শিক্ষার্থীদের জন্য এসআইবিএলের নতুন সেবা 'এডু পে'



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘরে বসেই শিক্ষার্থী কিংবা অভিভাবকবৃন্দ যাতে খুব সহজে টিউশন ফি প্রদান করতে পারেন এজন্য সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক নিজস্ব প্ল্যাটফর্মে নতুন সেবা ‘এডু পে’ চালু করেছে।

২০ আগস্ট প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ এই সেবাটি প্রধান অতিথি হিসেবে উদ্বোধন করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম। এসময় ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ ফোরকানুল্লাহ ও আব্দুল হান্নান খান সহ ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এডু-পে সম্পর্কে প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন ও বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন আইসিটি ডিভিশনের প্রধান হোসাইন মোহাম্মদ ফয়সাল। এছাড়াও অনুষ্ঠানে ব্যাংকের আঞ্চলিক প্রধানগণ, শাখাসমূহের ব্যবস্থাপকবৃন্দ, উপশাখার ইনচার্জগণ এবং প্রতিটি শাখা- উপশাখায় স্থানীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।

এই সেবার আওতায় স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, মাদরাসা ও কোচিং সেন্টারের শিক্ষার্থীরা খুব সহজে ঘরে বসেই অনলাইনে ইন্টারনেট ও মোবাইল ব্যাংকিং সেবা (বিকাশ, নগদ, রকেট ইত্যাদি) ব্যবহার করে তাদের বেতন, টিউশন ফি সহ সব ধরনের ফি জমা দিতে পারবে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেকোনো সময় তার রিয়েল টাইম আপডেট জানতে পারবে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী বলেন, আধুনিক ও প্রযুক্তিভিত্তিক ব্যাংকিং সেবাকে এসআইবিএল সবসময় অগ্রাধিকার দিয়ে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় আজকে এই নতুন সেবাটি চালু করা হলো, যার মাধ্যমে শিক্ষার্থী ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উভয়েই স্মার্ট ব্যাংকিং উপভোগ করতে পারবেন।

   

মহাপরিকল্পনায় জাইকার সহায়তা চান বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বিদ্যুতের চাহিদা অনুসারে এলাকাভিত্তিক বিনিয়োগের মহাপরিকল্পনা করতে জাইকার সহযোগিতা প্রয়োজন। বাংলাদেশে অঞ্চলভিত্তিক শিল্পায়ন হচ্ছে, চাহিদার ধরণ ভিন্ন, যোগান প্রক্রিয়াও ভিন্নতর।

রোববার (১২ মে) সচিবালয়ে জাইকার আভ্যন্তরীণ উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি প্রফেসর ড. তাৎসুফুমি ইয়ামাগাতার নেতৃত্বে ১২ সদস্যের কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এসব কথা বলেন।

বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, মাতারবাড়িতে ফেজ-২ না হওয়ার এ জায়গায় বিকল্প কোন জ্বালানির বিদ্যুৎকেন্দ্র করলে অধিক লাভজনক এবং বিদ্যুৎ উৎপাদন করলেও সম্ভাব্য গ্রাহক কারা হবে তা বিবেচনার সময় এসেছে। সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র করার কিছু প্রস্তাব এসেছে। এলএনজি টার্মিনাল করার বিষয়ে আলোচনা অনেক এগিয়েছে।

তিনি বলেন, অব্যাহত উন্নয়নের জন্য জ্বালানি চাহিদা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই দ্রুত ল্যান্ড বেজড এলএনজি টার্মিনাল করা প্রয়োজন।

জাইকার আভ্যন্তরীণ উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি বলেছেন, বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে উন্নয়ন হচ্ছে, যা সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য ভালো। চট্টগ্রামে কোরিয়ান ইপিজেড এবং মিডি এলাকায় বিদ্যুতের চাহিদা বাড়তে পারে।

উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ও জাপান এক্সট্রানাল ট্রেড অর্গানাইজেশনের নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইয়ুমি মুরায়ামা বলেন, ঢাকার উজ্জ্বল্য দেখে আমি মোহিত। এ সময় শিল্পায়নের বৈচিত্রময়তা ও বিনিয়োগের পরিবেশ, জ্বালানি হাব, মিডি এলাকার কার্বন নিঃসরণ কমানোর কৌশল ও মিডি এলাকায় শিল্পায়নের কৌশল নিয়ে আলোচনা করা হয়।

অন্যদের মধ্যে বিদ্যুৎ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব তানিয়া খান, পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন, জাইকা সদর দফতরের অর্থনৈতিক উন্নয়ন বিভাগের উপ-মহাপরিচালক জন সাওতম, জাইকা বাংলাদেশ অফিসের প্রধান প্রতিনিধি তোমোহাইদ ইচিগুচি, টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের সদস্য ও সহকারী অধ্যাপক ড. ফুমিহিকো সেটা ও মিডি নীতি উপদেষ্টা কোজি তাকামাতসু উপস্থিত ছিলেন।

;

পাবলিক প্রকিউরমেন্টে সমান সুযোগের জন্য অন্যায্য ধারাগুলো অপসারণ উচিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পাবলিক প্রকিউরমেন্টে সমান সুযোগের জন্য অন্যায্য ধারাগুলো অপসারণ উচিত

পাবলিক প্রকিউরমেন্টে সমান সুযোগের জন্য অন্যায্য ধারাগুলো অপসারণ উচিত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ আয়োজিত ‘পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অ্যাক্ট-চ্যালেঞ্জেস অ্যান্ড অপরচুনিটিজ’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রোববার (১২ মে) এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। 

সেমিনারে বক্তারা বলেন, সরকারকে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট প্রক্রিয়ায় দেশি-বিদেশি সব প্রতিষ্ঠানের জন্য সমান খেলার ক্ষেত্র নিশ্চিত করতে স্থানীয় কোম্পানিগুলোর জন্য বৈষম্যমূলক কর কাঠামো অপসারণ করা উচিত।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মোঃ শহীদুজ্জামান সরকার বলেন, বর্তমান সরকার প্রাথমিক পর্যায়ের ক্রয়ের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে ইলেকট্রনিক সরকারি ক্রয় চালু করেছে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে উচ্চ নৈতিকতার মানুষ প্রয়োজন। তিনি স্টেকহোল্ডারদের কাছ থেকে সভায় আসা সুপারিশ, অভিযোগ এবং দাবিগুলি বিবেচনায় নেওয়ার জন্য সর্বাত্মক সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।

মনোনীত আলোচক হিসেবে বক্তৃতাকালে বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটির (বিপিপিএ) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ শোহেলার রহমান চৌধুরী বলেন, তারা দেশে শতভাগ ক্রয় ব্যবস্থাকে ই-জিপি পদ্ধতিতে আনতে চান।

তিনি বলেন, বিপিপিএ ক্রয় সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জগুলো চিহ্নিত করে ক্রমাগত সংশোধন করছে। প্রতিকার সহজতর করার জন্য বিদ্যমান তিন-পদক্ষেপের অভিযোগের সমাধানকে এক ধাপে নামিয়ে আনা হবে।

অনুষ্ঠানে বিশ্বব্যাংকের সাবেক লিড প্রকিউরমেন্ট স্পেশালিস্ট ড. জাফরুল ইসলাম ‘গভর্নেন্স অ্যান্ড কম্পিটিটিভনেস ইন পাবলিক প্রকিউরমেন্ট প্র্যাকটিস: বাংলাদেশ প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে ক্রয় প্রক্রিয়াকরণের ক্ষেত্রে স্বার্থের সংঘাত একটি প্রধান উদ্বেগের বিষয়। "সিওআই সরকারী কর্মকর্তা এবং চুক্তি বা পরামর্শ শিল্পের মধ্যে সম্ভাব্য অনানুষ্ঠানিক বা অপ্রকাশিত সম্পর্কের থেকে উদ্ভূত হয়। সরকারী কর্মকর্তা বা তাদের পরিবারের সদস্যরা সংস্থায় একই ক্রয় প্রক্রিয়ায় অংশ নিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করেন এমন উদাহরণ রয়েছে। তিনি বিপিপিএকে কোনো আইন বা নিয়ম প্রণয়নের আগে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে পরামর্শ করার আহ্বান জানান।

আইবিএফবির উপদেষ্টা ও এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান মুহাম্মাদ আবদুল মজিদ নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়নে সম্পদ ও সময়ের অপচয় কমাতে আর্থিক বছরে সংস্কার আনার সুপারিশ করেন। তিনি স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি বিদ্যমান বৈষম্যমূলক কর কাঠামোর পরিবর্তে দেশি-বিদেশি কোম্পানির ওপর সমান কর আরোপের ওপর জোর দেন।

আইবিএফবির ভাইস প্রেসিডেন্ট এম এস সিদ্দিকী সরকারকে পাবলিক আমদানিসহ সব পর্যায়ে অভিন্ন কর আরোপের আহ্বান জানান। তিনি ক্রয় প্রক্রিয়ায় দীর্ঘমেয়াদে টিকিয়ে রাখার জন্য প্রতিযোগিতামূলক হওয়ার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেন।

সেমিনারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক মুহাম্মদ শাহাদাত হোসেন সিদ্দিকী কাজের পুরস্কার প্রদান প্রক্রিয়ায় সমতা নিশ্চিত করতে কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কনস্ট্রাকশন ইন্ডাস্ট্রির (বিএসিআই) উপদেষ্টা প্রকৌশলী এসএম খোরশেদ আলম পাবলিক প্রকিউরমেন্ট প্রক্রিয়ায় সর্বনিম্ন দরদাতাকে পুরস্কার দেওয়ার ধারা বাতিল করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, বিডের পরিমাণের পরিবর্তে ক্রয়ের সম্ভাব্য পুরস্কারপ্রাপ্তের ক্ষমতা বিবেচনা করা উচিত।

এছাড়াও সেমিনারে ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন ফর ট্রান্সফরমার অ্যান্ড সুইচগিয়ারের (ম্যাটিএস) সাবেক সভাপতি প্রকৌশলী রবিউল আলম প্রকল্পের পুরস্কার প্রক্রিয়ায় স্থানীয় কোম্পানিগুলোর অসঙ্গতি দূর করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আইবিএফবি সভাপতি হুমায়ুন রশীদ।

;

সোনালীর সঙ্গে একীভূত হওয়ার চুক্তি করল বিডিবিএল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের সঙ্গে স্বেচ্ছায় একীভূত হতে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল) সমঝোতা চুক্তি করেছে।

রোববার (১২ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত এক সভায় এই চুক্তি সই হয়। এ সময় সোনালী ব্যাংক ও বিডিবিএলের প্রতিনিধিদের পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এই চুক্তির ফলে এখন ব্যাংক দুটির সম্পদ ও দায় পর্যালোচনা করা হবে। এরপরই নানা প্রক্রিয়া শেষে একীভূত হবে ব্যাংক দুটি।

বিডিবিএল সূত্র জানায়, মার্জারের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা ছিল, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের পর্ষদ অনুমোদন দিয়েছে। গত বুধবার বিষয়টি অনুমোদন হয়েছে সোনালী ব্যাংকের পর্ষদ সভায়। দুটো সরকারি ব্যাংক একমত হওয়ায় মার্জ (একীভূত) হবে। ব্যাংক দুটির বোর্ডের সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ ব্যাংককে অবহিত করার পরে আজ চুক্তি হলো। এরপর বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী মার্জার প্রক্রিয়ার পরবর্তী ধাপ শুরু হবে।

চুক্তি স্বাক্ষর শেষে সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফজাল করিম বলেন, সোনালী ব্যাংকের সঙ্গে একীভূতকরণের ফলে বিডিবিএলের কর্মীদের শঙ্কার কোনো কারণ নেই। ব্যাংকটি আরও সবল হবে; অডিট ফার্ম নিয়োগ নিয়ে পরবর্তী কার্যক্রম শুরু করবে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বিডিবিএলের চেয়ারম্যান শামিমা নার্গিস বলেন, বিডিবিএলের চার সূচকের মধ্যে শুধু খেলাপি ঋণ আদায়ে দুর্বলতা আছে, সময় পাওয়া গেলে এই সমস্যাও কাটিয়ে ওঠা যেত; তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরামর্শে একীভূত হতে হচ্ছে।

;

বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ, ১০ দিনে এলো ৮১ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি মে মাসের প্রথম ১০ দিনে ৮১ কোটি ৩৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৮ কোটি ১৩ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।

রোববার (১২ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ থেকে এ তথ্য জানা গেছে। 

এতে বলা হয়, মে মাসের প্রথম ১০ দিনে দেশে এসেছে ৮১ কোটি ৩৭ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর গত এপ্রিল, মার্চ, ফেব্রুয়ারি ও জানুয়ারির প্রথম ১০ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল যথাক্রমে ৭৩ কোটি ১০ লাখ, ৬৭ কোটি ৯০ লাখ, ৭১ কোটি ৮০ লাখ ও ৭৬ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার। সে হিসাবে চলতি মাসে বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ। 

এদিকে মে মাসের প্রথম ১০ দিনে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৯ কোটি ৩৯ লাখ ৫০ হাজার ডলার। এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ১৮ লাখ ৬০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ৭১ কোটি ৫১ লাখ ৩০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২৮ লাখ ৪০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

বাংলাদেশ ব্যাংক আরও জানায়, ৪ থেকে ১০ মে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ৬৬ কোটি ৬৬ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর মে মাসের ১ থেকে ৩ তারিখ দেশে এসেছে ১৪ কোটি ৭১ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।

এদিকে গত এপ্রিল মাসে দেশে এসেছে ২০৪ কোটি ৩০ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর গত মার্চে দেশে এসেছিল ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স। এছাড়া ফেব্রুয়ারিতে চলতি অর্থবছরে সর্বোচ্চ ২১৬ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। আর গত জানুয়ারি মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১০ কোটি ৯ লাখ ৫০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

;