গ্রাহকের পছন্দমতো রঙ ও ডিজাইনের ফ্রিজ দেবে ওয়ালটন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ওয়ালটন

ওয়ালটন

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্রাহকের পছন্দমতো রঙ ও ডিজাইনে ফ্রিজ তৈরি করে দেওয়ার লক্ষ্যে ‘ড্রিমার্স ক্যানভাস’ প্রজেক্ট চালু করল দেশের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটন। বাংলাদেশে ওয়ালটনই প্রথম গ্রাহকদের কাস্টমাইজড ফ্রিজের এ সুবিধা দিচ্ছে।

এখন থেকে স্বপ্নবাজ গ্রাহকরা নিজের পছন্দমতো রঙ ও ডিজাইন দিয়ে ঘরে বসেই ওয়ালটন ফ্রিজ অর্ডার করতে পারবেন। গ্রাহকের দেওয়া কাঙ্ক্ষিত ডিজাইনের ফ্রিজ অল্প সময়ের মধ্যে তৈরি করে তাদের ঘরে পৌঁছে দেবে ওয়ালটন।

রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীতে ওয়ালটন করপোরেট অফিসে ‘ড্রিমার্স ক্যানভাস’ প্রজেক্টেও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা জানানো হয়। অনুষ্ঠানে ‘ড্রিমার্স ক্যানভাস’ প্রজেক্টের লোগো ও ওয়েব সাইট (canvas.waltonbd.com) উদ্বোধন করেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির পরিচালক এবং ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম রেজাউল আলম।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ রায়হান, ওয়ালটন হাই-টেকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস এম শোয়েব হোসেন নোবেল ও নজরুল ইসলাম সরকার, চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার জিয়াউল আলম, ওয়ালটন ফ্রিজের চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) তোফায়েল আহমেদ, ডেপুটি চিফ বিজনেস অফিসার (ডিসিবিও) আনিসুর রহমান মল্লিক, ওয়ালটন রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন (আরএন্ডআই) সেন্টারের প্রধান তাপস কুমার মজুমদার, ফ্রিজ আরএন্ডআই বিভাগের প্রধান আজমল ফেরদৌস, প্রোডাক্ট ম্যানেজার শহীদুল ইসলাম রেজা, ব্র্যান্ড ম্যানেজার মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।

এছাড়া ভার্চ্যুয়াল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজার ও পরিবেশকরা ‘ড্রিমার্স ক্যানভাস’ প্রজেক্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যুক্ত হন।

অনুষ্ঠানে ওয়ালটন হাই-টেকের পরিচালক এস এম রেজাউল আলম বলেন, ড্রিমার্স ক্যানভাস প্রজেক্টের মাধ্যমে ওয়ালটন বরাবরের মতোই বাংলাদেশের গ্রাহকদের জন্যে নতুন কিছু নিয়ে এসেছে। এ প্রজেক্টের মাধ্যমে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে গ্রাহকদের কাছে রেফ্রিজারেটরকে নতুনভাবে পরিচয় করিয়ে দেবে ওয়ালটন। ওয়ালটনের ‘ড্রিমার্স ক্যানভাস’ প্রজেক্ট দেশের ফ্রিজ বাজারে এক ব্যতিক্রমী উদ্যোগ, যা দেশের ফ্রিজের বাজারে ব্যাপক গ্রাহকপ্রিয়তা পাবে বলে তিনি আশাবাদী।

ওয়ালটন ফ্রিজের সিবিও তোফায়েল আহমেদ বলেন, অনেক স্বপ্নবাজ গ্রাহক আছেন যারা ভাবেন- ফ্রিজের ডিজাইনটি যদি তাদের নিজের পছন্দমতো হতো, সেসব স্বপ্নবাজ গ্রাহকদের স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যেই ‘ড্রিমার্স ক্যানভাস’ প্রজেক্টের এ উদ্যোগ। বাংলাদেশে ওয়ালটনই প্রথম গ্রাহকদের জন্য কাস্টমাইজড ফ্রিজের সুবিধা নিয়ে এলো।

তিনি জানান, ওয়ালটন ফ্রিজের ড্রিমার্স ক্যানভাস প্রজেক্টের মাধ্যমে গ্রাহকরা তাদের ঘরের অন্যান্য আসবাবপত্রের সঙ্গে মিল রেখে পছন্দমতো রঙ ও ডিজাইন দিয়ে ওয়ালটন থেকে ফ্রিজ তৈরি করে নিতে পারবে। এমনকি বিয়ে, জন্মদিন বা যেকোনো অনুষ্ঠানে গ্রাহকরা তাদের মনের মতো ডিজাইনে তৈরি ফ্রিজ উপহার দিতে পারবেন।

ওয়ালটন ফ্রিজের ডিসিবিও আনিসুর রহমান মল্লিক বলেন, বাংলাদেশে ওয়ালটনই গ্রাহকদের হাতে সর্বোচ্চ সংখ্যক ডিজাইন ও মডেলের ফ্রিজ তুলে দিচ্ছে। এবার গ্রাহকদের হাতে তাদের মনের মতো ফ্রিজ তুলে দিতেই ড্রিমার্স ক্যানভাস প্রজেক্টের সূচনা। ড্রিমার্স ক্যানভাসের ওয়েবসাইটে গিয়ে সহজ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কিছু পূর্ব-নির্ধারিত ডিজাইন/প্যাটার্ন অথবা গ্রাহক তার মনের মতো ডিজাইন তৈরি করে নিজেই সেখানে আপলোড করে অর্ডার করতে পারবেন। গ্রাহকের অর্ডার করা ডিজাইন অনুযায়ী ফ্রিজ তৈরি করে বাসায় পৌঁছে দেবে ওয়ালটন।

ওয়ালটন ফ্রিজ আরঅ্যান্ডআই বিভাগের প্রধান আজমল ফেরদৌস জানান, ওয়ালটন নিজস্ব কারখানায় ফ্রিজের কম্প্রেসার থেকে শুরু করে আনুষঙ্গিক সব প্রকার যন্ত্রাংশ তৈরি করছে। ওয়ালটনের রয়েছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির প্রিন্টেড গ্লাস ডোর ফ্রিজ প্রোডাকশন প্ল্যান্ট। তাই গ্রাহকদের পছন্দমতো রঙ ও ডিজাইনে ফ্রিজ তৈরি করে দেওয়ার সক্ষমতা ওয়ালটনের রয়েছে। ওয়ালটন ফ্রিজে ব্যবহৃত টেম্পারড গ্লাস ডোরের দীর্ঘস্থায়ীত্বও অনেক বেশি। তাই ‘ড্রিমার্স ক্যানভাস’ প্রজেক্টের মাধ্যমে গ্রাহক তার পছন্দমতো ডিজাইনে তৈরি ফ্রিজের স্মৃতি বছরের পর বছর ধরে রাখতে পারবেন।

   

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব



নিউজ ডেস্ক
রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

  • Font increase
  • Font Decrease

রিটেইল ব্যাংকিং সেবাকে আরও সহজ করতে বাংলাদেশের দ্রুত প্রসারমান স্ট্যার্টআপ হিসাবীর সাথে অংশীদারিত্ব করেছে বেসরকারি প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। সম্প্রতি উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।

এই অংশীদারিত্বের ফলে হিসাবী দোকান অ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে বাধাহীনভাবে প্রাইম ব্যাংকের বিভিন্ন সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এই চুক্তির ফলে রিটেইলারদের ব্যাংকিং অভিজ্ঞতায় এক দারুণ পরিবর্তন আসবে এবং লেনদেন আরও সহজ হবে।

প্রাইম ব্যাংকের কনজুমার ব্যাংকিং বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নাজিম এ. চৌধুরী এবং হিসাবী'র পক্ষ থেকে রাকিন মোহাম্মদ সাভি (প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা) নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে চুক্তিতে সই করেন, যা রিটেইলারদের পেশাগত কাজের সাথে সরাসরি ব্যাংকিং সেবা যুক্ত করে তাদের ক্ষমতায়ন করার প্রতিশ্রুতি। ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিকরণের লক্ষ্য অর্জন এবং হাসাবী'র রিটেইল নেটওয়ার্ককে আরও দক্ষ করে তুলতে এই চুক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং নতুন নতুন উদ্ভাবন ও গ্রহক সেবা বাড়াতে উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।

;

এ দফায় সোনার দাম ভরিতে কমল ১৮৭৮ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদায়ী এপ্রিলের ৩০ তারিখ টানা ৭ দফায় কমানো হয়েছিল সোনার দাম। এবার ৮ম দফায় কমানো হয়েছে এক হাজার ৮৭৮ টাকা। ফলে সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার নতুন দাম এখন ১ লাখ ৯ হাজার ১৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা আগামীকাল শুক্রবার (৩ মে) থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে গত ৩০ এপ্রিল ভালো মানের একভরি সোনার দাম ৪২০ টাকা কমানো হয়। তার আগে ২৯ এপ্রিল ১ হাজার ১১৫ টাকা, ২৮ এপ্রিল ৩১৫ টাকা, ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২ হাজার ৯৯ টাকা এবং ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমানো হয়। এখন আবার দাম কমানোর মাধ্যমে আট দফায় ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ১০ হাজার ২৬২ টাকা কমল।

;

ইসলামী ব্যাংক থেকে রেমিট্যান্স নিয়ে গাড়ি জিতলেন কাপাসিয়ার মুঞ্জিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের মেগা পুরস্কার হিসেবে ৩০ লাখ টাকা দামের ১,৫০০ সিসির প্রাইভেটকার বিজয়ী হয়েছেন কাপাসিয়া শাখার অধীন এজেন্ট আউটলেটের গ্রাহক মুঞ্জিল।

বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত ড্র-য়ের মাধ্যমে সৌদি আরব প্রবাসী মুছাম্মৎ লতিফা সুলতানার পাঠানো রেমিট্যান্সের প্রেক্ষিতে তার স্বামী মুঞ্জিল এ মেগা পুরস্কার বিজয়ী হন।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা ও ট্রান্সফাস্ট বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার ফারজানা আলমের উপস্থিতিতে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় ব্যাংকের এডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী ও মো. আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির ও কাজী মো. রেজাউল করিম, ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিসেস উইং প্রধান মোহাম্মদ ইহসানুল ইসলাম, ফরেন রেমিট্যান্স সার্ভিসেস ডিভিশন প্রধান মোহাম্মদ শাহাদাত উল্যাহ ও ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিভিশন প্রধান সাইফুদ্দীন মুহাম্মদ খালেদসহ প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ১২ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট বিশেষ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন পরিচালিত হয়। এ ক্যাম্পেইনে প্রতি ব্যাংকিং ডে-তে ডিজিটাল ড্র-য়ের মাধ্যমে ৩০ জন গ্রাহক ১ লাখ টাকা করে পুরস্কার লাভ করেন।

 

;

এপ্রিলে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের বিদায়ী এপ্রিল মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার সমান ১১০ টাকা ধরে)। দৈনিক গড় হিসেবে এর পরিমাণ ৭৪৮ কোটি টাকা।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

এর আগে চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার। ফেব্রুয়ারিতে আসে ২১৬ কো‌টি ৪৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং মার্চে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে প্রবাসীরা ১৯৫ কোটি ৮৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারিতে ১৫৬ কোটি চার লাখ ৮০ হাজার ডলার, মার্চে ২০২ কোটি ২৪ লাখ ৭০ হাজার ডলার, এপ্রিলে ১৬৮ কোটি ৪৯ লাখ ১০ হাজার ডলার, মে মাসে ১৬৯ কোটি ১৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার, জুন মাসে  ২১৯ কোটি ৯০ লাখ ৮০ হাজার ডলার, জুলাইয়ে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার, আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার, সেপ্টেম্বর মাসে ১৩৩ কোটি ৪৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার, অক্টোবরে ১৯৭ কোটি ১৪ লাখ ৩০ হাজার ডলার, নভেম্বর ১৯৩ কোটি ৪০ হাজার ডলার এবং ডিসেম্বরে এসেছিল ১৯৯ কোটি ১২ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

উল্লেখ্য, ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রবাসীরা ২ হাজার ১৬১ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে।  

;