৬০ নারী কামরুলের বার্তা নিয়ে যাচ্ছেন ঘরে ঘরে !



মনি আচার্য্য, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
কামরুলের মহিলা প্রচারণা টীম, ছবি: বার্তা২৪

কামরুলের মহিলা প্রচারণা টীম, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ঢাকা-২ আসন থেকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করছেন। এই আসনে তার প্রতিদ্বন্দ্বী ৬ টি দলের ৬ জন্য প্রার্থী থাকলেও মূল্য প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবা হচ্ছে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইফরান ইবনে আমান আমিকে।

আসনটি নিজের দলের আসন কোষাগারে তুলে দিতে প্রচারণার শুরু থেকে ভোটারদের ঘরে ঘরে যাচ্ছে কামরুলের নেতাকর্মীরা। নানা উপায় ব্যবহার করে রোদ বৃষ্টি উপেক্ষা করে নৌকার উন্নয়নের কথা ও কামরুলের সালাম পোঁছে দিচ্ছেন ভোটারদের ঘরে ঘরে।

আর এরই ধারাবাহিক ৬০ জন মহিলাদের দিয়ে গঠিত একটি টিম দিয়ে ঢাকা-২ আসনের ৫৫ নাম্বার ওয়ার্ডে চলছে কামরুল ইসলাম ও নৌকার প্রচারণা। ২০-৩৫ বছর বয়সী এই মহিলাদের দিয়ে সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত চলে নির্বাচনী প্রচারণা।

৫৫ নাম্বার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, ৬০ জন মহিলার মধ্যে ৬ জন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেত্রী রয়েছেন। তাদের অধীনে ৬ টি দলে বিভক্ত হয়ে তারা ৫৫ নাম্বার ওয়ার্ডের ভোটারদের কাছে যান। এই ৬ টি দলে আবার এক জন করে পুরুষ নেতাও থাকেন তাদের দিক নির্দেশনা দেওয়ার জন্য।

আরও জানা গেছে, তারা লিফলেট ও পোস্টার হাতে নিয়ে ঘরে ঘরে নৌকার প্রচারণা চালাচ্ছেন। তুলে ধরছেন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন উন্নয়নের চিত্র। এছাড়া আগামী সংসদ নির্বাচনে কামরুল ইসলাম জয়ী হলে এলাকার জন্য কি কি করবেন তাও জানান ভোটারদের।

তবে প্রতিদিন প্রচারণায় যাওয়ার আগে ৫৫ নাম্বার ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের অফিসে তাদের আসতে হয়। এখান থেকে কোন এলাকায় প্রচারণা চালানো হবে, কিভাবে চালানো হবে ও কোন বিষয়টি প্রচারণায় প্রাধান্য দেওয়া হবে তা বলে দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (১৮ ডিসেম্বর) ঢাকা-২ আসনের ৫৫ নাম্বার ওয়ার্ডে গিয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, প্রচারণার কর্মীরা সকাল ১০ টার দিকে দলীয় লিফলেট ও পোস্টার নিয়ে বেড়িয়ে পড়েছেন প্রচারণায়। অবশ্য বের হবার আগে আজ তাদের নতুন কি করতে হবে তাও জেনে নিচ্ছেন।

সুমাইয়া আক্তার গত ৩ দিন ধরে ৫৫ নাম্বার ওয়ার্ডে প্রচারণা চালাচ্ছেন কামরুল ইসলামের পক্ষে। তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমরা সকাল ১০ টার দিকে বের হয়ে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত প্রচারণা চালাই। প্রতি দিন আমরা প্রায় একশ’র মতো বাসায় গিয়ে প্রচারণা চালাই। তবে এর মধ্যে দুপুরের খাবারের বিরতি থাকে।

৫৫ নাম্বার ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের মহিলা নেত্রী আমিনা খাতুন বার্তা২৪.কমকে বলেন, আসলে এই প্রচারণার সময় সবাই অনেক মজা করি। সব সময় একটি উৎসবমুখর একটি পরিবেশ থাকে। আমরা জয় বাংলার শ্লোগান দিয়ে শেখ হাসিনার নামে কামরুল ভাইয়ের সালাম সবাইকে পৌঁছে দেই। ভোটাররাও আমাদের আনন্দের সহিত গ্রহণ করে।

এ বিষয়ে কামরাঙ্গীরচর থানা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও ৫৫ নাম্বার ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো.নূরে আলম চৌধুরী বার্তা২৪.কমকে বলেন, ঢাকা-২ আসনের ৫৫ নাম্বার ওয়ার্ডের ৪৫ হাজার ৬২১ জন ভোটারদের ঘরে ঘরে শেখ হাসিনা ও কামরুল ভাইয়ের বার্তা পৌঁছে দিতে আমাদের এক হাজার দুইশ’র মতো নেতাকর্মী নিয়মিত কাজ করছেন দিনরাত। ৯টি কেন্দ্র থেকে ৫৫ নং ওয়ার্ডে প্রচারণা চালানো হচ্ছে।

তিনি বলেন, তবে মহিলাদের দিয়ে প্রচারণা ভালো হয়। তারা ধৈর্য নিয়ে বাড়ি বাড়ি যেতে পারে এবং ভোটাররাও তাদের কথা সময় নিয়ে শোনেন। তাই আমাদের ৬০ জনের একটি মহিলা টিম নির্বাচনী প্রচারণার কাজ করে যাচ্ছেন।

উল্লেখ, ঢাকা-২ আসন থেকে আওয়ামী লীগ প্রার্থী কামরুল ইসলাম,বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের প্রার্থী আতাউল্লাহ, বিএনপির প্রার্থী ইফরান ইবনে আমান আমি, গণফোরামের প্রার্থী মোস্তাফা মহসিন মন্টু, জাতীয় পার্টির প্রার্থী শাকিল আহম্মেদ শাকিল, বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী মো.জহিরুল ইসলাম, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির প্রার্থী সুকান্ত শফি চৌধুরী ভোটের লড়াইয়ে নেমেছেন।

   

যশোর সদর উপজেলা নির্বাচন স্থগিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

যশোর সদর উপজেলা নির্বাচন স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে ) ইসির উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান বিষয়টি জানিয়েছে।

আতিয়ার রহমান জানান, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের ৩য় ধাপে ২৯ মে অনুষ্ঠেয় যশোর জেলার সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মো. শাহারুল ইসলাম হাইকোর্ট বিভাগে মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণার জন্য রিট পিটিশন দায়ের করলে হাইকোর্ট বিভাগ ১৩ মে আদেশে মো. শাহারুল ইসলামকে নির্বাচনে অংশগ্রহণসহ তার অনুকূলে প্রতীক বরাদ্দের জন্য আদেশ প্রদান করেন।

পরবর্তীতে হাইকোর্টের উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন মাননীয় আপিল বিভাগে সিপিএলএ নং ১৭১৩/২২৪ দায়ের করলে ২০ মে ২০২৪ তারিখের আদেশে "No Order" প্রদান করা হয়।

এমতাবস্থায়, বাস্তবতার নিরীখে বাংলাদেশ সুপ্রীমকোর্টের আপিল বিভাগের উক্ত আদেশ বাস্তবায়নের নিমিত্ত পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত আগামী ২৯ মে অনুষ্ঠেয় যশোর জেলার যশোর সদর উপজেলা পরিষদের সাধারণ নির্বাচনের সকল পদের নির্বাচন স্থগিত রাখার জন্য নির্বাচন কমিশন সদয় সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।

এদিকে আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে প্রার্থিতা বাতিল কেন করা হবে না তা জানতে চেয়ে চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলায় ঘোড়া প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আবু আহমেদ চৌধুরীকে তলব করেছে নির্বাচন কমিশন।

২৬ মে সকাল ১১ টায় এ প্রার্থীকে নির্বাচন ভবনে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলে ইসি।

তৃতীয় ধাপেও ২৯ মে এ উপজেলায় ভোটের কথা রয়েছে।

;

মঠবাড়ীয়ার রিয়াজের প্রার্থিতা বাতিল করল ইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পিরোজপুরের মঠবাড়ীয়া উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. রিয়াজ উদ্দিন আহম্মেদের প্রার্থিতা বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে শুনানি শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম।

ইসি সচিব বলেন, রিয়াজ উদ্দিন প্রতীক বরাদ্দের দিন বড় ধরণের শোডাউন করেছেন। যেটি নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন। এ জন্য রিটার্নিং অফিসার তার কাছে ব্যাখ্যা তলব করেছিলেন। তার ব্যাখ্যা পেয়ে সন্তুষ্ট না হয়ে রিটার্নিং অফিসার বিষয়টি কমিশনের দৃষ্টি গোচরে আনেন।

কমিশনের নির্দেশে আজ তিনি ও দুইজন আইনজীবীকে নিয়ে শুনানীতে অংশগ্রহণ করেছেন। শুনানিতে তিনি দোষ স্বীকার করে নি:শর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন।

তিনি বলেন, ভিডিও ফুটেজ ও অন্যান্য প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে নির্বাচন কমিশন সর্বসম্মতিক্রমে তার আচরণবিধি লঙ্ঘনের ঘটনাটি একটি বড় ধরণের নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অপরাধ বিবেচনায় নিয়ে তার প্রার্থিতা বাতিল করেছে।

আগামী ২৯ মে এই উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

;

নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস হলে দেশে গণতন্ত্র বলে কিছু থাকবে না: রাশেদা সুলতানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা বলেছেন, নির্বাচন ব্যবস্থা গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় চাবিকাঠি। নির্বাচনের ব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে গেলে দেশে গণতন্ত্র বলে কিছু থাকবে না এবং দেশের মানুষের জন্য কোনো মঙ্গল বয়ে আনবে না। সেই কথা বিবেচনা করেই নির্বাচন কমিশন সবগুলো নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠ ভাবে সম্পন্ন করার চেষ্টা করেছে। যাতে এই নির্বাচনগুলো সহিংসতা মুক্ত হয়। মানুষ যাতে ভোটকেন্দ্রে নির্বিঘ্নে এসে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) ১১টার দিকে নওগাঁ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও চেয়ারম্যান প্রার্থীদের সাথে মতবিনিময় সভায় বেগম রাশেদা সুলতানা এসব কথা বলেন।

বেগম রাশেদা সুলতানা বলেন, প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে উপজেলা নির্বাচন ভালোভাবে সম্পন্ন হয়েছে। সামনের নির্বাচনগুলোও আমরা আরও ভালোভাবে সম্পন্ন করতে চাই। যাতে সাধারণ মানুষেরা বলতে পারে এই নির্বাচন কমিশন ভালো নির্বাচন করতে পারে।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন কোনো ব্যক্তিকে বিজয় করার লক্ষে কাজ করে না। প্রশাসনকেও সেভাবেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তাদেরকে স্বাধীনভাবে কাজ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আমাদের একটাই উদ্দেশ্য নির্বাচন যাতে প্রশ্নবিদ্ধ না হয়। দেশে-বিদেশের সব জায়গায় যেন প্রশংসিত হয় বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে। নির্বাচন কমিশনের একটাই প্রত্যাশা নির্বাচন যেন কোনো ব্যত্যয় না ঘটে। কালিমা লিপ্ত না হয়

প্রার্থীদের উদ্দেশে রাশেদা সুলতানা বলেন, আচরণবিধি মেনে প্রার্থীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে। বিনা কারণে একজন আরেকজনের প্রতিপক্ষ হয়ে আক্রমণ করে কথা বলা যাবে না। ভোটার যাতে ভোটকেন্দ্রে আসে সেই পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে। কোনো প্রার্থীর কোনো অভিযোগ থাকলে কমিশনকে জানালে সাথে সাথে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দেন তিনি

নির্বাচনের সাথে সংশ্লিষ্টদের নিরপেক্ষতা বজায় রেখে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়ে রাশেদা সুলতানা বলেন, দেশে সুন্দর নির্বাচন ব্যবস্থা যাতে বিরাজমান থাকে ও জোরদার হয় সেই চিন্তা করে সততা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করতে হবে। মানুষ যেন বলে এই কমিশনের সময় নির্বাচন ব্যবস্থা কোনভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ হয় নাই, ধ্বংস হয় নাই।

নওগাঁর জেলা প্রশাসক মো. গোলাম মওলার সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে রাজশাহী বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার ইমতিয়াজ হোসেন, রাজশাহী বিভাগের অতিরিক্ত ডিআইজি বিজয় বসাক, নওগাঁর পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রাশিদুল হক, রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন প্রমুখ বক্তব্য দেন।

;

লালমোহনে নির্বাচনী মিছিলে ডিএসবি'র এসআইয়ের উপর হামলা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ভোলা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপের নির্বাচনে, ভোলার লালমোহনে নির্বাচনি একটি মিছিল থেকে ডিএসবি (ডিস্ট্রিক্ট স্পেশাল ব্রাঞ্চ) এর এক পুলিশের সদস্যের ওপর হামলার ঘটনার একটি ভিডিও এসেছে সংবাদমাধ্যমের  কাছে।

ভিডিও এবং ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীর সূত্রে জানা যায়, বুধবার (২২ মে) রাত প্রায় পৌনে ৮টার দিকে লালমোহন পৌর শহরের হাইস্কুল সুপার মার্কেট এলাকায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে পৌর শহরে মিছিল বের করে চেয়ারম্যান প্রার্থী আক্তারুজ্জামান টিটবের দোয়াত কলম প্রতীকের সমর্থকরা। একই সময় ওই মিছিলের পিছন থেকে মিছিল শুরু করে প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থী আকতার হোসেনের শালিক প্রতীকের সমর্থকরা। 

এসময় মিছিলের ভিডিও ধারণ করছিলেন ডিএসবি'র এসআই একেএম আবদুল হক। তার উপর হামলা চালায় শালিক প্রতীকের সমর্থকরা। 

হামলার বিষয়ে জানতে চাইলে শালিক প্রতীকের মিছিল থেকে হামলার শিকার হয়েছেন বলে তাৎক্ষণিক এক প্রতিক্রিয়ায় জানান ডিএসবি'র এসআই কেএম আবদুল হক।

হামলা বিষয় জানতে শালিক প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আকতার হোসেনের মুঠোফোনে কল করা হলে ব্যস্ততা দেখিয়ে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন তিনি।

হামলার হামলার সংবাদ শুনে ঘটনাস্থলে আসেন লালমোহন থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম মাহবুব উল আলম। হামলার বিষয় জানতে চাইলে স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে মন্তব্য কোনো মন্তব্য করেননি ওসি।

এদিকে এখনও পর্যন্ত কেন এই ঘটনা কাউকে আটক করা হয়নি এমন প্রশ্নের জবাবে ভোলা জেলা পুলিশ সুপার মো. মাহিদুজ্জামান বার্তা ২৪ কে জানান, হামলার ভিডিওটি আমি দেখেছি, হামলার বিষয়টি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কিনা তা খতিয়ে দেখে পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় আআইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 

;