানটার; দাতো এরিক কু ইয়ি ফিই,, ডেপুটি চেয়ারম্যান, ডিজিটাল ইকোনমি কমিটি, এসিসিআইএম; এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর, আইট্রেন (এম) এসডিএন. বিএইচডি; জাকারিয়া বেগ, সাবেক গ্লোবাল মার্কেটিং ডিরেক্টর, রেকিট; জ্যাক ইয়াও, সেক্রেটারি জেনারেল, চায়না কাউন্সিল ফর প্রমোশন অফ ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড, প্রেসিডেন্ট, এশিয়া কাউন্সিল ফর স্মল বিজনেস, ১ম ভাইস প্রেসিডেন্ট, এশিয়া মার্কেটিং ফেডারেশন; চেয়ারপারসন, আইসো/টিসি ৩৪২ (ম্যানেজমেন্ট কনসালটান্সি)।

২য় বাংলাদেশ ই-কমার্স সামিটটির দিনব্যাপী কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ই-কমার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি শমী কায়সার। তার বক্তব্যে উঠে আসে বাংলাদেশের ই-কমার্স খাতের প্রবৃদ্ধিসহ বাংলাদেশ ই-কমার্স সামিট আয়োজনটির প্রাসঙ্গিকতা ও প্রয়োজনীয়তা। এছাড়াও আয়োজনটির পৃষ্ঠপোষক বক্তব্যে কথা তালাত রহিম, চিফ মার্কেটিং অফিসার, দারাজ বাংলাদেশ এবং সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল, কান্ট্রি ম্যানেজার, মাস্টারকার্ড বাংলাদেশ এবং চোংয়া ওয়াং, এসিস্টেন্ট রিসার্চার, চায়না কাউন্সিল ফর দ্য প্রমোশন অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড (সিসিপিআইটি)।

বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক; শরিফুল ইসলাম, সম্মেলনটির স্বাগত বক্তৃতায় বলেন, ""ই-কমার্স একটি দ্রুত অগ্রগতিশীল খাত। প্রতি বছরই আমরা এই খাতে অনেক আধুনিক উদ্ভাবন ও অনুশীলন লক্ষ্য করেছি। তাই, এসকল পরিবর্তনগুলির যথাযথভাবে বাস্তবায়ন সম্পর্কে আলোচনা করা আমাদের দায়িত্ব। এই সম্মেলনটি ই-কমার্স খাতকে অভিনব যাবতীয় পরিবর্তনের সাথে সমন্বয় ঘটিয়ে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।

এছাড়াও সামিটের অন্যান্য আলোচনায় বক্তা হিসেবে ছিলেনঃ ডঃ সৈয়দ ফেরহাত আনোয়ার, প্রেসিডেন্ট, এশিয়া মার্কেটিং ফেডারেশন (এএমএফ); প্রফেসর এবং ইমিডিয়েট পাস্ট ডিরেক্টর, আইবিএ - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; ড. দেওয়ান এম হুমায়ুন কবির, প্রজেক্ট ডিরেক্টর (এডিশনাল সেক্রেটারি), এটুআই -এসপায়ার টু ইনোভেট; রাসেলটি. আহমেদ, প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস); রাফেজা আক্তার কান্ত, এডিশনাল ডিরেক্টর, বাংলাদেশ ব্যাংক; এবং এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস রুশো, চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার, দারাজ বাংলাদেশ।

বাংলাদেশে ক্রমবর্ধনশীল ই-কমার্সের গতিবিধি ও দিকনির্দেশনা প্রণয়নে আলোচিত হয়েছে উপমহদেশীয় ই- কমার্সের সংস্কৃতি সহ ওপেন ডিজিটাল কমার্স, ই-কমার্সের স্থানীয় ও ক্রস বর্ডার লজিস্টিক সমাধান, ই- কমার্সের চ্যাট জিপির প্রয়োগ এবং বাংলাদেশে এফ-কমার্সের প্রসারের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবলি। দারাজের সৌজন্যে বাংলাদেশ ই-কমার্স সামিটের দ্বিতীয় অধিবেশনটি বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের একটি উদ্যোগ। আয়োজনটির সঞ্চালনায় ছিলো ই-কমার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, সহযোগিতায় এটুআই -এসপায়ার টু ইনোভেট এবং সম্পৃক্ততায় মাস্টারকার্ড, দ্য ডেইলি স্টার ও উইমেন এন্ড ই-কমার্স। এছাড়াও আয়োজনটির অংশীদারিত্বে ছিলো চায়না কাউন্সিল ফর দ্য প্রোমোশন অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড। সাপোর্টেড বাই- বাই হেয়ার নাও; স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার-এশিয়া কাউন্সিল ফর স্মল বিজনেস, মার্কেটার্স ইন্সটিটিউট বাংলাদেশ, স্টাইজেন, সাসটেইনাবিলিটি পার্টনার- বাজার ৩৬৫; নলেজ পার্টনার-এশিয়া মার্কেটিং ফেডারেশন, মার্কেটিং সোসাইটি অব বাংলাদেশ; হসপিটালিটি পার্টনার-রেডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেন; টেকনোলজি পার্টনার - আমরা টেকনোলজিস লিমিটেড; পিআর পার্টনার - ব্যাকপেজ পিআর।

   

ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার ( ২৬ এপ্রিল) ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্ক এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মাকসুদুর রহমান-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু ছাঈদ মো. ইদ্রিস।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন নোয়াখালী জোনপ্রধান এ. এফ. এম আনিছুর রহমান। সম্মেলনে ব্যাংকের কুমিল্লা জোনপ্রধান মো. মুনিরুল ইসলাম, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট খালেদ মাহমুদ রায়হান, এফসিসিএ সহ প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, নোয়াখালী জোনের অধীন শাখাসমূহের প্রধান, উপ-শাখা ইনচার্জ, সর্বস্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, নিন্দনীয় দৃষ্টান্ত: টিআইবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বাংলাদেশ ব্যাংক

বাংলাদেশ ব্যাংক

  • Font increase
  • Font Decrease

আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান এবং জনগণের অর্থের শেষ অবলম্বন বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিয়ন্ত্রণ আরোপের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।

এমন পদক্ষেপকে জনস্বার্থে ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য প্রকাশে গণমাধ্যমের পেশাগত দায়িত্ব পালনের পথে অভূতপূর্ব প্রতিবন্ধকতা উল্লেখ করে অবিলম্বে তা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য সংগ্রহে গণমাধ্যম ও সংবাদকর্মীরা বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশের ক্ষেত্রে প্রায় মাসাধিককাল ধরে বাধার সম্মুখীন হচ্ছিলেন। এক্ষেত্রে নিরুপায় হয়ে সমস্যা সমাধানে গভর্নরের সহায়তা চাইলেও ইতিবাচক কোনো ফল আসেনি।

এটিকে জনগণের তথ্য জানার আইনসিদ্ধ অধিকার নিশ্চিতের পথে অনৈতিক ও স্বেচ্ছাচারী পদক্ষেপ উল্লেখ করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান প্রশ্ন রাখেন, ‘খেলাপি ঋণ, আর্থিক প্রতারণা ও জালিয়াতি এবং সার্বিক সুশাসনের অভাবসহ নানাবিধ সংকটে ব্যাংকিং খাত যখন জর্জরিত তখন তথ্যের অবাধ প্রবাহ বন্ধের সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ নেতৃত্ব সবার কাছে কী বার্তা দিতে চান? কিংবা এর মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক কী অর্জন করতে চায়? তবে কি খাদের কিনারায় উপনীত ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নিজেদের ব্যর্থতার তথ্য গোপন করতেই এই উদ্যোগ? না-কি যারা ঋণখেলাপি ও জালিয়াতিসহ এ খাতের সংকটের জন্য দায়ী-তাদের স্বার্থ সুরক্ষার প্রয়াস এটি।’ 

বিগত কয়েক বছরে আর্থিক খাতের হাজার হাজার কোটি টাকা কেলেঙ্কারির যে সব তথ্য জনস্বার্থে প্রকাশিত হয়েছে তার বেশিরভাগই এসেছে গণমাধ্যমকর্মীদের বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ প্রবেশাধিকারের সূত্র ধরে, এমন কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ড. জামান বলেন, ‘তবে কি ধরে নিতে হবে, বাংলাদেশ ব্যাংক এ খাতের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ঋনখেলাপি, জালিয়াতি ও অর্থপাচারের মতো অপরাধী মহলের অব্যাহত সুরক্ষা নিশ্চিতে কাজ করছে এবং চক্রটির হাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি ও নেতৃত্ব যে জিম্মি হয়ে পড়েছে, তা গোপন করতেই এহেন নিন্দনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে।’

ব্যাংকিং খাত নিয়ে জনমনে যখন আস্থার প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে, কিংবা ব্যাংকের গ্রাহকদের স্বার্থ সুরক্ষার নামে ব্যাংক একীভ‚তকরণ নিয়ে যখন কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিজেই দৃশ্যমান কিংকর্তব্যবিমূঢ়, তখন গোপনীয়তার ঘেরাটোপ আরো বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে মনে করে টিআইবি। গণমাধ্যমকর্মীরা নিরুপায় হয়ে সমস্যা সমাধানে গর্ভনরের সহায়তা চাইলে ব্যাংকিং খাতের তথ্যের স্পর্শকাতরতা বিষয়ে গনমাধ্যম ও সংবাদকর্মীদের প্রশিক্ষণের নামে আমলাতান্ত্রিক দীর্ঘসূত্রিতার মাধ্যমে মূলবিষয়কে এড়িয়ে বাস্তবে সাংবাদিকদের বাধাহীন তথ্য সংগ্রহের সুযোগ ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে যে বাংলাদেশ ব্যাংক নারাজ, তা পরিষ্কার বলে উদ্বেগ প্রকাশ করছে টিআইবি। যা শুধু স্বেচ্ছাচারিতার বহিঃপ্রকাশই নয়, বরং ঔপনিবেশিক মানসিকতারও পরিচায়ক আখ্যা দিয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলছেন, ‘সমস্যার সমাধান না করে গভর্নর যে পাসনির্ভর ব্যবস্থা চালু করার কথা বলছেন, প্রশিক্ষণের প্রস্তাব দিচ্ছেন, তা আর যা-ই হোক, গণমাধ্যমকর্মীদের পেশাগত দায়িত্ব, বিশেষ করে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে বাস্তবে অপ্রতিরোধ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপই শুধু নয়, বরং এর ফলে বাংলাদেশ ব্যাংকের যে কোনো পর্যায়ের কর্মকর্তাই সাংবাদিকদের সাক্ষাত প্রদানে বিরত থাকতে চাইবেন। কেননা সাক্ষাতের পর সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক প্রতিবেদন প্রকাশ করলে নির্দিষ্ট কর্মকর্তাকে যে প্রশাসনিক জবাবদিহির নামে হয়রানির মুখোমুখি হতে হবে, তা না বললেও চলে। অর্থাৎ তথ্য প্রাপ্তির সুযোগ কার্যত রুদ্ধ হবে, জনগণ ব্যাংকিং খাতে কী হচ্ছে, কেনো এবং কারা জনগণের অর্থ লোপাটের ফলে লাভবান হচ্ছেন, তা জানার অধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন। যা কোনোভাবেই সুবিবেচকের কাজ হতে পারে না। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষের মনে রাখতে হবে, তাঁরা জনস্বার্থের সুরক্ষার ভূমিকা পালনের কথা, ঋণখেলাপি আর ব্যাংকিং খাতের সংকটের জন্য দায়ী মহলের নয়।

সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক নেতৃত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিকদের বাধাহীন প্রবেশের পরিস্থিতি নিশ্চিতে অবিলম্বে উক্ত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার ঘোষণার মাধ্যমে অবাধ তথ্য প্রকাশের পথকে সুগম করবেন-এমনটাই প্রত্যাশা করে টিআইবি।

;

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;