রাজবাড়ী-২: বিএনপিতে ঘরের শত্রু বিভীষণ



মিলিতা বাড়ই মুন্নি, নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
রাজবাড়ী-২ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী নাসিরুল হক সাবু, ছবি: বার্তা২৪.কম

রাজবাড়ী-২ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী নাসিরুল হক সাবু, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজবাড়ী বালিয়াকান্দি থেকে: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজবাড়ী-২ (বালিয়াকান্দি, পাংশা ও কালুখালী) আসনে আওয়ামী লীগের মধ্যে কোনো দলীয় কোন্দল নেই। তাই এখানে ফুরফুরে মেজাজে আছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী দু’বারের এমপি, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জিল্লুল হাকিম। অপরদিকে যথেষ্ট চাপের মুখে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী নাসিরুল হক সাবু।

রাজবাড়ী-২ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মোট ৪ জন মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। দল থেকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে জিল্লুল হাকিমকে। তবে এটা নিয়ে দলীয় কোনো বিভেদ নেই। তারা একসঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন এবং সে অনুসারে দলীয় নির্দেশনা অনুযায়ী মাঠে কাজ করছেন।

অপরদিকে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন ৩ জ। সাবেক এমপি নাসিরুল হক সাবু, জেলা বিএনপির সেক্রেটারি হারুন অর রশীদ হারুন ও বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুর রাজ্জাক। শেষ পর্যন্ত এখান থেকে দলীয়ভাবে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হয় সাবেক এমপি সাবুকে।

হাইকমান্ড সাবুর ওপর আস্থা রাখলেও স্থানীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী অন্য দু’জন তাকে মেনে নিতে পারেননি। সে কারণে প্রচারণা শুরুর চার দিন পরেও ওইভাবে সংশ্লিষ্ট এলাকায় বিএনপির প্রচারণা লক্ষ্য করা যায়নি। তবে সাধারণ ভোটাররা বলছেন, দলীয় কোন্দলের দরুণ তাদেরকে মাঠে দেখা যাচ্ছে না। যেভাবে মাঠে কাজ করছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও তার লোকজন।

অভিযোগ রয়েছে, বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী হারুন অর রশিদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের এক ধরনের সুসম্পর্ক গড়ে উঠেছে। যেটা বিএনপির নির্বাচনকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এতে বিএনপির নেতাকর্মীদের মাঝে ক্ষোভও দেখা গেছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় বিএনপির একাধিক নেতা বার্তা২৪.কমকে জানান, নিজেদের দলীয় গ্রুপিং সংসদ নির্বাচনের ফলাফলে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তবে, গ্রুপিং না থাকলে এ আসন থেকে ধানের শীষের বিজয় অনেকটাই নিশ্চিত ছিল। গ্রুপিংয়ের দরুণ মাঠে নেতাকর্মীরা স্বাচ্ছন্দ্যে প্রচারণা চালাতে পারছে না।

উল্লেখ্য, রাজবাড়ী-২ আসনে ২০০১ সালে প্রথম বিএনপি থেকে এমপি নির্বাচিত হয়। এছাড়া ১৯৯৬, ২০০৮ ও ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়।

   

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচন, দ্বিতীয় ধাপ

পুলিশ-প্রশাসনের ‘পার্সোনাল টাচ’ ম্যাজিকের মতো কাজ করছে



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিম উল্লাহ বলেছেন, কুমিল্লার নির্বাচনে পুলিশ ও প্রশাসনের ‘পার্সোনাল টাচ’ ম্যাজিকের মতো কাজ করছে। যেখানেই সমস্যা হচ্ছে, সেখানেই তারা হাজির হচ্ছে।

মঙ্গলবার (২১ মে) বেলা সাড়ে ১১টায় কুমিল্লার সদর দক্ষিণের সুয়াগঞ্জ টি এ হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।

কলিম উল্লাহ বলেন, আমরা এখন পর্যন্ত তেমন কোনো সহিংসতা দেখিনি। বেলা বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটারও বাড়ছে। আমরা আশা করছি, একটি সুন্দর ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন- কুমিল্লার জেলা প্রশাসক খন্দকার মু. মুশফিকুর রহমান, পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নানসহ জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদের সদস্যবৃন্দ।

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে মঙ্গলবার কুমিল্লার সদর দক্ষিণ ও বরুড়া উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এবার সদর দক্ষিণ উপজেলার তিনবার মতো নির্বাচিত চেয়ারম্যান গোলাম সারোয়ার এবার চতুর্থবারের মতো প্রার্থী হয়েছেন। তিনি কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং সাবেক অর্থমন্ত্রী ও স্থানীয় এমপি আ হ ম মুস্তফা কামালের ছোট ভাই।

তার প্রতিদ্বন্দ্বী একই পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল হাই বাবলু।

এদিকে, বরুড়া উপজেলায় বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা এ কে এম মঈনুল ইসলাম এবারও প্রার্থী হয়েছেন। তার সঙ্গে ভোটযুদ্ধে আছেন হামিদ লতিফ ভূঁইয়া কামাল।

;

গাজীপুরের দুই উপজেলার অধিকাংশ ভোটকেন্দ্র ফাঁকা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল থেকে গাজীপুরে দুই উপজেলা তথা শ্রীপুর ও কালিয়াকৈরে শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ কার্যক্রম। দুই উপজেলায় মোট ২৭৬ কেন্দ্রে চলছে ভোট গ্রহণ। তবে সকাল থেকেই অধিকাংশ কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিত কম। কোথাও কোথাও কেন্দ্রের বাহিরে জটলা দেখা গেছে। সকাল সাড়ে ১০ টা পর্যন্ত সরেজমিনে অন্তত ১০ টি কেন্দ্র ঘুরে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। 

কেন্দ্রগুলোতে দায়িত্বরত প্রিজাইডিং অফিসাররা জানান, সকাল ৮ টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। কেন্দ্রে ভোটারদের কোন সারি নেই, কোন ভিড়ও নেই। মানুষ আসছে ভোট দিয়ে চলে যাচ্ছে। 

কালিয়াকৈর উপজেলার মৌচাক ইউনিয়নের বাশতলী ও চাপাইর ইউনিয়নের আষাড়িয়াবাড়ী কেন্দ্র শ্রীপুর উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের আবদার বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভোটকেন্দ্রে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ভোট পড়েছে শতকরা ৫ শতাংশ। তবে দুপুরের পর ভোটার উপস্থিত বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে বলেন জানান এজেন্টরা। 

এদিকে সকাল থেকে এখনো পর্যন্ত নির্বাচনী মাঠে কোথাও কোন সংঘাতে খবর পাওয়া যায়নি। নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু রাখতে প্রতিটি ভোটকেন্দ্র পর্যাপ্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। 

গাজীপুর জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম জানান, ‘দুটি উপজেলায় ভোটকেন্দ্রগুলোতে পুলিশ ও আনসার সদস্যরা নিরাপত্তা দিচ্ছে। এছাড়াও র‍্যাব, বিজিবির টহল দল রয়েছে। আমরা আশা করি কোথাও কোন ঝামেলা হবে না।’ 



;

লক্ষ্মীপুরে ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে চলছে ভোটগ্রহণ, উপস্থিতি কম



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, লক্ষ্মীপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের নানান অভিযোগের মধ্য দিয়েই লক্ষ্মীপুরের রায়পুর ও রামগঞ্জ উপজেলায় আজ মঙ্গলবার(২১ মে) ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। ৬ষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের ২য় ধাপের এ নির্বাচনে সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলবে একটানা ভোটগ্রহণ। এই দুই উপজেলায় ১৮১টি কেন্দ্রের (রায়পুর ১০২ ও রামগঞ্জ ৭৯) সবগুলোই ঝুঁকিপূর্ণ। 

দুই উপজেলার সবগুলো কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ থাকায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যাবস্থা।

সকাল ৮ টা থেকে সাড়ে ৮ টা পর্যন্ত রামগঞ্জ পৌরসভার পশ্চিম আঙ্গারপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চন্ডীপুর ইউনিয়নের ফতেহপুর জামিউল উলুম ফাজিল মাদ্রাসা  ও দরবেশপুর ডিএইচএ একাডেমি ভোটকেন্দ্রে হাতেগোনা কয়েকজন ভোটার দেখা গেছে। এ কেন্দ্রগুলোতে ভোটার উপস্থিতি সন্তোষজনক ছিল না। রায়পুর উপজেলার কেন্দ্রগুলোতেও ভোটার উপস্থিতি একই রকম সন্তোষজনক নয় বলে জানা যায়।

জানা যায়, রায়পুরে লক্ষ্মীপুর-২ আসনের এমপি নুর উদ্দিন নয়ন ও রামগঞ্জে লক্ষ্মীপুর-১ আসনের এমপি ড. আনোয়ার হোসেন খান এর বিরুদ্ধে পছন্দের প্রার্থীদের পক্ষে ভোটে প্রভাব বিস্তারের আশংকায় পৃথক অভিযোগ রয়েছে প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থীদের। এর মধ্যে রামগঞ্জে ভোটের আগের রাতে রাতভর এমপি আনোয়ার খান উপজেলাব্যাপী মহড়া দিয়েছেন বলে অভিযোগে জানা গেছে।

তবে রিটার্নিং কর্মকর্তা প্রিয়াংকা দত্ত জানিয়েছেন, ভোটে যেকোন ধরনের প্রভাব বিস্তারসহ নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড দমনে ব্যাপক প্রস্তুতি রয়েছে। ব্যাপক হারে মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, আনসার সদস্যদের। এছাড়া নিযুক্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণের মহড়া থাকবে সার্বক্ষণিক।

রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, রায়পুরে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে মামুনুর রশিদ (আনারস) ও আলতাফ হোসেন হাওলাদার মাষ্টার (মোটরসাইকেল) প্রার্থী হয়েছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন এবিএম বারাকাত বিন জাকারিয়া (টিউবওয়েল) ও মো. আনেয়ার হোসেন (তালা)। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে হাসিনা আক্তার (কলস), কোহিনুর বেগম (ফুটবল) ও হাজী মাজেদা বেগম (প্রজাপ্রতি) প্রার্থী হয়েছেন। 

এ উপজেলার ৭৯ টি কেন্দ্রে মোট ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৪৬ হাজার ৮৬৮ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ২৭ হাজার ৫০২ এবং নারী ভোটার ১ লাখ ১৯ হাজার ৩৬৬ জন। 

এদিকে রামগঞ্জ উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে মো. দেলোয়ার হোসেন দেওয়ান বাচ্চু (মোটরসাইকেল), মো. ইমতিয়াজ আরাফাত (আনারস), ফয়েজ বক্স বাবুল (দোয়াতকলম) ও মো. মোশাররফ মুশু (ঘোড়া) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। 

ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন সোহেল রানা (তালা), মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান (চশমা) ও কামরুল হাসান (টিউবওয়েল)।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আমেনা আক্তার (কলস), সামসেদ আক্তার (ফুটবল), রোকসানা সামসুদ্দিন (হাঁস) ও সুরাইয়া আক্তার (পদ্মফুল) প্রার্থী হয়েছেন। 

এ উপজেলাতে ১০২ টি কেন্দ্রে মোট ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৬৪ হাজার ৬২৮ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৩৬ হাজার ৬১০ জন ও নারী ভোটার ১ লাখ ২৮ হাজার ১৮ জন।

পুলিশ সুপার মো. তারেক বিন রশিদ জানান, ভোটে চার স্তরের নিরাপত্তা বেষ্টনী রাখা হয়েছে। কোন প্রকার নাশকতা করার সুযোগ নাই। 

;

কুমিল্লার ২ উপজেলায় চলছে ভোটগ্রহণ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, কুমিল্লা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ২য় পর্যায়ে আজ কুমিল্লা সদর দক্ষিণ ও বরুড়া উপজেলায় ভোটগ্রহণ চলছে। সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ভোটাররা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। 

কুমিল্লা জেলা নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, কুমিল্লা সদর দক্ষিণ ও বরুড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মোট ১৯১টি ভোট কেন্দ্রের ১ হাজার ৩০৪ টি ভোট কক্ষে ভোটগ্রহণ চলছে। ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় পর্যায়ে কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ এবং বরুড়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মোট ৭ জন প্রার্থী, ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১১ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মোট ৬ জন প্রার্থী।

জানা গেছে, সদর দক্ষিণ উপজেলায় ভোট কেন্দ্র ৫৫টি, ভোট কক্ষ ৩৬০টি এবং মহিলা ভোটার ৬৪ হাজার ১৬০ জন সহ মোট ভোটার ১ লাখ ৩৩ হাজার ৮৬৮ জন। বরুড়া উপজেলায় ১৩৬টি কেন্দ্র এবং ৯৪৪টি ভোট কক্ষ। 

;