১৭২ আসনে 'লাঙল' প্রতীকে জাপা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ও দলটির প্রতীক/ ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ও দলটির প্রতীক/ ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন সংসদ নির্বাচনে ১৭২ আসনে 'লাঙ্গল' প্রতীকে জাতীয় পার্টি (জাপা) ভোট করবে বলে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) জানিয়েছে দলটি। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটের হয়ে ২৯ আসনে ভোট করবে জাতীয় পার্টি। সেক্ষেত্রে এই ২৯ আসনে মহাজোটের একক প্রার্থী থাকবে লাঙ্গলের। আর বাকি আসনগুলো উন্মুক্ত থাকবে।

রোববার (৯ ডিসেম্বর) বিকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত নির্বাচন কমিশনে এসে এই তালিকা জমা দেয় জাপা।

দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য ফয়সল চিশতী বলেন, ‘জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে মহাজোটের ২৯ প্রার্থী ও জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে ১৪৩ প্রাথী উন্মুক্তভাবে অংশ নেবেন। মোট ১৭২টি নাম কমিশনে জমা দিয়েছি।’

তিনি বলেন, ‘শুরুতে ১৩২ জন উন্মুক্ত ধাকলেও এখন তা বেড়ে ১৪৩ জন করা হয়েছে।’

ফয়সল বলেন, ‘আমরা কখনই নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করিনি। যদিও মহোজাটে থেকে নির্বাচন করব, তবুও লাঙল প্রতীকেই নির্বাচন করব।’

মহাজোটে জাপা’র প্রার্থী যারা:

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট থেকে জাপার প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন নীলফামারী-৩ আসনে মেজর অবসরপ্রাপ্ত রানা মোহাম্মদ সোহেল, নীলফামারী-৪ আহসান আদেলুর রহমান, লালমনিরহাট-৩ গোলাম মোহাম্মদ কাদের, রংপুর-১ মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা, রংপুর-৩ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, কুড়িগ্রাম-১ একেএম মোস্তাফিজুর রহমান, কুড়িগ্রাম-২ পনির উদ্দিন আহমেদ, গাইবান্ধা-১ ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী।

বগুড়া-২ আসনে শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ, বগুড়া-৩ নুরুল ইসলাম তালুকদার, বগুড়া-৬ মো. নুরুল ইসলাম ওমর, বগুড়া-৭ এ্যাড. আলতাফ আলী, বরিশাল-৩ গোলাম কিবরিয়া টিপু, বরিশাল-৬ নাসরিন জাহান রতনা, পিরোজপুর-৩ ডা. রুস্তম আলী ফরাজী, টাঙ্গাইল-৫ শফিউল্লাহ আল মুনির, ময়মনসিংহ-৪ বেগম রওশন এরশাদ, ময়মনসিংহ-৮ ফখরুল ইমাম।

কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে মজিবুল হক চুন্নু, ঢাকা-৪ সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, ঢাকা-৬ কাজী ফিরোজ রশীদ, নারায়ণগঞ্জ-৩ লিয়াকত হোসেন খোকা, নারায়ণগঞ্জ-৫ সেলিম ওসমান, সুনামগঞ্জ-৪ পীর ফজলুর রহমান মিজবাহ, সিলেট-২ ইয়াহ ইয়া চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ জিয়াউল হক মৃধা, ফেনী-৩ অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, লক্ষ্মীপুর-২ মো. নোমান ও চট্টগ্রাম-৫ ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।

জাতীয় পার্টির উন্মুক্ত প্রার্থী যারা:

রংপুর-২ আসনে আসাদুজ্জামান চৌধুরী শাবলু, কুড়িগ্রাম-৩ আক্কাস আলী সরকার, কুড়িগ্রাম-৪ অবসরপ্রাপ্ত মেজর আশরাফ উদ দৌলা, গাইবান্ধা-৩ ব্যারিস্টার দিলারা খন্দকার শিল্পী, খুলনা-১ সুনীল শুভরায়, সাতক্ষিরা-১ সৈয়দ দিদার বখত্, সাতক্ষিরা-শেখ মাতলুব হোসেন লিয়ন, সাতক্ষিরা-৪ আব্দুস সাত্তার মোড়ল, জামালাপুর-৪, মোখলেছুর রহমান, শেরপুর-১ আলহাজ্ব ইলিয়াস উদ্দিন, শেরপুর-৩ মো. আবু নাসের।

সিলেট-৫ আসনে সেলিম উদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ কাজী মামুনুর রশীদ, পঞ্চগড়-১ আবু সালেক, পঞ্চগড়-২ লুৎফর রহমান রিপন, ঠাকুরগাঁও-৩, হাফিজ উদ্দিন, দিনাজপুর-১ মো. শাহীনুর ইসলাম, দিনাজপুর-২  মো. জুলফিকার হোসেন, দিনাজপুর-৪ মো. মোনাজাত চৌধুরী, দিনাজপুর-৫ সোলায়মান সামী, দিনাজপুর-৬ মো. দেলোয়ার হোসেন, নীলফামারী-১ জাফর ইকবাল সিদ্দিকী, লালমনিরহাট-১ মো. খালেদ আখতার, রংপুর-৪ মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল, রংপুর-৫ মো. ফখরুজ্জামান জাহাঙ্গীর।

গাইবান্ধা-৪ আসনে কাজী মো. মশিউর রহমান, গাইবান্ধা-৫ এএইচএম গোলাম শহীদ রঞ্জু, জয়পুরহাট-১ আ.স.ম. মোক্তাদির তিতাস, জয়পুরহাট-২ কাজী মো. আবুল কাশেম, বগুড়া-৪ হাজী নুরুল আমিন বাচ্চু, বগুড়া-৫ তাজ মোহাম্মদ শেখ, নওগা-১ আকবর আলী কালু, নওগা-২ মো. বদিউজ্জামান, নওগা-৩ এ্যাড. তোফাজ্জল হোসেন, নওগা-৪ মো. এনামুল হক, রাজশাহী-২ খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান, রাজশাহী-৫ মো. আবুল হোসেন, রাজশাহী-৬ মো. ইকবাল হোসেন, নাটোর-১ মো. আবু তালহা, নাটোর-২ মো. মুজিবুর রহমান সেন্টু, নাটোর-৩ ইঞ্জিনিয়ার আনিসুর রহমান।

সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে মো. আলমগীর হোসেন, পাবনা-১ সরদার শাহজাহান, পাবনা-৫ মো. আব্দুল কাদের খান, মেহেরপুর-১ আব্দুল হামিদ, মেহেরপুর-২ মো. কেতাব আলী, কুষ্টিয়া-১ মো. শাহারিয়ার জামিল, কুষ্টিয়া-৪ মো. আশরাফুল সোলাইমান, চুয়াডাঙ্গা-১ এ্যাড. মো. সোহরাব হোসেন, যশোর-২ এবিএম সেলিম রেজা, যশোর-৩ মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, যশোর-৪ মো. জহুরুল হক, যশোর-৫ এমএ হালিম, যশোর-৬ মো. মাহাবুব আলম, মাগুরা-১ মো. হাসান সিরাজ, নড়াইল-১ মো. মিল্টন মোল্যা।

নড়াইল-২ আসনে খন্দকার ফায়েকুজ্জামান, বাগেরহাট-৩ মো. সেকেন্দার আলী মনি, বাগেরহাট-৪ সোমনাথ দে, খুলনা-৪ হাদিউজ্জামান, খুলনা-৫ মো. শহীদ আলম, খুলনা-৬ শফিকুল ইসলাম মধু, বরগুনা-২ মিজানুর রহমান মল্লিক, পটুয়াখালী-৩ মো. সাইফুল ইসলাম, পটুয়াখালী-৪ আনোয়ার হোসেন, ভোলা-১ কেফায়েত উল্লাহ নজিব, ভোলা-৩ নুরুন্নবী সুমন, বরিশাল-২ সোহেল রানা, বরিশাল-৫ একেএম মর্তুজা আবেদীন।

ঝালকাঠি-১ আসনে এমএ কুদ্দুস খান, ঝালকাঠি-২ এমএ কুদ্দুস খান, পিরোজপুর-১ মো. নজরুল ইসলাম, টাঙ্গাইল-৪ সৈয়দ মোস্তাক হোসেন রতন, টাঙ্গাইল-৭ মো. জহিরুল ইসলাম জহির, জামালপুর-১ আব্দুস সাত্তার, জামালপুর-২ মোস্তফা আল মাহমুদ, জামালপুর-৩ অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল মঞ্জুর আহাদ হেলাল, ময়মনসিংহ-৫ মো. সালাউদ্দিন আহমেদ মুক্তি, ময়মনসিংহ-৬ ডা. কেআর ইসলাম, ময়মনসিংহ-৭ বেগম রওশন এরশাদ, ময়মনসিংহ-৯ হাসনাত মাহমুদ তালহা।

নেত্রকোণা-৩ আসনে মো. জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, কিশোরগঞ্জ-৬ নুরুল কাদের সোহেল, মানিকগঞ্জ-৩ জহিরুল আলম রুবেল, মুন্সিগঞ্জ-১ শেখ সিরাজুল ইসলাম, মুন্সিগঞ্জ-৩ গোলাম মোহাম্মদ রাজু, ঢাকা-২ শাকিল আহমেদ শাকিল, ঢাকা-৭ তারেক আহমেদ আদেল, ঢাকা-৮ মো. ইউনুস আলী আকন্দ, ঢাকা-১০ মো. হেলাল উদ্দিন, ঢাকা-১১ এস.এম. ফয়সল চিশতী, ঢাকা-১২ নাসির উদ্দিন সরকার, ঢাকা-১৩ শফিকুল ইসলাম সেন্টু, ঢাকা-১৪ মোস্তাকুর রহমান।

ঢাকা-১৫ আসনে মো. শামসুল হক, ঢাকা-১৭ এইচ.এম. এরশাদ, ঢাকা-১৯ কাজী আবুল কালাম আজাদ, ঢাকা-২০ খান মো. ইসরাফিল, গাজীপুর-৩ আফতাব উদ্দিন আহমেদ, গাজীপুর-৫ রাহেলা পারভীন শিশির, নরসিংদী-১ মো. শফিকুল ইসলাম, নরসিংদী-২ মো. আজম খান, নরসিংদী-৩ আলমগীর কবির, নরসিংদী-৪ মো নেওয়াজ আলী ভূঁইয়া, নরসিংদী-৫ এমএ সাত্তার।

নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে আজম খান, রাজবাড়ী-১ আক্তারুজ্জামান হাসান, রাজবাড়ী-২ এবিএম নুরুল ইসলাম, শরিয়তপুর-৩ মো. আবুল হাসান, সুনামগঞ্জ-৫ নাজমুল হুদা, 

সিলেট-১ মাহাবুবুর রহমান চৌধুরী, সিলেট-৩ মো. ওসমান আলী, সিলেট-৪ আহমেদ তাজ উদ্দিন তাজ রহমান, মৌলভীবাজার-২ এ্যাড. মাহাবুবুল আলম শামীম, হবিগঞ্জ-১ মো. আতিকুর রহমান, হবিগঞ্জ-২ শংকর পাল, হবিগঞ্জ-৩ মো. আতিকুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ তারেক এ আদেল, কুমিল্লা-১ মো. আবু জায়েদ আল মাহমুদ, কুমিল্লা-২ মো. আমির হোসেন, কুমিল্লা-৩ মো. আলমগীর হোসেন।

কুমিল্লা-৪ আসনে মো. ইকবাল হোসেন রাজু, কুমিল্লা-৫ মো. তাজুল ইসলাম, কমিল্লা-৭ মো. লুৎফর রেজা, কুমিল্লা-৮ নুরুল ইসলাম মিলন, কুমিল্লা-৯ এটিএম আলমগীর, কুমিল্লা-১১ খায়ের আহমেদ ভূঁইয়া, চাঁদপুর-১ এমদাদুল হক, চাঁদপুর-২ এমরান হোসেন মিয়া, চাঁদপুর-৪ মো. মাইনুল ইসলাম, নোয়াখালী-১ আবু নাসের ওয়াহেদ ফারুক, নোয়াখালী-২ হাসান মঞ্জুর, নোয়াখালী-৩ ফজলে এলাহী সোহাগ, নোয়াখালী-৪ মোবারক হোসেন, নোয়াখালী-৫ সাইফুল ইসলাম, নোয়াখালী-৬ নাসিম উদ্দিন মো. বায়জিদ।

লক্ষ্মীপুর-১ আলমগীর হোসেন, লক্ষ্মীপুর-৪ আব্দুর রাজ্জাক চৌধুরী, চট্টগ্রাম-২ জহুরুল ইসলাম রেজা, চট্টগ্রাম-৪ দিদারুল কবির, চট্টগ্রাম-৮ ফাতেমা খুরশীদ সোমাইয়া, চট্টগ্রাম-১২ মো. নুরুচ্ছফা সরকার, চট্টগ্রাম-১৪ আবু জাফর মোহাম্মদ ওয়ালি উল্লাহ, খাগড়াছড়ি সোলায়মান আলম শেঠ ও রাঙ্গামাটি এএকে পারভেজ তালুকদার। বাকি ১১ জনের নাম পাওয়া যায়নি।

   

আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে মোটরসাইকেল শোডাউন, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে মোটরসাইকেল শোডাউন

আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে মোটরসাইকেল শোডাউন

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে মোটরসাইকেল শোডাউন করে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় চেয়ারম্যান প্রার্থী শাহ মো. আবুল কালাম বারী পাইলটকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

বুধবার (১৫ মে) বিকালে মোটরসাইকেল শোডাউন করার সময়ে আচরণবিধি নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে নিয়োজিত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি মো. মঈন খান এলিস এ জরিমানা করেন।

শাহ মো. আবুল কালাম বারী পাইলট বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও আনারস প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

জানা যায়, আজ বিকালে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে একত্রিত হয়ে প্রায় কয়েক হাজার মোটরসাইকেল ও নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে শহরের বিভিন্ন জায়গায় মোটরসাইকেল শোডাউন করছিলেন। এসময়ে খবর পেয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঘটনাস্থলে গিয়ে জরিমানা করেন।

এবিষয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি মো. মঈন খান এলিস বলেন, তিনি নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে মোটরসাইকেল শোডাউন করছিলেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পাওয়ায় আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

;

উপজেলা নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলার উচ্চ পর্যায়ের মনিটরিং সেল গঠন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের ১৫৭ উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার সুবিধার্থে আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় করতে উচ্চ পর্যায়ের একটি মনিটরিং সেল গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

ইসি নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, সেলটির নেতৃত্বে দেবেন স্মার্টকার্ড তথা আইডিইএ-২ এর প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল হাসনাত মোহাম্মদ সায়েম, যা ২১ মে অর্থাৎ ভোটগ্রহণের দিন সকাল ৮টা থেকে নির্বাচন ভবন থেকে পরিচালিত হবে।

আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় ও মনিটরিং সেলটিতে জননিরাপত্তা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদমর্যাদার নিম্নে নয় এমন একজন কর্মকর্তা; পুলিশ হেডকোয়াটার্সের পুলিশ সুপার/অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদমর্যাদার নিম্নে নয় এমন একজন কর্মকর্তা; বিজিবি/কোস্টগার্ড/র‍্যাপিড অ্যাকশান ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) আনসার ও ভিডিপির উপপরিচালক পদমর্যাদার নিম্নে নয় এমন একজন কর্মকর্তা এবং আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার/সহকারী পুলিশ সুপার পদমর্যাদার নিম্নে নয় এমন একজন কর্মকর্তা থাকবেন।

মনিটরিং সেল নির্বাচনের দিন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে নির্বাচন কমিশনকে অবহিত করবে। সেই সাথে সেলে অন্তর্ভুক্ত সংশ্লিষ্ট সংস্থার প্রতিনিধি কর্তৃক নির্বাচন উপলক্ষে মোতায়েনকৃত আইনশৃঙ্খলা সদস্যদের অবস্থান ও সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে কমিশনকে জানাবেন।

ইসি ঘোষিত তফশিল অনুযায়ী, গত ৮ মে প্রথম ধাপের ১৩৯ উপজেলায় ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের ১৫৭ উপজেলার ভোট গ্রহণ আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিত হবে। তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা রয়েছে।

;

উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: ১১১ উপজেলায় ২৯ মে সাধারণ ছুটির সুপারিশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের তৃতীয় ধাপে ২৯ মে ১১১টি উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ওইদিন এসব উপজেলায় সাধারণ ছুটি ঘোষণার জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালকে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

সংস্থাটির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতোমধ্যে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে এজন্য চিঠি পাঠিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, ২৯ মে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের ৩য় ধাপের নির্বাচন ১১১ উপজেলায় অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন উপলক্ষে ভোটগ্রহণের দিন অর্থাৎ ২৯ মে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনি এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা প্রয়োজন।

বর্ণিতাবস্থায়, উপজেলা পরিষদের নির্বাচন উপলক্ষে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনি এলাকায় ভোটগ্রহণের দিন অর্থাৎ ২৯ মে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আদিষ্ট হয়ে অনুরোধ করা হলো।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, গত ৮ মে প্রথম ধাপের ১৩৯ উপজেলায় ভোট গ্রহণ সম্পূর্ণ হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের ১৫৭ উপজেলার ভোটগ্রহণ আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিত হবে। তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা রয়েছে।

;

১৫৭ উপজেলায় ৭২ ঘণ্টা মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দ্বিতীয় ধাপের ভোট গ্রহণ উপলক্ষে ১৫৭ উপজেলায় তিনদিন (৭২ ঘণ্টার) জন্য মোটরসাইকেল চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। একই সাথে ভোটের আগে পরে ২৪ ঘণ্টার জন্য ট্যাক্সি ক্যাব, পিক আপ, মাইক্রোবাস, ট্রাক বন্ধ থাকবে। ভোটারদের যাতায়াত সুবিধার্থে সীমিত আকারে বাস চলাচল থাকবে।

নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব আতিয়ার স্বাক্ষরিত চিঠি ইতোমধ্য সড়ক পরিবহন ও সহাসড়ক বিভাগের সচিব বরাবর অনুলিপি পাঠিয়েছে।

ইসি জানায়, ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী- ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের ২য় ধাপের ভোটগ্রহণ আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিত হবে। ভোটগ্রহণের জন্য ২০ মে দিবাগত মধ্যরাত ১২টা হতে ২১ মে মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত ট্যাক্সি ক্যাব, পিক আপ, মাইক্রোবাস, ট্রাক চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।

একই সাথে অধিক নিরাপত্তার সার্থে ভোট গ্রহণ উপজেলাগুলোতে আগামী ১৯ মে মধ্যরাত ১২টা হতে ২২ মে মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত মোটরসাইকেল চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা থাকবে। নির্বাচনি এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, যানজট নিরসন ইত্যাদি প্রয়োজনে বাস্তবতার নিরীখে ও স্থানীয় বিবেচনায় উল্লিখিত যানবাহন ছাড়াও যে কোন যানবাহন চলাচলের উপর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারবে।

ইসির নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, নির্বাচনী এলাকায় রিটার্নিং অফিসারের অনুমতি সাপেক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী/তাদের নির্বাচনি এজেন্ট, দেশি/বিদেশি পর্যবেক্ষকদের (পরিচয়পত্র থাকতে হবে) ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য। তাছাড়া, নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত দেশি/বিদেশি সাংবাদিক (পরিচয়পত্র থাকতে হবে), নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, নির্বাচনের বৈধ পরিদর্শক এবং কতিপয় জরুরি কাজ যেমন- এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ডাক, টেলিযোগাযোগ ইত্যাদি কার্যক্রমে ব্যবহারের জন্য উল্লিখিত যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে উক্ত নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।

সেই সাথে জাতীয় মহাসড়ক, বন্দর ও জরুরি পণ্য সরবরাহসহ অন্যান্য জরুরি প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিষেধাজ্ঞা শিথিলের বিষয়ে প্রয়োজনীয় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, গত ৮ মে প্রথম ধাপের ১৩৯ উপজেলায় ভোট গ্রহণ সম্পূর্ণ হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের ১৫৭ উপজেলার ভোট গ্রহণ আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিত হবে। তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা রয়েছে।

;