৪৮ উদ্যোক্তাকে সিআইপি শিল্পকার্ড দিল শিল্প মন্ত্রণালয়



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
মোট ৪৮ জনকে সিআইপি সম্মাননা দেওয়া হয়েছে,  ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

মোট ৪৮ জনকে সিআইপি সম্মাননা দেওয়া হয়েছে, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের শিল্প খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ৪৮ ব্যক্তিকে বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে সিআইপি (শিল্প) ২০১৭ সম্মাননা প্রদান করেছে শিল্প মন্ত্রণালয়।

বুধবার (২০ নভেম্বর) রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁয়ে উদ্যোক্তাদের হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে সিআইপি সম্মাননা তুলে দেন  শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।

এ সময়  বিশেষ অতিথি হিসেব উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এবং এফবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট শেখ ফজলে ফাহিম।

এন‌সিআই‌ডি ক্যাটাগরি‌তে ৬ জনকে সম্মাননা দেওয়া হয়েছে

জাতীয় শিল্প উন্নয়ন পরিষদের ৬ জন ও ৮টি ক্যাটাগরিতে ৪২ জনসহ মোট ৪৮ জনকে সিআইপি সম্মাননা দেওয়া হয়। ২০১৭ সালের জন্য মনোনীত এসব সিআইপিরা এক বছরের জন্য পরিচয়পত্র পাবেন, যা দিয়ে বিভিন্ন সরকারি সুযোগ-সুবিধা নিতে পারবেন।

এন‌সিআই‌ডি ক্যাটাগরি‌তে ৬ জন, বৃহৎ শিল্প (উৎপাদন) খাতে সিআইপি হয়েছেন ১৫ জন, বৃহৎ শিল্প (সেবা) খাতের ৫ জন, মাঝারি শিল্প (উৎপাদন) খা‌তে ৯ জন, মাঝারি শিল্প (সেবা) খাতের ৩ জন, ক্ষুদ্র শিল্প (উৎপাদন) খাতের ৫ জন, ক্ষুদ্র শিল্প (সেবা) খাতের একজন, মাই‌ক্রো শিল্প খা‌তে দুই জন এবং কু‌টির শিল্প খা‌তে দুইজন সিআইপি শিল্প হিসেবে সম্মাননা দেয়া হয়।

সিআইপি হয়েছেন ১৫ জনকে সম্মাননা দেওয়া হয়েছে

এন‌সিআই‌ডি  ক্যাটাগরি‌‌

এন‌সিআই‌ডি ক্যাটাগরি‌তে সিআইপি (শিল্প)হলেন- ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) সাবেক সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ, বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) সা‌বেক সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান, ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফআইসিসিআই) প্রেসিডেন্ট রূপালী হক চৌধুরী, বাংলাদেশ উইমেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি সেলিমা আহমাদ, বাংলা‌দেশ এমপ্লায়ার্স ফেডা‌রেশন (বিইএফ) এর সভাপ‌তি সালাহউদ্দিন কা‌শেম খান এবং জাতীয় ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সমিতি বাংলাদেশ (নাসিব) এর সভাপতি মির্জা নূরুল গণী শোভন।

বৃহৎ শিল্প উৎপাদন

বিএসআরএম স্টিলস এর চেয়ারম্যান আলী হোসেন আকবর আলী, ডিএন্ডএস প্রিটি ফ্যাশনস লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী তালুকদার, জিন্নাত ফ্যাশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুল জব্বার, জেএমআই সিরিঞ্জেস এন্ড মেডিকেল ডিভাইসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুর রাজ্জাক, নান্নু স্পিনিং মিলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বি এম শোয়েব, হ্যামস গার্মেন্টস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার  শফিকুর রহমান, বিআরবি ক্যাবল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পারভেজ রহমান, আরএকে সিরামিকস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এ কে একরামুজ্জামান, বেঙ্গল পলি এন্ড পেপার স্যাক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফিরোজ আলম, বাদশা টেক্সটাইলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাদশা মিয়া , বিবিএস ক্যাবলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আবু নোমান হাওলাদার, বসুন্ধরা পেপার মিলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাফওয়ান সোবহান, মীর সিরামিক লিমিটেডের পরিচালক মাহরিন নাসির, স্কয়ার ফুড এন্ড বেভারেজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী, ইউনিভার্সেল জিন্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন।

বৃহৎ শিল্প সেবা

এসটিএস হোল্ডিংস লিমিটেডের খন্দকার মনির উদ্দিন, নাভানা রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান সাজেদুল ইসলাম, দিন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী মোঃ আতিকুর রহমান, মীর আক্তার হোসেন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মীর নাসির হোসেন, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রিয়াদ আলী।

মাঝারি শিল্প উৎপাদন

মেসার্স জজ ভূঁইয়া টেক্সটাইল মিলস'র স্বত্বাধিকারী ফাইজুর রহমান ভূঁইয়া, প্রমি এগ্রো ফুডস লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ এনামুল হাসান খান, অকোটেক্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুস সোবহান, মেসার্স সিটাডেল অ্যাপারেলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহিদুল ইসলাম খান, মাধবদী ডাইং ফিনিশিং মিলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন ভূঁইয়া লিটন, ফু-ওয়াং ফুডস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ আহমেদ চৌধুরী, ফারইস্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজমত রহমান, কুলিয়ারচর সি ফুডস কক্সবাজার লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মুসা মিয়া, বসুমতি ডিস্ট্রিবিউশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জেড এম গোলাম নবী।

মাঝারি শিল্প সেবা

নাভানা লিমিটেডের চেয়ারম্যান শফিউল ইসলাম , শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেডের পরিচালক জেসমিন সুলতানা, স্পেক্ট্রা ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেডের ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড এর চেয়ারম্যান মোঃ আফতাব উদ্দিন।

ক্ষুদ্র শিল্প উৎপাদন

অন্বেষা স্টাইল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইউ এম আসেক, সোনালী ফেব্রিক এন্ড টেক্সটাইল মিলস প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলী হোসেন, কিয়াম মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মিজবার রহমান, আমানত শাহ উইভিং প্রসেসিং লিমিটেডের পরিচালক রেজাউল করিম, হান্ড্রেড প্লাস লিমিটেডের পরিচালক সৈয়দ হারুন গনি।

   

ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার

ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করছে সরকার। আগামীকাল শুক্রবার (২৯ মার্চ) এর মধ্যে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ দেশে আসতে পারে বলে জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অধিশাখা) রেজওয়ানুর রহমান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, প্রথম পর্যায়ে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ ট্রেনে করে দেশে আসছে। শুক্রবারের মধ্যে আসার কথা রয়েছে। অবশিষ্ট পেঁয়াজ পর্যায়ক্রমে আমদানি হবে।

জানা গেছে, দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। তবে ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম বাড়ায় দেশটির সরকার রফতানি বন্ধ করে দেয়। এতে বিপাকে পড়ে বাংলাদেশ। পরে হঠাৎ করে পণ্যটির দাম অনেক বেড়ে যায়।

এর আগে বুধবার (২৭ মার্চ) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানির একটি প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়।

;

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ইসলামী ব্যাংকের আলোচনা অনুষ্ঠান



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান ডা. তানভীর আহমেদ এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সোলায়মান, এফসিএ, ডিরেক্টর বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ জয়নাল আবেদীন ও বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল আলম। স্বাগত বক্তব্য দেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী এবং দোয়া-মোনাজাত পরিচালনা করেন ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্যসচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ।

অনুষ্ঠানে ব্যাংকের ডিরেক্টর প্রফেসর ড. মোঃ সিরাজুল করিম, সৈয়দ আবু আসাদ, মোঃ কামরুল হাসান, প্রফেসর ড. মোঃ ফসিউল আলম, খুরশীদ-উল-আলম, মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, এফসিএমএ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা বোরহান উদ্দিন আহমেদ, অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মিফতাহ উদ্দীনসহ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন নির্বাহী, জোনপ্রধান, শাখাপ্রধান ও উপশাখার ইনচার্জগণ অংশগ্রহণ করেন।

;

সিটি ব্যাংকের ২০২৩ সালের নিট মুনাফা ৬৩৮ কোটি টাকা, বেড়েছে ৩৩%



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিটি ব্যাংক তাদের ২০২৩ সালের সমন্বিত বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন চূড়ান্ত করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বহিঃনিরীক্ষকের অনাপত্তি-পত্রের ভিত্তিতে ব্যাংকের পর্ষদ সভায় বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ব্যাংকটি ২০২৩ সালের জন্য ৬৩৮ কোটি টাকার কর পরবর্তী সমন্বিত নিট মুনাফা ঘোষণা করে। ২০২২ সালের ৪৭৮ কোটি টাকার বিপরীতে এই মুনাফা ৩৩.৫% বাড়লো।

পর্ষদ সভায় এই মুনাফার ওপরে ১৫% নগদ লভ্যাংশ ও ১০% বোনাস লভ্যাংশও প্রস্তাবিত হয়, যা ব্যাংকের আগামী ৩০ মে তারিখে অনুষ্ঠিতব্য বার্ষিক সাধারণ সভায় অনুমোদনের জন্য উত্থাপিত হবে।

এই আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২৩ সালে ডলার সংকটের কারণে সিটি ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ থেকে আয় তার আগের বছর থেকে ৭৪% কমে গেলেও ব্যাংকের আমানত ব্যয় হ্রাস পাওয়া, ভাল ঋণের প্রবৃদ্ধি হওয়া, ঋণ থেকে প্রাপ্ত মুনাফার হার ঊর্ধ্বমুখী হওয়া এবং সরকারি ট্রেজারি বিল বা বন্ড থেকে মুনাফা কিছুটা বৃদ্ধির কারণে এই ব্যাংক গত বছর মোট ১,৩৯১ কোটি টাকার পরিচালন মুনাফা করতে সমর্থ হয়, যা ২০২২ সালে ছিল ১,২৩৭ কোটি টাকা। আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২৩ সালে সিটি ব্যাংক ঋণের বিপরীতে মোট ২৫৬ কোটি টাকার প্রভিশন সংস্থান বাবদ ব্যয় করেছে।

নিট মুনাফা ৬৩৮ কোটি টাকা হওয়ার কারণে এ ব্যাংকের রিটার্ন অন ইকুয়িটি বা শেয়ারহোল্ডারদের বিনিয়োগের বিপরীতে রিটার্ন পৌঁছালো ঈর্ষণীয় ১৭.৭ শতাংশে। ব্যাংকটির আয়ের উল্লেখযোগ্য দুটি দিক হলো, এর মোট আয়ের ২৬ শতাংশই এসেছে ফি, কমিশন ইত্যাদি থেকে; এবং এই আয়ের ৪০ শতাংশই এসেছে ব্যক্তি খাত থেকে (রিটেইল, কার্ড ও ক্ষুদ্র ঋণ)।

এই নিট মুনাফা ঘোষণার মধ্যে দিয়ে ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ২১ পয়সা, যা ২০২২ সালে ছিল ৩ টাকা ৯০ পয়সা।
উল্লেখ্য, গত কয়েক বছরে সিটি ব্যাংকের কার্যক্রম ও ক্রমোন্নতি, বিশেষ করে টেকসই ও সবুজ অর্থায়ন, ডিজিটাল মাধ্যমে অগ্রগতি এবং রিটেইল ব্যাংকিং, কার্ডস ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ের প্রসার আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের নজর কেড়েছে।

;

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ৮ হাজার ৪২৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা ব্যয়ে ১১টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ৭ হাজার ৯৩৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা এবং প্রকল্প ঋণ থেকে পাওয়া যাবে ৪৮৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক সভায় প্রকল্পগুলোর অনুমোদন দেয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপার্সন শেখ হাসিনা।

সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম সংবাদ সম্মেলনে জানান, নতুন মেয়াদে সরকার গঠনের পর একনেকের দ্বিতীয় সভা এটি।

তিনি জানান, সভায় ১১ টি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। যার মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৪২৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৭ হাজার ৯৩৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক উৎস থেকে আসবে ৪৮৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।

প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন সম্পর্কে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ২০২৬ সালে এলডিসি উত্তোরণ পরবর্তী সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি অল্প ব্যয় করলে যে প্রকল্পগুলো শেষ করা যাবে সেগুলো দ্রুত শেষ করার পরামর্শ দিয়েছেন।

এছাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ভবন নির্মাণ কাজ শেষ করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি বৃষ্টির পানি ধরে রাখাতে ও সোলার ব্যবস্থা রাখারও পরামর্শ দিয়েছেন।

এসময় পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার, পরিকল্পনা বিভাগের সচিব সত্যজিৎ কর্মকার ও পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

 

;