সমুদ্র অর্থনীতির সুফল পেতে বরাদ্দ দেয়া হবে: পরিকল্পনামন্ত্রী



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, ছবি: সংগৃহীত

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, বাংলাদেশ সম্পদের সম্ভাবনাময় দেশ। আর এ ক্ষেত্রে সমুদ্রের সম্ভাবনা সব থেকে বেশি। শুধুমাত্র দৃষ্টি ভঙ্গির কারণেই আমরা এ সম্পদকে কাজে লাগাতে পারছি না। ব্লু ইকোনোমিকে কাজে লাগিয়ে দেশকে উন্নত করতে সরকারের যা যা করা প্রয়োজন, তা করা হবে।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুন) সমুদ্র অর্থনীতি (ব্লু ইকোনোমি) নিয়ে বাজেট পরবর্তী এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ‘সেভ আওয়ার সি’ এ আলোচনার আয়োজন করে।

কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) ফোরকান আহমেদের সভাপতিত্বে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন শেরে-বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিসারিজ ফ্যাকাল্টির ডিন প্রফেসর ড. কাজী আহসান হাবিব।

এতে আরো বক্তব্য দেন সেভ আওয়ার সির প্রধান বিজ্ঞানী ড. আনিসুজ্জামান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর ড. মোজাদ্দেদী আলফেসানী, সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. জাকারিয়া, গ্রিক টেক ফাউন্ডেশনের সিইও মো. লুৎফর রহমান, বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্সের সাবেক সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন এবং কেপিসি পেপার কাপ ইন্ডাস্ট্রির চেয়ারম্যান কাজী সাজেদুর রহমান। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আয়োজক সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ আনোয়ারুল হক।

এম এ মান্নান বলেন, বঙ্গোপসাগরকে আমরা বারবরই কম গুরুত্ব দিয়েছি। আমরা বরাবরই বেশি গুরুত্ব দিয়েছি স্থলের দিকে। আমাদের সম্ভাবনার সব থেকে বড় ক্ষেত্র সাগর। আর এ সাগরের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হলে সর্বপ্রথম দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে। উন্নয়নের সুফল পেতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। আর এ উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে ব্যক্তির থেকে প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করতে হবে।
জিডিপির এ ধারা অব্যাহত রাখতে সমুদ্র অর্থনীতির বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে যে ধরনের সহযোগিতা প্রয়োজন, তা করতে প্রধানমন্ত্রী আন্তরিক রয়েছেন বলেও জানান তিনি।


মূল প্রবন্ধে কাজী আহসান হাবিব বলেন, গত ১০ বছরে সামগ্রিকভাবে মাছের উৎপাদন বাড়লেও সাগরে মাছের উৎপাদন বাড়েনি। ইলিশের উৎপাদন বেড়েছে গুরুত্ব দেয়ার কারণে। সুতরাং সমুদ্রকেও যদি সেইভাবে গুরুত্ব দেয়া হয়, তাহলে জিডিপিতেও অবদান রাখা সম্ভব। সমুদ্র সম্পদকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে সমুদ্র অর্থনীতির ৫০ শতাংশ মাছ থেকে আহরণ করা সম্ভব। একই সঙ্গে সমুদ্র জীববৈচিত্র্য রক্ষা করে সমুদ্র এবং উপকুলীয় পর্যটনকে কাজে লাগানোর সম্ভাবনা রয়েছে।

তিনি বলেন, অতিরিক্ত মাছ শিকার, কোরাল ধ্বংস, প্লাস্টিক ও কলকারখানার বর্জ্য ফেলা থেকে বিরত থাকতে হবে। বঙ্গোপসাগরে শূন্য অক্সিজেন এলাকা তৈরি হয়েছে, তা মোকাবিলা করার জন্য সব দেশকে একত্রিত হয়ে কাজ করতে হবে।

মোজাদ্দেদী আলফেসানী বলেন, সমুদ্র থেকে প্রতি বছর আট বিলিয়ন টন মাছ আহরণ করা হয়। এছাড়া ১৫ হাজার টন রাসায়নিক উৎপাদনের সামগ্রী আহরণ করা সম্ভব। এমনকি সমুদ্রে শৈবল চাষ করে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়া যাবে।

মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, সমুদ্র সীমা জয়ের পর থেকে নতুন করে কোনো কিছু করা হয়নি। এটাকে কাজে লাগানোর জন্য পরিকল্পনা করা দরকার। শুধুমাত্র সম্পদ কাজে লাগানো আলোচনার মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে সেটাকে কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও বিশ্লেষণ করতে হবে।

সাজিদুর রহমান বলেন, প্লাস্টিক শুধুমাত্র আইন করে নিষিদ্ধ করলেই কাজ হবে না। তার বিকল্প ব্যবস্থা তৈরি করতে হবে। এ ক্ষেত্রে নীতি নির্ধারকদের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন প্রয়োজন। ওয়ান টাইম বা সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহারে উচ্চ আদালত নিষেধাজ্ঞা দিলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি।

ফোরকার আহমেদ বলেন, একমাত্র কক্সবাজারকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে পর্যটন দিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়নে বিশেষ অবদান রাখা সম্ভব। তবে উন্নয়নের জন্য শুধুমাত্র ফাইল চালাচালির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখলেই চলবে না।

সমুদ্র সম্পদকে কাজে লাগানোর জন্য পরিকল্পিতভাবে সবাইকে কাজ করতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

 

   

ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার ( ২৬ এপ্রিল) ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্ক এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মাকসুদুর রহমান-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু ছাঈদ মো. ইদ্রিস।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন নোয়াখালী জোনপ্রধান এ. এফ. এম আনিছুর রহমান। সম্মেলনে ব্যাংকের কুমিল্লা জোনপ্রধান মো. মুনিরুল ইসলাম, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট খালেদ মাহমুদ রায়হান, এফসিসিএ সহ প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, নোয়াখালী জোনের অধীন শাখাসমূহের প্রধান, উপ-শাখা ইনচার্জ, সর্বস্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, নিন্দনীয় দৃষ্টান্ত: টিআইবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বাংলাদেশ ব্যাংক

বাংলাদেশ ব্যাংক

  • Font increase
  • Font Decrease

আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান এবং জনগণের অর্থের শেষ অবলম্বন বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিয়ন্ত্রণ আরোপের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।

এমন পদক্ষেপকে জনস্বার্থে ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য প্রকাশে গণমাধ্যমের পেশাগত দায়িত্ব পালনের পথে অভূতপূর্ব প্রতিবন্ধকতা উল্লেখ করে অবিলম্বে তা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য সংগ্রহে গণমাধ্যম ও সংবাদকর্মীরা বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশের ক্ষেত্রে প্রায় মাসাধিককাল ধরে বাধার সম্মুখীন হচ্ছিলেন। এক্ষেত্রে নিরুপায় হয়ে সমস্যা সমাধানে গভর্নরের সহায়তা চাইলেও ইতিবাচক কোনো ফল আসেনি।

এটিকে জনগণের তথ্য জানার আইনসিদ্ধ অধিকার নিশ্চিতের পথে অনৈতিক ও স্বেচ্ছাচারী পদক্ষেপ উল্লেখ করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান প্রশ্ন রাখেন, ‘খেলাপি ঋণ, আর্থিক প্রতারণা ও জালিয়াতি এবং সার্বিক সুশাসনের অভাবসহ নানাবিধ সংকটে ব্যাংকিং খাত যখন জর্জরিত তখন তথ্যের অবাধ প্রবাহ বন্ধের সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ নেতৃত্ব সবার কাছে কী বার্তা দিতে চান? কিংবা এর মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক কী অর্জন করতে চায়? তবে কি খাদের কিনারায় উপনীত ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নিজেদের ব্যর্থতার তথ্য গোপন করতেই এই উদ্যোগ? না-কি যারা ঋণখেলাপি ও জালিয়াতিসহ এ খাতের সংকটের জন্য দায়ী-তাদের স্বার্থ সুরক্ষার প্রয়াস এটি।’ 

বিগত কয়েক বছরে আর্থিক খাতের হাজার হাজার কোটি টাকা কেলেঙ্কারির যে সব তথ্য জনস্বার্থে প্রকাশিত হয়েছে তার বেশিরভাগই এসেছে গণমাধ্যমকর্মীদের বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ প্রবেশাধিকারের সূত্র ধরে, এমন কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ড. জামান বলেন, ‘তবে কি ধরে নিতে হবে, বাংলাদেশ ব্যাংক এ খাতের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ঋনখেলাপি, জালিয়াতি ও অর্থপাচারের মতো অপরাধী মহলের অব্যাহত সুরক্ষা নিশ্চিতে কাজ করছে এবং চক্রটির হাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি ও নেতৃত্ব যে জিম্মি হয়ে পড়েছে, তা গোপন করতেই এহেন নিন্দনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে।’

ব্যাংকিং খাত নিয়ে জনমনে যখন আস্থার প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে, কিংবা ব্যাংকের গ্রাহকদের স্বার্থ সুরক্ষার নামে ব্যাংক একীভ‚তকরণ নিয়ে যখন কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিজেই দৃশ্যমান কিংকর্তব্যবিমূঢ়, তখন গোপনীয়তার ঘেরাটোপ আরো বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে মনে করে টিআইবি। গণমাধ্যমকর্মীরা নিরুপায় হয়ে সমস্যা সমাধানে গর্ভনরের সহায়তা চাইলে ব্যাংকিং খাতের তথ্যের স্পর্শকাতরতা বিষয়ে গনমাধ্যম ও সংবাদকর্মীদের প্রশিক্ষণের নামে আমলাতান্ত্রিক দীর্ঘসূত্রিতার মাধ্যমে মূলবিষয়কে এড়িয়ে বাস্তবে সাংবাদিকদের বাধাহীন তথ্য সংগ্রহের সুযোগ ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে যে বাংলাদেশ ব্যাংক নারাজ, তা পরিষ্কার বলে উদ্বেগ প্রকাশ করছে টিআইবি। যা শুধু স্বেচ্ছাচারিতার বহিঃপ্রকাশই নয়, বরং ঔপনিবেশিক মানসিকতারও পরিচায়ক আখ্যা দিয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলছেন, ‘সমস্যার সমাধান না করে গভর্নর যে পাসনির্ভর ব্যবস্থা চালু করার কথা বলছেন, প্রশিক্ষণের প্রস্তাব দিচ্ছেন, তা আর যা-ই হোক, গণমাধ্যমকর্মীদের পেশাগত দায়িত্ব, বিশেষ করে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে বাস্তবে অপ্রতিরোধ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপই শুধু নয়, বরং এর ফলে বাংলাদেশ ব্যাংকের যে কোনো পর্যায়ের কর্মকর্তাই সাংবাদিকদের সাক্ষাত প্রদানে বিরত থাকতে চাইবেন। কেননা সাক্ষাতের পর সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক প্রতিবেদন প্রকাশ করলে নির্দিষ্ট কর্মকর্তাকে যে প্রশাসনিক জবাবদিহির নামে হয়রানির মুখোমুখি হতে হবে, তা না বললেও চলে। অর্থাৎ তথ্য প্রাপ্তির সুযোগ কার্যত রুদ্ধ হবে, জনগণ ব্যাংকিং খাতে কী হচ্ছে, কেনো এবং কারা জনগণের অর্থ লোপাটের ফলে লাভবান হচ্ছেন, তা জানার অধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন। যা কোনোভাবেই সুবিবেচকের কাজ হতে পারে না। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষের মনে রাখতে হবে, তাঁরা জনস্বার্থের সুরক্ষার ভূমিকা পালনের কথা, ঋণখেলাপি আর ব্যাংকিং খাতের সংকটের জন্য দায়ী মহলের নয়।

সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক নেতৃত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিকদের বাধাহীন প্রবেশের পরিস্থিতি নিশ্চিতে অবিলম্বে উক্ত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার ঘোষণার মাধ্যমে অবাধ তথ্য প্রকাশের পথকে সুগম করবেন-এমনটাই প্রত্যাশা করে টিআইবি।

;

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;