পুঁজিবাজার ক্যাসিনোতে পরিণত হয়েছে



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমির খসরু মাহমুদ

সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমির খসরু মাহমুদ

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের পুঁজিবাজার ক্যাসিনোতে পরিণত করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমির খসরু মাহমুদ।

তিনি বলেন, গত ১০-১২ বছরে দেশের পুঁজিবাজারকে সরকারের কিছু লোক লুটপাট করে খেয়েছে। পুঁজিবাজার হচ্ছে অর্থনীতির প্রাণশক্তি। উদ্যোক্তারা এখান থেকে বিনা সুদে ঋণ নিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করেন। কোম্পানিগুলো ভালো পারর্ফম করে, বছর শেষে ভালো লভ্যাংশ দেয়। আর শেয়ারহোল্ডার এই লভ্যাংশ পায়। কিন্তু সরকারের পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার জায়গায় এমন কিছু মানুষকে বসানো হয়েছিলো, যাদের মধ্যে কোনো প্রফেশনালিজম ছিলো না।

শনিবার (২০জুন) ‘সিপিডির বাজেট সংলাপ ২০২০’ শীর্ষক ভার্চুয়াল সংলাপে তিনি এই মন্তব্য করেন।

সিপিডির চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহানের সভাপতিত্বে সংলাপটি সঞ্চালনা করেন সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।

আমির খসরু বলেন, শুধু তাই নয়, এই সরকার পুঁজিবাজারের ভালো চায় না। যদি চাইতে তবে দেখুন বাজেটে নন-লিস্টেড কোম্পানির করপোরেট কর ২দশকি ৫ শতাংশ কমিয়েছে। বিনা শর্তে অন্যান্য খাতে ১০ শতাংশ কর দিয়ে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিয়েছে। আর পুঁজিবাজারের ক্ষেত্রে  ৩ বছরের লক ইনও দিয়েছে। তা হলে কেন মানুষ পুঁজিবাজারে আসবে। বাজেটে কালোটাকা সাদার এই সেনটিভ অবিশ্বাস্য। সরকার এই টাকা কেবল শিল্প ও বাণিজ্য খাতে বিনিয়োগের জন্য সুবিধা দিতে পারতো। এর ফলে শিল্প ও বাণিজ্য খাতে নতুন করে কর্মসংস্থান হতো। দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখত। 

তিনি বলেন, দেশের ৮০-৮৫ শতাংশ মানুষ ইনফরমাল সেক্টরে কাজ করে। জীবন- জীবিকা নির্বাহ করে। এর মধ্যে ৪-৫ কোটি লোক রয়েছে যারা দিন এনে দিনে খায়। আর ৩-৪ কোটি মানুষ আছে যারা চাকরি হারাচ্ছেন। বাজেটে তাদের স্বাস্থ্য ও খাদ্য সহায়তা দেয়ার দরকার ছিলো। এটা নাগরিকদের অধিকার। এই লোকদের হাতে টাকা দিতে হবে। তাদের খরচ করতে হবে। তাইলে সাপ্লাই চেইন ঠিক থাকবে। তারা অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারে। না হলে অর্থনীতিতে তার নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

কিন্তু অর্থমন্ত্রী সেটা না করে স্বর্ণ আমদানির ওপর শুল্ক কমিয়েছেন। মোবাইল সার্ভিসের ওপর নতুন করে ৫ শতাংশ হারে কর বাড়িয়েছেন।

অমির খসরু বলেন, স্বাভাবিক নিয়মেই স্বাস্থ্য খাতে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দ রাখার প্রয়োজন। কিন্তু এখন দেশে বিশেষ অবস্থা চলছে। কিন্তু এখনো জিডিপির ১ শতাংশের কম বরাদ্দ রয়েছে। বরাদ্দ বাড়লে দেশের মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটার সুযোগ বৃদ্ধি পাবে। একই সঙ্গে স্বাস্থ্য খাতে কেন ক্যাপাসিটি বাড়ে না। এর পেছনে কারা জড়িত তাদের জবাবদিহিতার মধ্যে আনতে হবে।

সরকারের মেগাপ্রকল্পগুলোতে অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে উল্লেখ্য করে তিনি বলেন, প্রকল্পগুলো ৩-৪ গুণ অর্থ বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। এগুলোর বরাদ্দ বাড়ানোর আগে ডিবেট হওয়া দরকার। জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৮ শতাংশ অর্জন করতে হলে নতুন করে কর্মসংস্থান বাড়াতে হবে জানান তিনি।

সরকার ব্যাংক ঋণ নির্ভর হয়ে পড়েছে উল্লেখ্য করে সাবেকই এই মন্ত্রী বলেন, এভাবে চললে দেশের অর্থনীতি তলানিতে চলে আসবে। ব্যবসায় দুর্নীতি হচ্ছে। যারা এ দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত তারা দেশের বাহিরে গিয়ে ভালো আছেন। 

সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, সার্বিকভাবে আমাদের ভারসাম্যরক্ষা করতে হবে। টাকা ছাপিয়ে বেতন দিতে হবে এটা আমরা কেউই চাই না। প্রতি দুই মাস পর পর বাজেটের বিষয় পর্যালোচনা করার প্রস্তাব দিয়ে সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, করোনা নিয়ন্ত্রণে না আনতে পারলে আমাদের কিছুই হবে না। অর্থনীতি সামনে অগ্রসর হবে না।

আলোচনায় অংশগ্রহণ করছেন, পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান, ইন্টার পার্লামেন্টিরিয়ান ইউনিয়ানের (এআইপিইউ) চেয়ারম্যান এবং পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সর্ম্পকিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরী, নাইম রাজ্জাক এমপি, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহেমদ, পলিসি রিচার্চ ইনিষ্টিটিউট অব বাংলাদেশের(পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান হাবিব মনসুর এবং মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের(এমসিসিআই) প্রেসিডেন্ট  ব্যরিস্টার নিহাদ কবীর প্রমুখ।

 

   

ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার ( ২৬ এপ্রিল) ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্ক এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মাকসুদুর রহমান-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু ছাঈদ মো. ইদ্রিস।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন নোয়াখালী জোনপ্রধান এ. এফ. এম আনিছুর রহমান। সম্মেলনে ব্যাংকের কুমিল্লা জোনপ্রধান মো. মুনিরুল ইসলাম, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট খালেদ মাহমুদ রায়হান, এফসিসিএ সহ প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, নোয়াখালী জোনের অধীন শাখাসমূহের প্রধান, উপ-শাখা ইনচার্জ, সর্বস্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, নিন্দনীয় দৃষ্টান্ত: টিআইবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বাংলাদেশ ব্যাংক

বাংলাদেশ ব্যাংক

  • Font increase
  • Font Decrease

আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান এবং জনগণের অর্থের শেষ অবলম্বন বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিয়ন্ত্রণ আরোপের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।

এমন পদক্ষেপকে জনস্বার্থে ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য প্রকাশে গণমাধ্যমের পেশাগত দায়িত্ব পালনের পথে অভূতপূর্ব প্রতিবন্ধকতা উল্লেখ করে অবিলম্বে তা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য সংগ্রহে গণমাধ্যম ও সংবাদকর্মীরা বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশের ক্ষেত্রে প্রায় মাসাধিককাল ধরে বাধার সম্মুখীন হচ্ছিলেন। এক্ষেত্রে নিরুপায় হয়ে সমস্যা সমাধানে গভর্নরের সহায়তা চাইলেও ইতিবাচক কোনো ফল আসেনি।

এটিকে জনগণের তথ্য জানার আইনসিদ্ধ অধিকার নিশ্চিতের পথে অনৈতিক ও স্বেচ্ছাচারী পদক্ষেপ উল্লেখ করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান প্রশ্ন রাখেন, ‘খেলাপি ঋণ, আর্থিক প্রতারণা ও জালিয়াতি এবং সার্বিক সুশাসনের অভাবসহ নানাবিধ সংকটে ব্যাংকিং খাত যখন জর্জরিত তখন তথ্যের অবাধ প্রবাহ বন্ধের সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ নেতৃত্ব সবার কাছে কী বার্তা দিতে চান? কিংবা এর মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক কী অর্জন করতে চায়? তবে কি খাদের কিনারায় উপনীত ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নিজেদের ব্যর্থতার তথ্য গোপন করতেই এই উদ্যোগ? না-কি যারা ঋণখেলাপি ও জালিয়াতিসহ এ খাতের সংকটের জন্য দায়ী-তাদের স্বার্থ সুরক্ষার প্রয়াস এটি।’ 

বিগত কয়েক বছরে আর্থিক খাতের হাজার হাজার কোটি টাকা কেলেঙ্কারির যে সব তথ্য জনস্বার্থে প্রকাশিত হয়েছে তার বেশিরভাগই এসেছে গণমাধ্যমকর্মীদের বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ প্রবেশাধিকারের সূত্র ধরে, এমন কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ড. জামান বলেন, ‘তবে কি ধরে নিতে হবে, বাংলাদেশ ব্যাংক এ খাতের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ঋনখেলাপি, জালিয়াতি ও অর্থপাচারের মতো অপরাধী মহলের অব্যাহত সুরক্ষা নিশ্চিতে কাজ করছে এবং চক্রটির হাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি ও নেতৃত্ব যে জিম্মি হয়ে পড়েছে, তা গোপন করতেই এহেন নিন্দনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে।’

ব্যাংকিং খাত নিয়ে জনমনে যখন আস্থার প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে, কিংবা ব্যাংকের গ্রাহকদের স্বার্থ সুরক্ষার নামে ব্যাংক একীভ‚তকরণ নিয়ে যখন কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিজেই দৃশ্যমান কিংকর্তব্যবিমূঢ়, তখন গোপনীয়তার ঘেরাটোপ আরো বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে মনে করে টিআইবি। গণমাধ্যমকর্মীরা নিরুপায় হয়ে সমস্যা সমাধানে গর্ভনরের সহায়তা চাইলে ব্যাংকিং খাতের তথ্যের স্পর্শকাতরতা বিষয়ে গনমাধ্যম ও সংবাদকর্মীদের প্রশিক্ষণের নামে আমলাতান্ত্রিক দীর্ঘসূত্রিতার মাধ্যমে মূলবিষয়কে এড়িয়ে বাস্তবে সাংবাদিকদের বাধাহীন তথ্য সংগ্রহের সুযোগ ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে যে বাংলাদেশ ব্যাংক নারাজ, তা পরিষ্কার বলে উদ্বেগ প্রকাশ করছে টিআইবি। যা শুধু স্বেচ্ছাচারিতার বহিঃপ্রকাশই নয়, বরং ঔপনিবেশিক মানসিকতারও পরিচায়ক আখ্যা দিয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলছেন, ‘সমস্যার সমাধান না করে গভর্নর যে পাসনির্ভর ব্যবস্থা চালু করার কথা বলছেন, প্রশিক্ষণের প্রস্তাব দিচ্ছেন, তা আর যা-ই হোক, গণমাধ্যমকর্মীদের পেশাগত দায়িত্ব, বিশেষ করে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে বাস্তবে অপ্রতিরোধ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপই শুধু নয়, বরং এর ফলে বাংলাদেশ ব্যাংকের যে কোনো পর্যায়ের কর্মকর্তাই সাংবাদিকদের সাক্ষাত প্রদানে বিরত থাকতে চাইবেন। কেননা সাক্ষাতের পর সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক প্রতিবেদন প্রকাশ করলে নির্দিষ্ট কর্মকর্তাকে যে প্রশাসনিক জবাবদিহির নামে হয়রানির মুখোমুখি হতে হবে, তা না বললেও চলে। অর্থাৎ তথ্য প্রাপ্তির সুযোগ কার্যত রুদ্ধ হবে, জনগণ ব্যাংকিং খাতে কী হচ্ছে, কেনো এবং কারা জনগণের অর্থ লোপাটের ফলে লাভবান হচ্ছেন, তা জানার অধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন। যা কোনোভাবেই সুবিবেচকের কাজ হতে পারে না। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষের মনে রাখতে হবে, তাঁরা জনস্বার্থের সুরক্ষার ভূমিকা পালনের কথা, ঋণখেলাপি আর ব্যাংকিং খাতের সংকটের জন্য দায়ী মহলের নয়।

সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক নেতৃত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিকদের বাধাহীন প্রবেশের পরিস্থিতি নিশ্চিতে অবিলম্বে উক্ত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার ঘোষণার মাধ্যমে অবাধ তথ্য প্রকাশের পথকে সুগম করবেন-এমনটাই প্রত্যাশা করে টিআইবি।

;

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;