ঢাকা বিভাগে ধানের শীষ পেলেন যারা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ধানের শীষ পেয়ে উচ্ছ্বসিত শামা ওবায়েদ, ছবি: সৈয়দ মেহেদি, বার্তা২৪.কম

ধানের শীষ পেয়ে উচ্ছ্বসিত শামা ওবায়েদ, ছবি: সৈয়দ মেহেদি, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ২৪০ আসনের বিপরীতে ৮ শতাধিক প্রার্থীকে দলীয় মনোনয়নের চিঠি দিয়েছে। অন্য আসনগুলো বিএনপি তাদের শরিকদের জন্য ছেড়ে দেবে। ওইসব প্রার্থীদের বেশিরভাগই ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচন করবেন। তাদেরকেও মির্জা ফখরুলের স্বাক্ষর করা মনোনয়নপত্রের চিঠি দেওয়া হয়েছে।

নির্বাচন কমিশনের শিডিউল মতে বুধবার (২৮ নভেম্বর) মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন। ২ ডিসেম্বর মনোনয়ন যাচাই-বাছাই করা হবে। মনোনয়ন প্রত্যাহার করা যাবে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ১০ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দের পর শুরু হবে প্রচার-প্রচারণা। ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রচার-প্রচারণা শেষে ৩০ ডিসেম্বর ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

আসন্ন নির্বাচনে বিএনপি থেকে ঢাকা বিভাগে প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন-

ঢাকা: ঢাকা-১ আসনে বিএনপির সাবেক নেতা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার মেয়ে অ্যাডভোকেট অন্তরা সেলিমা হুদা, খন্দকার আবু আশফাক ও ফাহিমা হোসেন জুবলী। ঢাকা-২ আমান উল্লাহ আমান ও তার ছেলে ইরফান ইবনে আমান। ঢাকা-৩ গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও তার পুত্রবধূ নিপুন রায় চৌধুরী। ঢাকা-৪ সালাহউদ্দিন আহমেদ ও তার পুত্র তানভীর আহমেদ রবীন। ঢাকা-৫ নবী উল্লাহ নবী ও শিক্ষক নেতা অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া। ঢাকা-৬ কাজী আবুল বাশার ও ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। ঢাকা-৭ আসনে নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্টুর স্ত্রী নাসিমা আক্তার কল্পনা ও রফিকুল ইসলাম রাসেল। ঢাকা-৮ মির্জা আব্বাস। ঢাকা-৯ সাবেক ছাত্রনেতা হাবিব-উন-নবী সোহেল। ঢাকা-১০ আবদুল মান্নান ও তার জামাতা ব্যারিস্টার নাসিরউদ্দিন অসীম। ঢাকা-১১ এম এ কাইয়ুমের স্ত্রী শামীম আরা বেগম ও এজিএম শামসুল আলম। ঢাকা-১২ যুবদলের সভাপতি সাইফুল আলম নীরব ও আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার। ঢাকা-১৩ আবদুস সালাম ও আতাউর রহমান ঢালী।

ঢাকা-১৪ জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার আমিনুল ইসলাম ও এস এ সিদ্দিক সাজু। ঢাকা-১৫ মামুন হাসান। ঢাকা-১৬ অধ্যাপক ড. সাহেদা রফিক, আহসান উল্লাহ হাসান ও মোয়াজ্জেম হোসেন। ঢাকা-১৭ মেজর জেনারেল (অব.) রুহুল আলম চৌধুরী, ফরহাদ হালিম ডোনার ও কামাল জামান মোল্লা। ঢাকা-১৮ বাহাউদ্দিন সাদী ও এসএম জাহাঙ্গীর। ঢাকা-১৯ ডা. দেওয়ান সালাহউদ্দিন আহমেদ এবং ঢাকা-২০ ব্যারিস্টার জিয়াউর রহমান ও তমিজউদ্দিন।

নারায়ণগঞ্জ: নারায়ণগঞ্জ-১ অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার, কাজী মনিরুজ্জামান মনির ও মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু। নারায়ণগঞ্জ-২ মাহমুদুর রহমান সুমন, আতাউর রহমান খান আঙ্গুর ও নজরুল ইসলাম আজাদ। নারায়ণগঞ্জ-৩ আজহারুল ইসলাম মান্নান ও খন্দকার আবু জাফর। নারায়ণগঞ্জ-৪ মোহাম্মদ শাহ আলম ও অধ্যাপক মামুন মাহমুদ এবং নারায়ণগঞ্জ-৫ অ্যাডভোকেট আবুল কালাম ও মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে এসএম আকরামের নামও রয়েছে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে।

নরসিংদী: নরসিংদী-১ ডাকসুর জিএস খায়রুল কবীর খোকন, নরসিংদী-২ সাবেক মন্ত্রী ড. আবদুল মঈন খান। নরসিংদী-৩ অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া ও আকরামুল হাসান। নরসিংদী-৪ সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল ও আবদুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল। নরসিংদী-৫ আশরাফ উদ্দিন ও একে নেছার উদ্দিন।

মানিকগঞ্জ: মানিকগঞ্জ-১ আসনে খন্দকার আকতার হামিদ ডাবলু, খন্দকার আকবর হোসেন বাবলু। মানিকগঞ্জ-২ আফরোজা খান রীতা ও মানিকগঞ্জ-৩ ইঞ্জিনিয়ার মইনুল হোসেন শান্ত।

মুন্সীগঞ্জ: মুন্সীগঞ্জ-১ সাবেক উপ-প্রধানমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ও আবদুস সালাম আজাদ। মুন্সীগঞ্জ-২ মিজানুর রহমান সিনহা ও মুন্সীগঞ্জ-৩ আবদুল হাই।

গাজীপুর: গাজীপুর-১ চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী। গাজীপুর-২ সালাহউদ্দিন সরকার ও মঞ্জুরুল করিম রনি। গাজীপুর-৩ আসনটি জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের জন্য ফাঁকা রাখা হয়েছে। গাজীপুর-৪ রিয়াজুল হান্নান শাহ এবং গাজীপুর-৫ ফজলুল হক মিলন ও মনির হোসেন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Nov/28/1543399525238.jpg
কিশোরগঞ্জ
: কিশোরগঞ্জ-১ রেজাউল করিম খান চুন্নু, অ্যাডভোকেট মো. শরীফুল ইসলাম শরীফ ও খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেল। কিশোরগঞ্জ-২ মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান রঞ্জন ও মোহাম্মদ শহীদুজ্জামান। কিশোরগঞ্জ-৩ অ্যাডভোকেট জালাল মোহাম্মদ গাউস, ভিপি সাইফুল ইসলাম সুমন। কিশোরগঞ্জ-৪ অ্যাডভোকেট মো. ফজলুর রহমান ও সুরঞ্জন ঘোষ। কিশোরগঞ্জ-৫ শেখ মুজিবুর রহমান ইকবাল ও তার ছেলে মাহমুদুর রহমান উজ্জ্বল এবং কিশোরগঞ্জ-৬ মো. শরীফুল আলম।

টাঙ্গাইল: টাঙ্গাইল-১ ফকির মাহবুব আনাম স্বপন ও সরকার শহীদ। টাঙ্গাইল-২ সাবেক ছাত্রনেতা সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও শামছুল আলম তোফা। টাঙ্গাইল-৩ মাঈনুল ইসলাম ও লুৎফর রহমান খান আজাদ। টাঙ্গাইল-৪ লুৎফর রহমান মতিন, বেনজির টিটো ও ইঞ্জিনিয়ার আবদুল হালিম। টাঙ্গাইল-৫ মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান ও ছাইদুল হক ছাদু। টাঙ্গাইল-৬ অ্যাডভোকেট গৌতম চক্রবর্তী ও নুর মোহাম্মদ খান। টাঙ্গাইল-৭ আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী ও সাইদুল ইসলাম খান। টাঙ্গাইল-৮ আসনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে ছেড়ে দেওয়া হতে পারে।

ফরিদপুর: ফরিদপুর-১ শাহ মো. আবু জাফর ও খন্দকার নাছিরুল ইসলাম। ফরিদপুর-২ শামা ওবায়েদ ইসলাম রিংকু ও শহিদুল ইসলাম বাবুল। ফরিদপুর-৩ চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ ও নায়েবা ইউসুফ। ফরিদপুর-৪ ইকবাল হোসেন খন্দকার সেলিম ও চিত্রনায়িকা শাহরিয়ার ইসলাম শায়লা।

রাজবাড়ী: রাজবাড়ী-১ আলী নেওয়াজ খৈয়াম ও আসলাম মিয়া। রাজবাড়ী-২ নাসিরুল হক সাবু, হারুন অর রশীদ ও আবদুর রাজ্জাক।

গোপালগঞ্জ: গোপালগঞ্জ-১ সেলিমুজ্জামান সেলিম ও শরফুদ্দীন জাহাঙ্গীর। গোপালগঞ্জ-২ সিরাজুল ইসলাম সিরাজ ও ডা. কেএম বাবর। গোপালগঞ্জ-৩ এসএম জিলানি ও এসএম আফজাল হোসেন।

মাদারীপুর: মাদারীপুর-১ সাজ্জাদ হোসেন লাভলু সিদ্দিকী, মাদারীপুর-২ মিল্টন বৈদ্য এবং মাদারীপুর-৩ আনিসুর রহমান খোকন তালুকদার।

শরিয়তপুর: শরিয়তপুর-১ সরদার নাছির উদ্দিন কালু, শরিয়তপুর-২ শফিকুর রহমান কিরন এবং শরিয়তপুর-৩ থেকে মিয়া নুরুদ্দিন অপু।

   

পৌর উপনির্বাচন উপলক্ষে সংশ্লিষ্ট

প্রয়োজনে সারারাত ডাকঘর খোলা রাখার নির্দেশ ইসির



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

নারায়ণগঞ্জ জেলার কাঞ্চন পৌরসভার সাধারণ নির্বাচন এবং বরিশাল জেলার গৌরনদী পৌরসভার মেয়রের শূন্যপদে উপনির্বাচন উপলক্ষে ভোটের হিসাব বিবরণী পাঠানোর সুবিধার্থে আগামী ২৬ জুন বুধবার বিকেল ৫টা থেকে প্রয়োজনে সারারাত ও পরের দিন সকাল পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট ডাকঘর খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

শনিবার (১৫ জুন) ইসি নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান জানিয়েছেন, ইতোমধ্যে নির্দেশনাটি ডাক অধিদফতরের মহাপরিচালককে পাঠানো হয়েছে।

মো. আতিয়ার রহমান বলেন, আগামী ২৬ জুন অনুষ্ঠিতব্য নারায়ণগঞ্জ জেলার কাঞ্চন পৌরসভার সাধারণ নির্বাচন এবং বরিশাল জেলার গৌরনদী পৌরসভার মেয়রের শূন্যপদে উপনির্বাচনে নিয়োজিত প্রিজাইডিং অফিসাররা ভোটগণনার বিবরণীর একটি কপি ডাকযোগে সরাসরি নির্বাচন কমিশনে পাঠাবেন।

ভোটগণনার বিবরণী যথাযথভাবে নির্বাচন কমিশনে পৌঁছানোর জন্য প্রিজাইডিং অফিসার অগ্রিম ডাকমাশুল পরিশোধ না করে কাছাকাছি যে কোনো ডাকঘর থেকে বীমাকৃত ডাকযোগে অথবা প্রাপ্তিস্বীকার রেজিস্টার্ড ডাকযোগে পাঠাবেন।

প্রিজাইডিং অফিসার সংশ্লিষ্ট পোস্ট অফিস থেকে অবশ্যই প্রাপ্তি স্বীকার গ্রহণ করবেন। এমন কী ভোটগ্রহণের পরের দিনও উল্লিখিত খামে প্রাপ্ত ভোটগণনার বিবরণী একই পদ্ধতিতে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে পাঠানোর ব্যবস্থা করবেন।

উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান জানান, প্রিজাইডিং অফিসাররা যাতে অগ্রিম ডাক মাশুল পরিশোধ না করে কাছাকাছি যে কোনো ডাকঘর থেকে ভোটগণনার বিবরণী বীমা করে ডাকে অথবা প্রাপ্তি স্বীকার রেজিস্টার্ড ডাকে সরাসরি নির্বাচন কমিশনে পাঠাতে পারেন, সে জন্য ভোটগ্রহণের জন্য নির্ধারিত দিন অর্থাৎ ২৬ জুন বুধবার বিকেল ৫টা থেকে প্রয়োজনে সারারাত ও পরের দিন সকাল পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট ডাকঘরগুলো খোলা রেখে ডাকে পাঠানো ফলাফল বিবরণী জরুরি ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশনে পাঠানোর নিশ্চয়তা বিধানের জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।

;

৪৬৯ উপজেলায় ৩৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ ভোট পড়েছে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পাঁচ ধাপ মিলিয়ে ৪৬৯ উপজেলায় মোট ৩৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

সোমবার (১০ জুন) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি এর আয়োজনে 'আরএফইডি টক' অনুষ্ঠানে তিনি এই কথা বলেন।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ৪৬৯টি উপজেলায় নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। অতীতের তুলনায় শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে ভোট সম্পন্ন হয়েছে। সার্বিকভাবে ৩৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ ভোট পড়েছে।

তিনি বলেন, এবার নির্বাচন অনেকটা শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে। অনেকে প্রভাব সৃষ্টি করতে চেয়েছিল, আমাদের তৎপরতায় সফল হয়নি। দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা আরও বেশি সংস্কার প্রয়োজন।

;

শেষ হলো স্থগিত ১৯ উপজেলার নির্বাচন, চলছে গণনা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে স্থগিত হওয়া দেশের ১৯টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। শুধু রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাচন ছাড়া দেশের সব উপজেলা পরিষদ নির্বাচন শেষ হলো। এর আগে অন্য উপজেলাগুলোতে দুই ধাপে ভোট শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন। 

রোববার (৯ জুন) সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে এ ভোটগ্রহণ চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

এ ধাপেবাগেরহাটের শরণখোলা, মোড়েলগঞ্জ, মোংলা, খুলনা জেলার কয়রা, পাইকগাছা, ডুমুরিয়া, বরিশালের গৌরনদী, আগৈলঝাড়া, পটুয়াখালী জেলার সদর, মির্জাগঞ্জ, দুমকী, পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া, ভোলার লালমোহন, তজুমদ্দিন, ঝালকাঠির রাজাপুর, কাঠালিয়া, বরগুনার বামনা, পাথরঘাটা ও নেত্রকোণার খালিয়াজুরী উপজেলায় সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে।

এর মধ্যে পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় ইভিএম এবং বাকিগুলোতে ব্যালটের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

তবে বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এক আনসার সদস্যকে দায়িত্ব পালনে বাধা ও মারধর করার অপরাধে একজনকে ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বাকি জেলাগুলোতে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ শেষ হলেও ভোটার উপস্থিতি কম ছিল।

এগুলোতে চেয়ারম্যান পদে ১১৯, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৩২ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭৯ জনসহ মোট ৩৩০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন। ইসি জানিয়েছে, ১৭৯টি কেন্দ্রে ভোটের আগের দিন এবং ১ হাজার দুইটি কেন্দ্রে ভোটের দিন অর্থাৎ আজ সকালে ব্যালট গেছে।

;

নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে বাধা, যুবককে ৬ মাসের কারাদণ্ড



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এক আনসার সদস্যকে দায়িত্ব পালনে বাধা ও মারধর করার অপরাধে একজনকে ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

রোববার (৯ জুন) পৌর শহরের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মহাসিনিয়া আলিম মাদ্রাসা কেন্দ্রে বেলা সাড়ে ১১টায় ভোট চলাকালে এই ঘটনা ঘটে। এসময় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে ওই কর্মি শাকিল শেখকে (২১) দণ্ড দেন বাগেরহাট জেলা অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ড. আতিকুস সামাদ।

তিনি বলেন, মহাসিনিয়া আলিম মাদ্রাসা সেন্টারে নির্বাচনে অন্যদের সাথে ভোটারদের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন আনসার সদস্য মোতালেব হোসেন। এসময় শেহালাবুনিয়া এলাকার মৃত মোস্তফা শেখের ছেলে শাকিল শেখ নামে ওই যুবক নারী ও পুরুষদের সারিবদ্ধ লাইন ভেঙ্গে ভোটকেন্দ্রে ঢোকার চেষ্টা করে। এসময় আনসার সদস্য মোতালেব হোসেন তাকে বাধা দেন। কিন্তু তাকে ধাক্কা দিয়ে মারধর শুরু করেন। এসময় দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থল থেকে তাকে আটক করেন।

পরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিধিমালা, ২০১৩ এর বিধি ৭৬ (গ)-(আ) অনুযায়ী আটক ব্যক্তি তার অপরাধ স্বীকার করে। এরপরে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানার টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হলে আরও ১৫ দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয় বলেও জানান বিচারক ড.মোঃ আতিকুস সামাদ।

পরে ওই আসামিকে বাগেরহাট জেলা কারগারে পাঠানোর জন্য মোংলা থানায় সোপর্দ করা হয়।

;