‘ঝামেলা না অইলে কাদের সিদ্দিকীরে কেউ হারাইতে পারব না’



ইসমাঈল হোসাইন রাসেল, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
ভোটের মাঠের আলোচনার অন্যতম স্থান সেলুন, ছবি: বার্তা২৪.কম

ভোটের মাঠের আলোচনার অন্যতম স্থান সেলুন, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

টাঙ্গাইল থেকে: ‘ভোটে ঝামেলা না অইলে কাদের সিদ্দিকীরে কেউ হারাইতে পারব না। সবাই হেরে পছন্দ করে। গতবার ভোট দিতে পারি নাই, কিন্তু এবার ভোট দিমুই। হেয় না খারাইলে হের বেটিরে দিমু।’

এ ভাবেই কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর প্রতি সমর্থন জানাচ্ছিলেন ভ্যান চালক হাবিল মিয়া। তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে একই কথা বলছিলেন চায়ের দোকানে উপস্থিত আরও অনেকে।

বাসাইল ও সখীপুর নিয়ে গঠিত টাঙ্গাইল-৮ আসনের এমন অসংখ্য ভোটারই তার প্রতি নিজেদের সমর্থনের কথা জাননিয়েছে। চায়ের দোকান থেকে শুরু করে সকল শ্রেণি পেশার মানুষের মুখে এখন নির্বাচনী আলোলোচনা। সেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন কাদের সিদ্দিকী।

তার প্রতি সমর্থন জানাচ্ছেন অনেক আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীও। দলটির অন্তর্কোন্দলের কারণে অনেক নেতাই প্রকাশ্যে মুখ না খুললেও গোপনে তার প্রতি সমর্থন জানাচ্ছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতা জানান, কাদের সিদ্দিকী বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক। তার সঙ্গে আমাদের নৈতিকভাবে কোনো দ্বন্দ্ব নেই। তবে যেহেতু দলের সঙ্গে তিনি নেই, ফলে চাইলেও আমরা তার প্রতি সমর্থন জানাতে পারি না। তবে এতটুকু বলতে পারি, তিনি একজন যোগ্য প্রার্থী। তাতে কারোরই কোনো সন্দেহ নেই।

শুধু এই নেতাই নন, খোদ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাও তার প্রতি ক্ষুব্ধ কোনো প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছেন না। তারা বলছেন, কেন্দ্রীয়ভাবে নির্বাচিত প্রার্থীকে জয়ী করাই তাদের প্রধান কাজ। এর বাইরে তারা কিছু ভাবতে চান না।

উপজেলা সদরের নাপিত মনো বিশ্বাসও বঙ্গবীরের সমর্থক। ভোটে কাদের সিদ্দিকীর জয় কেউ ঠেকাতে পারবে না এমন চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘উনি ভালো মানুষ। ওনাকে সবাই পছন্দ করে। আমি তো হের থেকে কোনো সুবিধা পাই না, তারপরও হেরে ভোট দিমু। কারণ ভালো মানুষ পাওয়ারে থাকলে আমগো খারাপ অইব না।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/01/1543671894284.jpg

তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে বলতে শুরু করলেন দোকানে চুল কাটাতে আসা ড্যান্সার রিপন কাজী। কাদের সিদ্দিকী এমপি হলে ভালো কিছু হোক আর না হোক খারাপ কিছু হবে বলে দাবি তার।

তিনি বলেন, আমি নাচ-গান করি, আমার সঙ্গে কারেও কোনো সমস্যাও নাই। কিন্তু ওই লোকটারে সমর্থন দেওয়াই লাগবে। কারণ ওনার মতো মাটির মানুষ খুব কমই আছে।

সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর ভোটের আলাপ-আলোচনা শুরু হয়েছে। ভোটগ্রহণ শেষ হওয়া পর্যন্ত এ আলাপ চলবে। রাজনীতিতে বলা হয়, গণতন্ত্রের অন্যতম আনন্দের দিক হলো- ভোট ও ভোটের আলাপ।

তবে স্থানীয় অনেকে বলছেন, কাদের সিদ্দিকী বিভিন্ন কারণে আগে ভোটে অংশ নিতে পারেননি বিধায় অন্যদের এ আসন থেকে জয় পাওয়াটা সহজ হয়েছে, নইলে জয়টা এতো সহজ হতো না। আবার অনেকে বলছেন, কাদের সিদ্দিকী নির্বাচনে অংশ নিতে না পারলেও তার মেয়ের প্রতিও তাদের সমর্থন থাকবে। আগে থেকে এ বিষয়ে নিজেরা প্রস্তুত আছেন বলেও জানালেন অনেকে।

এ বিষয়ে সখীপুর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক জুলফিকার শামীম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘আপনারা গোটা টাঙ্গাইল ঘুরে দেখেন, সবাই কাদের সিদ্দিকীকে মন থেকে ভালোবাসে। তার প্রতি সবার সমর্থন আছে। যে যাই বলুক, তার জয় সুনিশ্চিত। তার প্রতি জনগণের সমর্থন রয়েছে।’ কোনো কারণে তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে না পারলেও তার মেয়েকে সবাই সমর্থন জানাব বলে দাবি করেন তিনি।

বাসাইল ও সখীপুর নিয়ে গঠিত টাঙ্গাইল-৮ আসনে ৩ লাখ ৪৬ হাজার ৬৪৫ জন ভোটারের মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৬৮ হাজার ৪৫৪ জন। আর নারী ভোটার ১ লাখ ৭৮ হাজার ১৯১ জন।

প্রসঙ্গত এই আসনে এবার মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন জোয়াহেরুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ), কাদের সিদ্দিকী (কৃষক-শ্রমিক জনতা লীগ), কুড়ি সিদ্দিকী (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), হাবিবুর রহমান তালুকদার (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), শফি সরকার (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি), কাজী আশরাফ সিদ্দিকী ও রেজাউল করিম (জাতীয় পার্টি), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাওলানা আবদুল লতিফ মিয়া এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী লিয়াকত আলী ও শহিদুল ইসলাম।

   

পৌর উপনির্বাচন উপলক্ষে সংশ্লিষ্ট

প্রয়োজনে সারারাত ডাকঘর খোলা রাখার নির্দেশ ইসির



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

নারায়ণগঞ্জ জেলার কাঞ্চন পৌরসভার সাধারণ নির্বাচন এবং বরিশাল জেলার গৌরনদী পৌরসভার মেয়রের শূন্যপদে উপনির্বাচন উপলক্ষে ভোটের হিসাব বিবরণী পাঠানোর সুবিধার্থে আগামী ২৬ জুন বুধবার বিকেল ৫টা থেকে প্রয়োজনে সারারাত ও পরের দিন সকাল পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট ডাকঘর খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

শনিবার (১৫ জুন) ইসি নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান জানিয়েছেন, ইতোমধ্যে নির্দেশনাটি ডাক অধিদফতরের মহাপরিচালককে পাঠানো হয়েছে।

মো. আতিয়ার রহমান বলেন, আগামী ২৬ জুন অনুষ্ঠিতব্য নারায়ণগঞ্জ জেলার কাঞ্চন পৌরসভার সাধারণ নির্বাচন এবং বরিশাল জেলার গৌরনদী পৌরসভার মেয়রের শূন্যপদে উপনির্বাচনে নিয়োজিত প্রিজাইডিং অফিসাররা ভোটগণনার বিবরণীর একটি কপি ডাকযোগে সরাসরি নির্বাচন কমিশনে পাঠাবেন।

ভোটগণনার বিবরণী যথাযথভাবে নির্বাচন কমিশনে পৌঁছানোর জন্য প্রিজাইডিং অফিসার অগ্রিম ডাকমাশুল পরিশোধ না করে কাছাকাছি যে কোনো ডাকঘর থেকে বীমাকৃত ডাকযোগে অথবা প্রাপ্তিস্বীকার রেজিস্টার্ড ডাকযোগে পাঠাবেন।

প্রিজাইডিং অফিসার সংশ্লিষ্ট পোস্ট অফিস থেকে অবশ্যই প্রাপ্তি স্বীকার গ্রহণ করবেন। এমন কী ভোটগ্রহণের পরের দিনও উল্লিখিত খামে প্রাপ্ত ভোটগণনার বিবরণী একই পদ্ধতিতে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে পাঠানোর ব্যবস্থা করবেন।

উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান জানান, প্রিজাইডিং অফিসাররা যাতে অগ্রিম ডাক মাশুল পরিশোধ না করে কাছাকাছি যে কোনো ডাকঘর থেকে ভোটগণনার বিবরণী বীমা করে ডাকে অথবা প্রাপ্তি স্বীকার রেজিস্টার্ড ডাকে সরাসরি নির্বাচন কমিশনে পাঠাতে পারেন, সে জন্য ভোটগ্রহণের জন্য নির্ধারিত দিন অর্থাৎ ২৬ জুন বুধবার বিকেল ৫টা থেকে প্রয়োজনে সারারাত ও পরের দিন সকাল পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট ডাকঘরগুলো খোলা রেখে ডাকে পাঠানো ফলাফল বিবরণী জরুরি ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশনে পাঠানোর নিশ্চয়তা বিধানের জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।

;

৪৬৯ উপজেলায় ৩৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ ভোট পড়েছে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পাঁচ ধাপ মিলিয়ে ৪৬৯ উপজেলায় মোট ৩৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

সোমবার (১০ জুন) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি এর আয়োজনে 'আরএফইডি টক' অনুষ্ঠানে তিনি এই কথা বলেন।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ৪৬৯টি উপজেলায় নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। অতীতের তুলনায় শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে ভোট সম্পন্ন হয়েছে। সার্বিকভাবে ৩৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ ভোট পড়েছে।

তিনি বলেন, এবার নির্বাচন অনেকটা শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে। অনেকে প্রভাব সৃষ্টি করতে চেয়েছিল, আমাদের তৎপরতায় সফল হয়নি। দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা আরও বেশি সংস্কার প্রয়োজন।

;

শেষ হলো স্থগিত ১৯ উপজেলার নির্বাচন, চলছে গণনা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে স্থগিত হওয়া দেশের ১৯টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। শুধু রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাচন ছাড়া দেশের সব উপজেলা পরিষদ নির্বাচন শেষ হলো। এর আগে অন্য উপজেলাগুলোতে দুই ধাপে ভোট শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন। 

রোববার (৯ জুন) সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে এ ভোটগ্রহণ চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

এ ধাপেবাগেরহাটের শরণখোলা, মোড়েলগঞ্জ, মোংলা, খুলনা জেলার কয়রা, পাইকগাছা, ডুমুরিয়া, বরিশালের গৌরনদী, আগৈলঝাড়া, পটুয়াখালী জেলার সদর, মির্জাগঞ্জ, দুমকী, পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া, ভোলার লালমোহন, তজুমদ্দিন, ঝালকাঠির রাজাপুর, কাঠালিয়া, বরগুনার বামনা, পাথরঘাটা ও নেত্রকোণার খালিয়াজুরী উপজেলায় সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে।

এর মধ্যে পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় ইভিএম এবং বাকিগুলোতে ব্যালটের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

তবে বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এক আনসার সদস্যকে দায়িত্ব পালনে বাধা ও মারধর করার অপরাধে একজনকে ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বাকি জেলাগুলোতে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ শেষ হলেও ভোটার উপস্থিতি কম ছিল।

এগুলোতে চেয়ারম্যান পদে ১১৯, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৩২ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭৯ জনসহ মোট ৩৩০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন। ইসি জানিয়েছে, ১৭৯টি কেন্দ্রে ভোটের আগের দিন এবং ১ হাজার দুইটি কেন্দ্রে ভোটের দিন অর্থাৎ আজ সকালে ব্যালট গেছে।

;

নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে বাধা, যুবককে ৬ মাসের কারাদণ্ড



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এক আনসার সদস্যকে দায়িত্ব পালনে বাধা ও মারধর করার অপরাধে একজনকে ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

রোববার (৯ জুন) পৌর শহরের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মহাসিনিয়া আলিম মাদ্রাসা কেন্দ্রে বেলা সাড়ে ১১টায় ভোট চলাকালে এই ঘটনা ঘটে। এসময় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে ওই কর্মি শাকিল শেখকে (২১) দণ্ড দেন বাগেরহাট জেলা অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ড. আতিকুস সামাদ।

তিনি বলেন, মহাসিনিয়া আলিম মাদ্রাসা সেন্টারে নির্বাচনে অন্যদের সাথে ভোটারদের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন আনসার সদস্য মোতালেব হোসেন। এসময় শেহালাবুনিয়া এলাকার মৃত মোস্তফা শেখের ছেলে শাকিল শেখ নামে ওই যুবক নারী ও পুরুষদের সারিবদ্ধ লাইন ভেঙ্গে ভোটকেন্দ্রে ঢোকার চেষ্টা করে। এসময় আনসার সদস্য মোতালেব হোসেন তাকে বাধা দেন। কিন্তু তাকে ধাক্কা দিয়ে মারধর শুরু করেন। এসময় দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থল থেকে তাকে আটক করেন।

পরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিধিমালা, ২০১৩ এর বিধি ৭৬ (গ)-(আ) অনুযায়ী আটক ব্যক্তি তার অপরাধ স্বীকার করে। এরপরে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানার টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হলে আরও ১৫ দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয় বলেও জানান বিচারক ড.মোঃ আতিকুস সামাদ।

পরে ওই আসামিকে বাগেরহাট জেলা কারগারে পাঠানোর জন্য মোংলা থানায় সোপর্দ করা হয়।

;