করোনা: বড় ক্ষতির মুখে দেশের অর্থনীতি



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার ভয়ে অন্তত ২০টি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের আমদানি-রফতানি বন্ধ

করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার ভয়ে অন্তত ২০টি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের আমদানি-রফতানি বন্ধ

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার ভয়ে চীন, হংকং, সিঙ্গাপুর, সৌদি আরবসহ অন্তত ২০টি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের আমদানি-রফতানি স্থগিত রয়েছে। আমদানি-রফতানি বন্ধ থাকায় দেশের ৩৬টি খাতের মধ্যে ১৪টিতে ক্ষতি হয়েছে ৬ হাজার কোটি টাকা।

দিন যতই যাচ্ছে ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে পড়ছে। এসব খাতের ক্ষতিপরিমাণ আরও বাড়ছে। বাকি খাতের অবস্থাও একই। করোনায় বিশ্ব অর্থনীতির সঙ্গে দেশের অর্থনীতিতে সংকট ধেয়ে আসছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। ব্যাংক, বিমা এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত-অতালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর ব্যবসায় নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।

জাতিসংঘ সংস্থা আঙ্কটাডের ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড অ্যান্ড কমোডিটিস ডিভিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ছোঁয়াচে এই রোগের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত শীর্ষ ২০টি দেশের তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশও।

রফতানি উন্নয়ন বুরোর (ইপিবি) তথ্য মতে, ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রথম আটমাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) ২ হাজার ৬২৪ কোটি ১৮ লাখ ডলারের পণ্য রফতানি হয়েছে। যা এর আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৪ দশমিক ৭৯ শতাংশ কম। আর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কমেছে যা ১২ দশমিক ৭২ শতাংশ কম।

আট মাসের মধ্যে ফেব্রুয়ারি মাসে প্রবৃদ্ধি ও লক্ষ্যমাত্রা কোনটাই স্পর্শ করতে পারেনি দেশের তৈরি পোশাক খাত। চলতি অর্থবছরের ৮ মাসে ২ হাজার ১৮৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলারের পোশাক রফতানি হয়েছে। এই আয় গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৫ দশমিক ৫৩ শতাংশ কম। একই সঙ্গে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় আয় কমেছে ১৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ।

একক মাস হিসেবে ফেব্রুয়ারিতে রফতানি আয় অর্জিত হয়েছে ৩৩২ কোটি ২৩ লাখ টাকা। লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৭২ কোটি ২০ লাখ ডলার। অর্থাৎ ৩০কোটি ডলার কম।সে হিসেবে লক্ষ্যমাত্রা কমেছে ১০ দশমিক ৭৪ শতাংশ। একই সঙ্গে ১ দশমিক ৮০ কম প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে ফেব্রুয়ারি মাসে।

ইপিবি’র প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরে সব ধরনের পণ্য রফতানিতে বৈদেশিক মুদ্রার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪ হাজার ৫৫০ কোটি মার্কিন ডলার। ২০১৮-১৯ অর্থবছর শেষ রফতানি আয় অর্জিত হয়েছে ৪ হাজার ৫৩ কোটি ৫০ লাখ ৪ হাজার ডলার।

বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের তৈরি এক প্রতিবেদন বলা হয়, রসুন, আদা, লবণ, মসুর ডাল, ছোলা, দারুচিনি, লবঙ্গ, এলাচসহ চীনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ১৪টি খাতের আমদানি-রফতানি বন্ধ রয়েছে। এর মধ্যে চীন থেকে আমদানি বেশি হচ্ছে শিল্পের যন্ত্রপাতি, শিল্পের কাঁচামাল, মধ্যবর্তী কাঁচামাল, রাসায়নিক পণ্য, কাপড়, চামড়াজাত পণ্য, ওষুধ, ইলেকট্রনিক্স পণ্য।বাংলাদেশ থেকে চীনে রফতানি হচ্ছে-তৈরি পোশাক, হিমায়িত পণ্য, ফার্নিচার, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পণ্যের ক্ষতি বেশি হচ্ছে।

২০১৮-১৯ অর্থবছরে চীন থেকে বাংলাদেশ ১ হাজার ৩৮৫ কোটি ডলারের পণ্য আমদানি করেছে। এর বিপরীতে চীনে রফতানি করেছে ৮৩ কোটি ডলারের পণ্য।বাংলাদেশের মোট আমদানির ২৫ শতাংশ আসে চীন থেকে।রফতানির মোট রফতানির ২ শতাংশ যায় চীনে।

সূত্র মতে, চীন থেকে আমদানির তালিকায় বেশির ভাগই রয়েছে শিল্পের যন্ত্রপাতি, কাঁচামাল ও মধ্যবর্তী কাঁচামাল।এছাড়া বেশ কিছু তৈরি পণ্যও আমদানি হয়। করোনার প্রভাবে বর্তমানে চীন থেকে নতুন করে কোনো পণ্য আসছে না।ফলে চীনের কোনো পণ্য এখন পাইপলাইনেও নেই।

এছাড়া ব্যাংকগুলোতে চীন থেকে পণ্য আমদানির কোনো এলসি খোলা হচ্ছে না। এতে চীন থেকে যেসব শিল্পের যন্ত্রপাতি আমদানি হওয়ার কথা সেগুলোর স্থাপন কার্যক্রম এখন বন্ধ। যেসব শিল্পের কাঁচামাল ও মধ্যবর্তী কাঁচামাল চীন থেকে আসে সেগুলোর মজুদ এখন প্রায় শেষ হওয়ার পথে। ফলে কাঁচামাল সংকটে সংশ্লিষ্ট শিল্প খাতটি এখন সংকটে পড়তে পারে।

ব্যবসায়ী শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই এই অবস্থা থেকে উত্তোরণে চীন থেকে যেসব পণ্য আমদানি করা হয় তার বিকল্প উৎস জরুরি ভিত্তিতে খুঁজে বের করার আহবান জানিয়েছে সরকারকে। পাশাপাশি এসব বিকল্প সূত্র থেকে এলসি খোলার মাধ্যমে পণ্য আমদানিতে পদক্ষেপ গ্রহণ করা এবং প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধানে সমন্বয় বাণিজ্য ও পররাষ্ট্র মন্ত্রলণালয়ে একটি মনিটরিং সেল গঠন করার সুপারিশ করা হয়।

এছাড়াও দেশের বাহিরের মিশনগুলোতে আউট সোর্সিং সেল খুলে স্বল্প ও দীর্ঘকালীন যন্ত্রপাতি ও কাঁচামালের বিকল্প উৎস খুঁজে বের করা। আগামী দিনে যাতে আর কখনো ভোগান্তিতে পড়তে না হয় তা নিশ্চিত করে সরকারিভাবে টিসিবির মাধ্যমে পণ্য আমদানির ব্যবস্থা গ্রহণ করার সুপারিশ করা হয়।

জাতিসংঘ সংস্থা আঙ্কটাডের ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড অ্যান্ড কমোডিটিস ডিভিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনাভাইরাসের কারণে চীনের মধ্যবর্তী পণ্য রফতানি ২ শতাংশ কমলে যে ২০টি দেশ আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে, তার মধ্যে বাংলাদেশ রয়েছে। বাংলাদেশের বস্ত্র ও তৈরি পোশাকশিল্প খাত, কাঠ ও ফার্নিচার শিল্প এবং চামড়াশিল্প সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে এতে উল্লেখ করা হয়েছে। শীর্ষ ২০ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ থাকলেও সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ৫ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ নেই।

চীনে করোনাভাইরাস আঘাত হানায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ২০ দেশের তালিকায় থাকা অন্য দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে-ভারত, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া, বেলারুশ, ব্রাজিল, কানাডা, কোস্টারিকা, হংকং, ইন্দোনেশিয়া, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ইসরায়েল, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, মেক্সিকো, মরক্কো, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, ফিলিপাইন, সৌদি আরব, রাশিয়া, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ আফ্রিকা, সুইজারল্যান্ড, তাইওয়ান, থাইল্যান্ড, তিউনেশিয়া, তুরস্ক, ইউক্রেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য। এর মধ্যে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ৫ দেশ হলো-ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান ও ভিয়েতনাম।

   

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;

টেন মিনিট স্কুলের কোর্স ফি বিকাশ পেমেন্টে ১৫% ক্যাশব্যাক



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিকাশ অ্যাপ থেকে দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম টেন মিনিট স্কুল-এর নির্দিষ্ট কোর্স নিয়ে পেমেন্ট করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১৫% ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক, সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত। বিকাশ অ্যাপের হোম স্ক্রিনের সাজেশনস সেকশন থেকে ‘টেন মিনিট স্কুল’ সিলেক্ট করে ৩০ জুন পর্যন্ত অফারটি গ্রহণ করা যাবে।

টেন মিনিট স্কুল-এর লাইভ কোর্স, স্পোকেন ইংলিশ, আইইএলটিএস, ফ্রিল্যান্সিং এর মতো ভাষা শিক্ষা ও স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোর্স, ইংলিশ মাস্টার্স, কনটেন্ট ক্রিয়েশন, ডিজিটাল মার্কেটিং-এর মতো বান্ডেল কোর্স, বুয়েট, মেডিকেল, ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষার কোর্স, এসএসসি-এইচএসসি প্রস্তুতি ও অনলাইন ব্যাচের জন্য একাডেমিক কোর্স, চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি সহ নানা ধরনের কোর্স নিতে পারবেন বিকাশ গ্রাহকরা এই অফারের আওতায়।

অফারের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে https://www.bkash.com/campaign/10minuteschool-bkash-offer লিংকটিতে।

 

;

এক দিনের ব্যবধানে ফের কমল সোনার দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে সোনার দামের উত্থান-পতন অব্যাহত আছে। একদিনের ব্যবধানে সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমছে। তাতে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম দাঁড়িয়েছে প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকায়। নতুন এ দাম আজ বুধবার থেকেই কার্যকর হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে খাঁটি সোনার দাম কমেছে, সে জন্য সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ২০৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে, ২৩ এপ্রিল সোনার দাম ভরিতে ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১০ হাজার ৯৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৫ হাজার ১৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৬ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

আর গত ২১ এপ্রিল ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৪২৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৮ হাজার ৬৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হয়েছিল।

তার আগে, ২০ এপ্রিল সোনার দাম ক‌মিয়ে‌ছিল বাজুস। যা ওইদিনই কার্যকর হয়। ওই দাম অনুযায়ী রোববার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা, ২১ ক্যারেট সোনার দাম ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৭ হাজার ১৯৭ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা।

;