কক্সবাজার-৪: সীমান্ত রাজ্যে নবীন-প্রবীণের লড়াই



মুহিববুল্লাহ মুহিব, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
নবীন প্রার্থী শাহিন আক্তার ও বিএনপির প্রবীণ প্রার্থী শাহজাহান চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

নবীন প্রার্থী শাহিন আক্তার ও বিএনপির প্রবীণ প্রার্থী শাহজাহান চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে তৎপরতা বেড়েছে রাজনৈতিক দলগুলোর মাঝে। তাই দেশের দক্ষিণের সীমান্ত-ঘেঁষা কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে শীর্ষ দুই রাজনৈতিক দলের প্রার্থীদের মধ্যেই হাড্ডা-হাড্ডি লড়াইয়ের আভাস মিলছে। আওয়ামী লীগের নবীন প্রার্থী শাহিন আক্তার ও বিএনপির প্রবীণ প্রার্থী শাহজাহান চৌধুরীকে নিয়েই চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা।

জানা যায়, এই প্রথম সংসদ নির্বাচন করছেন দেশের আলোচিত সাংসদ আব্দুর রহমান বদির স্ত্রী ও নৌকার মনোনীত প্রার্থী শাহিন আক্তার। শাহিনের জনপ্রিয়তায় যোগ হবে উখিয়া-টেকনাফের হতদরিদ্র মানুষের আস্থাভাজন স্বামী বদির জনপ্রিয়তাও। তাই এ আসনে বিএনপির প্রার্থীর সঙ্গে হাড্ডা-হাড্ডি লড়াইয়ের আভাস দিচ্ছে রাজনৈতিক বোদ্ধারা। তবে উখিয়া-টেকনাফ আসনের সাবেক সাংসদ শাহজাহান চৌধুরীও কম নয়। তার টানা দুইবার সংসদ সদস্য হওয়ার রেকর্ডও রয়েছে। ওই নির্বাচনে তার বিপক্ষের প্রার্থী আওয়ামী লীগের অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী ছিলেন।

নির্বাচনী ইতিহাস বলছে, এরশাদ সরকারের পতনের পর ১৯৯১ সালে উখিয়া-টেকনাফ আসনে অধ্যাপক মোহাম্মদ আলীকে নৌকার মনোনয়ন দেওয়া হয়। ওই নির্বাচনে বিএনপির ধানের শীষের প্রার্থী শাহজাহান চৌধুরীর কাছে ১০ হাজার ভোটে পরাজিত হন মোহাম্মদ আলী। এরপর ১৯৯৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে (কয়েকদিন পর সংসদ ভেঙে যায়) মোহাম্মদ আলীকে আবারো নৌকার মনোনয়ন দেওয়া হয়। সেই নির্বাচনেও ধানের শীষের প্রার্থী শাহজাহান চৌধুরী জয়ী হন। ওই নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন আবদুর রহমান বদি। মূলত তখন থেকেই বদির নির্বাচনীর রাজনীতি শুরু হয়। এরপর ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে শাহজাহান চৌধুরীকে পরাজিত করে সাংসদ নির্বাচিত হন নৌকার প্রার্থী মোহাম্মদ আলী। ওই নির্বাচনে জামায়াতের প্রার্থী নির্বাচন করায় হেরে যান বিএনপি প্রার্থী।

২০০১ সালের নির্বাচনে আবদুর রহমান বদি নৌকার মনোনয়ন চাইলেও তাকে মনোনয়ন দেয়নি আওয়ামী লীগ। ওই নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী শাহজাহান চৌধুরীর কাছে ৪৭ হাজার ভোটে পরাজিত হন নৌকার প্রার্থী মোহাম্মদ আলী।

২০০৮ সালের নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন দেওয়া হয় আবদুর রহমান বদিকে। ওই নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী শাহজাহান চৌধুরীকে ২৪ হাজার ভোটে হারিয়ে সাংসদ নির্বাচিত হন আব্দুর রহমান বদি। ওই নির্বাচনে আবদুর রহমান বদি পেয়েছিলেন ১ লাখ ৩ হাজার ৬২৬ ভোট। আর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বিএনপির শাহজাহান চৌধুরী পেয়েছিলেন ৭৯ হাজার ৩১০ ভোট। ২০১৪ সালের নির্বাচনে কক্সবাজারের চারটি আসনের তিনটিতে সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন বিনাভোটে। শুধুমাত্র উখিয়া-টেকনাফ আসনে ভোটগ্রহণ হয়েছিল। সেই নির্বাচনে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী তাহা ইয়াহিয়াকে প্রায় ৯৯ হাজার ভোটে পরাজিত করেন আবদুর রহমান বদি। আবদুর রহমান বদি পেয়েছিলেন ১ লাখ ৫ হাজার ৮৪৯ ভোট।

রাজনীতিবিদরা মনে করেন, স্বামী আব্দুর রহমান বদির জনপ্রিয়তায় এগিয়ে আছেন শাহিন আক্তার। অন্যদিকে বিএনপির শাহজাহান চৌধুরীও নিজের অবস্থান ধরে রেখেছেন। তাই এ আসনে দুই রাজনৈতিক দলের মধ্যে হাড্ডা-হাড্ডি লড়াই হবে বলে মনে করছেন তারা।

এদিকে প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েছেন এ আসনের ৬ প্রার্থী। তারা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন। ৬ প্রার্থীর মধ্যে এ দুইজনই সবার চেয়ে এগিয়ে আছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বদির স্ত্রী শাহিন আক্তার বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘এই এলাকার মানুষ উন্নয়ন চায়। এ জন্য তারা আবারো নৌকায় ভোট দেবে। প্রচারণায় গিয়ে বিপুল মানুষের সাড়া পাচ্ছি।’

বিএনপির প্রার্থী শাহজাহান চৌধুরী বলেন, ‘গুম, খুন থেকে বাঁচতে আওয়ামী লীগকে আর ক্ষমতায় চায় না দেশের মানুষ। এসব থেকে বাঁচতে মানুষ বিএনপিকে আবারো ক্ষমতায় দেখতে চায়। তাই উখিয়া-টেকনাফের মানুষ আমাকে ভোট দেবে।’

উল্লেখ্য, টানা ১০ বছর ক্ষমতায় থেকে নানা বিতর্কে জড়িয়ে পড়ায় এবার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাননি আব্দুর রহমান বদি। তার পরিবর্তে নৌকার মনোনয়ন পান তার স্ত্রী শাহিন আক্তার। তবে সব ভুলে গিয়ে স্ত্রীর জন্য মাঠে একাট্টা আব্দুর রহমান বদি।

   

আচরণবিধি লঙ্ঘন: বরগুনায় ইউপি চেয়ারম্যানকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরগুনা
আচরণবিধি লঙ্ঘন: বরগুনায় ইউপি চেয়ারম্যানকে জরিমানা

আচরণবিধি লঙ্ঘন: বরগুনায় ইউপি চেয়ারম্যানকে জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

বরগুনার তালতলী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে চেয়ারম্যান প্রার্থী রেজবি উল কবির জোমাদ্দারের সমর্থক নিশান বাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান বাচ্চুকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও চারজনকে আটক করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। পরে আটককৃতদের  মুচলেকা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। 

রোববার (১৯ মে) বিকেলে এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন- তালতলী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অমিত দত্ত।

আদালত সূত্রে জানা যায়, উপজেলা নিশানবাড়ীয়া ইউনিয়নের নলবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থী রেজবিউল কবির জোমাদ্দারের সমর্থকরা নির্বাচনীয় আচরণবিধি লঙ্ঘন করে সড়ক অবরোধ করে শোডাউন করে। এ কারণে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আচরণবিধিমালা ২০১৬ এর ৫ (১) ধারা ভঙ্গ ও ৩২ ধারা মোতাবেক ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

তালতলী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অমিত দত্ত বিষয়টি নিশ্চিত করে বার্তা২৪.কম-কে বলেন, সড়ক অবরোধ করে শোডাউন করার কারণে নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান বাচ্চুকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও চারজনকে আটক করার পরে তাদের মুচলেকা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

;

১৬ উপজেলায় অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সহিংসতার আশঙ্কায় দ্বিতীয় ধাপের ১৫৬ উপজেলার মধ্য ১৬ উপজেলায় ২-৪ প্লাটুন অতিরিক্ত বিজিবি, র‌্যাব এবং কোস্টগার্ড মোতায়েন করার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

ইসির নির্বাচন পরিচালনার উপসচিব আতিয়ার রহমান এই বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগকে চিঠি দিয়েছে।

ইসি জানায়, ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচনে ভোলা জেলার ভোলা সদর উপজেলা, পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা ও বাউফল উপজেলা, নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ, আড়াইহাজার ও সোনারগাঁও উপজেলা, কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলা, ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপা উপজেলা, লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর ও রামগঞ্জ উপজেলা, ঠাকুরগাঁও জেলার সদর উপজেলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া ও কসবা উপজেলা, গাইবান্ধা জেলার সদর, পলাশবাড়ী ও গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা এবং চাঁদপুর জেলার সদর উপজেলায় ২-৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। একইসাথে এসব এলাকায় র‌্যাব এবং কোস্টগার্ডের অতিরিক্ত টিমও মোতায়েন করার জন্য বলা হয়েছে।

নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের চাহিদার আলোকেই এসব এলাকায় অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েনের জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছেন।

ইসির নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব আতিয়ার রহমান জানান, দ্বিতীয় ধাপে ১৫৬ উপজেলায় আগামী ২১ মে ভোট গ্রহণ করা হবে। এই ধাপে মোট একহাজার ৮২৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। তারমধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৬০৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬৯৩ জন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫৯৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, গত ৮ মে প্রথম ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন আগামী ২১ মে, ২৯ মে তৃতীয় ও ৫ জুন চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

;

উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে সারা দেশে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য ইন এইড টু দ্যা সিভিল পাওয়ার এর আওতায় ১৯ মে থেকে আগামী ২৩ মে পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিজিবি মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে

;

‘ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হওয়ায় ভোটার উপস্থিতি কম’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ না থাকা এবং ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হয়ে যাওয়ার কারণে ভোটার উপস্থিতি কম বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে নিজ রুমে গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপির ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণ গণতান্ত্রিক অধিকার। তবে কোনো ভোটারকে সহিংসতার মাধ্যমে ভোট প্রদানে বাধা দিতে পারবে না। নির্বাচন কমিশনের ওপর কারো অনাস্থা নেই। বিএনপির অনাস্থা রাজনৈতিক ইস্যু। 

তিনি আরও বলেন, আশা করি দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হবে। ছোটখাটো যে সব সমস্যা মাঠে আছে সেগুলো যাতে না হয়, সেজন্য প্রশাসন অত্যন্ত সতর্ক রয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন প্রথম ধাপের নির্বাচনের চেয়েও সুষ্ঠু হবে।

গোপালগঞ্জে একজন মারা গেছে, সেখান থেকে কী শিক্ষা নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এই ঘটনা নির্বাচনের কারণে নাকি ব্যক্তিগত কারণে সেটাও দেখতে হবে। তদন্ত না হলে তো মূল কারণ বলা যায় না। এছাড়া নির্বাচন না থাকলে এদেশে সহিংসতা হয়না তাতো নয়। এখন পুলিশ যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে কিনা সেটা দেখতে হবে। তাছাড়া পুলিশ প্রশাসন ভোটের পরে ৪৮ ঘণ্টা থাকে। সে সময়ের মধ্যে তো কিছু হয়নি।

ধান কাটা ভোট কম পড়ার প্রধান কারণ কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, বিষয়টা এমন নয়। আপানারা কেন বিষয়টা ওইদিকে নিয়ে আমাদের খোঁচা দেন৷ ওইদিন তাৎক্ষণিক কারণ ছিল সকালে বৃষ্টি হয়েছিলো। অন্যান্য কারণের মধ্যে ধান কাটা ছিল, বড় দল অংশ নেয়নি এসব কারণে ভোট কম পড়েছে। তাছাড়া ভোট কম পড়ার পেছনে একটি বড় ফ্যাক্টর বিএনপি। বিশেষ করে আরেকটি বড় কারণ হলো স্থানীয় নির্বাচনে ভোটাররা চাকরিস্থল থেকেও আসতে চায় না।

নির্বাচন কমিশনার কমিশনার আরও বলেন, এখন ৬০ শতাংশের বেশি ভোটাররা আসতে চায় না। এটা সারা পৃথিবীতেই এমন। ভারতেও সব দল অংশ নিলেও ৬০ শতাংশ ভোট পড়ে।

;