বিকাশ অ্যাপে সিটি ব্যাংকের ঋণে ‘পে-লেটার’ সেবা চালু



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জরুরি প্রয়োজনে কেনাকাটাকে আরও সহজ করে দিতে প্রথমবারের মতো ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণের আওতায় ‘পে-লেটার’ নামের বিশেষ জামানতবিহীন ক্ষুদ্র ঋণ সেবা যৌথভাবে চালু করল সিটি ব্যাংক ও বিকাশ। অ্যাকাউন্টে টাকা না থাকলেও গ্রাহক এখন প্রয়োজনীয় পণ্য কিনে বিকাশ অ্যাপ থেকেই সিটি ব্যাংকের এই বিশেষ ঋণ নিয়ে সরাসরি মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন। সাত দিনের মধ্যে এই অর্থ পরিশোধ করলে গ্রাহককে কোনো ইন্টারেস্ট দিতে হবে না।

সোমবার (১ এপ্রিল) সিটি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই বিশেষ ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণ ‘পে-লেটার’ এর সেবা কার্যক্রম উদ্বোধন করেন সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন এবং বিকাশ-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর। এসময় উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দও উপস্থিত ছিলেন।

প্রাপ্তির যোগ্যতা সাপেক্ষে গ্রাহকরা ৫০০ থেকে ৩০,০০০ টাকা পর্যন্ত একটি সমন্বিত ঋণ সীমা পাবেন যেখান থেকে তারা তাৎক্ষণিকভাবে পে-লেটার এবং ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণ উভয় সেবাই গ্রহণ করতে পারবেন।

আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জরুরি এবং নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য কেনার ক্ষমতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে এই পে-লেটার সেবা চালু করা হয়েছে। সারাদেশে ৬ লাখের বেশি মার্চেন্ট পয়েন্ট থেকে বিকাশ অ্যাপ দিয়ে কেনাকাটা করে পে-লেটার সেবা ব্যবহারের সুযোগ পাবেন গ্রাহক।

এই ঋণের জন্য বিবেচ্য গ্রাহক তার প্রয়োজনীয় পণ্য বা সেবা নিয়ে মার্চেন্ট এর কিউআর কোড স্ক্যান করার পর অথবা সরাসরি মার্চেন্ট নম্বর বসিয়ে, টাকার পরিমাণ বসাবেন এবং পে-লেটার নির্বাচন করবেন। পরবর্তী স্ক্রিনে তাকে সাত দিনে ইন্টারেস্টবিহীন পরিশোধ অথবা ৩/৬ মাসে পরিশোধের যে কোনো একটি পদ্ধতি নির্বাচন করতে হবে।

সাত দিনে ইন্টারেস্টবিহীন পরিশোধ পদ্ধতিতে গ্রাহক যদি সপ্তম দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ অর্থ পরিশোধ না করতে পারেন, তাহলে পে-লেটার- টি ৩ মাসের ক্ষুদ্র ঋণে পরিণত হয়ে যাবে এবং বার্ষিক ৯ শতাংশ ইন্টারেস্ট প্রযোজ্য হবে।

এদিকে, ৬ মাসে পরিশোধ পদ্ধতিতে গ্রাহককে ২০ শতাংশ ডাউনপেমেন্ট শুরুতেই দিতে হবে এবং বাকি ৮০ শতাংশ পে-লেটারের মাধ্যমে সমান কিস্তিতে ভাগ হয়ে প্রতি মাসের নির্দিষ্ট তারিখে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিশোধ হয়ে যাবে। এক্ষেত্রেও বার্ষিক ৯% ইন্টারেস্ট প্রযোজ্য হবে। উভয় ক্ষেত্রেই ০.৫৭৫ শতাংশ ভ্যাটসহ প্রসেসিং ফি যুক্ত থাকবে।

সিটি ব্যাংক ও বিকাশ-এর হাত ধরেই প্রথম ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণের যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ। ২০২১ সালে চালু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ৮ লাখ বার ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণ নিয়েছেন আড়াই লাখের অধিক গ্রাহক, টাকার অংকে যার পরিমাণ প্রায় ৭৫০ কোটি।

গ্রাহকের বিকাশ লেনদেন এবং সিটি ব্যাংকের ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট পলিসির উপর ভিত্তি করে ঋণ পাওয়ার উপযুক্ততা এবং ঋণের পরিমাণ নির্ধারিত হয়। এই সেবার আওতাভুক্ত হতে গ্রাহককে অবশ্যই ই-কেওয়াইসি-এর মাধ্যমে নিবন্ধিত হতে হবে। গ্রাহক বিকাশ অ্যাপ থেকেই তথ্য হালনাগাদের মাধ্যমে ই-কেওয়াইসি গ্রাহক হিসেবে নিবন্ধন হালনাগাদ করে নিতে পারবেন।

একজন ঋণগ্রহীতা মেয়াদ পূর্তির আগেও ঋণ পরিশোধ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে তাকে শুধুমাত্র সেই ক’দিনের জন্যই ইন্টারেস্ট বহন করতে হবে। অগ্রিম নিষ্পত্তির জন্যও কোনো বাড়তি খরচ হবে না। ঋণগ্রহীতাকে নোটিফিকেশনের মাধ্যমে ঋণ পরিশোধের বিষয়টি মনে করিয়ে দেয়া হবে।

অনুষ্ঠানে সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন বলেন, ডিজিটাল ক্ষুদ্রঋণের সবচেয়ে ভালো বৈশিষ্ট্য এই যে গতানুগতিক পদ্ধতিতে ঋণ দিয়ে যে সংখ্যক গ্রাহককে ঋণ প্রদান সম্ভব তারচেয়ে কয়েক গুণ গ্রাহককে এই সুবিধার আওতায় আনা সম্ভব হয়। তারচেয়েও বড় কথা, যে সকল জায়গায় আমাদের শাখা বা এজেন্ট পয়েন্ট নেই সে সকল গ্রামীণ এলাকার প্রান্তিক গ্রাহকদের কাছেও আমরা আমাদের ব্যাংকিং সুবিধা প্রদান করতে পারছি।

এ প্রসঙ্গে বিকাশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর বলেন, ব্যাংকিং সেবার বাইরে থাকা মানুষের জন্য ব্যাংকের ঋণ সহজলভ্য করেছে বিকাশ। এই জনগোষ্ঠীর নানান রকম জরুরি কেনাকাটার প্রয়োজনকে বিবেচনায় রেখে এই যৌথ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যা ক্যাশবিহীন লেনদেনের ইকোসিস্টেম তৈরিতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। যেমন-একজন কৃষক আজ সার কিনতে এসে অর্থাভাবে জরুরি কাঁচামালের জন্য তার কৃষি কাজ বন্ধ রাখবেন না। এই সেবার ফলে তিনি কাঁচামাল হাতে পাবেন যথাসময়েই, যা তার উৎপাদনশীলতা অটুট রাখবে। এভাবেই পে-লেটার সেবা গ্রাহক এবং মার্চেন্টকে ডিজিটাল পেমেন্টে আরো উদ্বুদ্ধ করবে এবং অভ্যস্ততা বাড়াবে।

   

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব



নিউজ ডেস্ক
রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

  • Font increase
  • Font Decrease

রিটেইল ব্যাংকিং সেবাকে আরও সহজ করতে বাংলাদেশের দ্রুত প্রসারমান স্ট্যার্টআপ হিসাবীর সাথে অংশীদারিত্ব করেছে বেসরকারি প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। সম্প্রতি উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।

এই অংশীদারিত্বের ফলে হিসাবী দোকান অ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে বাধাহীনভাবে প্রাইম ব্যাংকের বিভিন্ন সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এই চুক্তির ফলে রিটেইলারদের ব্যাংকিং অভিজ্ঞতায় এক দারুণ পরিবর্তন আসবে এবং লেনদেন আরও সহজ হবে।

প্রাইম ব্যাংকের কনজুমার ব্যাংকিং বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নাজিম এ. চৌধুরী এবং হিসাবী'র পক্ষ থেকে রাকিন মোহাম্মদ সাভি (প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা) নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে চুক্তিতে সই করেন, যা রিটেইলারদের পেশাগত কাজের সাথে সরাসরি ব্যাংকিং সেবা যুক্ত করে তাদের ক্ষমতায়ন করার প্রতিশ্রুতি। ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিকরণের লক্ষ্য অর্জন এবং হাসাবী'র রিটেইল নেটওয়ার্ককে আরও দক্ষ করে তুলতে এই চুক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং নতুন নতুন উদ্ভাবন ও গ্রহক সেবা বাড়াতে উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।

;

এ দফায় সোনার দাম ভরিতে কমল ১৮৭৮ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদায়ী এপ্রিলের ৩০ তারিখ টানা ৭ দফায় কমানো হয়েছিল সোনার দাম। এবার ৮ম দফায় কমানো হয়েছে এক হাজার ৮৭৮ টাকা। ফলে সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার নতুন দাম এখন ১ লাখ ৯ হাজার ১৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা আগামীকাল শুক্রবার (৩ মে) থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে গত ৩০ এপ্রিল ভালো মানের একভরি সোনার দাম ৪২০ টাকা কমানো হয়। তার আগে ২৯ এপ্রিল ১ হাজার ১১৫ টাকা, ২৮ এপ্রিল ৩১৫ টাকা, ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২ হাজার ৯৯ টাকা এবং ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমানো হয়। এখন আবার দাম কমানোর মাধ্যমে আট দফায় ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ১০ হাজার ২৬২ টাকা কমল।

;

ইসলামী ব্যাংক থেকে রেমিট্যান্স নিয়ে গাড়ি জিতলেন কাপাসিয়ার মুঞ্জিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের মেগা পুরস্কার হিসেবে ৩০ লাখ টাকা দামের ১,৫০০ সিসির প্রাইভেটকার বিজয়ী হয়েছেন কাপাসিয়া শাখার অধীন এজেন্ট আউটলেটের গ্রাহক মুঞ্জিল।

বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত ড্র-য়ের মাধ্যমে সৌদি আরব প্রবাসী মুছাম্মৎ লতিফা সুলতানার পাঠানো রেমিট্যান্সের প্রেক্ষিতে তার স্বামী মুঞ্জিল এ মেগা পুরস্কার বিজয়ী হন।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা ও ট্রান্সফাস্ট বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার ফারজানা আলমের উপস্থিতিতে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় ব্যাংকের এডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী ও মো. আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির ও কাজী মো. রেজাউল করিম, ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিসেস উইং প্রধান মোহাম্মদ ইহসানুল ইসলাম, ফরেন রেমিট্যান্স সার্ভিসেস ডিভিশন প্রধান মোহাম্মদ শাহাদাত উল্যাহ ও ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিভিশন প্রধান সাইফুদ্দীন মুহাম্মদ খালেদসহ প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ১২ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট বিশেষ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন পরিচালিত হয়। এ ক্যাম্পেইনে প্রতি ব্যাংকিং ডে-তে ডিজিটাল ড্র-য়ের মাধ্যমে ৩০ জন গ্রাহক ১ লাখ টাকা করে পুরস্কার লাভ করেন।

 

;

এপ্রিলে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের বিদায়ী এপ্রিল মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার সমান ১১০ টাকা ধরে)। দৈনিক গড় হিসেবে এর পরিমাণ ৭৪৮ কোটি টাকা।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

এর আগে চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার। ফেব্রুয়ারিতে আসে ২১৬ কো‌টি ৪৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং মার্চে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে প্রবাসীরা ১৯৫ কোটি ৮৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারিতে ১৫৬ কোটি চার লাখ ৮০ হাজার ডলার, মার্চে ২০২ কোটি ২৪ লাখ ৭০ হাজার ডলার, এপ্রিলে ১৬৮ কোটি ৪৯ লাখ ১০ হাজার ডলার, মে মাসে ১৬৯ কোটি ১৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার, জুন মাসে  ২১৯ কোটি ৯০ লাখ ৮০ হাজার ডলার, জুলাইয়ে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার, আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার, সেপ্টেম্বর মাসে ১৩৩ কোটি ৪৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার, অক্টোবরে ১৯৭ কোটি ১৪ লাখ ৩০ হাজার ডলার, নভেম্বর ১৯৩ কোটি ৪০ হাজার ডলার এবং ডিসেম্বরে এসেছিল ১৯৯ কোটি ১২ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

উল্লেখ্য, ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রবাসীরা ২ হাজার ১৬১ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে।  

;