ডিজেল-কেরোসিনে কমলো ১ টাকা, পেট্রোল, অকটেন অপরিবর্তিত



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: কেরোসিন তেল

ছবি: কেরোসিন তেল

  • Font increase
  • Font Decrease

ডিজেল ও কেরোসিনের বিদ্যমান মূল্য ১০৭.৭৫ টাকা থেকে লিটার প্রতি ১ টাকা কমিয়ে ১০৬.৭৫ করা হয়েছে। অন্যদিকে পেট্রোল ১২৭.০০ টাকা, অকটেনের বিদ্যমান মূল্য ১৩১ টাকা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।

রোববার (৩০ জুন) সন্ধ্যায় জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত নির্বাহী আদেশ জারি করা হয়েছে। নতুন মূল্য ১ জুলাই, ২০২৪ হতে কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে।
সরকার গত মার্চ, ২০২৪ হতে বিশ্ববাজারের সাথে সামঞ্জস্য রেখে করে স্বয়ংক্রিয় ফর্মুলার আলোকে প্রতিমাসে জ্বালানি তেলের মূল্য সমন্বয় করে আসছে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেড়ে গেলে দেশেও দাম বাড়বে, আর কমে গেলে দাম কমবে, এটাই হচ্ছে মূলসুত্র।  
তবে গত জুন মাসে দাম পড়তির দিকে থাকলেও দেশে ছিল বাড়তির দিকে। মে মাসের তুলনায় জুনে ডিজেল-কেরোসিন লিটার প্রতি ৭৫ পয়সা হারে এবং পেট্রোল অকটেনে লিটার প্রতি ২.৫০টাকা করে বাড়ানো হয়। বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের মূল্য কিছুটা হ্রাস পেলেও মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়নের কারণে জুনে মূল্য সমন্বয় করতে হয়েছে বলে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ জানিয়েছিল। 
জ্বালানি বিভাগ বলেছে, মূল্য সমন্বয়ের পরেও ভারতের কলকাতায় বর্তমানে ডিজেল লিটার প্রতি ৯০.৭৬ রুপী বা বাংলাদেশী মুদ্রায় ১২৫.৭০ টাকায় এবং পেট্রোল ১০৩.৯৪ রুপী বা বাংলাদেশী মুদ্রায় ১৪৩.৯৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে যা বাংলাদেশ থেকে যথাক্রমে প্রায় ১৮.৯৫ টাকা ও ১৬.৯৬ টাকা বেশি।

সোনার দাম বেড়ে ১১৮৮৯১ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সোনার দাম বেড়েছে

সোনার দাম বেড়েছে

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে সোনার দাম ভরিপ্রতি ১ হাজার ৬০৯ টাকা বেড়েছে। এতে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৮ হাজার ৮৯১ টাকা। নতুন দাম সোমবার থেকে কার্যকর হবে।

বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) রোববার (৭ জুলাই) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোনার দাম কমার বিষয়টি জানিয়েছে।

এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম পড়বে ১ লাখ ১৮ হাজার ৮৯১ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৯১ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ২৭৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৮০ হাজার ৪২৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, সোনার বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

এর আগে, সবশেষ গত ৩০ জুন ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ১৭ হাজার ২৮২ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১১ হাজার ৯৫১ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৫ হাজার ৯৬০ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৯ হাজার ৩৩৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।

উল্লেখ্য, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৩১ বার সোনার দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ১৬ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ১৫ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।

;

চামড়া সংরক্ষণে প্রান্তিক পর্যায়ে হিমাগার চান ব্যবসায়ীরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত, এফবিসিসিআই আয়োজিত  হাইড অ্যান্ড স্কিন, লেদার, লেদার গুডস অ্যান্ড আর্টিফিসিয়াল লেদারবিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সভা

ছবি: সংগৃহীত, এফবিসিসিআই আয়োজিত হাইড অ্যান্ড স্কিন, লেদার, লেদার গুডস অ্যান্ড আর্টিফিসিয়াল লেদারবিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সভা

  • Font increase
  • Font Decrease

কোরবানির পশুর চামড়া যথাযথভাবে সংরক্ষণ, রক্ষণাবেক্ষণ এবং পচন রোধে নাটোর, চট্টগ্রাম, ঢাকাসহ প্রান্তিক আড়ৎ পর্যায়ে স্টোরেজ সুবিধা চান কাঁচা চামড়া ব্যবসায়ী ও ট্যানারি মালিকেরা।

তারা জানিয়েছেন, বিভিন্ন অঞ্চলে অব্যবহৃত স্টোরেজ আধুনিকায়নের মাধ্যমে খুব অল্প সময়ে চামড়া সংরক্ষণ সংকট দূর করা সম্ভব। এতে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ কোরবানির পশুর চামড়া নষ্টের হাত থেকে রক্ষা পাবে। রক্ষা পাবে দেশের সম্পদ।

শনিবার (৬ জুলাই) এফবিসিসিআই-এর মতিঝিল কার্যালয়ে আয়োজিত হাইড অ্যান্ড স্কিন, লেদার, লেদার গুডস অ্যান্ড আর্টিফিসিয়াল লেদারবিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সভায় এসব কথা উঠে আসে। রোববার (৭ জুলাই) এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমকে জানানো হয়।

স্ট্যান্ডিং কমিটির ডিরেক্টর ইন-চার্জ মো. সাইফুল ইসলাম সভায় বলেন, কমপ্লায়েন্স বাস্তবায়নের লক্ষ্যে রাজধানীর হাজারীবাগ থেকে স্থানান্তর করে সাভারে স্থাপন করা হয়েছে চামড়া শিল্পপল্লী।

দীর্ঘ সময় পার হয়ে গেলেও সেখানে সিইটিপি বা কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগার এখনো পুরোপুরি কার্যকর হয়নি। দুর্বলতা রয়েছে, কঠিন বর্জ্য (সলিড ওয়েস্ট) ব্যবস্থাপনাতেও, যা আন্তর্জাতিক পরিবেশগত ছাড়পত্র (লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপের কমপ্লায়েন্স সার্টিফিকেট) পাওয়ার পেছনে বড় বাধা। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রফতানি প্রবৃদ্ধিতে এটিই অন্যতম প্রতিবন্ধকতা।

কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে চামড়া শিল্পের ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের জন্য সহজ শর্তে ঋণ প্রদানের ওপর জোর দেন কমিটির চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ। রফতানি বৃদ্ধিতে চীনসহ পার্শ্ববর্তী দেশে চামড়া রফতানির ক্ষেত্রে বিদ্যমান নন-ট্যারিফ প্রতিবন্ধকতা দূর করতে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।

সভায় এফবিসিসিআই-এর সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালী বলেন, কাঁচা চামড়া সংরক্ষণে সরকারকে প্রতি জেলায় স্টোরেজ ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে হবে। প্রয়োজনে এই উদ্যোগে বেসরকারিখাতকে যুক্ত করা যেতে পারে। পাশাপাশি চামড়া শিল্পের শতভাগ কমপ্লায়েন্স বাস্তবায়ন করতে হবে। শুধু রফতানি বাজারের জন্য নয়, নিজেদের জন্য পণ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রেও কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করতে হবে। এ সময় চামড়া শিল্পের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়ানোর ওপরও বিশেষ গুরুত্ব দেন তিনি।

সভার মুক্ত আলোচনায় অংশ নিয়ে বক্তারা বলেন, চামড়া ও চামড়াজাত শিল্পের উদ্যোক্তাদের জন্য সহজ অর্থায়নের ব্যবস্থা, ডিজাইনারসহ দক্ষ ও প্রশিক্ষিত কর্মী বাহিনী তৈরি, পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করা, পাদুকা শিল্পপল্লী স্থাপন, আধুনিক স্লটারিং হাউস স্থাপন, দেশে প্রচলিত ছুরি ও যন্ত্রপাতি উন্নয়ন এবং কসাইদের প্রশিক্ষণ, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের জন্য কমন ডিসপ্লে সেন্টার স্থাপন, লেদার টেকনোলজি বিষয়ে শর্ট ডিপ্লোমা কোর্স এবং উচ্চশিক্ষার ব্যবস্থা করা, হাইড অ্যান্ড স্কিন ব্যবসায়ীদের বকেয়া পাওয়া পরিশোধ, সাভার চামড়া শিল্প নগরীর পরিবেশগত ছাড়পত্র প্রাপ্তির কার্যকরী উদ্যোগ গ্রহণ, চামড়া শিল্প ব্যবস্থাপনা আইনবিষয়ক জাতীয় কমিটিতে খাতের সব অংশীজনের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করাসহ বেশকিছু প্রস্তাব উপস্থাপন করেন স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যরা।

সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই-এর পরিচালক হাফেজ হাজী হারুন-অর-রশিদ, আজিজুল হক, এফবিসিসিআই-এর মহাসচিব মো. আলমগীর, স্ট্যান্ডিং কমিটির কো-চেয়ারম্যান রুবিনা ইয়াসমিনসহ অন্যান্য সদস্য।

;

দুটি অ্যাওয়ার্ড অর্জন করলো সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
অ্যাওয়ার্ড দুটি গ্রহণ করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম।

অ্যাওয়ার্ড দুটি গ্রহণ করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম।

  • Font increase
  • Font Decrease

‘রেমিট্যান্স কোম্পানী অব দ্যা ইয়ার’ ও ‘সিনিয়র সিটিজেন প্রোডাক্ট ইনিসিয়েটিভ অব দ্যা ইয়ার’ নামে দুটি অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি।

সিঙ্গাপুরে মারিনা বে স্যান্ডস এক্সপো এন্ড কনভেনভেশন সেন্টারে গত ৪ জুলাই এক বর্ণিল অনুষ্ঠানে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করে এশিয়ান ব্যাংকিং এ্যান্ড ফাইন্যান্স।

ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম অ্যাওয়ার্ড দুটি গ্রহণ করেন। ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ হাবীবুর রহমান এসময় উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রেমিট্যান্স আহরণে আবারও দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক।

;

ইসলামী ব্যাংক চট্টগ্রামের অর্ধবার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ চট্টগ্রাম পিএলসির অর্ধবার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন

ছবি: সংগৃহীত, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ চট্টগ্রাম পিএলসির অর্ধবার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ চট্টগ্রাম পিএলসির অর্ধবার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (৬ জুলাই) ব্যাংকের চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ে নর্থ জোন, চট্টগ্রাম সাউথ জোন, খাতুনগঞ্জ ও আগ্রাবাদ কর্পোরেট শাখার এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

রোববার (৭ জুলাই) সংবাদমাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নজরুল ইসলামের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এ সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মিফতাহ উদ্দীন এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. রফিকুল ইসলাম।

চট্টগ্রাম সাউথ জোনপ্রধান মিয়া মো. বরকত উল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন- চট্টগ্রাম নর্থ জোনপ্রধান মুহাম্মদ নুরুল হোসাইন কাওসার। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন- ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদুল নাসের।

সম্মেলনে কর্পোরেট শাখাগুলোর প্রধান, জোনের অধীন শাখা ও উপশাখাগুলোর প্রধান এবং ইনচার্জ, প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী ও কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।

;