৮ নভেম্বরেই তফসিল ঘোষণা চায় এরশাদ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
৮ নভেম্বরেই তফসিল ঘোষণা চায় এরশাদ, ছবি: বার্তা২৪.কম

৮ নভেম্বরেই তফসিল ঘোষণা চায় এরশাদ, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সবারই কথা বলার অধিকার আছে, দাবি জানানোর অধিকার আছে। সবার কথা শুনে সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার আপনাদের। আমরা মনে করি, আমাদের সামনে যেটুকু সময় আছে তার মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার তারিখ পেছানোর কোনো অবকাশ নেই।

বুধবার (৭ নভেম্বর)প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠকে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের লিখিত বক্তব্যে এমন আহ্বান জানানো হয়।

বেলা ১১টায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের কনফারেন্স রুমে একাদশ জাতীয় নির্বাচন বিষয়ে আলোচনা করেছেন। সভায় আট দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভ রায়।

প্রায় দেড় ঘন্টা সফল আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার এমপি।

আমরা যতটুকু ধারণা পাচ্ছি- তাতে মনে করছি যে, আগামী মাসের অর্থাৎ ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহের মধ্যে আপনারা নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। তাতে দেখা যাচ্ছে- নির্বাচনের মধ্যে আর ৬ সপ্তাহের মতো সময় আছে। এটা খুবই অল্প সময়। এর মধ্যে প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দলের পার্লামেন্টারী বোর্ড গঠন এবং বোর্ডের মিটিংসহ নির্বাচনী প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।

দলীয় মনোনয়নের আবেদন ফরম বিতরণ, প্রার্থীদের কাছ থেকে আবার তা গ্রহণ করা, তৃণমূল পর্যায় থেকে প্রার্থী মনোনয়নের সুপারিশ গ্রহণ করা, প্রার্থীদের সাক্ষাতকার গ্রহণ করা ইত্যাদিসহ সব প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। এখনকার একটি ঘন্টার মূল্য একটি সপ্তাহের সময় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা আশা করছিলাম, ৪ নভেম্বর তারিখের মধ্যেই আপনারা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবেন। যা হোক, অনিবার্য কারণে হয়তো তা পারেননি। বৃহস্পতিবার (৮ নভেম্বর) তফসিল ঘোষণার তারিখ নির্ধারিত আছে।

আমরা ইতোমধ্যে এটাও অবগত হয়েছি যে, একটি জোটের পক্ষ থেকে তফসিল ঘোষণার তারিখ পেছানোর দাবী জানানো হয়েছে। নির্বাচন কমিশন হিসাবে সকল পক্ষের কথা আপনাদের শুনতে হবে, দাবীর কথা শুনতে হবে এটাই স্বাভাবিক।

ইসি ৮ নভেম্বর তফসিল ঘোষণার তারিখ নির্ধারণ করেছে। ড. কামালের নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট তফসিল ঘোষণার তারিখ পেছানোর জোর দাবী জানিয়েছে। এতে তফসিল নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে।

এরশাদ লিখিত প্রস্তাবনায়, মনোনয়নের আবেদন আগের তুলনায় সহজ ও নির্বাচনকে কালো টাকার প্রভাবমুক্ত করা। নির্বাচন কমিশন থেকে একক পোস্টার দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনাসহ ৮ দফা প্রস্তাবনা জমা দেয়।

আট দফার মধ্যে রয়েছে- নির্বাচনে অস্ত্রের ব্যবহার বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ। নির্বাচনী প্রচারণায় সংঘাত এড়াতে মোটরসাইকেল বা গাড়ি ব্যবহার সীমিত রাখা। নির্বাচনে সেনাবাহিনীকে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে রাখা। তবে তাদের হাতে বিচারিক ক্ষমতা না দেওয়া।

ইভিএম আধুনিক ভোটিং পদ্ধতি হলেও সাধারণ ভোটাররা ইভিএম ব্যবহারে এখনও অভ্যস্ত নয়। এটা ব্যবহারে আরও পরীক্ষা-নিরিক্ষার প্রয়োজন আছে এবং বিশ্বাসযোগ্যতা সৃষ্টি করতে হবে। সর্বপরি নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীনভাবে কাজ করতে হবে এবং সে নিশ্চয়তা নির্বাচন কমিশনকেই দিতে হবে।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, দেশ ও জাতির সামনে এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় উপনীত। আগামী ৫ বছর দেশ কীভাবে পরিচালিত হবে, জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন কতটুকু ঘটবে, তার সোপান রচিত হবে সামনের মাত্র কয়েকটি দিনের মধ্যে। আর এই সময়ের সব দায়-দায়িত্ব আপনাদের ওপর ন্যস্ত। গোটা দেশ এখন তাকিয়ে আছে আপনাদের দিকে। আপনাদের সফলতার ওপর নির্ভর করছে আগামী দিনের দেশ ও জাতির সফলতা। সুতরাং এখন আপনাদের সময় অনেক মূল্যবান। তার মধ্যে যে আমাদের সময় দিয়েছেন তার জন্য আপনাদের অশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

আপনারা নিশ্চয় অবলোকন করছেন যে, দেশের রাজনীতিতে একটা গুণগত পরিবর্তন এসেছে এবং সার্বিকভাবে সুবাতাস বইতে শুরু করেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে বিরাট দূরত্ব ছিলো তা কমে এসেছে। সরকারের সঙ্গে দেশের সব রাজনৈতিক দল বা জোটের সংলাপ হয়েছে। এর ফলে যে মুখ দেখা দেখিও বন্ধ ছিলো, তার অবসান হয়েছে।

পরস্পরের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা হয়েছে। আমাদের সঙ্গেও সরকার পক্ষের সৌহার্দ্যপূর্ণ এবং ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। আগামী দু-একদিনের মধ্যে হয়তো প্রধানমন্ত্রী সমাপ্ত হয়ে যাওয়া ধারাবাহিক সংলাপের ফলাফল সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে দেশবাসীকে অবহিত করবেন। আমরা আশা করছি, প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে একটা সুন্দর এবং সর্বমহলের কাছে গ্রহণযোগ্য উপসংহার শুনতে পাবো।

সরকারের এই মহতি উদ্যোগের সুফল নিশ্চয় নির্বাচন কমিশন উপভোগ করতে পারবে। আমরা মনে করি, সরকার তাদের এই মেয়াদের শেষ পর্যায়ে এসে রাজনীতির ময়দানে এমন একটা পরিবেশ সৃষ্টি করে দিয়েছেন তার ফলে আপনাদের আগামী দিনের চলার পথ অনেক মসৃণ হয়েছে।

   

আচরণবিধি লঙ্ঘন: বরগুনায় ইউপি চেয়ারম্যানকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরগুনা
আচরণবিধি লঙ্ঘন: বরগুনায় ইউপি চেয়ারম্যানকে জরিমানা

আচরণবিধি লঙ্ঘন: বরগুনায় ইউপি চেয়ারম্যানকে জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

বরগুনার তালতলী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে চেয়ারম্যান প্রার্থী রেজবি উল কবির জোমাদ্দারের সমর্থক নিশান বাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান বাচ্চুকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও চারজনকে আটক করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। পরে আটককৃতদের  মুচলেকা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। 

রোববার (১৯ মে) বিকেলে এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন- তালতলী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অমিত দত্ত।

আদালত সূত্রে জানা যায়, উপজেলা নিশানবাড়ীয়া ইউনিয়নের নলবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থী রেজবিউল কবির জোমাদ্দারের সমর্থকরা নির্বাচনীয় আচরণবিধি লঙ্ঘন করে সড়ক অবরোধ করে শোডাউন করে। এ কারণে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আচরণবিধিমালা ২০১৬ এর ৫ (১) ধারা ভঙ্গ ও ৩২ ধারা মোতাবেক ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

তালতলী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অমিত দত্ত বিষয়টি নিশ্চিত করে বার্তা২৪.কম-কে বলেন, সড়ক অবরোধ করে শোডাউন করার কারণে নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান বাচ্চুকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও চারজনকে আটক করার পরে তাদের মুচলেকা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

;

১৬ উপজেলায় অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সহিংসতার আশঙ্কায় দ্বিতীয় ধাপের ১৫৬ উপজেলার মধ্য ১৬ উপজেলায় ২-৪ প্লাটুন অতিরিক্ত বিজিবি, র‌্যাব এবং কোস্টগার্ড মোতায়েন করার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

ইসির নির্বাচন পরিচালনার উপসচিব আতিয়ার রহমান এই বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগকে চিঠি দিয়েছে।

ইসি জানায়, ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচনে ভোলা জেলার ভোলা সদর উপজেলা, পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা ও বাউফল উপজেলা, নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ, আড়াইহাজার ও সোনারগাঁও উপজেলা, কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলা, ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপা উপজেলা, লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর ও রামগঞ্জ উপজেলা, ঠাকুরগাঁও জেলার সদর উপজেলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া ও কসবা উপজেলা, গাইবান্ধা জেলার সদর, পলাশবাড়ী ও গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা এবং চাঁদপুর জেলার সদর উপজেলায় ২-৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। একইসাথে এসব এলাকায় র‌্যাব এবং কোস্টগার্ডের অতিরিক্ত টিমও মোতায়েন করার জন্য বলা হয়েছে।

নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের চাহিদার আলোকেই এসব এলাকায় অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েনের জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছেন।

ইসির নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব আতিয়ার রহমান জানান, দ্বিতীয় ধাপে ১৫৬ উপজেলায় আগামী ২১ মে ভোট গ্রহণ করা হবে। এই ধাপে মোট একহাজার ৮২৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। তারমধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৬০৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬৯৩ জন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫৯৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, গত ৮ মে প্রথম ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন আগামী ২১ মে, ২৯ মে তৃতীয় ও ৫ জুন চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

;

উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে সারা দেশে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য ইন এইড টু দ্যা সিভিল পাওয়ার এর আওতায় ১৯ মে থেকে আগামী ২৩ মে পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিজিবি মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে

;

‘ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হওয়ায় ভোটার উপস্থিতি কম’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ না থাকা এবং ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হয়ে যাওয়ার কারণে ভোটার উপস্থিতি কম বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে নিজ রুমে গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপির ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণ গণতান্ত্রিক অধিকার। তবে কোনো ভোটারকে সহিংসতার মাধ্যমে ভোট প্রদানে বাধা দিতে পারবে না। নির্বাচন কমিশনের ওপর কারো অনাস্থা নেই। বিএনপির অনাস্থা রাজনৈতিক ইস্যু। 

তিনি আরও বলেন, আশা করি দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হবে। ছোটখাটো যে সব সমস্যা মাঠে আছে সেগুলো যাতে না হয়, সেজন্য প্রশাসন অত্যন্ত সতর্ক রয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন প্রথম ধাপের নির্বাচনের চেয়েও সুষ্ঠু হবে।

গোপালগঞ্জে একজন মারা গেছে, সেখান থেকে কী শিক্ষা নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এই ঘটনা নির্বাচনের কারণে নাকি ব্যক্তিগত কারণে সেটাও দেখতে হবে। তদন্ত না হলে তো মূল কারণ বলা যায় না। এছাড়া নির্বাচন না থাকলে এদেশে সহিংসতা হয়না তাতো নয়। এখন পুলিশ যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে কিনা সেটা দেখতে হবে। তাছাড়া পুলিশ প্রশাসন ভোটের পরে ৪৮ ঘণ্টা থাকে। সে সময়ের মধ্যে তো কিছু হয়নি।

ধান কাটা ভোট কম পড়ার প্রধান কারণ কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, বিষয়টা এমন নয়। আপানারা কেন বিষয়টা ওইদিকে নিয়ে আমাদের খোঁচা দেন৷ ওইদিন তাৎক্ষণিক কারণ ছিল সকালে বৃষ্টি হয়েছিলো। অন্যান্য কারণের মধ্যে ধান কাটা ছিল, বড় দল অংশ নেয়নি এসব কারণে ভোট কম পড়েছে। তাছাড়া ভোট কম পড়ার পেছনে একটি বড় ফ্যাক্টর বিএনপি। বিশেষ করে আরেকটি বড় কারণ হলো স্থানীয় নির্বাচনে ভোটাররা চাকরিস্থল থেকেও আসতে চায় না।

নির্বাচন কমিশনার কমিশনার আরও বলেন, এখন ৬০ শতাংশের বেশি ভোটাররা আসতে চায় না। এটা সারা পৃথিবীতেই এমন। ভারতেও সব দল অংশ নিলেও ৬০ শতাংশ ভোট পড়ে।

;