অনলাইনে বই কিনেও বিকাশ পেমেন্টে ১০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বিকাশ

বিকাশ

  • Font increase
  • Font Decrease

বইমেলার পাশাপাশি শীর্ষ কয়েকটি অনলাইন বুকশপ থেকে বিকাশ পেমেন্টে গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক।

২৯ ফেব্রুয়ারি, অমর একুশে বইমেলা চলা পর্যন্ত এই ক্যাম্পেইনে গ্রাহকরা প্রথমা, বইফেরী, ওয়াফিলাইফ, সেলিম প্রকাশনী, কাব্যিক অডিওবুক ও পডকাস্ট থেকে বই কেনার সময় বিকাশ পেমেন্টে এই ক্যাশব্যাক উপভোগ করতে পারবেন।

ক্যাশব্যাক পেতে হলে গ্রাহককে বিকাশ অ্যাপ, *২৪৭# ডায়াল করে অথবা পেমেন্ট গেটওয়ে (চেক আউট পেমেন্ট, টোকেনাইজ পেমেন্ট) ব্যবহার করে পেমেন্ট করতে হবে। অফারটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে -- https://www.bkash.com/campaign/bookfair-online – লিংকে।

এদিকে, বইমেলায় গিয়ে বই কেনার সময় বিকাশ অ্যাপে “MELA24” কুপন কোড যোগ করে পেমেন্টে মিলবে ১০% ডিসকাউন্ট সর্বোচ্চ ১০০ টাকা পর্যন্ত। একইভাবে ইউএসএসডি (USSD)-এর মাধ্যমে পেমেন্টে পাওয়া যাবে ৫% ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক সর্বোচ্চ ১০০ টাকা পর্যন্ত।

   

ইউনিয়ন ব্যাংকের ধলাপাড়া উপশাখার উদ্বোধন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শরীয়াহ্ ভিত্তিক আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর ব্যাংকিং সেবা প্রদানের প্রত্যয়ে ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’র ধলাপাড়া উপশাখা, টাঙ্গাইলের উদ্বোধন করা হয়েছে।

প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, ঢাকা থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ধলাপাড়া উপশাখা উদ্বোধন করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এ. বি. এম. মোকাম্মেল হক চৌধুরী।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ইউনিয়ন ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিউদ্দিন আহমেদ, মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, ঘাটাইল উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ আরিফ হোসেন এবং ঘাটাইল ধলাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শফিকুল ইসলাম শফি।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ এবং টাঙ্গাইলের স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। এ উপলক্ষে এক দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।

 

;

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিনা অনুমতিতে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বর্জন করেছেন ব্যাংক রিপোর্টাররা।

বুধবার (৮ মে) দুপুর আড়াইটা সংবাদ সম্মেলন শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা তা বর্জন করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি গভর্নর হাবিবুর রহমান, নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হকসহ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা।

সংবাদ সম্মেলন শুরুর আগে সাংবাদিকরা জানতে চান, গণমাধ্যম কর্মীদের তথ্য সংগ্রহে প্রবেশ ইস্যুর বিষয়ে সুরাহা হয়েছে কি না। সন্তোষজনক জবাব না পেয়ে সংবাদ সম্মেলনটি বর্জনের ঘোষণা দেন সাংবাদিকরা।

ইতোমধ্যে টিআইবি, নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব) ও সম্পাদক পরিষদ, ইআরএফ, ডিআরইউ, ডিইউজে, বিএফআইউজে, নিন্দা জানিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে এমন অলিখিত এ নিষেধাজ্ঞা স্বাধীন সাংবাদিকতা, গণতন্ত্র এবং মৌলিক ও সাংবিধানিক অধিকারের পরিপন্থী বলে মনে করছে সংগঠনগুলো।

;

স্বপ্নের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হলেন সাব্বির হাসান নাসির



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সম্প্রতি এসিআই লিমিটেড সাব্বির হাসান নাসিরকে পদোন্নতিসহ স্বপ্নের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে নিয়োগদান করেছেন। ২৮ বছরেরও বেশি সময় ধরে সাব্বির নাসির বহুজাতিক ও দেশীয় কর্পোরেটে এক উল্লেখযোগ্য নাম। সিইও সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে সফলতার সাথে কাজ করেছেন তিনি।

১৯৯৬ সালে বুয়েট থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে প্রথম শ্রেণিতে ডিগ্রি অর্জনের পর সাব্বির নাসির বাটা সু লিমিটেডে তার কর্মজীবন শুরু করেন। পরে তিনি বাটাতে কাজ করার সময় আইবিএ থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন এবং পরবর্তীতে অ্যাঙ্গোলায় গলফ্রেট এইচএন্ডপিসি লিমিটেডে কাজ করতে যান, যেখানে তিনি ইউনিলিভারের উৎপাদন কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করেন। সাব্বির নাসির টেট্রাপ্যাক সাউথ ইস্ট এশিয়া প্রাইভেট লিমিটেডেও কাজ করেছেন এবং ২০০৬ থেকে ২০১১ সাল অবধি অটবির সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

সাব্বির নাসির ২০১২ সালে এসিআই-তে স্বপ্ন-এর নির্বাহী পরিচালক হিসেবে যোগদান করেন এবং তার নেতৃত্বে স্বপ্ন বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড হয়ে উঠেছে। এসিআই গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ড. আরিফ দৌলা দৃষ্টান্তমূলক এমন নেতৃত্বের জন্য সাব্বির নাসিরের প্রশংসা করেছেন।

বহু একাডেমিক কৃতিত্বের পাশাপাশি সাব্বির নাসির বুয়েট, আইবিএ, এমআইটি স্লোন স্কুল অফ ম্যানেজমেন্ট এবং ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলের একজন সম্মানিত অ্যালামনাই মেম্বার।

;

সাগরে তেল-গ্যাস উত্তোলনে ৭টি কোম্পানি দরপত্র কিনেছে: নসরুল হামিদ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাগরে তেল-গ্যাস উত্তোলনে এখন পর্যন্ত ৭টি বড় বড় কোম্পানি দরপত্র কিনেছে। পনেরটির অধিক কোম্পানি আগ্রহ দেখাচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

বুধবার (৮ মে) রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে বিডিং রাউন্ড সংক্রান্ত সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী এসব তথ্য জানান।

তিনি বলেন, বিশ্বের নামিদামি ৭টির অধিক কোম্পানি বিড ডকুমেন্ট (দরপত্র) কিনেছে। তারা মাল্টিক্লায়েন্ট সার্ভের ডাটাও কিনেছে। আরও অনেক কোম্পানি আগ্রহ দেখাচ্ছে। আজকের সেমিনারে ১৫টির বেশি বিদেশি কোম্পানি অংশ নিয়েছে। এতে বুঝা যায় আমাদের সাগরের দরপত্র নিয়ে কতটা আগ্রহ তৈরি হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, গ্যাসের বিশাল বাজার রয়েছে আমাদের দেশে। আমাদের মডেল পিএসসি (উৎপাদন বন্টন চুক্তি) বিশ্বের সর্বাধুনিক। এখানে উভয়পক্ষের স্বার্থ রক্ষা করা হয়েছে।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ বছরের সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিড ডকুমেন্ট (দরপত্র) বিক্রি ও জমার কাজ শেষ করবো, এরপর মূল্যায়ন শেষে আগামী বছর চুক্তি করতে চাই। সবকিছু ঠিক থাকলে ৭ থেকে ৮ বছরের মধ্যে গ্যাস পাওয়া যাবে।

অনুষ্ঠান শেষে প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক ই ইলাহী চৌধুরী বলেন, আমাদের সাগরাঞ্চল একটি সমৃদ্ধ এলাকা। আন্তর্জাতিক দরপত্রে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। আবার মাল্টিক্লায়েন্ট সার্ভের ডাটার কারণে তারা বুঝতে পারছে এখানকার সম্ভাবনার তথ্য।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে হলে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করতে হয়। আমরা সেটাই করেছি, শুধু আমাদের স্বার্থ দেখলে তারা বিনিয়োগ করতে আসবে না, আবার তাদের স্বার্থ দেখলে আমাদের কিছু হবে না। তাই মধ্যমপন্থা অবলম্বন করে উভয়ের স্বার্থ সংরক্ষণ করা হয়েছে। গ্যাসের দাম ব্রেন্টক্রুডের সঙ্গে মিল রেখে নির্ধারিত হবে।

প্রধানমন্ত্রীর এই উপদেষ্টা বলেন, অনেক দেশে সাগরের সীমানা নিয়ে বিবাদ রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শিতায় প্রতিবেশী দুই দেশের সঙ্গে শান্তপূর্ণ উপায়ে বিশাল অঞ্চলে অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। যা অনেকে জন্য শিক্ষণীয়।

সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের জন্য গত ১১ মার্চ আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। এতে অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের শীর্ষ পর্যায়ের ৫৫টি কোম্পানিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সাগর সীমানা বিরোধ নিষ্পত্তির পর ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গ কিলোমিটার সমুদ্র অঞ্চলের ওপর মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশের। গভীর সমুদ্রে ১৫টি ও অগভীর সমুদ্রে ১১টি ব্লকে ভাগ করা হয়েছে। এর মধ্যে ২০১০ সালে গভীর সমুদ্রে ডিএস-১০ ও ডিএস-১১ ব্লকে কাজ নেয় কনোকো ফিলিপস। তারা ২ডি জরিপ শেষে গ্যাসের দাম বাড়ানোর দাবি করে। সেই দাবি পূরণ না হওয়ায় কাজ ছেড়ে চলে যায়।

এছাড়া চুক্তির পর কাজ ছেড়ে চলে যায় অস্ট্রেলিয়ার স্যান্তোস ও দক্ষিণ কোরিয়ার পস্কো দাইয়ু। এখন একমাত্র কোম্পানি হিসেবে অগভীর সমুদ্রের দুটি ব্লকে অনুসন্ধান চালাচ্ছে ভারতের কোম্পানি ওএনজিসি। এ দুটি বাদ দিয়ে বাকি ২৪টি ব্লকে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে।

;