করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্রোকারদের আর্থিক সহায়তার দাবি



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ(ডিবিএ), ছবি: সংগৃহীত

ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ(ডিবিএ), ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনার কারণে ভঙ্গুর পুঁজিবাজারকে সচল ও গতিশীল রাখতে এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে ব্রোকারেজ হাউজসহ পুঁজিবাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়িক কার্যক্রম সচল রাখার জন্যে আর্থিক সহায়তা প্রদানসহ ৬ দফা প্রস্তাব জানিয়েছে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ(ডিবিএ)।

সংগঠনটির প্রেসিডেন্ট শরীফ আনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত একটি চিঠি মঙ্গলবার (২৮ এপ্রিল) অর্থমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়েছে।

দাবিগুলো হচ্ছে- ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম পরিচালনায় আর্থিক সহায়তা প্রদান: ব্রোকারদের অফিস পরিচালন ব্যয়ভার (অফিস ভাড়া, কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন, বিদ্যুৎ বিল ইত্যাদি) মিটিয়ে সকল কার্যক্রম সচল রাখার জন্যে আর্থিক সহায়তা কমপক্ষে ১ বছরের (১২ মাস) জন্য প্রদান করা। ব্রোকারদের নিজ প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক অডিট রিপোর্ট মোতাবেক প্রদেয় অর্থের পরিমাণ বরাদ্দ করা। অর্থ সহায়তা কোমল ঋণ হিসেবে ৩ শতাংশ সুদে মোট ২৪টি সমান কিস্তিতে পরিশোধ করা হবে। কিস্তির অর্থ ব্রোকাররা ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে মাসিক ভিত্তিতে একটানা পরিশোধ করবে।

শেয়ার লেনদেনের ওপর প্রদেয় ব্রোকারদের অগ্রিম আয়কর শিথিলকরণ:

ব্রোকারদের অফিস কার্যক্রম সচল রাখতে, প্রাতিষ্ঠানিক অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখে বিনিয়োগকারীদের মাঝে উন্নত বিনিয়োগ সেবা ও সুবিধা প্রদান করে বিনিয়োগে আগ্রহী করার লক্ষ্যে শেয়ার লেনদেনের ওপর ব্রোকারদের প্রদেয় অগ্রিম আয়কর বিদ্যমান শূন্য দশমিক ০৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে উক্ত অগ্রিম আয়কর শতাংশ দশমিক ০১৫ শতাংশ করা।

বিদ্যমান মার্জিন সুবিধাভোগী বিনিয়োগকারীদের জন্য পুনঃ বিনিয়োগের ব্যবস্থাকরণ:

মার্জিন ঋণের আওতাধীন বিদ্যমান বিনিয়োগকারীদের পুনরায় লেনদেনে ফিরিয়ে এনে তাদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে তথা ফোর্স সেল থেকে বিনিয়োগকারীকে সুরক্ষা প্রদানসহ বাজারে লেনদেনের প্রবাহ বৃদ্ধিকল্পে নিম্নক্ত বিবেচনায় পুনঃ অর্থের যোগান দানের সুপারিশ করছি।

উক্ত আর্থিক সহায়তা কোমল ঋণ হিসেবে ৩ শতাংশ সুদে প্রদানযোগ্য হবে। অর্থ শুধুমাত্র বিদ্যমান মার্জিন ঋণ হিসেবধারীদের অনুকূলে পুনঃ বিনিয়োগের জন্যে ব্যবহৃত হবে। অর্থ ৩ (তিন) বছর মেয়াদকালীন সময়ের জন্য প্রদান করা হবে।

মার্জিন একাউন্টে লোণের বিপরীতে আরোপিত সুদ ১ (এক) বছরের জন্য স্থগিতকরণ:

বিদ্যমান মার্জিন একাউন্টে লোণের বিপরীতে আরোপিত সুদ ১ (এক) বছরের জন্য স্থগিতকরণের জন্য সুপারিশ করছি। এতে করে বিনিয়োগকারী তার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সুযোগ পাবে এবং লেনদেনে অংশগ্রহণ করে বাজারকে সক্রিয় করে তুলবে।

অপ্রদর্শিত আয় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ প্রদান:

পুঁজিবাজারে তারল্য প্রবাহ বৃদ্ধি কল্পে অপ্রদর্শিত আয় ১:১ ভিত্তিতে বন্ড মার্কেট ও সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগ করা হবে। বন্ডে বিনিয়োগকৃত অর্থ ৩ (তিন) বছরের জন্য ব্লক থাকবে। এবং বন্ড এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে লেনদেনযোগ্য বিবেচনায় বিনিয়োগের সুযোগ প্রদানের সুপারিশ করা হয়।

এছাড়াও ব্রোকার কর্তৃক প্রদেয় সিডিবিএল ফি ও চার্জ থেকে পূর্ণ অব্যাহতি প্রদান:
ব্রোকারদের নিজস্ব অফিস কার্যক্রম চালনার পাশাপাশি বাজার বিমুখ বিনিয়োগকারীদের বিভিন্নমুখী সেবা ও সুবিধা প্রদান করে বাজারমুখী করতে ব্রোকার কর্তৃক প্রদেয় বার্ষিক বিও ফি ও অন্যান্য সকল প্রকার চার্জ ১ (এক) বছরের জন্য পূর্ণ মওকুফ করা।

শরীফ আনোয়ার হোসেন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বিরাজমান মন্দা পরিস্থিতির ফলে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার এবং এর মধ্যস্থতাকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলো আর্থিকভাবে ক্রমশ: দুর্বল হয়ে পড়েছে। ব্রোকারেজ হাউজসহ পুঁজিবাজারের অন্যান্য অংশীজন তাদের ব্যবসা পরিচালন ব্যয়ভার মেটাতে না পেরে দৈনন্দিন কার্যক্রম চালিয়ে যেতে ব্যর্থ প্রায়। অন্যদিকে, কোভিড-১৯ এর ফলে দেশের অন্যান্য সকল ব্যবসা-বাণিজ্যের পাশাপাশি পুঁজিবাজারেও এর বিরূপ প্রভাব পড়েছে। এহেন পরিস্থিতি বিবেচনায়, ভঙ্গুর পুঁজিবাজারকে সচল ও গতিশীল রাখতে আর্থিক সহায়তা কামনা করছি।

   

ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার ( ২৬ এপ্রিল) ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্ক এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মাকসুদুর রহমান-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু ছাঈদ মো. ইদ্রিস।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন নোয়াখালী জোনপ্রধান এ. এফ. এম আনিছুর রহমান। সম্মেলনে ব্যাংকের কুমিল্লা জোনপ্রধান মো. মুনিরুল ইসলাম, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট খালেদ মাহমুদ রায়হান, এফসিসিএ সহ প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, নোয়াখালী জোনের অধীন শাখাসমূহের প্রধান, উপ-শাখা ইনচার্জ, সর্বস্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, নিন্দনীয় দৃষ্টান্ত: টিআইবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বাংলাদেশ ব্যাংক

বাংলাদেশ ব্যাংক

  • Font increase
  • Font Decrease

আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান এবং জনগণের অর্থের শেষ অবলম্বন বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিয়ন্ত্রণ আরোপের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।

এমন পদক্ষেপকে জনস্বার্থে ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য প্রকাশে গণমাধ্যমের পেশাগত দায়িত্ব পালনের পথে অভূতপূর্ব প্রতিবন্ধকতা উল্লেখ করে অবিলম্বে তা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য সংগ্রহে গণমাধ্যম ও সংবাদকর্মীরা বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশের ক্ষেত্রে প্রায় মাসাধিককাল ধরে বাধার সম্মুখীন হচ্ছিলেন। এক্ষেত্রে নিরুপায় হয়ে সমস্যা সমাধানে গভর্নরের সহায়তা চাইলেও ইতিবাচক কোনো ফল আসেনি।

এটিকে জনগণের তথ্য জানার আইনসিদ্ধ অধিকার নিশ্চিতের পথে অনৈতিক ও স্বেচ্ছাচারী পদক্ষেপ উল্লেখ করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান প্রশ্ন রাখেন, ‘খেলাপি ঋণ, আর্থিক প্রতারণা ও জালিয়াতি এবং সার্বিক সুশাসনের অভাবসহ নানাবিধ সংকটে ব্যাংকিং খাত যখন জর্জরিত তখন তথ্যের অবাধ প্রবাহ বন্ধের সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ নেতৃত্ব সবার কাছে কী বার্তা দিতে চান? কিংবা এর মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক কী অর্জন করতে চায়? তবে কি খাদের কিনারায় উপনীত ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নিজেদের ব্যর্থতার তথ্য গোপন করতেই এই উদ্যোগ? না-কি যারা ঋণখেলাপি ও জালিয়াতিসহ এ খাতের সংকটের জন্য দায়ী-তাদের স্বার্থ সুরক্ষার প্রয়াস এটি।’ 

বিগত কয়েক বছরে আর্থিক খাতের হাজার হাজার কোটি টাকা কেলেঙ্কারির যে সব তথ্য জনস্বার্থে প্রকাশিত হয়েছে তার বেশিরভাগই এসেছে গণমাধ্যমকর্মীদের বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ প্রবেশাধিকারের সূত্র ধরে, এমন কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ড. জামান বলেন, ‘তবে কি ধরে নিতে হবে, বাংলাদেশ ব্যাংক এ খাতের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ঋনখেলাপি, জালিয়াতি ও অর্থপাচারের মতো অপরাধী মহলের অব্যাহত সুরক্ষা নিশ্চিতে কাজ করছে এবং চক্রটির হাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি ও নেতৃত্ব যে জিম্মি হয়ে পড়েছে, তা গোপন করতেই এহেন নিন্দনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে।’

ব্যাংকিং খাত নিয়ে জনমনে যখন আস্থার প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে, কিংবা ব্যাংকের গ্রাহকদের স্বার্থ সুরক্ষার নামে ব্যাংক একীভ‚তকরণ নিয়ে যখন কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিজেই দৃশ্যমান কিংকর্তব্যবিমূঢ়, তখন গোপনীয়তার ঘেরাটোপ আরো বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে মনে করে টিআইবি। গণমাধ্যমকর্মীরা নিরুপায় হয়ে সমস্যা সমাধানে গর্ভনরের সহায়তা চাইলে ব্যাংকিং খাতের তথ্যের স্পর্শকাতরতা বিষয়ে গনমাধ্যম ও সংবাদকর্মীদের প্রশিক্ষণের নামে আমলাতান্ত্রিক দীর্ঘসূত্রিতার মাধ্যমে মূলবিষয়কে এড়িয়ে বাস্তবে সাংবাদিকদের বাধাহীন তথ্য সংগ্রহের সুযোগ ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে যে বাংলাদেশ ব্যাংক নারাজ, তা পরিষ্কার বলে উদ্বেগ প্রকাশ করছে টিআইবি। যা শুধু স্বেচ্ছাচারিতার বহিঃপ্রকাশই নয়, বরং ঔপনিবেশিক মানসিকতারও পরিচায়ক আখ্যা দিয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলছেন, ‘সমস্যার সমাধান না করে গভর্নর যে পাসনির্ভর ব্যবস্থা চালু করার কথা বলছেন, প্রশিক্ষণের প্রস্তাব দিচ্ছেন, তা আর যা-ই হোক, গণমাধ্যমকর্মীদের পেশাগত দায়িত্ব, বিশেষ করে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে বাস্তবে অপ্রতিরোধ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপই শুধু নয়, বরং এর ফলে বাংলাদেশ ব্যাংকের যে কোনো পর্যায়ের কর্মকর্তাই সাংবাদিকদের সাক্ষাত প্রদানে বিরত থাকতে চাইবেন। কেননা সাক্ষাতের পর সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক প্রতিবেদন প্রকাশ করলে নির্দিষ্ট কর্মকর্তাকে যে প্রশাসনিক জবাবদিহির নামে হয়রানির মুখোমুখি হতে হবে, তা না বললেও চলে। অর্থাৎ তথ্য প্রাপ্তির সুযোগ কার্যত রুদ্ধ হবে, জনগণ ব্যাংকিং খাতে কী হচ্ছে, কেনো এবং কারা জনগণের অর্থ লোপাটের ফলে লাভবান হচ্ছেন, তা জানার অধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন। যা কোনোভাবেই সুবিবেচকের কাজ হতে পারে না। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষের মনে রাখতে হবে, তাঁরা জনস্বার্থের সুরক্ষার ভূমিকা পালনের কথা, ঋণখেলাপি আর ব্যাংকিং খাতের সংকটের জন্য দায়ী মহলের নয়।

সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক নেতৃত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিকদের বাধাহীন প্রবেশের পরিস্থিতি নিশ্চিতে অবিলম্বে উক্ত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার ঘোষণার মাধ্যমে অবাধ তথ্য প্রকাশের পথকে সুগম করবেন-এমনটাই প্রত্যাশা করে টিআইবি।

;

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;