শ্রমিক ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দেওয়া হয়নি: বিজিএমইএ



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শ্রমিক ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ।

শনিবার (৬ জুন) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় বিজিএমইএর সভাপতি ড. রুবানা হক।

বিজ্ঞপ্তিতে ড. রুবানা হক বলেন, ৬ জুন ‘গার্মেন্টস শ্রমিক অধিকার আন্দোলন’ ব্যানারে একটি সংবাদ সম্মেলনের প্রতি বিজিএমইএ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে। বিজিএমইএ মনে করে, বিষয়টি বস্তুনিষ্ঠভাবে উপস্থাপিত হয়নি। বিজিএমইএর সভাপতি শ্রমিক ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দেননি।

সংগঠন হিসেবে এ ধরনের ঘোষণা দেওয়ার কোনো সুযোগও নেই। বিজিএমইএ সভাপতি কর্মসংস্থান হ্রাস পাওয়া এবং সম্ভাব্য শ্রমিক ছাঁটাই বিষয়ে তার গভীর উদ্বেগ ও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।

বিজিএমইএ বলছে, চলতি অর্থ বছরের প্রথম ৮ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) পোশাক শিল্পে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ঋণাত্মক ১৪ শতাংশ, যা শিল্পে গত ৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি। গত ১ মে সময়ে এ শিল্পে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ঋণাত্মক ৫৫.৭ শতাংশ। আর চলতি বছরের মার্চ থেকে এ পর্যন্ত পোশাক শিল্পে ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেও অধিক ক্রয়াদেশ বাতিল হয়ে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে পোশাক শিল্পের আন্তর্জাতিক বাজারগুলো কোভিড-১৯ এর প্রভাবে সংকুচিত হয়ে পড়েছে। কোভিড-১৯ এর কারণে অনেক বড় বড় ক্রেতা দেউলিয়াত্ব বরণ করেছে।

বিজিএমইএর দাবি, চলমান পরিস্থিতিতে প্রকৃতপক্ষে কোনো কারখানাই সামর্থ্যরে শতভাগ ব্যবহার করতে পারছে না। ৩৫ শতাংশ সক্ষমতায় কারখানা সচল রেখেছে, এমন ঘটনাও আছে। বড় কারখানাগুলোও ৬০ শতাংশের বেশি সক্ষমতা ব্যবহার করতে পারছে না।

এছাড়া চলতি জুনে পোশাক কারখানাগুলো গড়ে ৫৫ শতাংশ সক্ষমতা ব্যবহার করে কোনো রকমে উৎপাদন কার্যক্রম চালু রাখছে। জুলাই পরিস্থিতি এখনই অনুমান করা কঠিন। তবে উদ্যোক্তারা আশঙ্কা করছেন, সামনের দিনগুলো পোশাক শিল্পের জন্য আরও চ্যালেঞ্জময় হবে।

আন্তর্জাতিক সংস্থার ম্যাকেঞ্জির তথ্য অনুযায়ী, কোভিড-১৯ এর প্রভাবে ২০২০ সালে পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় বিশ্বের পোশাক বাজারে সেলস রেভিনিউ ৩০ শতাংশ অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি ১০ বিলিয়ন ডলার হ্রাস পাবে।

চলমান পরিস্থিতিতে, উদ্যোক্তারা টিকে থাকার লড়াইয়ে হিমশিম খাচ্ছেন। কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে বিজিএমইএ এর সদস্যভুক্ত কারখানার মধ্যে ৩৪৮টি কারখানা বন্ধ হয়েছে শুধুমাত্র গত ২ মাসেই। বাকি আছে আর মাত্র ১৯২৬টি কারখানা।

পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে বাকি কারখানাগুলো একে একে বন্ধ হয়ে যাবে অথবা কম ক্যাপাসিটিতে (পূর্ণ সামর্থ্য ব্যবহার ছাড়াই) টিকে থাকার চেষ্টা করবে দিন বদলের আশায়। এটাই বর্তমান বিশ্বের বাস্তবতা। আমরা সবাই দেখছি, বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোতেও কাজ ও শ্রমিক সংখ্যা বিপুলভাবে কমছে। আমরা শিল্প গড়ি কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য। আজকের এই বাস্তবতা আমাদের উদ্যোক্তাদের জন্যও নির্মম।

দু’টি বিষয় স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন জানিয়ে বিজিএমইএ জানায়, প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত সহজ শর্ত ঋণের ৫ হাজার কোটি টাকার পুরোটাই সরাসরি শ্রমিকদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা মোবাইল অ্যাকাউন্ট দেওয়া হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে আরও উল্লেখ্য যে, এ পোশাক খাত প্রতি মাসে মজুরি পরিশোধ করে থাকে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকার।

সমস্ত তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে কারখানা বন্ধ বা সামর্থ্য কমে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে শ্রমিকদের কর্মসংস্থানের কথা ভেবে বিজিএমইএ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। শুধুমাত্র পোশাকখাতই নয়, সকল খাতেই কর্মসংস্থান হ্রাস পাচ্ছে।

কোনো কারখানা যদি চলমান পরিস্থিতির শিকার হয়ও, তথাপি মালিক ও শ্রমিক উভয়ই শ্রম আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবেন প্রত্যাশা বিজিএমই।

ইসলামী ব্যাংকের রংপুর জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং সম্মেলন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ইসলামী ব্যাংকের রংপুর জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং সম্মেলন

ইসলামী ব্যাংকের রংপুর জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং সম্মেলন

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের রংপুর জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন এবং মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) স্থানীয় একটি হোটেলে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. নাইয়ার আজম ও সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট জি. এম. মোহা. গিয়াস উদ্দিন কাদের।

ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এ. কে. এম মাহবুব মোর্শেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যাংকের রংপুর জোনপ্রধান আবুল লাইছ মোহাম্মদ খালেদ। সম্মেলনে জোনের অধীন শাখাপ্রধান ও এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটের স্বত্বাধিকারীগণ অংশগ্রহণ করেন।

;

বিদেশ থেকে ইন্সট্যান্ট রেমিটেন্স সেবা এখন নগদ-এ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিদেশ থেকে ইন্সট্যান্ট রেমিটেন্স সেবা এখন নগদ-এ

বিদেশ থেকে ইন্সট্যান্ট রেমিটেন্স সেবা এখন নগদ-এ

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের আর্থিক খাতে আরেকটি নতুন সাফল্যের পালক যুক্ত করল ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস। দেশের আর্থিক খাতকে মজবুত করতে এখন বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে কম খরচে নগদ-এর মাধ্যমে দেশে রেমিটেন্স আনা যাবে মুহূর্তেই। পাশাপাশি প্রতি হাজারে সরকারি বোনাস ২৫ টাকাসহ সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত বোনাস পাওয়ার সুযোগ দিচ্ছে নগদ।

নগদ লিমিটেড বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমোদিত একটি রেমিটেন্স সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে তার কার্যক্রম শুরু করেছে। এর ফলে এখন থেকে দেশের প্রবাসী ভাই-বোনেরা বিদেশ থেকে কম খরচে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও দ্রুততার সাথে দেশে তাদের আত্মীয়স্বজনের কাছে টাকা পাঠাতে পারবেন।

বৈধভাবে রেমিটেন্স পাঠানোকে উৎসাহিত করতে নগদ একটি বোনাস ক্যাম্পেইন চালু করেছে। এই ক্যাম্পেইনের আওতায় একজন গ্রাহক ১০ হাজার বা তার বেশি টাকা পাঠালে প্রতি লেনদেনে ১০০ টাকা বোনাস পাবেন এবং ক্যাম্পেইন চলাকালীন গ্রাহক সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত বোনাস পেতে পারেন। আগামী ৩০ এপ্রিল ২০২৩ পর্যন্ত ক্যাম্পেইনটি চালু থাকবে।

নগদ রেমিটেন্স সেবার ফলে এখন আর প্রবাসীদের স্বজনদের রেমিটেন্স পাওয়ার জন্য কোনো ধরনের অপেক্ষা করতে হবে না এবং কোনো কর্মদিবসের ওপরও নির্ভর করতে হবে না। রেমিটেন্স সেবা ৩৬৫ দিন ২৪ ঘণ্টা গ্রাহকের জন্য খোলা থাকবে, ফলে চাইলেই পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে মুহূর্তেই রেমিটেন্স পাঠানো যাবে নগদ-এ। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নভুক্ত সকল দেশসহ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, ইতালি, কাতার, কুয়েত, ওমান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, সিঙ্গাপুর ও জাপান থেকে কম খরচে টাকা পাঠাতে পারবেন প্রবাসীরা। এসব দেশ থেকে পার্টনার এক্সচেঞ্জ হাউস, মানি ট্রান্সফার অপারেটর বা ব্যাংকের মাধ্যমে নগদ-এ রেমিটেন্স পাঠানো যাবে।

প্রাথমিকভাবে দেশের সোনালী ব্যাংক লিমিটেড পিএলসি, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড, এনসিসি ব্যাংক লিমিটেড, ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড এবং ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড-এর পার্টনার এক্সচেঞ্জ হাউসের মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে দেশে নগদ ওয়ালেটে টাকা পাঠানো যাবে। ক্রমাগত দেশের সকল ব্যাংকের মাধ্যমে পৃথিবীর সর্বত্র নগদ এ সেবা ছড়িয়ে দিতে কাজ করে যাবে।

নগদ-এর এমন সেবা চালুর বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, ‘আমরা শুরু থেকে চেষ্টা করেছি মানুষের জীবন সহজ করার জন্য। তারই অংশ হিসেবে আজ যুক্ত হলো রেমিটেন্স, এরফলে প্রবাসী ভাই-বোনেরা এখন কম খরচে তাৎক্ষণিকভাবে দেশে টাকা পাঠাতে পারবেন। বাজারে বিদ্যমান এমএফএস সেবাগুলোর মধ্যে নগদ কম খরচে দেশে রেমিটেন্স আনার নিশ্চয়তা দিচ্ছে।’ নগদ-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, ‘দেশের আর্থিকখাতে রেমিটেন্স একটি শক্তিশালী বিষয়, এর মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল থাকে।

আমরা খুবই গর্বিত যে, বৈধ পথে দেশে টাকা পাঠানোর এই প্রক্রিয়ায় আমরা সম্পৃক্ত হতে পারলাম, এক্ষেত্রে দেশও লাভবান হবে। আমরা এমন আরো অনেক সহজলভ্য সেবা নিয়ে প্রবাসী ভাই-বোনদের পাশে থাকতে বদ্ধপরিকর। এই যাত্রায় আমরা দেশের সকল প্রবাসী ভাই-বোনদের নগদ-এর পাশে পাব বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।’

;

সোনার ভরি ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রেকর্ড দাম বৃদ্ধির পর চার দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে সোনার দাম দুই দফা কমে আবার বাড়ানো হয়েছে। তাতে সোনার দাম ভরিতে ১ হাজার ১৬৬ টাকা বাড়ছে। এর ফলে ভালো মানের ২২ ক্যারেট সোনার ভরি ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকায় গিয়ে দাঁড়াবে।

বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) সহসভাপতি এমএ হান্নান আজাদ এ তথ্য জানিয়েছেন। আজ শুক্রবার (২৪ মার্চ) থেকে সারা দেশে নতুন দর কার্যকর হবে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম বেড়েছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে।

এর আগে বুধবার সব থেকে ভালো মানের সোনার দাম কমানো হয় ১ হাজার ১৬৭ টাকা। এতে প্রতি ভরি সবচেয়ে ভালো মানের (২২ ক্যারেট) সোনা ৯৬ হাজার ৪৬১ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

তার আগে মঙ্গলবার ঘোষণা দিয়ে বুধবার ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১৬৬ টাকা কমানো হয়। অর্থাৎ দুই দিনে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ৩৩৩ টাকা কমানো হয়।

তারও আগে, ১৮ মার্চ এক লাফে সব থেকে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ৭ হাজার ৬৯৮ টাকা বাড়ানো হয়। এতে ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম হয় ৯৮ হাজার ৭৯৪ টাকা। দেশের বাজারে এর আগে কখনো সোনার এতো বাড়েনি।

নতুন দাম অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ১ হাজার ১৬৭ টাকা বাড়িয়ে ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১০৮ টাকা বাড়িয়ে ৯৩ হাজার ১৯৫ টাকা করা হয়েছে। ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৯১ টাকা বাড়িয়ে ৭৯ হাজার ৮৯৮ টাকা করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম ভরিতে ৭৫৮ টাকা বাড়িয়ে ৬৬ হাজার ৫৪৩ টাকা করা হয়েছে।

সোনার দাম বাড়লেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার ১ হাজার ৭১৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের রুপা ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপা ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপা ১ হাজার ৫০ টাকা ভরি বিক্রি হচ্ছে।

;

রমজানে শত -শত পণ্যে ছাড় দিচ্ছে ‘স্বপ্ন’



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
স্বপ্ন

স্বপ্ন

  • Font increase
  • Font Decrease

রমজান উপলক্ষে শত-শত পণ্যে ছাড় দিচ্ছে সুপারমার্কেট রিটেইল ব্র্যান্ড চেইনশপ ‘স্বপ্ন’ । প্রতি সপ্তাহের শুক্র এবং শনিবার ক্রেতারা ‘স্বপ্ন’ থেকে সবসময় বিভিন্ন পণ্যে ছাড় পেয়ে থাকেন। আর এবার মাহে রমজান উপলক্ষে সবচেয়ে বেশি পণ্যের উপর ছাড় ঘোষণা করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

স্বপ্নের হেড অব মার্কেটিং মাহাদী ফয়সাল বলেন, রমজানের শুরুতে টানা অফার থাকছে আমাদের। বিশেষ করে রমজানের শুরুতেই প্রয়োজনীয় পণ্যগুলোতে বিশাল ছাড় থাকছে। এছাড়া পুরো রমজানজুড়ে শত-শত পণ্যে ছাড় দিচ্ছে ‘স্বপ্ন’ ।

বিশেষ করে রমজানের শুরুতেই, পুষ্টি সয়াবিন তেল ৫ লিটার ৮৭০ টাকা, ছোলা প্রতি কেজি ৮৫ টাকা, এসিআই লবণ ১ কেজি ৮ টাকা ছাড়, খোলা চিনি প্রতি কেজি ১১২ টাকা, মসুর ডাল প্রতি কেজি ৯৯ টাকা, ট্যাং ২ কেজি ১৫০ টাকা ছাড়, ম্যাগি নুডলস ৭৪৪ গ্রাম ৩০ টাকা ছাড়, ডানো মিল্ক পাউডার ১ কেজি ৫১ টাকা ছাড়, হেড এন্ড শোল্ডার’স শ্যাম্পু ৬৫০ মিলি ৩০০ টাকা ছাড়, ইস্পাহানি চা পাতা ৪০০ গ্রাম ৩০ টাকা ছাড় থাকছে।

এছাড়াও সুলতান ও স্বপ্ন ব্ল্যাকটিতে ৬০ টাকা পর্যন্ত ছাড়, আড়ং ও প্রাণ ঘি ৪০০ গ্রাম ৬০ টাকা পর্যন্ত ছাড়, ডাবর মধু ৫০০ গ্রাম ৭০ টাকা ছাড়সহ নানা পণ্যে চলতি সপ্তাহের ২৪ থেকে ২৬ মার্চ অবধি থাকছে বিশাল ছাড়।

;