গার্মেন্টস সচল রাখতে সৃজনশীল চিন্তা



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
কেডিএস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম রহমান

কেডিএস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম রহমান

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের রফতানি আয়ের শীর্ষখাত হিসেবে বিবেচিত তৈরি পোশাক শিল্প (গার্মেটন্স)। মহামারি করোনা মোকাবিলার প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিয়ে এ খাতের অনেক উদ্যোক্তাই তাদের শিল্প প্রতিষ্ঠান চালু রাখছে। এতে প্রতিদিনই নতুন নতুন কর্মপদ্ধতি, সৃজনশীল ও উদ্ভাবনী চিন্তা শক্তি প্রয়োগ করতে হচ্ছে তাদের। এজন্য নতুন বিনিয়োগ যেমন দরকার হচ্ছে, তেমনি প্রযুক্তিও উপস্থাপন করতে হচ্ছে শিল্প কারখানায়।

মূলত, বিদেশি ক্রেতাদের চাহিদা মাফিক সরবারহ নিশ্চিত করা এবং নিজেদের ব্যবসা চালু রাখার জন্যই এত সব আয়োজন।

এই খাতের দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠান কেডিএস গ্রুপ তাদের ত্রিশ হাজার পোশাক শিল্প শ্রমিকের স্বাস্থ্য সুরক্ষার ব্যবস্থা রেখেই রফতানি পণ্য উৎপাদন করছে। এত সব আয়োজনের পরও প্রতিদিন প্রায় ১০০ শ্রমিক-কর্মচারীর মধ্যে ১৯ জন কাজে অনুপস্থিত থাকছেন। অথচ প্রতিষ্ঠানটির ১০০ ভাগ সক্ষমতার মধ্যে বিদেশি পণ্যের অর্ডার হলো ১১৩ শতাংশ।

এ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে কেডিএস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম রহমান বলেন, ‘আমেরিকা, ল্যাতিন আমেরিকা, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়ার ক্রেতাদের চাহিদা মেটাতে ১১৩ শতাংশ হারে উৎপাদন করতে হবে। কিন্তু বিভিন্ন কারণে শ্রমিক কর্মকর্তা কর্মস্থলে উপস্থিত হতে না পারায় কিছুটা সংকট চলছে। এই করোনার সময় যারা সরাসরি ক্রেতাদের পণ্য সরবরাহ করছে বিশেষ করে বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান, তাদের জন্য খুব বেশি অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। কিন্তু ছোট সাইজের গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য খুবই খারাপ সময় এখন তারা কিভাবে বাঁচবে সে উপায় খুঁজে বের করতে হবে’।   

শীর্ষস্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠান কেডিএস গ্রুপ তাদের ত্রিশ হাজার পোশাক শিল্প শ্রমিকের স্বাস্থ্য সুরক্ষার ব্যবস্থা রেখেই রফতানি পণ্য উৎপাদন করছে

কেডিএস গ্রুপে বর্তমানে কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যা প্রায় ত্রিশ হাজার। এই খাতে তাদের বার্ষিক লেনদেন প্রায় সাত হাজার কোটি টাকা।

করোনা সংকট মোকাবিলার জন্য শুরুতেই বেশ কয়েকটি বাস্তব সম্মত কর্মপদ্ধতি চালু করেছে চট্টগ্রামের স্বনামধন্য এই শিল্প প্রতিষ্ঠানটি। শ্রমিকদের সুরক্ষিত রাখতে কেডিএস গ্রুপ আন্তর্জাতিক বাজার থেকে স্বয়ংক্রিয় মেশিন কিনেছে ৮টি। প্রতিটি মেশিন ২০ লাখ টাকা করে মোট ১ কোটি ৬০ লাখ টাকায় কেনা হয়েছে। প্রতিদিন সকালে গার্মেন্টস কর্মীরা কারখানায় ঢোকার সময় স্বয়ংক্রিয় মেশিনের ভেতর দিয়ে প্রবেশ করেন।এইসময় কারো শরীরের তাপমাত্রা ৯৯ ডিগ্রি হলেই মেশিনে সংকেত দেয়। তখনই তাকে কারখানায় না ঢুকিয়ে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। এরপরও কারখানার ভেতরে কর্মরত শ্রমিকদের দুই ঘণ্টা অন্তর অন্তর তাপমাত্রা মাপা হচ্ছে। তখন কারো অসংগতি পেলেও বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। উৎপাদন কর্মীসহ সকলের মাস্ক পড়া আবশ্যক করা হয়েছে। প্রত্যেকের কাজের এলাকা আলাদা করে পার্টিশন করে দেওয়া হয়েছে। যাতে কোন রকম সংক্রমণের শিকার না হন কেউ। এছাড়া প্রতিদিন কাজ শেষ কর্মীরা চলে যাওয়ার পর পুরো কারখানায় জীবাণুনাশক স্প্রে ছিটিয়ে পরের দিনের কাজের জন্য উপযোগী করা হয়।

আজ থেকে শুরু হয়েছে ম্যানেজমেন্ট ও উৎপাদনের সঙ্গে যুক্ত নীতি নির্ধারণী পর্যাযের ১০০ জনের টেলিকনফারেন্স। এর মূল উদ্দেশ্য হলো সংকটময় নতুন এ পরিস্থিতিতে কর্মকর্তা কর্মচারিরা কিভাবে স্বাভাবিক কাজ কর্ম সচল ও অব্যাহত রাখবে তার উপায় খুঁজে বের করা। এই টেলিকনফারেন্স চলবে আরো কয়েকদিন। তারপরে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে এবং চূড়ান্ত করা হবে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে কেডিএস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম রহমান বলেন, ‘প্রতিমাসে বাংলাদেশের গার্মেন্টস সেক্টরে বেতন দিতে হয় প্রায় সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা। একজন নতুন গার্মেন্টস কর্মীর ন্যূনতম বেতন ৯ হাজার টাকা হলেও পার্টটাইমসহ মাস শেষে তার বেতন দাঁড়ায় ১৩-১৪ হাজার টাকা। যারা কারখানা চালু রাখতে পারবে না, তাদের পক্ষ এই বিশাল ব্যয়ভার বহন করা কোনভাবেই সম্ভব নয়। বিষয়টি আমাদের সকলেরই বিবেচনা করা উচিত।কারণ কোন কোম্পানি যদি একবারেই দেউলিয়া হয়ে যায় তাহলে শ্রমজীবী মানুষের কর্মসংস্থানের বিষয়টি আরো জটিল হয়ে পড়বে’।  

ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত

ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড-এর পরিচালনা পর্ষদের এক সভা ২৯ মার্চ ২০২৩, বুধবার ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর মোঃ নাজমুল হাসান, পিএইচডি এতে সভাপতিত্ব করেন।

সভায় আইডিবি-র প্রতিনিধি ড. আরিফ সুলেমানসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে.কিউ.এম. হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

;

ভ্রাম্যমাণ বিক্রয়কেন্দ্রে কমেছে ডিম ও মুরগির মাংসের দাম



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রমজান মাসকে কেন্দ্রকরে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সুলভমূল্যে দুধ, ডিম ও মাংসের ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কার্যক্রম শুরু হয়েছে। শুরুতে ডিম ও ড্রেসিং করা মুরগির মাংসের দাম বেশি থাকলেও আজ বুধবার থেকে নতুন দামে বিক্রি হবে। বাজারে খোলাবাজারে দাম কমায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পরিচালক প্রশাসন ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হক।

তিনি বলেন, মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এসব পণ্য সরবরাহকারীদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। সেখানে বাজারে এসব পণ্যের দাম কমার বিষয়টি উঠে এসেছে। সেটি বিবেচনায় নিয়ে ভ্রাম্যমাণ বিক্রয়কেন্দ্রে ডিম ও ড্রেসড ব্রয়লার মুরগির দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

তিনি আরো বলেন, বাজারে দাম কিছুটা কমায় ভ্রাম্যমাণ বিক্রয়কেন্দ্রেও দামের সমন্বয় করা হয়েছে। এক্ষেত্রে ডিম ডজনপ্রতি দাম ১২০ টাকার পরিববর্তে ১১০ টাকা এবং ড্রেসড ব্রয়লার মুরগি ৩৪০ টাকার পরবিবর্তে ৩০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা বুধবার (২৯ মার্চ) থেকে নতুন দামে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। বাজারে এসব পণ্যের দাম কমলে তা সমন্বয় করা হবে বলেও জানান তিনি।

রাজধানীর নতুনবাজার (বাড্ডা), কড়াইল বস্তি, খামারবাড়ি, আজিমপুর মাতৃসদন, গাবতলী, দিয়াবাড়ী (উত্তরা), জাপান গার্ডেন সিটি, ৬০ ফুট রোড, খিলগাঁও (রেলক্রসিংয়ের দক্ষিণে), সচিবালয়ের পাশে (আবদুল গণি রোড), সেগুনবাগিচা (কাঁচাবাজার), আরামবাগ, রামপুরা, কালশী (মিরপুর), যাত্রাবাড়ী (মানিকনগর গলির মুখে), বছিলা, হাজারীবাগ (সেকশন), লুকাস মোড় (নাখালপাড়া), নয়াবাজার (পুরান ঢাকা) এবং কামরাঙ্গীর চর এলাকায় সুলভমূল্যে এসব পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।

নতুন দাম অনুযায়ী এখন থেকে ভ্রাম্যমাণ বিক্রয়কেন্দ্রে গরুর মাংস প্রতি কেজি ৬৪০ টাকা, খাসির মাংস প্রতি কেজি ৯৪০ টাকা, ড্রেসড ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ৩০০ টাকা, দুধ প্রতি লিটার ৮০ টাকা এবং ডিম ডজন ১১০ টাকা মূল্যে বিক্রয় করা হবে।

;

দেশে ৪৩ দিন পর করোনাভাইরাসে একজনের মৃত্যু



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে প্রায় দেড় মাস পর করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যুর খবর দিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় এই একজনের মৃত্যুর সঙ্গে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে ৭ জন।

এর আগে সর্বশেষ গত ১৩ ফেব্রুয়ারি দেশে করোনাভাইরাসে একজনের মৃত্যু হয়। এরপর এরপর গত ৪৩ দিন করোনা আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত এক দিনে মোট ১ হাজার ৬২৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। রোগী শনাক্ত হয় ৭ জন। শনাক্ত রোগীদের সবাই ঢাকা মহানগরের বাসিন্দা। দেশের বাকি ৬৩ জেলায় কোনো নতুন রোগী শনাক্ত হয়নি।

নতুন রোগীদের নিয়ে দেশে শনাক্ত করোনারোগীর সংখ্যা বেড়ে ২০ লাখ ৩৮ হাজার ১৪ জন হয়েছে। আর মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২৯ হাজার ৪৪৬ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ২০ রোগীর সেরে উঠেছেন। তাদের নিয়ে এ পর্যন্ত সুস্থ হলেন ২০ লাখ ৬ হাজার ৮২১ জন।

;

গবেষক, শিক্ষাবিদ ও পেশাজীবীদের কাজের সমন্বয় থাকা জরুরি: প্রতিমন্ত্রী



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ। গবেষক, শিক্ষাবিদ ও পেশাজীবীদের কাজের সমন্বয় থাকা জরুরি।

সোমবার (২৭ মার্চ) বুয়েটে হাইড্রোকার্বন ইউনিট এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের “জ্বালানি গবেষণা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি” সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে সাশ্রয়ী মূল্য আমাদের অন্যতম চ্যালেঞ্জ। আগামীদিনের সিদ্ধান্ত নিতে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতেই হবে। আমাদের দেশের পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমাদেরকেই সমাধান বের করতে হবে।

জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের কারিগরি সংস্থা হিসেবে হাইড্রোকার্বন ইউনিট তৈল ও গ্যাসের মজুদ ও সম্ভাব্য উৎস নিরূপন ও হালনাগাদকরণ; জ্বালানি সংক্রান্ত ডাটাবেস এর হালনাগাদকরণ ও সম্প্রসারণ; উৎপাদন বন্টন চুক্তি এবং যৌথ উদ্যোগ চুক্তি বিষয়ে মতামত প্রদান; জ্বালানির অভ্যন্তরীণ ও আঞ্চলিক বাজার পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ; তৈল ও গ্যাসের অনুসন্ধান, উন্নয়ন ও উৎপাদন এর পরিকল্পনা ও পর্যালোচনা; জ্বালানি খাতের সংস্কার বিষয়ে সুপারিশ করে । এসব খাতে সত্যিকারের গবেষণা বাড়ানো প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন ।

তিনি আরও বলেন, হাইড্রোকার্বন ইউনিটের সাথে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সমঝোতা গবেষণার ক্ষেত্রকে আরো সম্প্রসারিত করবে।

প্রতিমন্ত্রী এসময় বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানির অবস্থা, ভূর্তকি, সেচ, হাইড্রোজেন ফুয়েল, ফসিল ফুয়েল, নাবায়নযোগ্য জ্বালানি, এনার্জি ইকোনমিক্স ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন।

বুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক সত্য প্রসাদ মজুমদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব ডঃ মোঃ খায়েরুজ্জামান মজুমদার, বুয়েটের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুল জব্বার খান, জ্বালানি ও টেকসই গবেষণা ইন্সটিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ফারসীম মান্নান মোহাম্মেদি ও হাইড্রোকার্বন ইউনিটের মহাপরিচালক মিজ তাহমিনা ইয়াসমিন বক্তব্য রাখেন।

;