বাবাকে ভোট না দিতে ছেলের অনুরোধ!



রেজা-উদ্-দৌলাহ প্রধান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
ছবি: বার্তা২৪মো. মনিরুল ইসলাম ইউসুফ ও নিয়াজ মোরশেদ এলিট

ছবি: বার্তা২৪মো. মনিরুল ইসলাম ইউসুফ ও নিয়াজ মোরশেদ এলিট

  • Font increase
  • Font Decrease

মো. মনিরুল ইসলাম ইউসুফ ও নিয়াজ মোরশেদ এলিট। সম্পর্কে বাবা-ছেলে। দুজনেই রাজনীতিবিদ। তবে বাবা বিএনপির, ছেলে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। চট্টগ্রাম-১ আসনে দুইজনেই নিজ নিজ দলের হয়ে মনোনয়ন প্রত্যাশা করেছিলেন। বিএনপি থেকে বাবা মনিরুল ইসলাম মনোনয়ন নিশ্চিত করলেও ছেলে এলিটের ভাগ্যে মনোনয়ন জুটেনি। তবে এলিট জাতীয় নির্বাচনে পিতাকে ভোট না দিতে ভোটারদের কাছে আহ্বান জানিয়েছেন। নৌকার মনোনীত প্রার্থীকে জয়যুক্ত করার আহ্বানও জানান।

বিএনপির প্রার্থী মো. মনিরুল ইসলাম ইউসুফকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী নিয়াজ মোর্শেদ এলিটের ফেসবুক পেইজের লাইভে দেওয়া একটি ভিডিও বক্তব্য ভাইরাল হয়ে যায়। ১৭ ঘণ্টায় ভিডিওটি দেখেছেন ৫ লাখের বেশি মানুষ। শেয়ার করেছেন ১৬ হাজার ৬৪৬জন, ইতিবাচক-নেতিবাচক মিলে মন্তব্য করেছেন আড়াই হাজার ফেসবুক ব্যবহারকারী।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নিয়াজ মোর্শেদ এলিট বার্তা২৪কে বলেন, ‘আদর্শিক জায়গা নিয়ে কোন আপোষ নেই। আমার পিতার জায়গায় যদি অন্যকোনো ব্যক্তি মনোনয়ন পেত তাহলেও আমার বক্তব্য একই থাকত।’

‘আমি নিয়াজ মোর্শেদ এলিট। কিছু কথা বলার জন্য আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আমার বাবা মনিরুল ইসলাম ইউসুফ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-১ আসন থেকে বিএনপি-জামায়াত জোটের মনোনয়ন পেয়েছেন। আমি একমাত্র ছেলে হিসেবে আপনাদেরকে বলছি, আমার বাবাকে আপনারা ভোট দেবেন না। আমি আবারও বলছি, আপনারা আমার বাবাকে ভোট দেবেন না। আমি কেন বলছি সেটা আমি একটু আপনাদের সঙ্গে বিস্তারিত শেয়ার করি।’
‘আমাদের পুরো পরিবার এবং আমার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা। আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে এ জীবনটা পার করেছি। বিএনপির মতো একটি সর্বহারা দল, বিএনপি-জামায়াত জোটের মতো জঙ্গি এবং মানুষ পোড়ানোর যে একটা জোট, সে জোটে আমার বাবার মতো একজন মুক্তিযোদ্ধা রিপ্রেজেন্ট করছে এটা আমার নিজের কাছে খুব একটা লজ্জা অনুভূত হচ্ছে।’
‘আমি একটি জিনিস বলতে চাই, শুধু লন্ডন কানেকশন থাকলে, লন্ডনের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক থাকলে যে নমিনেশন পাওয়া যায় এটি একটি উদাহরণ। চট্টগ্রাম-১ এর মিরসরাইয়ের জনগণকে আহ্বান জানাচ্ছি, আপনারা বিএনপি-জামায়াত, ধানের শীষ এবং আমার বাবাকে বর্জন করুন এবং মিরসরাইতে নৌকার মনোনীত প্রার্থীকে জয়যুক্ত করুন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ পুনরুজ্জীবিত করতে আমরা সবাই একসাথে কাজ করি। আমরা চাই এ দল, এ জোট যেন বাংলাদেশের কোনো জায়গায় রিপ্রেজেন্ট করতে না পারে।’

   

২১ মে ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচন, দ্বিতীয় ধাপ

সেনবাগে প্রতিপক্ষ প্রার্থীর এজেন্টকে গুমের হুমকি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ‘আনারস’ প্রতীকের এজেন্টদের ভোটগ্রহণের দিন কেন্দ্রে না যেতে ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষ ‘কলম’ প্রতীকের প্রার্থী মো. আবু জাফর টিপু ও বর্তমান চেয়ারম্যান ‘হেলিকপ্টার’ প্রতীকের প্রার্থী জাফর আহাম্মদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে।

এছাড়া তাদের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষের এক এজেন্টকে ‘গুম’ করে দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে।

সোমবার (২০ মে) ‘আনারস’ প্রতীকের একাধিক এজেন্ট সংবাদমাধ্যমের কাছে এ অভিযোগ করেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সেনবাগের ২ নম্বর কেশারপাড় ইউনিয়নে আনারস প্রতীকের একজন এজেন্ট ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘সেনবাগ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র দোয়াত-কলম প্রতীকের প্রার্থী মো. আবু জাফর টিপু ও বর্তমান চেয়ারম্যান হেলিকপ্টার প্রতীকের প্রার্থী জাফর আহাম্মদ চৌধুরী তাদের নিশ্চিত পরাজয় জেনে নানামুখী ষড়যন্ত্র ও মিথ্যাচার করছেন।

তারা আমাদের কর্মীদের হত্যার হুমকি দিচ্ছেন। বিশেষ করে আমার বাড়িতে প্রার্থী আবু জাফর টিপু ভোট চাইতে এসে আমার স্ত্রীকে সরাসরি হুমকি দিয়ে গেছেন। এ ছাড়াও আনারস প্রতীকের হয়ে কাজ করায় কেশারপাড়ের এক বাজারে আমাকে একা পেয়ে আমার গায়ে হাত তুলেছেন প্রার্থী জাফর আহাম্মদ চৌধুরীর লোকজন। আমি আমার জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি'।

এ এজেন্ট আরো বলেন, ‘আমি পুলিশ প্রশাসনসহ আইন-শৃঙ্খলার রক্ষা দায়িত্বে থাকা ঊর্ধ্বতনদের কাছে আবেদন জানাচ্ছি, আবু জাফর টিপু ও জাফর আহাম্মদ চৌধুরীর সন্ত্রাসী বাহিনীকে দমন করেন। এরা সুষ্ঠু নির্বাচন হতে দিতে চায় না’।

এদিকে, ৩ নম্বর ডমুরুয়া ইউনিয়নের আনারস প্রতীকের বয়োবৃদ্ধ এক এজেন্ট জানান, আনারস প্রতীকের হয়ে এজেন্ট হলে তাকে গুম করে ফেলা হবে বলে আবু জাফর টিপুর লোকজন হুমকি দিয়েছেন। তিনি এখন আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।

অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করে ওই এজেন্টের ছেলে শরীফুল ইসলাম বলেন, ‘আমার বাবা আনারস প্রতীকের জন্য কাজ করায় আমাদের পরিবারকে বারবার হুমকি দিচ্ছেন প্রতিপক্ষের লোকজন। বিশেষ করে আবু জাফর টিপুর লোকজন সরাসরি গুম করার হুমকি দিয়েছেন। আমরা প্রশাসনের কাছে নিরাপত্তা চেয়েছি’।

একই অভিযোগ করেন ৫ নম্বর অর্জুনতলা ইউনিয়নের আনারস প্রতীকের আরেক নারী এজেন্ট।

তিনি বলেন, ‘ভোটগ্রহণের দিন কেন্দ্রে গেলে আমাকে ধর্ষণের হুমকি দিয়েছেন হেলিকপ্টার প্রতীকের প্রার্থী জাফর আহাম্মদ চৌধুরীর লোকজন। রোববার (১৯ মে) রাতে নির্বাচনি ক্যাম্পেইন করে বাড়ি ফিরে আসার সময় আমাকে বাজারের রাস্তায় আটকে এভাবে হুমকি দেয় জাফর চৌধুরীর সমর্থকেরা। আমি নিরাপত্তা চেয়ে সাইফুল আলম দিপুসহ প্রশাসনের লোকজনকে বিষয়টি জানিয়েছি'।

অভিযোগের সত্যতা জানতে কলম প্রতীকের প্রার্থী মো. আবু জাফর টিপু ও হেলিকপ্টার প্রতীকের প্রার্থী জাফর আহাম্মদ চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা সব অভিযোগকে ‘ভিত্তিহীন ও মিথ্যা অপপ্রচার’ বলে জানান।

তবে তাদের লোকজন এমন কিছু করে থাকলে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়েও সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের আশ্বস্ত করেন।

এ বিষয়ে নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সাইফুল আলম দিপু বলেন, ‘নির্বাচনে হার-জিৎ থাকতেই পারে। তবে রাজনীতির নামে এমন নোংরামি করা উচিত নয়। প্রতিপক্ষের লোকজন পরাজয় নিশ্চিত জেনে আমার বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্র ও মিথ্যাচার করছেন। এ পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে আমার কর্মীদের ওপর হামলা করে অন্তত ১০ জনকে আহত করা হয়েছে। আমার এলাকার কর্মীদের হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রে যেন না যায়, সেই হুমকি দেওয়া হচ্ছে। আমি প্রশাসনের সহযোগিতা চেয়েছি। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হোক এটাই আমার প্রত্যাশা'।

প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সাইফুল আলম দিপু বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ২১ মে সেনবাগ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন করতে চাই। তাই, ভোটাররা যাতে শান্তিপূর্ণ ভোট দিতে পারেন, সে ব্যবস্থা করার জন্য অনুরোধ করছি।

নির্বাচনি প্রচারণার শুরু থেকে প্রতিদিনই আমাদের গণসংযোগে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার সাধারণ লোকজনের বিপুল উপস্থিতি দেখে তারা পরাজয় নিশ্চিত জেনে এখন গত সংসদ নির্বাচনের সেই ষড়যন্ত্রকারীরা এক হয়েছে। সাধারণ ভোটাররা আগামী ২১ মে ব্যালটের মাধ্যমে তার জবাব দেবে'।

;

নির্বাচনে নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হওয়ায় দুই ওসিকে প্রত্যাহার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচনে নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হওয়ায় বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট মডেল থানার ওসি ও জেলার ডিবির ওসিকে প্রত্যাহারের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

ইসির উপসচিব মিজানুর রহমান স্বাক্ষরিত চিঠির মাধ্যমে খুলনা রেঞ্জের ডিআইজির বরাবর এই নির্দেশনা পাঠানো হয়।

ইসি জানায়, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচন-২০২৪ অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষে বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব আশরাফুল আলম এবং বাগেরহাট জেলার ডিবির ওসি জনাব স্বপন রায়কে খুলনা পুলিশ রেঞ্জে সংযুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সেই সাথে নির্বাচনের সময় পর্যন্ত সংযুক্ত করে উক্ত কর্মকর্তাদ্বয়ের পরবর্তী কোনো কর্মকর্তাকে ফকিরহাট মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ এবং ডিবির ওসি -এর দায়িত্ব প্রদানের জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: নড়াইলে নির্বাচনী সরঞ্জাম বিতরণ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নড়াইল
নড়াইলে নির্বাচনী সরঞ্জাম বিতরণ

নড়াইলে নির্বাচনী সরঞ্জাম বিতরণ

  • Font increase
  • Font Decrease

নড়াইল সদর ও লোহাগড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কেন্দ্রগুলোতে নির্বাচনী সরঞ্জামাদি বিতরণ করা হয়েছে।

সোমবার (২০ মে) দুপুরে জেলা শিল্পকলা একাডেমি চত্বরে সদর উপজেলার ব্যালট বাক্স,ব্যাগ ও গালা সহ অন্যান্য সরঞ্জামাদি বিতরণের উদ্বোধন করেন রিটার্নিং অফিসার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শাশ্বত শীল। ৪টি স্টল করে নড়াইল সদর কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত অফিসারদের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়।

এ সময় সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসার মো. শামীম আহমদসহ পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা অফিস সূত্রে জানা যায়, নড়াইল সদরের ভোটার সংখ্যা ২লাখ ৪৭ হাজার ৭ শত ৬০ জন। পুরুষ ভোটার ১ লাখ ২০ হাজার ১শত ২৯ জন, মহিলা ভোটার ১ লাখ ২১ হাজার ৬৩০ জন। ভোট কেন্দ্র ১০০টি ।

অপরদিকে লোহাগড়া উপজেলার মোট ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ১১ হাজার ২৫৩ জন, পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৬ হাজার ৭৬ জন, মহিলা ভোটার ১ লাখ ৫ হাজার ১৭৫ জন। ভোট কেন্দ্র ৯৭ টি।

;

রাজশাহীতে চতুর্থ ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ৫ জুন চতুর্থ ধাপে রাজশাহীর বাঘা ও চারঘাট উপজেলার ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২০ মে) জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মির্জা ইমাম উদ্দিন মোট ২২ জন প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ ঘোষণা করেন।

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে চারঘাট ও বাঘা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ৪ জন, ভাইস-চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ৯ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ৯ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।

বাঘা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ৩ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ৩ জনের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

বাঘা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে মো. রোকনুজ্জামান (আনারস), মো. লায়েব উদ্দিন (মোটর সাইকেল) প্রতীকে নির্বাচন করছেন।

বাঘা উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মেহেদী হাসান (টিউবওয়েল), আব্দুল মোকাদ্দেস (টিয়া পাখি), কামরুজ্জামান (বই) প্রতীক পেয়েছেন।

বাঘা উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ফাতেমা খাতুন (কলস), ফারহানা দিল আফরোজ (প্রজাপতি), রিনা খাতুন (ফুটবল) প্রতীক পেয়েছেন।

এদিকে চারঘাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ৬ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ৬ জনের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

চেয়ারম্যান পদে গোলাম কিবরিয়া (ঘোড়া), মো. ফকরুল ইসলাম (আনারস) প্রতীকে নির্বাচন করছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে আব্দুল্লাহ আল মামুন (মাইক), কাজী ফিরোজ আহমেদ (টিয়া পাখি), আশরাফ উদ্দৌলা (তালা), ইলিয়াস সরকার (টিউবওয়েল), ইলিয়াস হোসেন (উড়োজাহাজ), নাজমুল হক (চশমা) প্রতীক পেয়েছেন।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জান্নাতুল ফেরদৌসী (হাঁস), পারভিন আরা (বৈদ্যুতিক পাখা), আশা খাতুন (সেলাই মেশিন), জমেলা বেগম (প্রজাপতি), তাজমিরা খাতুন (কলস), ময়না খাতুন (ফুটবল) প্রতীক পেয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ দেওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শাহিনুর ইসলাম প্রামানিক, বাঘা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. তরিকুল ইসলাম।

;