হালাল সার্টিফিকেশন সেন্টার প্রতিষ্ঠায় কাজ করবে এফবিসিসিআই-আরব আমিরাত



নিউজ ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
এফবিসিসিআই কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত সায়িদ মোহাম্মেদ আল্মহেইরির সঙ্গে এফবিসিসিআই নেতৃবৃন্দের মধ্যে এক বৈঠক

এফবিসিসিআই কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত সায়িদ মোহাম্মেদ আল্মহেইরির সঙ্গে এফবিসিসিআই নেতৃবৃন্দের মধ্যে এক বৈঠক

  • Font increase
  • Font Decrease

এফবিসিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম গ্লোবাল হালাল সার্টিফিকেশন সেন্টার প্রতিষ্ঠায় একযোগে কাজ করতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের গ্লোবাল রেটেড হালাল কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

শনিবার (২৬ অক্টোবর) এফবিসিসিআই কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত সায়িদ মোহাম্মেদ আল্মহেইরির সঙ্গে এফবিসিসিআই নেতৃবৃন্দের মধ্যে এক বৈঠকে এই আহ্বান জানান তিনি।

শেখ ফজলে ফাহিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, দুবাইয়ের আরএসিএস কোয়ালিটি সার্টিফিকেটস ইস্যুয়িং সার্ভিসেস এর কনফোর্মিটি ডিরেক্টর ড. সামিয়া আবদেল লতিফ।

সভায় রাষ্ট্রদূত সায়িদ মোহাম্মেদ আল্মহেইরি একটি পূর্ণাঙ্গ হালাল সার্টিফিকেশন সেন্টার স্থাপনে বাংলাদেশের শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাথে একযোগে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।

এফবিসিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিমের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত সায়িদ মোহাম্মেদ আল্মহেইরি

যার ফলে পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের গুনগতমান, নিরাপত্তার দিকটিকে গুরুত্ব দিয়ে বিভিন্ন স্তরে হালাল সাপ্লাই চেইন প্রতিষ্ঠিত হবে বলে জানান রাষ্ট্রদূত।

এফবিসিসিআই সভাপতি  বলেন, বাণিজ্য সম্প্রসারণে আন্তর্জাতিক হালাল মার্কেটে প্রবেশ করতে হলে এফবিসিসিআইয়ের আওতায় বিশ্বমানের হালাল ইউনিফাইড সার্টিফিকেশনের মাধ্যমে জ্ঞান এবং টেকনলোজি বিনিময়, বিশেষ প্রশিক্ষণ, প্রাথমিক দক্ষতার উন্নয় এবং ভৌত অবকাঠামোর উন্নয়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। হালাল প্রক্রিয়াজাতকরণ সম্পর্কিত কারিগরি জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য এফবিসিসিআই তার ৫শর বেশি সদস্য সংগঠন এবং দেশের ৩ কোটি উদ্যোক্তাদের সাথে নিয়ে প্রচারণা চালবে।  যার ফলে বাংলাদেশ থেকে গালফ কোঅপারেশন কাউন্সিল (জিসিসি) এবং মুসলিম অধ্যুশিত দেশগুলোতে হালাল রফতানি সহজ হবে।

দুবাইয়ের আরএসিএস কোয়ালিটি সার্টিফিকেটস ইস্যুয়িং সার্ভিসেস-এর কনফোর্মিটি ডিরেক্টর ড. সামিয়া আবদেল লতিফ তাঁর হালাল সার্টিফিকেশন প্রক্রিয়ার গভীর পর্যবেক্ষণের কথা তুলে ধরেন।

ইসলামিক বিশেষজ্ঞ, বিজ্ঞানী এবং অডিটরদেরকে নিয়ে প্রশিক্ষণ মডিউলকে ডেভেলপ করতে এফবিসিসিআইয়ের কাছে সহযোগিতার আহ্বান জানান ড. সামিয়া।

তিনি এফবিসিসিআইকে ইন্টারন্যাশনাল হালাল এক্রিডেটিশন ফোরাম (আইএইচএএফ)-এর সদস্য হওয়ারও আহ্বান জানান।

এফবিসিসিআই সিনিয়র সহ-সভাপতি মো: মুনতাকিম আশরাফ, এফবিসিসিআই সহ-সভাপতিবৃন্দ মো: সিদ্দিকুর রহমান, মীর নিজাম উদ্দিন আহমেদ, এফবিসিসিআই পরিচালক নিজাম উদ্দিন, মি. সুজিব রঞ্জন দাস এবং দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ীরা আলোচনায় অংশ নেন।

২০১৯ অর্থবছরে দেশ দুটির মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ১ দশমিক ৫৭ বিলিয়ন ডলারে এসে দাঁড়িয়েছে যেখানে রফতানির পরিমাণ ০.৩৪ এবং আমদানির পরিমাণ ১.২৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

   

আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি নিয়ে কোনো উদ্বেগ নেই: প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) নতুন করে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, রাজস্ব আয় বাড়ানো, সুদহারের বিষয় নিয়ে পরামর্শ দিয়েছে জানিয়ে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেছেন, সংস্থাটির ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাওয়া নিয়ে কোনো উদ্বেগ নেই।

বুধবার (৮ মে) ঢাকা সফররত আইএমএফ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।

আইএমএফ প্রতিনিধি দল অর্থ প্রতিমন্ত্রীর কাছে ঋণের শর্ত ও সংস্কারে কতটা অগ্রগতি ও আরও কতটা করতে হবে সেই সুপারিশের মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেন।

প্রসঙ্গত, গত ২৪ এপ্রিল থেকে টানা ১৫ দিন আইএমএফ প্রতিনিধি দল সরকারের বিভিন্ন দফতর ও সংস্থার সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করে। তার সারমর্ম নিয়ে অর্থ প্রতিমন্ত্রী সঙ্গে বুধবার বৈঠক করে সফররত প্রতিনিধি দলটি।

আইএমএফ প্রতিনিধিদল অর্থ প্রতিমন্ত্রীর কাছে ঋণের শর্ত ও সংস্কারের কতটা অগ্রগতি এবং আরও কতটা করতে হবে সেই সুপারিশের মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেন।

করের হার বা আওতা বাড়ানোর যে আলোচনা আছে, তাতে মানুষের কষ্ট বাড়বে কি? সাংবাদিকরা এমন প্রশ্নে প্রতিমন্ত্রী বলেন, শর্ত পূরণ করতে গিয়ে মানুষের জন্য ভোগান্তি হয় এমন কোনো পদক্ষেপ নেবে না বাংলাদেশ।

আইএমএফের প্রতিনিধিদলের সফর নিয়ে এদিন কথা বলেন অর্থসচিব খায়রুজ্জামান মজুমদারও। তিনি জানান, ১০টি শর্তের মধ্যে বাংলাদেশ কেন একটি পূরণ করতে পারেনি তার সন্তোষজনক ব্যাখ্যা দিতে পেরেছে বাংলাদেশ পক্ষ। সবকিছু ঠিক থাকলে আসছে জুনে রিজার্ভে যোগ হতে পারে তৃতীয় কিস্তির টাকা।

;

টিসিবির জন্য ৪৬৮ কোটি টাকা ব্যয়ে তেল-ডাল কিনবে সরকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
টিসিবির জন্য ৪৬৮ কোটি টাকা ব্যয়ে তেল-ডাল কিনবে সরকার

টিসিবির জন্য ৪৬৮ কোটি টাকা ব্যয়ে তেল-ডাল কিনবে সরকার

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি বিক্রয়কারী সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য মসুর ডাল, সয়াবিন তেল ও রাইস ব্রান কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৬৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা। এর মধ্যে ২২ হাজার টন মসুর ডাল, এক কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৪০ লাখ লিটার রাইস ব্রাণ তেল রয়েছে।

বুধবার (৮ মে) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ সংক্রান্ত পৃথক পাঁচটি প্রস্তাবের অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের বলেন, টিসিবির জন্য স্থানীয়ভাবে নাবিল নাবা ফুডস প্রোডাক্ট লিমিটেডের কাছ থেকে ৬ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) কেনার প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ৬১ কোটি ৯৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা। প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম পড়বে ১০৩ দশমিক ২৪ টাকা। যা আগে ছিল ১০৩ দশমিক ৭৫ টাকা।

টিসিবির জন্য স্থানীয়ভাবে শবনম ভেজিটেবল অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের কাছ থেকে ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ১০৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম পড়বে ১০৩ দশমিক ৭৫ টাকা। যা আগে ছিল ১০৪ দশমিক ৭০ টাকা।

অপর এক প্রস্তাবে টিসিবির জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র (জাতীয়) পদ্ধতিতে ছয় হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। রাজশাহীর মেসার্স সালমান খুরশীদের কাছ থেকে তিন হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল এবং খুলনার শেখ এগ্রো ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ এর কাছ থেকে তিন হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ৬০ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। প্রতি কেজি ডালের দাম পড়বে ১০১ দশমিক ৪০ টাকা। যা আগে ছিল ১০২ দশমিক ৯০ টাকা।

;

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক-ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের র‌্যাফেল-ড্র অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের র‌্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (৮ মে) প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম। র‌্যাফেল ড্র-তে ভাগ্যবান বিজয়ী হন ব্যাংকের মুন্সীরহাট শাখার রেমিট্যান্স গ্রাহক মোঃ শাহজালাল।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ হাবীবুর রহমান ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের সাউথ এশিয়ার রিজিওনাল অপারেশন্স ম্যানেজার শিহাব হাসান উপস্থিত ছিলেন।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ব্রাঞ্চেস কন্ট্রোল ডিভিশনের প্রধান জয়নাল আবেদীন, চিফ রেমিট্যান্স অফিসার মাজহারুল হক এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ।

প্রধান অতিথি জাফর আলম ভাগ্যবান বিজয়ীর সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন এবং তাকে অভিনন্দন, শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ জানান। সেইসাথে তার ও তার পরিবারের খোঁজখবর নেন, কুশল বিনিময় করেন।

;

ডলারের দাম বেড়ে ১১৭ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

টাকার বিপরীতে ডলারের দাম একলাফে ৭ টাকা বাড়িয়ে ১১৭ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বুধবার (৮ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ (এফইপিডি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

এতে বলা হয়, মার্কিন ডলারের ক্রয় ও বিক্রয়ের ক্ষেত্রে ক্রলিং পেগ এক্সচেঞ্জ রেট পদ্ধতি চালুর সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ পদ্ধতিতে প্রতি মার্কিন ডলারের দাম ক্রলিং পেগ মিড রেট (সিপিএমআর) নির্ধারণ করা হয়েছে ১১৭ টাকা। যার ফলে তফসিলি ব্যাংকগুলো এখন থেকে সিপিএমআরের আশপাশে মার্কিন ডলার ক্রয়-বিক্রয় করতে পারবে এবং আন্তঃব্যাংক লেনদেন করতে পারবে।

জানা যায়, ক্রলিং পেগ হচ্ছে দেশীয় মুদ্রার সঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার সমন্বয়ের একটি পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে একটি মুদ্রার বিনিময় হারকে একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে ওঠানামা করার অনুমতি দেওয়া হয়।

গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে ডলারের দাম ছিল ১১০ টাকা। যা ছিল অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার বাংলাদেশ (এবিবি) এবং বাফেদা নির্ধারিত ডলার রেট।

;