শেখ হাসিনার শ্বশুরবাড়িতে শিরীন শারমিন প্রার্থী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
শেখ হাসিনা ও শিরীন শারমিন চৌধুরী/ ছবি: সংগৃহীত

শেখ হাসিনা ও শিরীন শারমিন চৌধুরী/ ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শ্বশুরবাড়ি এলাকা পীরগঞ্জে (রংপুর-৬) মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে বর্তমান এমপি ও জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী চূড়ান্ত হয়েছে। আওয়ামী লীগের নির্বাচনী সেলের একটি বিশ্বস্ত সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সূত্র জানান, রংপুরের পীরগঞ্জে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তত্ত্বাবধানে বর্তমান এমপি ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ব্যাপক উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করেছেন। স্থানীয় সকলের মতামতের ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রী এ আসনে শিরীন শারমিন চৌধুরীকে প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করেছেন। দু’একদিনের মধ্যেই তাকে প্রার্থী হিসেবে চিঠি দেয়া হবে।

এদিকে প্রধানমন্ত্রীর শ্বশুড়বাড়ি এলাকাতে শিরীন শারমিন চৌধুরীর প্রার্থিতা নিশ্চিত হওয়ার বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে নিশ্চিত করেছেন রংপুর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান সিদ্দিকী রনি।

উল্লেখ্য, রংপুর-৬ (পীরগঞ্জ) আসনে এবার মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। এই আসনে ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী নূর আলম যাদুকে পরাজিত করে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছিলেন শেখ হাসিনা। পরে প্রধানমন্ত্রী এ আসনটি ছেড়ে দিলে উপ-নির্বাচনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায়  নির্বাচিত হন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

   

৪ প্রতিষ্ঠান ও সরকারি ৬ কর্মকর্তাকে ভোট গ্রহণের দায়িত্ব না দেওয়ার দাবি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোট গ্রহণের জন্য আওয়ামী লীগ নেতা পৌর মেয়রের নিয়ন্ত্রিত চারটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ও সরকারি ছয় কর্মকর্তাকে ভোট গ্রহণের দায়িত্ব না দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. মনির হোসেন ।

মঙ্গলবার (১৪ মে) আখাউড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাবেয়া আক্তারের কাছে লিখিতভাবে এই দাবি করেন প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. মনির হোসেন। দাবির চারটি প্রতিষ্ঠানসহ ৮জন কর্মকর্তার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৬জনই সরকারি কর্মকর্তা। আগামী ২১ মে আখাউড়া ও কসবা উপজেলা পরিষদের নির্বাচন।

নির্বাচনে চেয়ারম্যানপদে দুইজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তারা হলেন- উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক ও মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের তিনবারের চেয়ারম্যান মনির হোসেন (ঘোড়া) ও তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক ও উপজেলা পরিষদের বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান মো. মুরাদ হোসেন ভূইয়া (আনারস)। ইতোমধ্যে মুরাদকে দলীয়ভাবে সমর্থন দিয়েছেন আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও আখাউড়া পৌরসভার মেয়র তাকজিল খলিফা, উপজেলা আওয়ামী লীগসহ অঙ্গসংগঠন। তারা মুরাদকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বলে এলাকায় প্রচারণাও চালাচ্ছেন।

লিখিত আবেদনে মো. মনির হোসেন অভিযোগ করেন, আখাউড়ার পৌরসভার মেয়র ও আওয়ামী লীগ নেতা মো. তাকজিল খলিফা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. মুরাদ হোসেন ভূইয়াকে সমর্থন দিয়ে প্রকাশ্যই সভা-সমাবেশ করছেন। আচরণবিধি ভঙ্গ করে পৌরসভা কার্যালয়েও সভা করছেন তিনি। সভা সমাবেশে মনির হোসেন সম্পর্কে মানহানিকর বক্তব্য দিচ্ছেন।

আওয়ামী লীগ নেতা তাকজিল খলিফা উপজেলার তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি। আওয়ামী লীগ নেতা মেয়রের নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীদেরকেও মুরাদ হোসেন ভূ্ইয়া’র পক্ষে কাজ করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

এছাড়া ভোটের দিন নিজেরা যেন সিল মেরে ব্যালট বাক্সে ভরেন সে বিষয়ে চাপ প্রয়োগ করছেন বলে তথ্য রয়েছে। সেসব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত অনেকে গোপনে এসে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মনির হোসেনের কাছে তথ্য দিচ্ছেন। তারা বিষয়টি নিয়ে বিব্রতবোধ করছেন বলে জানিয়েছেন। পৌর মেয়র নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ও তার ঘনিষ্ঠজনরা ভোট গ্রহণের দায়িত্ব পেলে, নির্বাচনে প্রভাবিত করতে পারেন বলে মনির হোসেন আশঙ্কা করছেন। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে আওয়ামী লীগ নেতা তাকজিল খলিফার প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ও তার ঘনিষ্ঠজনকে নির্বাচনের দায়িত্বে না দেওয়ার জন্য সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে আবেদন করেছেন তিনি। লিখিত আবেদনে উল্লেখ করা হয়, পৌর মেয়র তাকজিল খলিফার নিয়ন্ত্রণাধীন তিনটি প্রতিষ্ঠান হলো আখাউড়া পৌরসভা, জাহানারা স্কুল এন্ড স্কুল, নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, সিরাজুল হক উচ্চ বিদ্যালয়।

এসব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মকর্তারা হলেন- আখাউড়া পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী তানভীর হাসান, উপ-সহকারী প্রকৌশলী ফয়ছেল আহাম্মদ খান, নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক দেবব্রত বনিক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক কাজী মো. ইকবাল, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. মোসলেহ উদ্দিন, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাপস কুমার চক্রবর্তী, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল হাসেন, উপজেলা হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা ইউসুফ নুরুল্লাহ।

নাম উল্লেখ করা সরকারি ছয় কর্মকর্তার মধ্যে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুজন বলেন, বিষয়টি নিয় আমরা বিব্রত। আমরাও চাই না নির্বাচনের দিন আমাদের কোনো দায়িত্বে রাখা হোক। আর রাখা হলেও প্রয়োজনে কন্ট্রোল রুমে কিংবা আমাদের বাদ দেয়া হোক।

অভিযোগকারী চেয়ারম্যান প্রার্থী মনির হোসেন বলেন, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মুরাদ হোসেনে পক্ষে প্রকাশ্যে মাঠে নেমেছে আওয়ামী লীগ। প্রতিনিয়ত সরকারিসহ দলীয় প্রতিষ্ঠানে সভা-সমাবেশ হচ্ছে। ভুরিভোজসহ আচরণবিধির তোয়াক্কা করছেন না উপজেলা আওয়ামী লীগ। এসব বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে আবেদন করেছি।

নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন এক প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যানপ্রার্থী মনির হোসেন। আমরা অভিযোগ পেয়েছি। বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হবে।

;

টাঙ্গাইলে একমঞ্চে সব চেয়ারম্যান প্রার্থী, সবাই দিলেন প্রতিশ্রুতি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও পুরুষ-নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জনতার মুখোমুখি করেছেন দি হাঙ্গার প্রজেক্ট ও পিস ফেসিলিটেটর গ্রুপ-পিএফজি।

বুধবার (১৫ মে) বিকাল সাড়ে ৪ টায় ‘অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই’ এ শ্লোগানকে সামনে রেখে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রার্থীদের নিয়ে ভূঞাপুর সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে প্রার্থী ও জনতার মুখোমুখি নিয়ে এক মত বিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।

জনতার মুখোমুখি অনুষ্ঠানে উপজেলার বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, যুব সমাজ ও তরুণ প্রজন্মরা অংশ নেন। তারা প্রার্থীদেরকে নানা ধরনের প্রশ্নের মুখোমুখি করে। উন্নয়ন, মাদক ও সন্ত্রাস রোধ, বাল্যবিয়ে, পিছিয়ে পড়া চরাঞ্চলের জনগোষ্ঠী, শিক্ষা-সংস্কৃতিসহ সকল বিষয় ওঠে আসে।

এরপরই ওঠে আসে উপস্থিত ভোটারদের নানা প্রশ্ন ও অভিযোগের কথা। তারা অভিযোগ করে বলেন- নির্বাচন এলেই প্রার্থীরা অনেক ভালো ভালো কথা বলেন, নানা প্রতিশ্রুতি দেন। মানুষের পাশে থাকার অঙ্গীকার করেন। অথচ ভোট শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রার্থীরা ভোটারের কথা ভুলে যান। তাদের খোঁজ-খবর থাকে না।

সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিকের উপজেলা শাখার সভাপতি অধ্যাপক মির্জা মহিউদ্দিন আহম্মেদের সভাপতিত্বে ও দি হাঙ্গার প্রজেক্টের ময়মনসিংহের আঞ্চলিক সমন্বয়কারী জয়ন্ত কর ও উপজেলা শাখা সুজনের সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ কুমার দত্তের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান প্রার্থী মোছা. নার্গিস বেগম, মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার বাবলু।

এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মনিরুল ইসলাম বাবু, আরিফুল হক আরজু, বীরমুক্তিযোদ্ধা ওয়াজেদ আলী খান ও খোরশেদ আলম। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী আলিফ নুর মিনি, হোসনে আরা বেবী, সাদিয়া আফরিন খানম ও মঞ্জুয়ারা বেগম।

জাতীয় সঙ্গীদের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। পরে অনুষ্ঠান শেষে উপস্থিত চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীরাসহ সাধারণ ভোটাররা হাত মুষ্টিবদ্ধ করে শপথে দাঁড়িয়ে প্রতিজ্ঞা করেন যে- তারা অসৎ, দুর্নীতিবাজ, কালোবাজারি, ঘুসখোর, চাঁদাবাজ কোনো প্রার্থীকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন না। শপথবাক্য পাঠ করান সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিকের উপজেলা শাখার সভাপতি অধ্যাপক মির্জা মহিউদ্দিন আহমেদ।

;

আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে মোটরসাইকেল শোডাউন, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে মোটরসাইকেল শোডাউন

আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে মোটরসাইকেল শোডাউন

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে মোটরসাইকেল শোডাউন করে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় চেয়ারম্যান প্রার্থী শাহ মো. আবুল কালাম বারী পাইলটকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

বুধবার (১৫ মে) বিকালে মোটরসাইকেল শোডাউন করার সময়ে আচরণবিধি নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে নিয়োজিত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি মো. মঈন খান এলিস এ জরিমানা করেন।

শাহ মো. আবুল কালাম বারী পাইলট বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও আনারস প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

জানা যায়, আজ বিকালে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে একত্রিত হয়ে প্রায় কয়েক হাজার মোটরসাইকেল ও নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে শহরের বিভিন্ন জায়গায় মোটরসাইকেল শোডাউন করছিলেন। এসময়ে খবর পেয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঘটনাস্থলে গিয়ে জরিমানা করেন।

এবিষয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি মো. মঈন খান এলিস বলেন, তিনি নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে মোটরসাইকেল শোডাউন করছিলেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পাওয়ায় আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

;

উপজেলা নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলার উচ্চ পর্যায়ের মনিটরিং সেল গঠন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের ১৫৭ উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার সুবিধার্থে আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় করতে উচ্চ পর্যায়ের একটি মনিটরিং সেল গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

ইসি নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, সেলটির নেতৃত্বে দেবেন স্মার্টকার্ড তথা আইডিইএ-২ এর প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল হাসনাত মোহাম্মদ সায়েম, যা ২১ মে অর্থাৎ ভোটগ্রহণের দিন সকাল ৮টা থেকে নির্বাচন ভবন থেকে পরিচালিত হবে।

আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় ও মনিটরিং সেলটিতে জননিরাপত্তা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদমর্যাদার নিম্নে নয় এমন একজন কর্মকর্তা; পুলিশ হেডকোয়াটার্সের পুলিশ সুপার/অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদমর্যাদার নিম্নে নয় এমন একজন কর্মকর্তা; বিজিবি/কোস্টগার্ড/র‍্যাপিড অ্যাকশান ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) আনসার ও ভিডিপির উপপরিচালক পদমর্যাদার নিম্নে নয় এমন একজন কর্মকর্তা এবং আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার/সহকারী পুলিশ সুপার পদমর্যাদার নিম্নে নয় এমন একজন কর্মকর্তা থাকবেন।

মনিটরিং সেল নির্বাচনের দিন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে নির্বাচন কমিশনকে অবহিত করবে। সেই সাথে সেলে অন্তর্ভুক্ত সংশ্লিষ্ট সংস্থার প্রতিনিধি কর্তৃক নির্বাচন উপলক্ষে মোতায়েনকৃত আইনশৃঙ্খলা সদস্যদের অবস্থান ও সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে কমিশনকে জানাবেন।

ইসি ঘোষিত তফশিল অনুযায়ী, গত ৮ মে প্রথম ধাপের ১৩৯ উপজেলায় ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের ১৫৭ উপজেলার ভোট গ্রহণ আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিত হবে। তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা রয়েছে।

;