সিএসই-৩০ ইনডেক্স এ অর্ন্তভুক্ত কোম্পানিগুলোর সমন্বয়
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর পারফরমেন্স পর্যালোচনার ভিত্তিতে সিএসই-৩০ ইনডেক্স চূড়ান্ত করা হয়েছে। এতে নতুন করে ১০টি কোম্পানিকে যুক্ত করা হয়েছে এবং পূর্বের ১০টি কোম্পানিকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এটি কার্যকর হবে ২১ মার্চ থেকে ।
নতুন করে যুক্ত কোম্পানিগুলো হলো- আমরা নেটওয়ার্কস লিমিটেড, ব্রাক ব্যাংক পিএলসি, ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি, ফার ইস্ট নিটিং এন্ড ডাইং ইন্ডাস্ট্রিজ লি, গ্রিন ডেল্টা ইন্সুরেন্স কোম্পানি লি, আইডিএলসি ফাইনান্স পিএলসি, নাভানা সিএনজি লিমিটেড, পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্স কো লি, প্রাইম ব্যাংক পিএলসিএবং সামিট পাওয়ার লিমিটেড।
ইনডেক্স থেকে বাদ যাওয়া কোম্পানিগুলো হল- এপেক্স ফুডস লিমিটেড, এশিয়া ইন্সুরেন্স লিমিটেড, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, বেক্সিমকো লিমিটেড, ব্রিটিশ অ্যামেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লি, গ্লোবাল ইসলামি ব্যাংক পিএলসি, জিপিএইচ ইস্পাত লি, ইসলামি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি, ন্যাশনাল হাউজিং ফিনান্স এন্ড ইনভেস্টমেন্ট লি এবং ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি ।
নতুন করে যুক্ত করে ১০ কোম্পানিসহ ৩০ কোম্পানি হলো- আমরা নেটওয়ার্কস লিমিটেড, এপেক্স ফুটওয়ার লিমিটেড, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস্ লিমিটেড, ব্রাক ব্যাংক পিএলসি, সিটি ব্যাংক পিএলসি, ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি, ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড, এক্সপোর্ট ইম্পোর্ট ব্যাংক অব বিডি লি, ফার ইস্ট নিটিং এন্ড ডাইং ইন্ডাস্ট্রিজ লি, গ্রিন ডেল্টা ইন্সুরেন্স কোম্পানি লি, আইডিএলসি ফাইনান্স পিএলসি, যমুনা অয়েল কোম্পানি লিমিটেড, লফাজ হোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড, মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড, মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি, এমজেএল বাংলাদেশ পিএলসি, নাভানা সিএনজি লিমিটেড, অলিম্পিক ইন্ডাসট্রিজ লিমিটেড, পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেড, পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্স কো লি, প্রাইম ব্যাংক পিএলসি, পূবালী ব্যাংক পিএলসি, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস্ পিএলসি, সামিট এলিয়েন্স পোর্ট লিমিটেড, সামিট পাওয়ার লিমিটেড, দি একমি ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড, দি প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি, ইউনিক হোটেল এন্ড রিসোর্টস পিএলসি এবং উত্তরা ব্যাংক পিএলসি ।
এখানে উল্লেখযোগ্য যে, সিএসই-৩০ ইনডেক্স-এ অর্ন্তভুক্ত কোম্পানিগুলোর মূলধন বাজারের মোট নিবন্ধিত কোম্পানিগুলোর মূলধনের শতকরা প্রায় ২০.৭৮ শতাংশ এবং ফ্রি-ফ্লোট বাজার মূলধনসহ সকল নিবন্ধিত কোম্পানিগুলোর ফ্রি-ফ্লোট বাজার মূলধনের শতকরা প্রায় ২৯.১২ শতাংশ।